ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে গ্রামীণ সড়কসহ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে মজুরির টাকা ও খাদ্যশস্য আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। কাবিটা ও কাবিখা কর্মসূচির মাধ্যমে কাজ করানোর কথা থাকলেও সেখানে ৪০ দিনের কর্মসৃজন কর্মসূচির শ্রমিকদের ব্যবহার করা হচ্ছে।
প্রকল্প এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, কাবিটা (কাজের বিনিময়ে টাকা) ও কাবিখা (কাজের বিনিময়ে খাদ্য) প্রকল্পের তথ্য গোপন করে রাস্তাঘাট সংস্কারের নামে অর্থ তুলে নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন প্রকল্প এলাকা ঘুরে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির চিত্র দেখা গেছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো পুনর্নির্মাণ ও সংস্কারে ৬ ইউনিয়নে প্রথম পর্যায়ে ২৪টি প্রকল্পের বিপরীতে ৪৯ লাখ টাকা এবং সাড়ে ৬৫ টন খাদ্যশস্য (গম ও চাল) বরাদ্দ দেওয়া হয়।
উপজেলা সদর, বড়ভিটা, ভাঙ্গামোড়, নাওডাঙ্গা, শিমুলবাড়ি ও কাশিপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কোথাও কর্মসূচির তথ্যসম্পর্কিত সাইনবোর্ড পাওয়া যায়নি।
যোগাযোগ করা হলে কাজ বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকা ইউপি সদস্য আবু মুসা বলেন, ‘রাস্তায় মাটি কাটার কথা, কেটেছি। শ্রমিকদের টাকা দেওয়া হবে কি না, সেটা আমার ব্যাপার। আপনার যা মনে চায় লিখতে পারেন।’
আরেক ইউপি সদস্য আমানুর রহমান রতনের কাছে বরাদ্দ অর্থ কীভাবে ব্যয় করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি রেগে যান। এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হলে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন তিনি।
বড়ভিটা ইউনিয়নেও কাবিটা কর্মসূচির প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে নিয়োজিত শ্রমিকেরা কর্মসৃজনের সুবিধাভোগী।এ বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহাম্মদ আলী পোদ্দার রতন বলেন, ‘বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানতে পেরেছি, বরাদ্দের কোনো টাকা ও খাদ্যশস্য খরচ করা হয়নি। কর্মসৃজনের প্রকল্পকে কাবিখা, কাবিটা দেখিয়ে পুরো বরাদ্দ আত্মসাৎ করা হয়েছে। বিষয়টি সম্প্রতি এক মতবিনিময় সভায় কুড়িগ্রামের নবাগত জেলা প্রশাসককে জানানো হয়েছে। আশা করি তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’
যোগাযোগ করা হলে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) সবুজ কুমার গুপ্ত বলেন, দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়টি মাঠপর্যায়ে তদন্ত করে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আর কোনো বিল দেওয়া হবে না। তবে তিনি জানান, বরাদ্দ অর্থ ও খাদ্যশস্যের ৫০ শতাংশ ইতিমধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির অনুকূলে ছাড়করণ হয়েছে।
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে গ্রামীণ সড়কসহ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে মজুরির টাকা ও খাদ্যশস্য আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। কাবিটা ও কাবিখা কর্মসূচির মাধ্যমে কাজ করানোর কথা থাকলেও সেখানে ৪০ দিনের কর্মসৃজন কর্মসূচির শ্রমিকদের ব্যবহার করা হচ্ছে।
প্রকল্প এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, কাবিটা (কাজের বিনিময়ে টাকা) ও কাবিখা (কাজের বিনিময়ে খাদ্য) প্রকল্পের তথ্য গোপন করে রাস্তাঘাট সংস্কারের নামে অর্থ তুলে নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন প্রকল্প এলাকা ঘুরে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির চিত্র দেখা গেছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো পুনর্নির্মাণ ও সংস্কারে ৬ ইউনিয়নে প্রথম পর্যায়ে ২৪টি প্রকল্পের বিপরীতে ৪৯ লাখ টাকা এবং সাড়ে ৬৫ টন খাদ্যশস্য (গম ও চাল) বরাদ্দ দেওয়া হয়।
উপজেলা সদর, বড়ভিটা, ভাঙ্গামোড়, নাওডাঙ্গা, শিমুলবাড়ি ও কাশিপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কোথাও কর্মসূচির তথ্যসম্পর্কিত সাইনবোর্ড পাওয়া যায়নি।
যোগাযোগ করা হলে কাজ বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকা ইউপি সদস্য আবু মুসা বলেন, ‘রাস্তায় মাটি কাটার কথা, কেটেছি। শ্রমিকদের টাকা দেওয়া হবে কি না, সেটা আমার ব্যাপার। আপনার যা মনে চায় লিখতে পারেন।’
আরেক ইউপি সদস্য আমানুর রহমান রতনের কাছে বরাদ্দ অর্থ কীভাবে ব্যয় করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি রেগে যান। এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হলে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন তিনি।
বড়ভিটা ইউনিয়নেও কাবিটা কর্মসূচির প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে নিয়োজিত শ্রমিকেরা কর্মসৃজনের সুবিধাভোগী।এ বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহাম্মদ আলী পোদ্দার রতন বলেন, ‘বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানতে পেরেছি, বরাদ্দের কোনো টাকা ও খাদ্যশস্য খরচ করা হয়নি। কর্মসৃজনের প্রকল্পকে কাবিখা, কাবিটা দেখিয়ে পুরো বরাদ্দ আত্মসাৎ করা হয়েছে। বিষয়টি সম্প্রতি এক মতবিনিময় সভায় কুড়িগ্রামের নবাগত জেলা প্রশাসককে জানানো হয়েছে। আশা করি তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’
যোগাযোগ করা হলে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) সবুজ কুমার গুপ্ত বলেন, দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়টি মাঠপর্যায়ে তদন্ত করে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আর কোনো বিল দেওয়া হবে না। তবে তিনি জানান, বরাদ্দ অর্থ ও খাদ্যশস্যের ৫০ শতাংশ ইতিমধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির অনুকূলে ছাড়করণ হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪