নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের ইস্পাত খাতের অন্যতম শিল্পপ্রতিষ্ঠান রতনপুর গ্রুপ (আরএসআরএম)। খেলাপির ঋণ আদায়ে আরএসআরএম গ্রুপের কারখানাসহ ১০০ শতক জমি নিলামে তুলেছে পাওনাদার সোনালী ব্যাংক।
সোনালী ব্যাংকের ডিজিএম ও চট্টগ্রাম লালদীঘি করপোরেট শাখার প্রধান মো. ইয়াকুব মজুমদার বলেন, ঋণের টাকা পরিশোধ না করায় রতনপুর গ্রুপের ১০০ শতক জমি নিলামে তোলা হয়েছে। ঋণ আদায়ে গ্রুপটির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। তিনি সবাইকে নিলামে অংশগ্রহণ করার জন্য আহ্বান জানান।
সম্প্রতি বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ হওয়া নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মেসার্স রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলসের কাছে সোনালী ব্যাংকের ২০১ কোটি ৪৩ লাখ ৫২ হাজার ৮৬৫ টাকা পাওনা খেলাপি হয়েছে। এই পাওনার বিপরীতে চট্টগ্রামের বায়েজিদ এলাকায় গ্রুপটির কারখানাসহ ১০০ শতক জমি বন্ধক রয়েছে। ঋণ পরিশোধ না করায় অর্থ ঋণ আদালত আইন, ২০০৩ (সংশোধন ২০১০) এর ১২ ধারায় প্রতিষ্ঠানটির স্থাপনাসহ এসব সম্পত্তি নিলামে তোলা হয়েছে।
সোনলী ব্যাংক সূত্র জানায়, গ্রুপটির কাছে বর্তমানে ১০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা ঋণ আটকে রয়েছে। এই পাওনা আদায়ে গ্রুপটির কর্ণধারদের বিরুদ্ধে ২০টি মামলা হয়েছে।
রতনপুর গ্রুপের কাছে সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে জনতা ব্যাংক। এর মধ্যে মেসার্স মডার্ন স্টিল মিলস লিমিটেডের কাছে ৪০৯ কোটি, মেসার্স রতনপুর শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রিজের ৩১৩ কোটি ও এসএম স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেডের কাছে ৪৮২ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে তাদের।
জনতা ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও লালদীঘি করপোরেট শাখার প্রধান (সদ্য অন্য শাখায় বদলিকৃত) নুরুল মোস্তফা বলেন, রতনপুর গ্রুপ ঋণের টাকা দিচ্ছে না। ঋণের টাকার জন্য ৬টি মামলা করা হয়েছে।
এসব বিষয়ে জানতে রতনপুর গ্রুপের পরিচালক মারজানুর রহমানের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হয়। তবে তিনি ফোন ধরেননি।
চট্টগ্রামের ইস্পাত খাতের অন্যতম শিল্পপ্রতিষ্ঠান রতনপুর গ্রুপ (আরএসআরএম)। খেলাপির ঋণ আদায়ে আরএসআরএম গ্রুপের কারখানাসহ ১০০ শতক জমি নিলামে তুলেছে পাওনাদার সোনালী ব্যাংক।
সোনালী ব্যাংকের ডিজিএম ও চট্টগ্রাম লালদীঘি করপোরেট শাখার প্রধান মো. ইয়াকুব মজুমদার বলেন, ঋণের টাকা পরিশোধ না করায় রতনপুর গ্রুপের ১০০ শতক জমি নিলামে তোলা হয়েছে। ঋণ আদায়ে গ্রুপটির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। তিনি সবাইকে নিলামে অংশগ্রহণ করার জন্য আহ্বান জানান।
সম্প্রতি বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ হওয়া নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মেসার্স রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলসের কাছে সোনালী ব্যাংকের ২০১ কোটি ৪৩ লাখ ৫২ হাজার ৮৬৫ টাকা পাওনা খেলাপি হয়েছে। এই পাওনার বিপরীতে চট্টগ্রামের বায়েজিদ এলাকায় গ্রুপটির কারখানাসহ ১০০ শতক জমি বন্ধক রয়েছে। ঋণ পরিশোধ না করায় অর্থ ঋণ আদালত আইন, ২০০৩ (সংশোধন ২০১০) এর ১২ ধারায় প্রতিষ্ঠানটির স্থাপনাসহ এসব সম্পত্তি নিলামে তোলা হয়েছে।
সোনলী ব্যাংক সূত্র জানায়, গ্রুপটির কাছে বর্তমানে ১০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা ঋণ আটকে রয়েছে। এই পাওনা আদায়ে গ্রুপটির কর্ণধারদের বিরুদ্ধে ২০টি মামলা হয়েছে।
রতনপুর গ্রুপের কাছে সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে জনতা ব্যাংক। এর মধ্যে মেসার্স মডার্ন স্টিল মিলস লিমিটেডের কাছে ৪০৯ কোটি, মেসার্স রতনপুর শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রিজের ৩১৩ কোটি ও এসএম স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেডের কাছে ৪৮২ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে তাদের।
জনতা ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও লালদীঘি করপোরেট শাখার প্রধান (সদ্য অন্য শাখায় বদলিকৃত) নুরুল মোস্তফা বলেন, রতনপুর গ্রুপ ঋণের টাকা দিচ্ছে না। ঋণের টাকার জন্য ৬টি মামলা করা হয়েছে।
এসব বিষয়ে জানতে রতনপুর গ্রুপের পরিচালক মারজানুর রহমানের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হয়। তবে তিনি ফোন ধরেননি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪