ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে করোনার সংক্রমণরোধে কোচিং সেন্টার বন্ধের নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু এ নির্দেশনা মানছেন না কোচিং সেন্টারের মালিকেরা। তাই তাঁদের বিরুদ্ধ অভিযান চালিয়েছে প্রশাসন।
গতকাল শনিবার সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা হাসান নগরীর বাউন্ডারি রোড, নাহা রোড, নতুন বাজার এবং জিলা স্কুল মোড়ে অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযানের খবর পেয়ে তড়িঘড়ি করে কোচিং সেন্টার বন্ধ করে দেন শিক্ষকেরা। এ সময় রাস্তায় শত শত শিক্ষার্থী জড়ো হয়। তবে কাউকে জেল-জরিমানা না করলেও শেষবারের মতো সতর্ক করা হয় কোচিং সেন্টারের মালিকদের।
স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতের লক্ষ্যে নিয়মিত অভিযান পরিচালনার কথা জানিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা হাসান বলেন, মন্ত্রী পরিষদের নির্দেশনা অনুযায়ী আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হলেও ময়মনসিংহের অধিকাংশ শিক্ষক ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীদের কোচিং করাচ্ছেন। অনেকে বাইরে তালা দিয়ে ভেতরে কোচিং চালু রেখেছেন। তাঁদের আইনের আওতায় আনতে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। তবে অভিযানের প্রথম দিন কাউকে জেল-জরিমানা করা হয়নি।
জেলা শিক্ষা অফিসের সহকারী পরিদর্শক মহিদুল ইসলাম বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা আসার সঙ্গে সঙ্গেই সমস্ত কোচিং সেন্টার বন্ধে চিঠি দেওয়া হয়। কিন্তু বেশির ভাগ শিক্ষক কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখলেও কিছু অসাধু শিক্ষক গোপনে কোচিং পরিচালনা করে পরিবেশ নষ্ট করছেন। করোনা সংক্রমণরোধে নিজে এবং পরিবারের স্বার্থে সবাইকে কোচিং সেন্টার বন্ধে এগিয়ে আসতে হবে।
বেসরকারি কোচিং সেন্টার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মাহমুদুল হাসান নয়ন বলেন, তাঁদের তালিকাভুক্ত ২২০ টির মতো কোচিং সেন্টার রয়েছে। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রথম সারির শিক্ষকেরা সশরীরে ক্লাস করানো বন্ধ রেখেছেন। তবে তালিকাভুক্ত ছাড়াও ৭০ থেকে ৮০ টির মতো কোচিং সেন্টার রয়েছে, যাঁরা নির্দেশনা অমান্য করে দরজার বাইরে তালা দিয়ে কোচিং পরিচালনা করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিলে অবস্থার পরিবর্তন হবে না। নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করলেই কোচিং সেন্টার বন্ধ হবে।
হোসনে আরা ও শহিদুল ইসলাম নামে দুই অভিভাবক বলেন, আমরাও চাই না নির্দেশনা অমান্য করে ছেলে-মেয়েরা কোচিংয়ে আসুক। তাদের জন্য আমরাও আতঙ্কের মধ্যে থাকি। তবে অনেক শিক্ষক কোচিং সেন্টার বন্ধ না করায় ছেলে-মেয়েদের বাধ্য হয়ে কোচিংয়ে আসতে হয়। কোচিং বন্ধ হলে সবাই যেন বন্ধ রাখে সেই ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনকে আহ্বান জানাই।
ময়মনসিংহে করোনার সংক্রমণরোধে কোচিং সেন্টার বন্ধের নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু এ নির্দেশনা মানছেন না কোচিং সেন্টারের মালিকেরা। তাই তাঁদের বিরুদ্ধ অভিযান চালিয়েছে প্রশাসন।
গতকাল শনিবার সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা হাসান নগরীর বাউন্ডারি রোড, নাহা রোড, নতুন বাজার এবং জিলা স্কুল মোড়ে অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযানের খবর পেয়ে তড়িঘড়ি করে কোচিং সেন্টার বন্ধ করে দেন শিক্ষকেরা। এ সময় রাস্তায় শত শত শিক্ষার্থী জড়ো হয়। তবে কাউকে জেল-জরিমানা না করলেও শেষবারের মতো সতর্ক করা হয় কোচিং সেন্টারের মালিকদের।
স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতের লক্ষ্যে নিয়মিত অভিযান পরিচালনার কথা জানিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা হাসান বলেন, মন্ত্রী পরিষদের নির্দেশনা অনুযায়ী আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হলেও ময়মনসিংহের অধিকাংশ শিক্ষক ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীদের কোচিং করাচ্ছেন। অনেকে বাইরে তালা দিয়ে ভেতরে কোচিং চালু রেখেছেন। তাঁদের আইনের আওতায় আনতে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। তবে অভিযানের প্রথম দিন কাউকে জেল-জরিমানা করা হয়নি।
জেলা শিক্ষা অফিসের সহকারী পরিদর্শক মহিদুল ইসলাম বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা আসার সঙ্গে সঙ্গেই সমস্ত কোচিং সেন্টার বন্ধে চিঠি দেওয়া হয়। কিন্তু বেশির ভাগ শিক্ষক কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখলেও কিছু অসাধু শিক্ষক গোপনে কোচিং পরিচালনা করে পরিবেশ নষ্ট করছেন। করোনা সংক্রমণরোধে নিজে এবং পরিবারের স্বার্থে সবাইকে কোচিং সেন্টার বন্ধে এগিয়ে আসতে হবে।
বেসরকারি কোচিং সেন্টার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মাহমুদুল হাসান নয়ন বলেন, তাঁদের তালিকাভুক্ত ২২০ টির মতো কোচিং সেন্টার রয়েছে। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রথম সারির শিক্ষকেরা সশরীরে ক্লাস করানো বন্ধ রেখেছেন। তবে তালিকাভুক্ত ছাড়াও ৭০ থেকে ৮০ টির মতো কোচিং সেন্টার রয়েছে, যাঁরা নির্দেশনা অমান্য করে দরজার বাইরে তালা দিয়ে কোচিং পরিচালনা করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিলে অবস্থার পরিবর্তন হবে না। নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করলেই কোচিং সেন্টার বন্ধ হবে।
হোসনে আরা ও শহিদুল ইসলাম নামে দুই অভিভাবক বলেন, আমরাও চাই না নির্দেশনা অমান্য করে ছেলে-মেয়েরা কোচিংয়ে আসুক। তাদের জন্য আমরাও আতঙ্কের মধ্যে থাকি। তবে অনেক শিক্ষক কোচিং সেন্টার বন্ধ না করায় ছেলে-মেয়েদের বাধ্য হয়ে কোচিংয়ে আসতে হয়। কোচিং বন্ধ হলে সবাই যেন বন্ধ রাখে সেই ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনকে আহ্বান জানাই।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে