রিমন রহমান, রাজশাহী
আমের খ্যাতির সঙ্গে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাম জড়িয়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। তবে কয়েক মৌসুম আগে দৃশ্যপটে নওগাঁ আসার পর থেকে বিভিন্ন আলোচনায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘আমের রাজধানী কোন জেলা’, তা নিয়ে বিতর্কের শুরু। এমন পরিস্থিতিতে কৃষি বিভাগের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত কয়েক মৌসুমে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে আমের চাষ কখনো বেড়েছে, কখনো কমেছে। তবে নওগাঁয় প্রতি মৌসুমেই চাষ বেড়েছে। একই অবস্থা উৎপাদনের ক্ষেত্রেও।
কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের চেয়ে নওগাঁয় আমবাগানের জমির পরিমাণ এখনো কম, তবে গাছের সংখ্যা বেশি। নওগাঁর বাগান নতুন, গাছগুলো ছোট। বিপরীতে রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জে অনেক বছরের পুরোনো আমগাছ আছে। এগুলোর উৎপাদনক্ষমতা আগের মতো নেই।
চলতি মৌসুমের মোট উৎপাদনের হিসাব এখনো হয়নি। এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে সর্বোচ্চ ৪ লাখ ৩৫ হাজার ৮৪৩ টন, রাজশাহীতে ২ লাখ ৫৮ হাজার ৪৫০ এবং নওগাঁয় ৩ লাখ ৭৮ হাজার টন। এ বছর রাজশাহীতে ১৯ হাজার ৫৭৮, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩৭ হাজার ৫৮৮ ও নওগাঁয় বাগান আছে ৩০ হাজার হেক্টর।
আঞ্চলিক কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২১-২২ মৌসুমে চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩৭ হাজার ১৬৫ এবং রাজশাহীতে ১৮ হাজার ৫১৫ হেক্টর জমিতে আমবাগান ছিল। নওগাঁয় ছিল ২৯ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে। ওই মৌসুমে রাজশাহীতে ২ লাখ ৬ হাজার ১৫৬ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ লাখ ১৩ হাজার ৭৩৬ টন আম উৎপাদিত হয়। নওগাঁয় উৎপাদিত হয় ৩ লাখ ৭০ হাজার টন।
কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রতিবছর নওগাঁয় আম চাষের জমি ও উৎপাদন বাড়ছে। এ প্রবণতা শুরু হয় ২০১৫-১৬ মৌসুম থেকে। তখন রাজশাহীতে আমবাগান ছিল ১৬ হাজার ৯৬১ হেক্টরে। চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৪ হাজার ৪৭০ এবং নওগাঁয় ছিল ১২ হাজার ৬৭০ হেক্টরে। এর বিপরীতে রাজশাহীতে উৎপাদন ছিল ১ লাখ ৮১ হাজার ১০৭, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২ লাখ ৪০ হাজার ও নওগাঁয় ছিল ১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৫ টন।
রাজশাহী বিভাগীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক শামছুল ওয়াদুদ বলেন, শুধু সেচ-সংকটের কারণে নওগাঁয় অন্য ফসল ছেড়ে আমবাগানের দিকে ঝুঁকেছেন চাষিরা। নওগাঁয় এখন রাজশাহীর চেয়ে বেশি জমিতে বাগান থাকলেও চাঁপাইনবাবগঞ্জের চেয়ে কম। তবে উৎপাদনে আবার দুই জেলাকে পেছনে ফেলছে নওগাঁ।
কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী হেক্টরপ্রতি ফলনে নওগাঁয় আমের উৎপাদন সব সময় বেশি। ২০১৫-১৬ মৌসুমে রাজশাহীতে প্রতি হেক্টরে গড় ফলন ছিল ১০ দশমিক ৬৮ টন। ওই বছর নওগাঁয় ফলন ছিল ১২ দশমিক ৫২ এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৯ দশমিক ৮১ টন। ধারাবাহিকতা ধরে রেখে ২০২১-২২ মৌসুমেও গড় উৎপাদনে শীর্ষে নওগাঁ। রাজশাহীর ১১ দশমিক ১৩, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১০ দশমিক ৬৭ টনের বিপরীতে নওগাঁয় উৎপাদিত হয় ১২ দশমিক ৫৫ টন।
শামছুল ওয়াদুদ আরও বলেন, নওগাঁয় পরিকল্পিতভাবে উন্নত জাতের আমগাছের বাগান করা হয়েছে। সব বাগানেই এখন কলম করা ছোট ছোট গাছ। অল্প জমি হলেও গাছ আছে বেশি। এ কারণে উৎপাদনও বেশি হচ্ছে। অন্যদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের বেশির ভাগ বাগানে বড় আকারের ফজলি আমের গাছ। রাজশাহীতে ছোট-বড় দুই ধরনের গাছ আছে। যে বাগানের গাছ ছোট, সেখানেই উৎপাদন বেশি। এ ছাড়া রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুরোনো গাছে উৎপাদন কমে গেছে। অন্যদিকে নওগাঁয় নতুন নতুন গাছে উৎপাদন বেশি হচ্ছে।
দামে এগিয়ে কানসাট
দেশের সবচেয়ে বড় আমের হাট বসে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাটে। এরপর দ্বিতীয় বৃহত্তম আমের হাট রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বরে। তবে নওগাঁর সাপাহার উপজেলা সদরের হাটও ছোট নয়। সাপাহারের জিরো পয়েন্ট থেকে গোডাউনপাড়া পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার এবং এর আশপাশে প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে আমের হাট বসছে। এই তিন হাটেই তিন জেলার বেশির ভাগ আম বিক্রি হয়। এসব হাট থেকে আম চলে যায় দেশের নানা প্রান্তে। গতকাল রোববার সকালে এই তিন হাটের তথ্য নিয়ে দেখা গেছে, দাম সবচেয়ে বেশি চাঁপাইনবাবগঞ্জে, সবচেয়ে কম রাজশাহীতে। এ দুই জেলার মাঝামাঝি দাম নওগাঁয়।
উন্নত জাতের ক্ষীরশাপাতি ও হিমসাগর আম শেষের দিকে। সাপাহারে এখন আম্রপালি আম প্রতি মণ ১ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকা। এ ছাড়া ল্যাংড়া ২ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৭০০, হিমসাগর ২ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা।
কানসাটে ক্ষীরশাপাতি বিক্রি হয় ৪ হাজার থেকে ৪ হাজার ৫০০, ল্যাংড়া ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার এবং ফজলিসহ নানা জাতের গুটি আম বিক্রি হচ্ছিল দেড় থেকে তিন হাজার টাকা মণ দরে। বানেশ্বরে এদিন লক্ষ্মণভোগ ৭০০ থেকে ৮৫০, ফজলি ৬০০ থেকে ৯০০, ল্যাংড়া ২ হাজার থেকে ২ হাজার ৪০০, আম্রপালি ১ হাজার ১০০ থেকে ২ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হয়।
কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জে এবার তিন হাজার কোটি টাকার আমের বাণিজ্য আশা করা হচ্ছে। রাজশাহীতে প্রায় দেড় হাজার আর নওগাঁয় বাণিজ্য হতে পারে দুই হাজার কোটি টাকার।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা পলাশ সরকার বলেন, ‘আমার এখানে ৭০ ভাগ গাছ হলো ফজলির। এখনো ফজলি সেভাবে ওঠেনি। এখন যা আছে, তার দাম ভালো।’
আমের খ্যাতির সঙ্গে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাম জড়িয়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। তবে কয়েক মৌসুম আগে দৃশ্যপটে নওগাঁ আসার পর থেকে বিভিন্ন আলোচনায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘আমের রাজধানী কোন জেলা’, তা নিয়ে বিতর্কের শুরু। এমন পরিস্থিতিতে কৃষি বিভাগের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত কয়েক মৌসুমে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে আমের চাষ কখনো বেড়েছে, কখনো কমেছে। তবে নওগাঁয় প্রতি মৌসুমেই চাষ বেড়েছে। একই অবস্থা উৎপাদনের ক্ষেত্রেও।
কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের চেয়ে নওগাঁয় আমবাগানের জমির পরিমাণ এখনো কম, তবে গাছের সংখ্যা বেশি। নওগাঁর বাগান নতুন, গাছগুলো ছোট। বিপরীতে রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জে অনেক বছরের পুরোনো আমগাছ আছে। এগুলোর উৎপাদনক্ষমতা আগের মতো নেই।
চলতি মৌসুমের মোট উৎপাদনের হিসাব এখনো হয়নি। এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে সর্বোচ্চ ৪ লাখ ৩৫ হাজার ৮৪৩ টন, রাজশাহীতে ২ লাখ ৫৮ হাজার ৪৫০ এবং নওগাঁয় ৩ লাখ ৭৮ হাজার টন। এ বছর রাজশাহীতে ১৯ হাজার ৫৭৮, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩৭ হাজার ৫৮৮ ও নওগাঁয় বাগান আছে ৩০ হাজার হেক্টর।
আঞ্চলিক কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২১-২২ মৌসুমে চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩৭ হাজার ১৬৫ এবং রাজশাহীতে ১৮ হাজার ৫১৫ হেক্টর জমিতে আমবাগান ছিল। নওগাঁয় ছিল ২৯ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে। ওই মৌসুমে রাজশাহীতে ২ লাখ ৬ হাজার ১৫৬ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ লাখ ১৩ হাজার ৭৩৬ টন আম উৎপাদিত হয়। নওগাঁয় উৎপাদিত হয় ৩ লাখ ৭০ হাজার টন।
কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রতিবছর নওগাঁয় আম চাষের জমি ও উৎপাদন বাড়ছে। এ প্রবণতা শুরু হয় ২০১৫-১৬ মৌসুম থেকে। তখন রাজশাহীতে আমবাগান ছিল ১৬ হাজার ৯৬১ হেক্টরে। চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৪ হাজার ৪৭০ এবং নওগাঁয় ছিল ১২ হাজার ৬৭০ হেক্টরে। এর বিপরীতে রাজশাহীতে উৎপাদন ছিল ১ লাখ ৮১ হাজার ১০৭, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২ লাখ ৪০ হাজার ও নওগাঁয় ছিল ১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৫ টন।
রাজশাহী বিভাগীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক শামছুল ওয়াদুদ বলেন, শুধু সেচ-সংকটের কারণে নওগাঁয় অন্য ফসল ছেড়ে আমবাগানের দিকে ঝুঁকেছেন চাষিরা। নওগাঁয় এখন রাজশাহীর চেয়ে বেশি জমিতে বাগান থাকলেও চাঁপাইনবাবগঞ্জের চেয়ে কম। তবে উৎপাদনে আবার দুই জেলাকে পেছনে ফেলছে নওগাঁ।
কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী হেক্টরপ্রতি ফলনে নওগাঁয় আমের উৎপাদন সব সময় বেশি। ২০১৫-১৬ মৌসুমে রাজশাহীতে প্রতি হেক্টরে গড় ফলন ছিল ১০ দশমিক ৬৮ টন। ওই বছর নওগাঁয় ফলন ছিল ১২ দশমিক ৫২ এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৯ দশমিক ৮১ টন। ধারাবাহিকতা ধরে রেখে ২০২১-২২ মৌসুমেও গড় উৎপাদনে শীর্ষে নওগাঁ। রাজশাহীর ১১ দশমিক ১৩, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১০ দশমিক ৬৭ টনের বিপরীতে নওগাঁয় উৎপাদিত হয় ১২ দশমিক ৫৫ টন।
শামছুল ওয়াদুদ আরও বলেন, নওগাঁয় পরিকল্পিতভাবে উন্নত জাতের আমগাছের বাগান করা হয়েছে। সব বাগানেই এখন কলম করা ছোট ছোট গাছ। অল্প জমি হলেও গাছ আছে বেশি। এ কারণে উৎপাদনও বেশি হচ্ছে। অন্যদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের বেশির ভাগ বাগানে বড় আকারের ফজলি আমের গাছ। রাজশাহীতে ছোট-বড় দুই ধরনের গাছ আছে। যে বাগানের গাছ ছোট, সেখানেই উৎপাদন বেশি। এ ছাড়া রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুরোনো গাছে উৎপাদন কমে গেছে। অন্যদিকে নওগাঁয় নতুন নতুন গাছে উৎপাদন বেশি হচ্ছে।
দামে এগিয়ে কানসাট
দেশের সবচেয়ে বড় আমের হাট বসে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাটে। এরপর দ্বিতীয় বৃহত্তম আমের হাট রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বরে। তবে নওগাঁর সাপাহার উপজেলা সদরের হাটও ছোট নয়। সাপাহারের জিরো পয়েন্ট থেকে গোডাউনপাড়া পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার এবং এর আশপাশে প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে আমের হাট বসছে। এই তিন হাটেই তিন জেলার বেশির ভাগ আম বিক্রি হয়। এসব হাট থেকে আম চলে যায় দেশের নানা প্রান্তে। গতকাল রোববার সকালে এই তিন হাটের তথ্য নিয়ে দেখা গেছে, দাম সবচেয়ে বেশি চাঁপাইনবাবগঞ্জে, সবচেয়ে কম রাজশাহীতে। এ দুই জেলার মাঝামাঝি দাম নওগাঁয়।
উন্নত জাতের ক্ষীরশাপাতি ও হিমসাগর আম শেষের দিকে। সাপাহারে এখন আম্রপালি আম প্রতি মণ ১ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকা। এ ছাড়া ল্যাংড়া ২ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৭০০, হিমসাগর ২ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা।
কানসাটে ক্ষীরশাপাতি বিক্রি হয় ৪ হাজার থেকে ৪ হাজার ৫০০, ল্যাংড়া ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার এবং ফজলিসহ নানা জাতের গুটি আম বিক্রি হচ্ছিল দেড় থেকে তিন হাজার টাকা মণ দরে। বানেশ্বরে এদিন লক্ষ্মণভোগ ৭০০ থেকে ৮৫০, ফজলি ৬০০ থেকে ৯০০, ল্যাংড়া ২ হাজার থেকে ২ হাজার ৪০০, আম্রপালি ১ হাজার ১০০ থেকে ২ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হয়।
কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জে এবার তিন হাজার কোটি টাকার আমের বাণিজ্য আশা করা হচ্ছে। রাজশাহীতে প্রায় দেড় হাজার আর নওগাঁয় বাণিজ্য হতে পারে দুই হাজার কোটি টাকার।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা পলাশ সরকার বলেন, ‘আমার এখানে ৭০ ভাগ গাছ হলো ফজলির। এখনো ফজলি সেভাবে ওঠেনি। এখন যা আছে, তার দাম ভালো।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে