চারঘাট প্রতিনিধি
চারঘাট উপজেলায় যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছেন, রোগ নির্ণয়ে শতভাগ নির্ভুল পদ্ধতি অবলম্বন এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে উপজেলায় যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
উপজেলা যক্ষ্মা ও কুষ্ঠ ক্লিনিক থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৭ সালে উপজেলায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ছিল ১৩৫ জন। ২০১৮ সালে আক্রান্তের সংখ্যা ১৫৯ জন, ২০১৯ সালে ১৭৪ ও ২০২০ সালে ১৫৫ জন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে চারঘাটে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৩২ জন। যা গত বছরের প্রথম এগারো মাসের তুলনায় দ্বিগুণ।
এদিকে, উপজেলায় যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে ২০১৯ সালে মারা গেছেন ৮ জন, ২০২০ সালে ১০ জন ও চলমান বছরের এগারো মাসে সাতজন। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে শিশু ও যুবকের সংখ্যা বেড়েছে। উপজেলা যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট কানিজ জুমান ফেরদৌসী বলেন, বিড়ি ও জর্দা খাওয়ার ফলে যক্ষ্মা রোগ বেশি হয়। যক্ষ্মায় আক্রান্তদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ দেওয়া হয়।
উপজেলা সদর ইউনিয়নের যক্ষ্মায় আক্রান্ত রোগী হাফিজুর রহমান (৪৭) জানান, তিন মাস আগে তাঁর যক্ষ্মা ধরা পড়ে। সেই থেকে হাসপাতাল থেকে বিনা মূল্যে ওষুধ নিয়ে খাচ্ছেন। এখন মোটামুটি ভালো আছেন বলে জানান তিনি।
চারঘাটে যক্ষ্মা রোগ বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা যক্ষ্মা ও কুষ্ঠ রোগ নিয়ন্ত্রণ অফিসের সিনিয়র সহকারী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মানুষ এখন আগের চেয়ে বেশি সচেতন। কাশি হলেই এখন যক্ষ্মা পরীক্ষা করায়। তবে অপারেশন করা রোগীদের যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা তুলনামূলক বেশি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যক্ষ্মা রোগ শনাক্তে আমরা ইউনিয়ন পর্যায়েও ক্যাম্প করছি। বেশি পরীক্ষা করার কারণে শনাক্তও বেশি হচ্ছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিনা মূল্যে যক্ষ্মা রোগের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ওষুধ প্রদান করা হয়ে থাকে। যক্ষ্মা সম্পূর্ণ নির্মূলযোগ্য একটি রোগ। আক্রান্ত রোগীকে ৬ মাস এবং ক্ষেত্র বিশেষে এক থেকে দুই বছর পর্যন্ত নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হয়।’
চারঘাট উপজেলায় যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছেন, রোগ নির্ণয়ে শতভাগ নির্ভুল পদ্ধতি অবলম্বন এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে উপজেলায় যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
উপজেলা যক্ষ্মা ও কুষ্ঠ ক্লিনিক থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৭ সালে উপজেলায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ছিল ১৩৫ জন। ২০১৮ সালে আক্রান্তের সংখ্যা ১৫৯ জন, ২০১৯ সালে ১৭৪ ও ২০২০ সালে ১৫৫ জন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে চারঘাটে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৩২ জন। যা গত বছরের প্রথম এগারো মাসের তুলনায় দ্বিগুণ।
এদিকে, উপজেলায় যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে ২০১৯ সালে মারা গেছেন ৮ জন, ২০২০ সালে ১০ জন ও চলমান বছরের এগারো মাসে সাতজন। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে শিশু ও যুবকের সংখ্যা বেড়েছে। উপজেলা যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট কানিজ জুমান ফেরদৌসী বলেন, বিড়ি ও জর্দা খাওয়ার ফলে যক্ষ্মা রোগ বেশি হয়। যক্ষ্মায় আক্রান্তদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ দেওয়া হয়।
উপজেলা সদর ইউনিয়নের যক্ষ্মায় আক্রান্ত রোগী হাফিজুর রহমান (৪৭) জানান, তিন মাস আগে তাঁর যক্ষ্মা ধরা পড়ে। সেই থেকে হাসপাতাল থেকে বিনা মূল্যে ওষুধ নিয়ে খাচ্ছেন। এখন মোটামুটি ভালো আছেন বলে জানান তিনি।
চারঘাটে যক্ষ্মা রোগ বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা যক্ষ্মা ও কুষ্ঠ রোগ নিয়ন্ত্রণ অফিসের সিনিয়র সহকারী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মানুষ এখন আগের চেয়ে বেশি সচেতন। কাশি হলেই এখন যক্ষ্মা পরীক্ষা করায়। তবে অপারেশন করা রোগীদের যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা তুলনামূলক বেশি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যক্ষ্মা রোগ শনাক্তে আমরা ইউনিয়ন পর্যায়েও ক্যাম্প করছি। বেশি পরীক্ষা করার কারণে শনাক্তও বেশি হচ্ছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিনা মূল্যে যক্ষ্মা রোগের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ওষুধ প্রদান করা হয়ে থাকে। যক্ষ্মা সম্পূর্ণ নির্মূলযোগ্য একটি রোগ। আক্রান্ত রোগীকে ৬ মাস এবং ক্ষেত্র বিশেষে এক থেকে দুই বছর পর্যন্ত নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হয়।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪