দিনাজপুর প্রতিনিধি
সারা দেশে চলমান বিদ্যুৎ সংকটের মধ্যে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন কমিয়ে আনা হচ্ছে। কয়লার মজুত কমে যাওয়ায় আজ শুক্রবার থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন হ্রাস করে কেন্দ্রটি চালু রাখা হবে।
নতুন ফেজ তৈরি ও উন্নয়নকাজের জন্য বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির উৎপাদন বন্ধ থাকায় গত তিন মাস ধরে মজুত কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালানো হচ্ছে।
খনি কর্মকর্তারা বলছেন, আগস্টের মাঝামাঝি থেকে নতুন করে কয়লা উৎপাদন শুরু হবে। বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বর্তমানে মজুত কয়লা দিয়ে কেন্দ্রটি জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত চালু রাখা যাবে।
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে ১২৫ মেগাওয়াটের দুটি ও ২৭৫ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট আছে। এই তিন ইউনিট একসঙ্গে চালাতে প্রতিদিন সাড়ে ৫ হাজার টন কয়লার দরকার। কিন্তু চাহিদামতো কয়লার সরবরাহ না থাকায় বছরের বেশির ভাগ সময় সবগুলো প্ল্যান্ট একসঙ্গে চালানো যায় না।
কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে ইকোনমিক ইউনিটটি (তৃতীয় ইউনিট) চালু এবং অন্য দুটি ইউনিট বন্ধ আছে। ২৭৫ মেগাওয়াটের এই ইউনিট থেকে সর্বোচ্চ ক্ষমতারও বেশি তথা ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছিল। কিন্তু কয়লার মজুতে ঘাটতি থাকায় শুক্রবার থেকে ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হবে। আর যে পরিমাণ মজুত আছে তা দিয়ে চলতি জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত উৎপাদন চালু রাখা যাবে। সে ক্ষেত্রে নতুন করে কয়লার সরবরাহ না পেলে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী ওয়াজেদ আলী বলেন, ‘কয়লার সরবরাহ কম থাকায় আমরা শুধুমাত্র ইকোনমিক ইউনিটটি চালু রেখেছি। সেটিও আগামীকাল (শুক্রবার) থেকে ৩০০ মেগাওয়াটের স্থলে ২৫০ মেগাওয়াটে নামিয়ে আনা হচ্ছে। কয়লার মজুত শেষ হওয়ার আগেই আমরা নতুন করে সরবরাহ পেতে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি।’
কয়লা খনি সূত্র জানিয়েছে, ভূগর্ভস্থ ফেজ পরিবর্তনের জন্য চলতি বছরের পয়লা মে থেকে কয়লা উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। সব কাজ শেষ করে উৎপাদন শুরু হতে আরও এক মাসের অধিক সময় লাগতে পারে। ফলে আগস্টের মাঝামাঝি শুরু হতে পারে উৎপাদন। আর বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটি এই খনির কয়লার ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল।
বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কামরুজ্জামান খান বলেন, ‘নতুন ফেজের কাজ চলছে। আগামী আগস্টের মাঝামাঝি উৎপাদন শুরু হতে পারে।’
সারা দেশে চলমান বিদ্যুৎ সংকটের মধ্যে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন কমিয়ে আনা হচ্ছে। কয়লার মজুত কমে যাওয়ায় আজ শুক্রবার থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন হ্রাস করে কেন্দ্রটি চালু রাখা হবে।
নতুন ফেজ তৈরি ও উন্নয়নকাজের জন্য বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির উৎপাদন বন্ধ থাকায় গত তিন মাস ধরে মজুত কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালানো হচ্ছে।
খনি কর্মকর্তারা বলছেন, আগস্টের মাঝামাঝি থেকে নতুন করে কয়লা উৎপাদন শুরু হবে। বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বর্তমানে মজুত কয়লা দিয়ে কেন্দ্রটি জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত চালু রাখা যাবে।
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে ১২৫ মেগাওয়াটের দুটি ও ২৭৫ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট আছে। এই তিন ইউনিট একসঙ্গে চালাতে প্রতিদিন সাড়ে ৫ হাজার টন কয়লার দরকার। কিন্তু চাহিদামতো কয়লার সরবরাহ না থাকায় বছরের বেশির ভাগ সময় সবগুলো প্ল্যান্ট একসঙ্গে চালানো যায় না।
কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে ইকোনমিক ইউনিটটি (তৃতীয় ইউনিট) চালু এবং অন্য দুটি ইউনিট বন্ধ আছে। ২৭৫ মেগাওয়াটের এই ইউনিট থেকে সর্বোচ্চ ক্ষমতারও বেশি তথা ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছিল। কিন্তু কয়লার মজুতে ঘাটতি থাকায় শুক্রবার থেকে ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হবে। আর যে পরিমাণ মজুত আছে তা দিয়ে চলতি জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত উৎপাদন চালু রাখা যাবে। সে ক্ষেত্রে নতুন করে কয়লার সরবরাহ না পেলে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী ওয়াজেদ আলী বলেন, ‘কয়লার সরবরাহ কম থাকায় আমরা শুধুমাত্র ইকোনমিক ইউনিটটি চালু রেখেছি। সেটিও আগামীকাল (শুক্রবার) থেকে ৩০০ মেগাওয়াটের স্থলে ২৫০ মেগাওয়াটে নামিয়ে আনা হচ্ছে। কয়লার মজুত শেষ হওয়ার আগেই আমরা নতুন করে সরবরাহ পেতে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি।’
কয়লা খনি সূত্র জানিয়েছে, ভূগর্ভস্থ ফেজ পরিবর্তনের জন্য চলতি বছরের পয়লা মে থেকে কয়লা উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। সব কাজ শেষ করে উৎপাদন শুরু হতে আরও এক মাসের অধিক সময় লাগতে পারে। ফলে আগস্টের মাঝামাঝি শুরু হতে পারে উৎপাদন। আর বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটি এই খনির কয়লার ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল।
বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কামরুজ্জামান খান বলেন, ‘নতুন ফেজের কাজ চলছে। আগামী আগস্টের মাঝামাঝি উৎপাদন শুরু হতে পারে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪