কাউনিয়া প্রতিনিধি
কাউনিয়ার বিভিন্ন মাঠ ছেয়ে গেছে সরিষায়। উত্তুরে বাতাসে দোল খাচ্ছে হলুদ ফুল। কৃষকেরা এখন খেত পরিচর্যার কাজ করছেন।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কাউনিয়ায় এবার ৪৮৫ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ করেছেন চাষিরা। এর মধ্যে টরি-৭, বারি ১৪, ১৫, ১৭, ১৮, বিনা ৪ ও ৯ জাতসহ বিভিন্ন ধরনের সরিষা আবাদ করা হয়েছে। উপজেলায় গত বছরের চেয়ে এবার প্রায় ৫০ হেক্টর বেশি জমিতে ফসলটির চাষ হয়েছে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, আমন ধান কাটার পর জমি তৈরি করে সরিষা আবাদ করা হয়। বীজ বপনের ৫৫ থেকে ৬০ দিনের মাথায় ফলন পাওয়া যায়।
রাজিব গ্রামের আব্দুল হাকিম জানান, সরিষা আবাদে এক বিঘা জমিতে দেড় হাজার টাকা খরচ হয়। গড়ে প্রতি বিঘা জমিতে ৪৫ কেজির হিসেবে প্রায় চার মণ সরিষা পাওয়া যায়। ভরা মৌসুমে প্রতি মণ সরিষা আড়াই থেকে ৩ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়। গত বছর ভালো দাম পাওয়ায় এবার তিনি চার বিঘা জমিতে সরিষা আবাদ করেছেন।
গদাই গ্রামের কৃষক আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘আমন ধান কাটার পর জমিগুলো পড়ে থাকে। জমি পতিত না রেখে সরিষা চাষ করি। এবারও চাষ করেছি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবার ভালো ফলন পাওয়া যাবে।’
জমিতে সরিষা চাষের সময় সার প্রয়োগ করলে ইরি-বোরো আবাদে আর সার দিতে হয় না। সরিষা আবাদ কৃষকদের অনেক উপকার হয় বলে জানান পল্লীমারী গ্রামের শরিফুল ইসলাম।
সিংগার কুড়া গ্রামের কৃষক মতলেব বলেন, ‘সরিষা কাটাই-মাড়াই করে বিক্রি করে দেই। সেই টাকা দিয়ে বোরো আবাদের খরচ জোগান হয়। আমন আবাদের পর এটা বোনাস ফসল। স্বল্প খরচের সরিষা প্রান্তিক কৃষকদের অনেক উপকারে আসে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহানাজ পারভীন জানান, চলতি মৌসুমে সরিষা চাষাবাদে উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের ৯৬০ কৃষকের মধ্যে বিনা মূল্যে ডিএপি ও পটাশ সার এবং বীজ বিতরণ করা হয়েছে। ভালো ফলনের জন্য কৃষি বিভাগের লোকজন প্রতিদিন মাঠে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে গত বছরের তুলনায় এবার সরিষার ভালো ফলন পাওয়া যাবে।
কাউনিয়ার বিভিন্ন মাঠ ছেয়ে গেছে সরিষায়। উত্তুরে বাতাসে দোল খাচ্ছে হলুদ ফুল। কৃষকেরা এখন খেত পরিচর্যার কাজ করছেন।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কাউনিয়ায় এবার ৪৮৫ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ করেছেন চাষিরা। এর মধ্যে টরি-৭, বারি ১৪, ১৫, ১৭, ১৮, বিনা ৪ ও ৯ জাতসহ বিভিন্ন ধরনের সরিষা আবাদ করা হয়েছে। উপজেলায় গত বছরের চেয়ে এবার প্রায় ৫০ হেক্টর বেশি জমিতে ফসলটির চাষ হয়েছে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, আমন ধান কাটার পর জমি তৈরি করে সরিষা আবাদ করা হয়। বীজ বপনের ৫৫ থেকে ৬০ দিনের মাথায় ফলন পাওয়া যায়।
রাজিব গ্রামের আব্দুল হাকিম জানান, সরিষা আবাদে এক বিঘা জমিতে দেড় হাজার টাকা খরচ হয়। গড়ে প্রতি বিঘা জমিতে ৪৫ কেজির হিসেবে প্রায় চার মণ সরিষা পাওয়া যায়। ভরা মৌসুমে প্রতি মণ সরিষা আড়াই থেকে ৩ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়। গত বছর ভালো দাম পাওয়ায় এবার তিনি চার বিঘা জমিতে সরিষা আবাদ করেছেন।
গদাই গ্রামের কৃষক আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘আমন ধান কাটার পর জমিগুলো পড়ে থাকে। জমি পতিত না রেখে সরিষা চাষ করি। এবারও চাষ করেছি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবার ভালো ফলন পাওয়া যাবে।’
জমিতে সরিষা চাষের সময় সার প্রয়োগ করলে ইরি-বোরো আবাদে আর সার দিতে হয় না। সরিষা আবাদ কৃষকদের অনেক উপকার হয় বলে জানান পল্লীমারী গ্রামের শরিফুল ইসলাম।
সিংগার কুড়া গ্রামের কৃষক মতলেব বলেন, ‘সরিষা কাটাই-মাড়াই করে বিক্রি করে দেই। সেই টাকা দিয়ে বোরো আবাদের খরচ জোগান হয়। আমন আবাদের পর এটা বোনাস ফসল। স্বল্প খরচের সরিষা প্রান্তিক কৃষকদের অনেক উপকারে আসে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহানাজ পারভীন জানান, চলতি মৌসুমে সরিষা চাষাবাদে উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের ৯৬০ কৃষকের মধ্যে বিনা মূল্যে ডিএপি ও পটাশ সার এবং বীজ বিতরণ করা হয়েছে। ভালো ফলনের জন্য কৃষি বিভাগের লোকজন প্রতিদিন মাঠে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে গত বছরের তুলনায় এবার সরিষার ভালো ফলন পাওয়া যাবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে