বগুড়া ও সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগেই বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণের কাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন। গতকাল শনিবার বেলা ১১টার দিকে বগুড়া রেলস্টেশন পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান তিনি। এদিকে ২০২৪ সালেই বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে। নির্ধারিত সময়ে সেতুটির কাজ শেষ করতে দ্রুতগতিতে কাজ চলছে। ইতিমধ্যেই ৪১ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান তিনি। গতকাল দুপুরে সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার রায়পুর রেলস্টেশন পরিদর্শনে এসে মন্ত্রী একথা বলেন।
বগুড়া রেলস্টেশন পরিদর্শনে এসে রেলপথমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রকল্পের কিছু জটিলতা ছিল। প্রকল্প এলাকার সুবিধা ও অসুবিধা দেখতে এখানে এসেছি। বর্তমানে প্রকল্প নিয়ে আর কোনো জটিলতা নেই। আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগেই বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণকাজ শেষ হবে।’
রেলপথমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভারতের লাইন অব ক্রেডিটের আওতায় এই প্রকল্পে অর্থ ব্যয় করা হবে, পাশাপাশি পুরো প্রকল্পে সাড়ে ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে। এ ছাড়া প্রকল্প পরামর্শকেরা ইতিমধ্যে কোথায় কোথায় ব্রিজ, ফ্লাইওভার, আন্ডারপাস নির্মিত হবে, তা নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। দ্রুত রেলপথ যাচাইয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
জানা গেছে, এই প্রকল্পের আওতায় ডুয়েলগেজের দুটি রেলপথ নির্মাণের পরিকল্পনা হয়েছে। বগুড়া রেলস্টেশন থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার পশ্চিমে কিংবা পূর্বে পাঁচ কিলোমিটার এলাকা থেকে সিরাজগঞ্জের এম মনসুর আলী স্টেশন পর্যন্ত মূল রুট ৭২ কিলোমিটার করা হবে।
এ ছাড়া বগুড়ার কাহালু স্টেশন থেকে রাণীরহাট পর্যন্ত ১২ কিলোমিটারসহ মোট ৮৪ কিলোমিটার ডুয়েলগেজ রেলপথ নির্মাণ করা হবে। বগুড়া শহর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে জেলার রাণীরহাটে জংশন নির্মাণ করা হবে। পাশাপাশি বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রুটে শেরপুর, চান্দাইকোনা, রায়গঞ্জ, কৃষাণদিয়া ও সদানন্দপুর স্টেশন স্থাপন করা হবে।
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জের মধ্যে সরাসরি এই রেল যোগাযোগ চালু হলে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে বগুড়ার রেলপথের দৈর্ঘ্য ১১২ কিলোমিটার কমে ২১২ কিলোমিটার হবে। একই সঙ্গে এ রেলপথে সময়ও ৩ ঘণ্টা কমে যাবে। এ রুটের মাধ্যমে ঢাকার সঙ্গে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের আশপাশের এলাকার সরাসরি রেল যোগাযোগ নিশ্চিত হবে।
রেলপথমন্ত্রীর বগুড়া রেলস্টেশন পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. জিয়াউল হক, পুলিশ সুপার (এসপি) সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মজিবর রহমান মজনু প্রমুখ।
এর আগে, ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বগুড়ার আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠে এক জনসভায় বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন। ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর একনেক সভায় বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন পায়।
সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার রায়পুর রেলস্টেশন পরিদর্শনের সময় মন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সাংসদ অধ্যাপক ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্না, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট কে এম হোসেন আলী হাসান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ তালুকদারসহ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগেই বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণের কাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন। গতকাল শনিবার বেলা ১১টার দিকে বগুড়া রেলস্টেশন পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান তিনি। এদিকে ২০২৪ সালেই বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে। নির্ধারিত সময়ে সেতুটির কাজ শেষ করতে দ্রুতগতিতে কাজ চলছে। ইতিমধ্যেই ৪১ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান তিনি। গতকাল দুপুরে সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার রায়পুর রেলস্টেশন পরিদর্শনে এসে মন্ত্রী একথা বলেন।
বগুড়া রেলস্টেশন পরিদর্শনে এসে রেলপথমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রকল্পের কিছু জটিলতা ছিল। প্রকল্প এলাকার সুবিধা ও অসুবিধা দেখতে এখানে এসেছি। বর্তমানে প্রকল্প নিয়ে আর কোনো জটিলতা নেই। আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগেই বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণকাজ শেষ হবে।’
রেলপথমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভারতের লাইন অব ক্রেডিটের আওতায় এই প্রকল্পে অর্থ ব্যয় করা হবে, পাশাপাশি পুরো প্রকল্পে সাড়ে ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে। এ ছাড়া প্রকল্প পরামর্শকেরা ইতিমধ্যে কোথায় কোথায় ব্রিজ, ফ্লাইওভার, আন্ডারপাস নির্মিত হবে, তা নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। দ্রুত রেলপথ যাচাইয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
জানা গেছে, এই প্রকল্পের আওতায় ডুয়েলগেজের দুটি রেলপথ নির্মাণের পরিকল্পনা হয়েছে। বগুড়া রেলস্টেশন থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার পশ্চিমে কিংবা পূর্বে পাঁচ কিলোমিটার এলাকা থেকে সিরাজগঞ্জের এম মনসুর আলী স্টেশন পর্যন্ত মূল রুট ৭২ কিলোমিটার করা হবে।
এ ছাড়া বগুড়ার কাহালু স্টেশন থেকে রাণীরহাট পর্যন্ত ১২ কিলোমিটারসহ মোট ৮৪ কিলোমিটার ডুয়েলগেজ রেলপথ নির্মাণ করা হবে। বগুড়া শহর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে জেলার রাণীরহাটে জংশন নির্মাণ করা হবে। পাশাপাশি বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রুটে শেরপুর, চান্দাইকোনা, রায়গঞ্জ, কৃষাণদিয়া ও সদানন্দপুর স্টেশন স্থাপন করা হবে।
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জের মধ্যে সরাসরি এই রেল যোগাযোগ চালু হলে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে বগুড়ার রেলপথের দৈর্ঘ্য ১১২ কিলোমিটার কমে ২১২ কিলোমিটার হবে। একই সঙ্গে এ রেলপথে সময়ও ৩ ঘণ্টা কমে যাবে। এ রুটের মাধ্যমে ঢাকার সঙ্গে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের আশপাশের এলাকার সরাসরি রেল যোগাযোগ নিশ্চিত হবে।
রেলপথমন্ত্রীর বগুড়া রেলস্টেশন পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. জিয়াউল হক, পুলিশ সুপার (এসপি) সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মজিবর রহমান মজনু প্রমুখ।
এর আগে, ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বগুড়ার আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠে এক জনসভায় বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন। ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর একনেক সভায় বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন পায়।
সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার রায়পুর রেলস্টেশন পরিদর্শনের সময় মন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সাংসদ অধ্যাপক ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্না, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট কে এম হোসেন আলী হাসান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ তালুকদারসহ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ মিনিট আগেমেট্রোরেল চালানো কোম্পানি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ পদে আর আমলা-নির্ভরতা থাকছে না। গত ৯ অক্টোবর প্রকাশিত নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এমডি পদের জন্য সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে
১২ মিনিট আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগে