দাকোপ (খুলনা) প্রতিনিধি
দাকোপের পূর্ব বাজুয়ায় মালেঙ্গা খালে সেতু না থাকায় বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলাচল করছেন এলাকার হাজারো মানুষ। এলাকাবাসীর অভিযোগ বিভিন্ন সময় জনপ্রতিনিধিরা সেতু নির্মানের প্রতিশ্রুতি দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। এ বিষয়ে তাঁরা সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
সরেজমিনে পূর্ব বাজুয়া এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সঞ্চয় গাইনের বাড়ি সংলগ্ন মালেঙ্গা খালের দুই পাশে প্রায় হাজারো লোকের বসবাস। তাঁদের চলাচলের একমাত্র ভরসা ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের একটি নড়বড়ে সাঁকো। বিকল্প কোনো পথ না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত এই সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করেন গ্রামবাসী।
এলাকাবাসী বহুদিন ধরে খালের ওপর একটি সেতু নির্মাণের জন্য জনপ্রতিনিধিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। কিন্তু আজও সেতু নির্মাণের কোনো কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। স্থানীয়রা কয়েক মাস পর পর নিজ খরচে সাঁকোটি মেরামত করে আসছেন। প্রায় ২৫০-৩০০ ফুট দৈর্ঘ্যের বাঁশের এ সাঁকোটি যেন গ্রামবাসীর গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, এলাকাবাসীর চাঁদায় নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে স্বাধীনতার পর থেকে ওই খাল পেরিয়ে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ স্থানীয় অধিবাসীরা যাতায়াত করে আসছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন মাঠের ফসল নিয়ে কৃষকরা এ সাঁকো পার হয় দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। সাঁকোটির পাশে রয়েছে পূর্ব বাজুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সোনার বাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইসলামিয়া মাদ্রাসাসহ, এতিমখানা ও মসজিদ। ছোট ছোট কোমলমতি শিশুরা এ নড়বড়ে সাঁকো পারাপারে প্রায়ই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এ ছাড়া মুমূর্ষু রোগীদের হাসপাতালে আনা-নেওয়ার সময় বিপাকে পড়েতে হয় স্বজনদের। এই ভোগান্তি দুর করতে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
কথা হয় নিহার কনা গাইন নামের ৮০ বছর বয়সের এক বৃদ্ধের সঙ্গে তিনি সাঁকো পার হওয়ার সময় বলেন, ‘আমাদের এই ভোগান্তি কেউ দেখতে আসেন না। এই ভোগান্তি কবে শেষ হবে জানিনা। কতবার কত লোক এসে মাপজোক দেয়। কিন্তু কোনো কাজ হয় না বাবা।’
দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র অসীম ও হৃদয় বলে, ‘এত বড় সাঁকো পার হতে ভয় করে। একটা ব্রিজ হলে দৌড়ে স্কুলে যেতে পারতাম।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য বিশ্বজিৎ মন্ডল জানান, এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে এই বাঁশের সাঁকোটি নির্মাণ করেছেন। এতে গ্রামবাসীর দুর্ভোগের শেষ নেই। এখানে একটি সেতু নির্মাণ খুবই জরুরি।
বাজুয়া ইউপি চেয়ারম্যান মানস কুমার রায় জানান, বাঁশের সাঁকোর স্থানে সরকারি অর্থায়নে একটি সেতু নির্মাণ করার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রকৌশলীকে অবহিত করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে দাকোপ উপজেলা প্রকৌশলী ননী গোপাল জানান, সাঁকোটি সরেজমিনে পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দাকোপের পূর্ব বাজুয়ায় মালেঙ্গা খালে সেতু না থাকায় বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলাচল করছেন এলাকার হাজারো মানুষ। এলাকাবাসীর অভিযোগ বিভিন্ন সময় জনপ্রতিনিধিরা সেতু নির্মানের প্রতিশ্রুতি দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। এ বিষয়ে তাঁরা সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
সরেজমিনে পূর্ব বাজুয়া এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সঞ্চয় গাইনের বাড়ি সংলগ্ন মালেঙ্গা খালের দুই পাশে প্রায় হাজারো লোকের বসবাস। তাঁদের চলাচলের একমাত্র ভরসা ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের একটি নড়বড়ে সাঁকো। বিকল্প কোনো পথ না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত এই সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করেন গ্রামবাসী।
এলাকাবাসী বহুদিন ধরে খালের ওপর একটি সেতু নির্মাণের জন্য জনপ্রতিনিধিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। কিন্তু আজও সেতু নির্মাণের কোনো কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। স্থানীয়রা কয়েক মাস পর পর নিজ খরচে সাঁকোটি মেরামত করে আসছেন। প্রায় ২৫০-৩০০ ফুট দৈর্ঘ্যের বাঁশের এ সাঁকোটি যেন গ্রামবাসীর গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, এলাকাবাসীর চাঁদায় নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে স্বাধীনতার পর থেকে ওই খাল পেরিয়ে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ স্থানীয় অধিবাসীরা যাতায়াত করে আসছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন মাঠের ফসল নিয়ে কৃষকরা এ সাঁকো পার হয় দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। সাঁকোটির পাশে রয়েছে পূর্ব বাজুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সোনার বাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইসলামিয়া মাদ্রাসাসহ, এতিমখানা ও মসজিদ। ছোট ছোট কোমলমতি শিশুরা এ নড়বড়ে সাঁকো পারাপারে প্রায়ই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এ ছাড়া মুমূর্ষু রোগীদের হাসপাতালে আনা-নেওয়ার সময় বিপাকে পড়েতে হয় স্বজনদের। এই ভোগান্তি দুর করতে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
কথা হয় নিহার কনা গাইন নামের ৮০ বছর বয়সের এক বৃদ্ধের সঙ্গে তিনি সাঁকো পার হওয়ার সময় বলেন, ‘আমাদের এই ভোগান্তি কেউ দেখতে আসেন না। এই ভোগান্তি কবে শেষ হবে জানিনা। কতবার কত লোক এসে মাপজোক দেয়। কিন্তু কোনো কাজ হয় না বাবা।’
দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র অসীম ও হৃদয় বলে, ‘এত বড় সাঁকো পার হতে ভয় করে। একটা ব্রিজ হলে দৌড়ে স্কুলে যেতে পারতাম।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য বিশ্বজিৎ মন্ডল জানান, এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে এই বাঁশের সাঁকোটি নির্মাণ করেছেন। এতে গ্রামবাসীর দুর্ভোগের শেষ নেই। এখানে একটি সেতু নির্মাণ খুবই জরুরি।
বাজুয়া ইউপি চেয়ারম্যান মানস কুমার রায় জানান, বাঁশের সাঁকোর স্থানে সরকারি অর্থায়নে একটি সেতু নির্মাণ করার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রকৌশলীকে অবহিত করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে দাকোপ উপজেলা প্রকৌশলী ননী গোপাল জানান, সাঁকোটি সরেজমিনে পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে