রেজা করিম, ঢাকা
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পার্টির (জাপা) আপসের সম্পর্কটা বেশ পুরোনো। দলের প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জীবদ্দশায় গড়ে ওঠা এই সম্পর্ক সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার সূত্রে এখনো বজায় রেখেছে দলটি। আপসের এই সম্পর্ক সম্মানের নয় এবং তা সামনের দিনগুলোতে দলের জন্য কাল হতে যাচ্ছে জেনেও সেখান থেকে বেরোতে পারেনি জাপার বর্তমান নেতৃত্ব। যদিও অতীতের মতো আবারও বৃত্ত ভাঙার উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা।
আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠনের পর সংসদে গিয়ে ‘বিরোধী দল’ হওয়ার পর থেকেই জাতীয় পার্টিকে নিয়ে দলে ও দলের বাইরে নানা আলোচনা শুরু হয়। দেশীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে ‘গৃহপালিত’ বিরোধী দল হিসেবে পরিচিতি পায় দলটি। এরশাদ নিজে অনেকবার এই বদনাম ঘোচানোর কথা বলেছিলেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গ ছাড়ার ঘোষণাও দিয়েছিলেন। তবে তিনি তাঁর কোনো প্রমাণ দিয়ে যেতে পারেননি।
২০১৯ সালের আজকের দিনে (১৪ জুলাই) এরশাদ মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর ভাই জি এম কাদের বহুবার একই কথা বলেছেন। কাগজ-কলমের বিরোধী দল থেকে নিজেদের কার্যকরী বিরোধী দল হিসেবে জাহির করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু দিন শেষে নিজেদের দৈন্যই আরও সামনে চলে এসেছে। সম্প্রতি শেষ হওয়া জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে সংসদ সদস্যদের বাহাসেও প্রধান বিরোধী দল হিসেবে খুঁজে পাওয়া যায়নি জাতীয় পার্টিকে। ঘুরেফিরে সেখানেও বিএনপির সমালোচনাতেই ব্যস্ত থেকেছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যরা।
শুধু ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে আপসের কারণে জাপার মাঠের অবস্থা দিনকে দিন জরাজীর্ণ হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। বিশেষ করে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা এই বিষয়টি মানতেই পারছেন না। তাঁদের অভিযোগ, কিছু ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে দলকে অসম্মানজনক অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এর ফলে ক্রমেই জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে জাতীয় পার্টি। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের কূটকৌশলে জেনে বা না জেনেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই অবস্থার জন্য দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে দায়ী করে আপসের বৃত্ত ভাঙার তাগিদ দিয়েছেন তাঁরা।
জাতীয় পার্টির ঘাঁটি বলে পরিচিত রংপুর এখন আওয়ামী লীগের দখলে। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলের ৩২টি আসনের ২৪টি এখন ক্ষমতাসীনদের দখলে আছে। একসময় লাঙলের জয়জয়কার এই অঞ্চলে বর্তমানের জাপা মাত্র ৭টি আসনের দখল ধরে রাখতে পেরেছে। স্থানীয় নেতা-কর্মীদের এই বিষয়টি ভীষণভাবে হতাশ করেছে। জাপার রংপুরের দায়িত্বশীল এক নেতা বলেন, সরকারের আজ্ঞাবহ হয়ে থাকতে গিয়ে জাতীয় পার্টির অবস্থান ক্ষুণ্ন হয়েছে। রংপুর এর বড় উদাহরণ।
এরশাদপত্নী রওশন এরশাদের সঙ্গে পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সম্পর্কের উন্নতি হয়নি এখনো। এই দুই ব্যক্তিকে ঘিরে দুটি পক্ষ এখনো প্রকাশ্যে দৃশ্যমান। সম্প্রতি কয়েক দিনের জন্য দেশে ফিরে রওশন মতবিনিময় করেন নেতা-কর্মীদের সঙ্গে। সেখানে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন পার্টির অবস্থা নিয়ে বিস্তর সমালোচনা করেন। তাঁর অভিযোগ, ‘এরশাদের অবর্তমানে জাতীয় পার্টি এলোমেলো হয়ে গেছে।’
দলের কেন্দ্রীয় নেতারাও পার্টির ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পার্টির প্রথম সারির এক নেতা বলেন, ‘কর্মীদের কোনো দোষ নাই। আমরা যারা দায়িত্বে আছি, যারা দল পরিচালনা করি, দোষটা তাঁদেরই। আমরা এখনো এক জায়গায় আসতে পারিনি। বিভেদ-বিভাজন ঠেকাতে পারিনি। একই সঙ্গে নেতাদের সিদ্ধান্তহীনতাও পার্টির ভঙ্গুর দশার জন্য দায়ী। এভাবেই দিনে দিনে মানুষের মন থেকে উঠে যাচ্ছে জাতীয় পার্টি।’
এই বাস্তবতা স্বীকার করে দলটির নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে অফিশিয়ালি বা আনঅফিশিয়ালি জাপার কোনো মিত্রতা নেই। মানুষের মনে একটা ভুল ধারণা জন্মেছে। দলের প্রেসিডিয়ামের সভায় বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বসহকারে আলোচনা হয়েছে। যাদের কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, তাদের বিষয়ে চরম ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান তাঁরা।
জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে কারণে হোক, সরকারের সঙ্গে আছি, এই ধারণা থেকে অনেক জায়গায় দলও নিষ্ক্রিয় রয়েছে। এই বাস্তবতায় দল গোছানোর কাজ চলছে। আমাদের মধ্যে এখনো দুই-চারজন আছেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল, সেটা ভুলতে পারেননি। কেউ যদি এখনো সরকারের পক্ষে অবস্থান নেন, তাঁরা দল থেকে চলে যেতে পারেন। পার্টির আদর্শ ভুলে গিয়ে সরকারের গুণগান করতে কেউ ব্যস্ত থাকলে তাঁদের দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এরশাদের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকীর কর্মসূচি
হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির আয়োজন করেছে জাতীয় পার্টি। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকাল ৮টায় কাকরাইল কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এরশাদের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত। কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে বেলা ৩টায় স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল শেষে অসহায় ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পার্টির (জাপা) আপসের সম্পর্কটা বেশ পুরোনো। দলের প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জীবদ্দশায় গড়ে ওঠা এই সম্পর্ক সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার সূত্রে এখনো বজায় রেখেছে দলটি। আপসের এই সম্পর্ক সম্মানের নয় এবং তা সামনের দিনগুলোতে দলের জন্য কাল হতে যাচ্ছে জেনেও সেখান থেকে বেরোতে পারেনি জাপার বর্তমান নেতৃত্ব। যদিও অতীতের মতো আবারও বৃত্ত ভাঙার উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা।
আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠনের পর সংসদে গিয়ে ‘বিরোধী দল’ হওয়ার পর থেকেই জাতীয় পার্টিকে নিয়ে দলে ও দলের বাইরে নানা আলোচনা শুরু হয়। দেশীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে ‘গৃহপালিত’ বিরোধী দল হিসেবে পরিচিতি পায় দলটি। এরশাদ নিজে অনেকবার এই বদনাম ঘোচানোর কথা বলেছিলেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গ ছাড়ার ঘোষণাও দিয়েছিলেন। তবে তিনি তাঁর কোনো প্রমাণ দিয়ে যেতে পারেননি।
২০১৯ সালের আজকের দিনে (১৪ জুলাই) এরশাদ মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর ভাই জি এম কাদের বহুবার একই কথা বলেছেন। কাগজ-কলমের বিরোধী দল থেকে নিজেদের কার্যকরী বিরোধী দল হিসেবে জাহির করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু দিন শেষে নিজেদের দৈন্যই আরও সামনে চলে এসেছে। সম্প্রতি শেষ হওয়া জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে সংসদ সদস্যদের বাহাসেও প্রধান বিরোধী দল হিসেবে খুঁজে পাওয়া যায়নি জাতীয় পার্টিকে। ঘুরেফিরে সেখানেও বিএনপির সমালোচনাতেই ব্যস্ত থেকেছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যরা।
শুধু ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে আপসের কারণে জাপার মাঠের অবস্থা দিনকে দিন জরাজীর্ণ হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। বিশেষ করে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা এই বিষয়টি মানতেই পারছেন না। তাঁদের অভিযোগ, কিছু ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে দলকে অসম্মানজনক অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এর ফলে ক্রমেই জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে জাতীয় পার্টি। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের কূটকৌশলে জেনে বা না জেনেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই অবস্থার জন্য দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে দায়ী করে আপসের বৃত্ত ভাঙার তাগিদ দিয়েছেন তাঁরা।
জাতীয় পার্টির ঘাঁটি বলে পরিচিত রংপুর এখন আওয়ামী লীগের দখলে। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলের ৩২টি আসনের ২৪টি এখন ক্ষমতাসীনদের দখলে আছে। একসময় লাঙলের জয়জয়কার এই অঞ্চলে বর্তমানের জাপা মাত্র ৭টি আসনের দখল ধরে রাখতে পেরেছে। স্থানীয় নেতা-কর্মীদের এই বিষয়টি ভীষণভাবে হতাশ করেছে। জাপার রংপুরের দায়িত্বশীল এক নেতা বলেন, সরকারের আজ্ঞাবহ হয়ে থাকতে গিয়ে জাতীয় পার্টির অবস্থান ক্ষুণ্ন হয়েছে। রংপুর এর বড় উদাহরণ।
এরশাদপত্নী রওশন এরশাদের সঙ্গে পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সম্পর্কের উন্নতি হয়নি এখনো। এই দুই ব্যক্তিকে ঘিরে দুটি পক্ষ এখনো প্রকাশ্যে দৃশ্যমান। সম্প্রতি কয়েক দিনের জন্য দেশে ফিরে রওশন মতবিনিময় করেন নেতা-কর্মীদের সঙ্গে। সেখানে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন পার্টির অবস্থা নিয়ে বিস্তর সমালোচনা করেন। তাঁর অভিযোগ, ‘এরশাদের অবর্তমানে জাতীয় পার্টি এলোমেলো হয়ে গেছে।’
দলের কেন্দ্রীয় নেতারাও পার্টির ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পার্টির প্রথম সারির এক নেতা বলেন, ‘কর্মীদের কোনো দোষ নাই। আমরা যারা দায়িত্বে আছি, যারা দল পরিচালনা করি, দোষটা তাঁদেরই। আমরা এখনো এক জায়গায় আসতে পারিনি। বিভেদ-বিভাজন ঠেকাতে পারিনি। একই সঙ্গে নেতাদের সিদ্ধান্তহীনতাও পার্টির ভঙ্গুর দশার জন্য দায়ী। এভাবেই দিনে দিনে মানুষের মন থেকে উঠে যাচ্ছে জাতীয় পার্টি।’
এই বাস্তবতা স্বীকার করে দলটির নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে অফিশিয়ালি বা আনঅফিশিয়ালি জাপার কোনো মিত্রতা নেই। মানুষের মনে একটা ভুল ধারণা জন্মেছে। দলের প্রেসিডিয়ামের সভায় বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বসহকারে আলোচনা হয়েছে। যাদের কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, তাদের বিষয়ে চরম ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান তাঁরা।
জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে কারণে হোক, সরকারের সঙ্গে আছি, এই ধারণা থেকে অনেক জায়গায় দলও নিষ্ক্রিয় রয়েছে। এই বাস্তবতায় দল গোছানোর কাজ চলছে। আমাদের মধ্যে এখনো দুই-চারজন আছেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল, সেটা ভুলতে পারেননি। কেউ যদি এখনো সরকারের পক্ষে অবস্থান নেন, তাঁরা দল থেকে চলে যেতে পারেন। পার্টির আদর্শ ভুলে গিয়ে সরকারের গুণগান করতে কেউ ব্যস্ত থাকলে তাঁদের দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এরশাদের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকীর কর্মসূচি
হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির আয়োজন করেছে জাতীয় পার্টি। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকাল ৮টায় কাকরাইল কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এরশাদের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত। কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে বেলা ৩টায় স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল শেষে অসহায় ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে