আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ছোটবেলায় আমি অনেক সহজ-সরল ছিলাম। তাই আশপাশের মানুষের বুলিং, অপমান, মানসিক হেনস্তার শিকার হতাম। মাঝেমধ্যে এসব অপমানে কান্নাকাটিও করতাম। মন খারাপ হতো। এ বিষয়ে অনেকজনকে বিচার দিয়েও আশানুরূপ কোনো ফল পাইনি। একপর্যায়ে নিজেকে অনেক পরিবর্তন করে ফেলি।
প্রশ্ন: আমার মধ্যে রাগী আর মেজাজের স্বভাব চলে এসেছে। আমি ইদানীং কোনো অপমান, অন্যায়কে প্রশ্রয় দিতে পারি না। মাঝেমধ্যে সামান্য কথায় প্রচুর চিল্লাচিল্লি করি। আমার এসব করতে ভালো লাগে না। কীভাবে এ অবস্থা থেকে বের হতে পারি?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম
পরামর্শ: ছোটবেলায় আপনি অনেক বুলিং ও অপমানের শিকার হয়েছেন। এ জন্য নিজেকে অনেক পরিবর্তন করেছেন। এ বিষয়গুলো আপনি বুঝতে পেরেছেন, এটা ভালো দিক। তবে নিজেকে পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আপনার মধ্যে রাগ, মেজাজ গরমের মতো কিছু অভ্যাসও দেখা দিয়েছে। অন্যদের কোন কোন আচরণের জন্য আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, সেগুলো শনাক্ত করার চেষ্টা করুন। আপনার যে সমস্যাগুলো থেকে বর্তমানে বের হতে পারছেন না, সেগুলোর বিষয়ে একজন প্রফেশনাল মনোবিজ্ঞানী বা সাইকোথেরাপিস্টের সহযোগিতা নিতে পারেন।
প্রশ্ন: আমি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছি। আমার এক সহকর্মী মানসিকভাবে খুবই বিপর্যস্ত অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। কথাবার্তায় বুঝতে পারি তাঁর মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা আছে। মানসিকভাবে শক্ত রাখার জন্য আমি তাঁর সঙ্গে অনেক কথা বলে থাকি। আমার এই সহকর্মী আবার কারও সঙ্গে এ বিষয়ে খোলাখুলি আলোচনা করতে চাইছেন না। এ ক্ষেত্রে আমার জানার ছিল, মানুষ কেন আত্মহত্যা করে? এর থেকে উত্তরণের উপায় কী হতে পারে? বা আমি কীভাবে তাঁকে আত্মহত্যার প্রবণতা থেকে দূরে রাখতে পারি?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, বাগেরহাট
পরামর্শ: বিষণ্নতা এবং মানসিক চাপ যাদের মধ্যে বেশি থাকে, তাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা থাকে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা নানা কারণে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। আত্মহত্যা যারা করে, তারা হঠাৎ করে কাজটি করে না। অনেক পরিকল্পনা করে, সময় নিয়ে করে। এ সময় আত্মহত্যাপ্রবণ ব্যক্তির আশপাশে যাঁরা থাকেন, তাঁদের এ বিষয়ে বিভিন্ন ইঙ্গিত দিয়ে থাকে। তখন আশপাশের মানুষ যদি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়, তবে আত্মহত্যাপ্রবণ ব্যক্তিকে বাঁচানো সম্ভব। আপনার পক্ষে যদি সম্ভব হয়, আপনার সহকর্মীর পরিবারকে জানাতে পারেন। পরিবারের সদস্যরা এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। অথবা একজন প্রফেশনাল মনোবিজ্ঞানী বা সাইকোথেরাপিস্টের সঙ্গে কথা বলে দেখতে পারেন। আশা করি, আপনি আপনার সহকর্মীকে সহযোগিতা করতে পারবেন।
পরামর্শ দিয়েছেন, নাঈমা ইসলাম অন্তরা, সাইকোলজিস্ট ও ট্রেইনার
ছোটবেলায় আমি অনেক সহজ-সরল ছিলাম। তাই আশপাশের মানুষের বুলিং, অপমান, মানসিক হেনস্তার শিকার হতাম। মাঝেমধ্যে এসব অপমানে কান্নাকাটিও করতাম। মন খারাপ হতো। এ বিষয়ে অনেকজনকে বিচার দিয়েও আশানুরূপ কোনো ফল পাইনি। একপর্যায়ে নিজেকে অনেক পরিবর্তন করে ফেলি।
প্রশ্ন: আমার মধ্যে রাগী আর মেজাজের স্বভাব চলে এসেছে। আমি ইদানীং কোনো অপমান, অন্যায়কে প্রশ্রয় দিতে পারি না। মাঝেমধ্যে সামান্য কথায় প্রচুর চিল্লাচিল্লি করি। আমার এসব করতে ভালো লাগে না। কীভাবে এ অবস্থা থেকে বের হতে পারি?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম
পরামর্শ: ছোটবেলায় আপনি অনেক বুলিং ও অপমানের শিকার হয়েছেন। এ জন্য নিজেকে অনেক পরিবর্তন করেছেন। এ বিষয়গুলো আপনি বুঝতে পেরেছেন, এটা ভালো দিক। তবে নিজেকে পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আপনার মধ্যে রাগ, মেজাজ গরমের মতো কিছু অভ্যাসও দেখা দিয়েছে। অন্যদের কোন কোন আচরণের জন্য আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, সেগুলো শনাক্ত করার চেষ্টা করুন। আপনার যে সমস্যাগুলো থেকে বর্তমানে বের হতে পারছেন না, সেগুলোর বিষয়ে একজন প্রফেশনাল মনোবিজ্ঞানী বা সাইকোথেরাপিস্টের সহযোগিতা নিতে পারেন।
প্রশ্ন: আমি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছি। আমার এক সহকর্মী মানসিকভাবে খুবই বিপর্যস্ত অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। কথাবার্তায় বুঝতে পারি তাঁর মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা আছে। মানসিকভাবে শক্ত রাখার জন্য আমি তাঁর সঙ্গে অনেক কথা বলে থাকি। আমার এই সহকর্মী আবার কারও সঙ্গে এ বিষয়ে খোলাখুলি আলোচনা করতে চাইছেন না। এ ক্ষেত্রে আমার জানার ছিল, মানুষ কেন আত্মহত্যা করে? এর থেকে উত্তরণের উপায় কী হতে পারে? বা আমি কীভাবে তাঁকে আত্মহত্যার প্রবণতা থেকে দূরে রাখতে পারি?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, বাগেরহাট
পরামর্শ: বিষণ্নতা এবং মানসিক চাপ যাদের মধ্যে বেশি থাকে, তাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা থাকে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা নানা কারণে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। আত্মহত্যা যারা করে, তারা হঠাৎ করে কাজটি করে না। অনেক পরিকল্পনা করে, সময় নিয়ে করে। এ সময় আত্মহত্যাপ্রবণ ব্যক্তির আশপাশে যাঁরা থাকেন, তাঁদের এ বিষয়ে বিভিন্ন ইঙ্গিত দিয়ে থাকে। তখন আশপাশের মানুষ যদি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়, তবে আত্মহত্যাপ্রবণ ব্যক্তিকে বাঁচানো সম্ভব। আপনার পক্ষে যদি সম্ভব হয়, আপনার সহকর্মীর পরিবারকে জানাতে পারেন। পরিবারের সদস্যরা এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। অথবা একজন প্রফেশনাল মনোবিজ্ঞানী বা সাইকোথেরাপিস্টের সঙ্গে কথা বলে দেখতে পারেন। আশা করি, আপনি আপনার সহকর্মীকে সহযোগিতা করতে পারবেন।
পরামর্শ দিয়েছেন, নাঈমা ইসলাম অন্তরা, সাইকোলজিস্ট ও ট্রেইনার
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে