মিনহাজুল ইসলাম তুহিন, চবি
ঠুনকো কারণ দেখিয়ে গত তিন দিনে চারবার সংঘর্ষে জড়িয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের বিভিন্ন পক্ষের নেতা-কর্মীরা। এতে আহত হয়েছেন তিন পুলিশ সদস্যসহ অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী। সংঘর্ষের কারণ হিসেবে কর্মীর পক্ষত্যাগ, চেয়ারে বসা নিয়ে হাতাহাতি, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া দেখানো হলেও এর নেপথ্যে আসন্ন কমিটির শীর্ষ পদ পেতে শক্তি প্রদর্শনের মহড়া বলছেন বিভিন্ন পক্ষের নেতারা।
ছাত্রলীগের নেতাদের দাবি, নতুন কমিটির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এতে শীর্ষ পদ পেতে উঠেপড়ে লেগেছে বিভিন্ন উপপক্ষ। নিজেদের কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনে জাহির করতে কর্মীদের নিয়ে শক্তি প্রদর্শনের মহড়ায় নেমে পড়েছে পক্ষগুলো। যেকোনোভাবে নতুন কমিটিতে শীর্ষ পদটি নিশ্চিত করাই এখন তাদের প্রধান লক্ষ্য। যদিও এই দাবিকে ভিত্তিহীন দাবি করছেন সংঘর্ষে জড়ানো পক্ষগুলোর নেতারা।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত করা হয় গত ২৩ সেপ্টেম্বর। অক্টোবরে নতুন কমিটিতে পদপ্রত্যাশীদের জীবনবৃত্তান্ত জমা নেয় ছাত্রলীগের দপ্তর সেল। জানা গেছে, কমিটি গঠন নিয়ে কাজ শুরুর খবর পেয়ে নিজেদের জানান দিতে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে দুই ধারায় বিভক্ত। প্রতিটি ধারা আবার বিভিন্ন উপপক্ষে বিভক্ত। এর মধ্যে একটি ধারার নেতা-কর্মীরা নিজেদের শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারী হিসেবে পরিচয় দেন। অন্য ধারার নেতা-কর্মীরা নিজেদের সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী বলে পরিচয় দেন।
বুধবার রাতে এক কর্মীর পক্ষত্যাগের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে জড়ায় সিক্সটি নাইন ও বিজয় পক্ষ। বৃহস্পতিবার দুপুরে আবারও তারা সংঘর্ষে জড়ায়। এদিন রাতে সিএফসির সঙ্গে সংঘর্ষ হয় সিক্সটি নাইন উপপক্ষের। শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত আবার সংঘর্ষ হয় সিক্সটি নাইন ও সিএফসির মধ্যে। এসব সংঘর্ষে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ এবং রামদা ও লাঠিসোঁটা নিয়ে মহড়া দিতে দেখা যায়।
শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি ও ভার্সিটি এক্সপ্রেস পক্ষের নেতা প্রদীপ চক্রবর্তী দুর্জয় বলেন, ‘নতুন কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার গুঞ্জনে কেন্দ্রের কাছে নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করতে ইচ্ছাকৃতভাবে সংঘর্ষ লাগানো হচ্ছে। কমিটিতে পদ পেতে এ ধরনের পেশিশক্তি প্রদর্শন কোনোভাবেই কাম্য নয়। কেন্দ্রের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হলে বিভিন্ন সৃজনশীল কাজ দিয়েই করা উচিত।’
সাবেক সহসভাপতি ও রেড সিগন্যাল পক্ষের নেতা রকিবুল হাসান দিনার বলেন, ‘প্রতিবার নতুন কমিটি গঠনের আগে এ ধরনের ঝামেলা হয়।’
বিজয় পক্ষের একাংশের নেতা মোহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, ‘সম্প্রতি যে দুটি পক্ষ সংঘর্ষে জড়াল, বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক তাদের পক্ষেরই ছিল। স্বাভাবিকভাবে তাদের পক্ষে কিছুটা বিশৃঙ্খলা আছে। যারা বিশৃঙ্খলা করছে, তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিলে সব ঠিক হয়ে যাবে।’
বিজয় পক্ষের আরেক অংশের নেতা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সংঘর্ষের সঙ্গে নতুন কমিটি গঠনের কোনো সম্পর্ক নেই। বিভিন্ন পক্ষের অছাত্ররা নিজেদের স্বার্থে এসব ঝামেলা লাগিয়ে রাখেন।’
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যবিষয়ক সম্পাদক রাইসা নাসের বলেন, ‘পেশিশক্তি প্রদর্শন বা সংঘর্ষে জড়িয়ে কখনো ছাত্রলীগের পদ পাওয়া যাবে না। আমরা সৎ, যোগ্য ও মেধাবীদের নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি গঠনে কাজ করছি। ছাত্রলীগের নাম করে যারা এসব করছে, আমরা তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেব।’
তিন হলে তল্লাশি, রামদা-রড উদ্ধার
দফায় দফায় সংঘর্ষের পর শুক্রবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল, শাহ আমানত ও শহীদ আবদুর রব হলে তল্লাশি চালায় প্রক্টরিয়াল বডি। এ সময় তিনটি রামদা, তিনটি কিরিচ ও আটটি রড উদ্ধার করা হয়। তবে কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
প্রক্টর ড. নূরুল আজিম সিকদার বলেন, ‘আমরা ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করতে প্রয়োজনে আবার তল্লাশি চালাব।’
ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ শিক্ষামন্ত্রীর
এদিকে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। একই সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তির নাম ব্যবহার করে যেন কোনো দায়ী ব্যক্তি নিষ্কৃতি না পায়, সে বিষয়েও তিনি প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংঘর্ষের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী শনিবার উপাচার্য ড. শিরীণ আখতারের সঙ্গে কথা বলেছেন। এ সময় তিনি সংঘাত ও সংঘর্ষের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যকে বলেন।
জানা গেছে, শিক্ষামন্ত্রীর অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক একটি সভা ডেকেছেন উপাচার্য শিরীণ আখতার।
ঠুনকো কারণ দেখিয়ে গত তিন দিনে চারবার সংঘর্ষে জড়িয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের বিভিন্ন পক্ষের নেতা-কর্মীরা। এতে আহত হয়েছেন তিন পুলিশ সদস্যসহ অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী। সংঘর্ষের কারণ হিসেবে কর্মীর পক্ষত্যাগ, চেয়ারে বসা নিয়ে হাতাহাতি, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া দেখানো হলেও এর নেপথ্যে আসন্ন কমিটির শীর্ষ পদ পেতে শক্তি প্রদর্শনের মহড়া বলছেন বিভিন্ন পক্ষের নেতারা।
ছাত্রলীগের নেতাদের দাবি, নতুন কমিটির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এতে শীর্ষ পদ পেতে উঠেপড়ে লেগেছে বিভিন্ন উপপক্ষ। নিজেদের কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনে জাহির করতে কর্মীদের নিয়ে শক্তি প্রদর্শনের মহড়ায় নেমে পড়েছে পক্ষগুলো। যেকোনোভাবে নতুন কমিটিতে শীর্ষ পদটি নিশ্চিত করাই এখন তাদের প্রধান লক্ষ্য। যদিও এই দাবিকে ভিত্তিহীন দাবি করছেন সংঘর্ষে জড়ানো পক্ষগুলোর নেতারা।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত করা হয় গত ২৩ সেপ্টেম্বর। অক্টোবরে নতুন কমিটিতে পদপ্রত্যাশীদের জীবনবৃত্তান্ত জমা নেয় ছাত্রলীগের দপ্তর সেল। জানা গেছে, কমিটি গঠন নিয়ে কাজ শুরুর খবর পেয়ে নিজেদের জানান দিতে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে দুই ধারায় বিভক্ত। প্রতিটি ধারা আবার বিভিন্ন উপপক্ষে বিভক্ত। এর মধ্যে একটি ধারার নেতা-কর্মীরা নিজেদের শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারী হিসেবে পরিচয় দেন। অন্য ধারার নেতা-কর্মীরা নিজেদের সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী বলে পরিচয় দেন।
বুধবার রাতে এক কর্মীর পক্ষত্যাগের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে জড়ায় সিক্সটি নাইন ও বিজয় পক্ষ। বৃহস্পতিবার দুপুরে আবারও তারা সংঘর্ষে জড়ায়। এদিন রাতে সিএফসির সঙ্গে সংঘর্ষ হয় সিক্সটি নাইন উপপক্ষের। শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত আবার সংঘর্ষ হয় সিক্সটি নাইন ও সিএফসির মধ্যে। এসব সংঘর্ষে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ এবং রামদা ও লাঠিসোঁটা নিয়ে মহড়া দিতে দেখা যায়।
শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি ও ভার্সিটি এক্সপ্রেস পক্ষের নেতা প্রদীপ চক্রবর্তী দুর্জয় বলেন, ‘নতুন কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার গুঞ্জনে কেন্দ্রের কাছে নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করতে ইচ্ছাকৃতভাবে সংঘর্ষ লাগানো হচ্ছে। কমিটিতে পদ পেতে এ ধরনের পেশিশক্তি প্রদর্শন কোনোভাবেই কাম্য নয়। কেন্দ্রের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হলে বিভিন্ন সৃজনশীল কাজ দিয়েই করা উচিত।’
সাবেক সহসভাপতি ও রেড সিগন্যাল পক্ষের নেতা রকিবুল হাসান দিনার বলেন, ‘প্রতিবার নতুন কমিটি গঠনের আগে এ ধরনের ঝামেলা হয়।’
বিজয় পক্ষের একাংশের নেতা মোহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, ‘সম্প্রতি যে দুটি পক্ষ সংঘর্ষে জড়াল, বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক তাদের পক্ষেরই ছিল। স্বাভাবিকভাবে তাদের পক্ষে কিছুটা বিশৃঙ্খলা আছে। যারা বিশৃঙ্খলা করছে, তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিলে সব ঠিক হয়ে যাবে।’
বিজয় পক্ষের আরেক অংশের নেতা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সংঘর্ষের সঙ্গে নতুন কমিটি গঠনের কোনো সম্পর্ক নেই। বিভিন্ন পক্ষের অছাত্ররা নিজেদের স্বার্থে এসব ঝামেলা লাগিয়ে রাখেন।’
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যবিষয়ক সম্পাদক রাইসা নাসের বলেন, ‘পেশিশক্তি প্রদর্শন বা সংঘর্ষে জড়িয়ে কখনো ছাত্রলীগের পদ পাওয়া যাবে না। আমরা সৎ, যোগ্য ও মেধাবীদের নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি গঠনে কাজ করছি। ছাত্রলীগের নাম করে যারা এসব করছে, আমরা তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেব।’
তিন হলে তল্লাশি, রামদা-রড উদ্ধার
দফায় দফায় সংঘর্ষের পর শুক্রবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল, শাহ আমানত ও শহীদ আবদুর রব হলে তল্লাশি চালায় প্রক্টরিয়াল বডি। এ সময় তিনটি রামদা, তিনটি কিরিচ ও আটটি রড উদ্ধার করা হয়। তবে কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
প্রক্টর ড. নূরুল আজিম সিকদার বলেন, ‘আমরা ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করতে প্রয়োজনে আবার তল্লাশি চালাব।’
ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ শিক্ষামন্ত্রীর
এদিকে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। একই সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তির নাম ব্যবহার করে যেন কোনো দায়ী ব্যক্তি নিষ্কৃতি না পায়, সে বিষয়েও তিনি প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংঘর্ষের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী শনিবার উপাচার্য ড. শিরীণ আখতারের সঙ্গে কথা বলেছেন। এ সময় তিনি সংঘাত ও সংঘর্ষের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যকে বলেন।
জানা গেছে, শিক্ষামন্ত্রীর অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক একটি সভা ডেকেছেন উপাচার্য শিরীণ আখতার।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে