মতলব দক্ষিণ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণের উপাদী উত্তর ইউনিয়নের উপাদী গ্রামের বাসিন্দা হারুন মিয়া। কয়েক বছর আগে বিদেশ থেকে দেশে আসেন। এরপর শুরু করেন টমেটোর আবাদ। এবারও কুমিল্লা থেকে চারা এনে দুই একর জমিতে টমেটোর চাষ করেছেন। তিন দফা বৃষ্টিতে তাঁর খেতের বেশ ক্ষতি হয়। তবে হাল ছাড়েননি। খেতের পরিচর্যা চালিয়ে যান। এর সুফল পেয়েছেন। এবার অন্য বছরের তুলনায় টমেটোর বাম্পার ফলন হয়েছে।
হারুন মিয়া বলেন, ‘পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে গত জানুয়ারি থেকে টমেটো বিক্রি শুরু করেছি। বিষমুক্ত এবং রং ভালো থাকায় দামও ভালো পাওয়া যাচ্ছে। পরিবহন ও শ্রমিক খরচও তুলনামূলক কম। ক্ষতি পুষিয়ে এখন লাভের আশা করছি।’
হারুন মিয়া ছাড়াও তাঁর গ্রামের শতাধিক কৃষক টমেটোর আবাদ করেছেন। সবাই ক্ষতি পুষিয়ে এখন লাভের আশা করছেন।
কৃষক হান্নান কবিরাজ, শামীম কবিরাজ, ফোরকান মিয়াজী ও বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘টমেটোর ফলন ও রং খুব ভালা অইছে এবার। খেত থেকে ও বাজারে নিয়া বেচতাছি। প্রতি মণ টমেটো হাজার টেয়ায় বেচতাছি। নিজেরা খাইয়া আত্মীয়-স্বজনগোও দিতাছি। মনডাত খুব শান্তি লাগতাছে। মনে অয়, এইবার সব ঋণ শোধ দিতে পারুম। অভাবও ঘুচব।’
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া চলতি রবি মৌসুমে উপজেলার ২৭০ হেক্টর জমিতে সবজির আবাদ হয়েছে। টমেটোর আবাদ হয়েছে ৫০ হেক্টর জমিতে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়েছে।
উপজেলার উপাদী গ্রামে দেখা গেছে, বিলজুড়েই কাঁচা-পাকা টমেটোর ছড়াছড়ি। কৃষকেরা খেতের পরিচর্যা করছেন। কেউ কেউ টমেটো তুলছেন বিক্রির জন্য। তাঁদের চোখেমুখে তৃপ্তির হাসি।
উপাদী গ্রামের দায়িত্বে থাকা উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আয়েত আলীর বলেন, ‘এবার টমেটোর আশানুরূপ ফলন হয়েছে। টমেটো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দাম ভালো হওয়ায় কৃষকেরাও লাভবান হচ্ছেন। টমেটো চাষে কৃষকদের আগ্রহও বাড়ছে।’
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণের উপাদী উত্তর ইউনিয়নের উপাদী গ্রামের বাসিন্দা হারুন মিয়া। কয়েক বছর আগে বিদেশ থেকে দেশে আসেন। এরপর শুরু করেন টমেটোর আবাদ। এবারও কুমিল্লা থেকে চারা এনে দুই একর জমিতে টমেটোর চাষ করেছেন। তিন দফা বৃষ্টিতে তাঁর খেতের বেশ ক্ষতি হয়। তবে হাল ছাড়েননি। খেতের পরিচর্যা চালিয়ে যান। এর সুফল পেয়েছেন। এবার অন্য বছরের তুলনায় টমেটোর বাম্পার ফলন হয়েছে।
হারুন মিয়া বলেন, ‘পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে গত জানুয়ারি থেকে টমেটো বিক্রি শুরু করেছি। বিষমুক্ত এবং রং ভালো থাকায় দামও ভালো পাওয়া যাচ্ছে। পরিবহন ও শ্রমিক খরচও তুলনামূলক কম। ক্ষতি পুষিয়ে এখন লাভের আশা করছি।’
হারুন মিয়া ছাড়াও তাঁর গ্রামের শতাধিক কৃষক টমেটোর আবাদ করেছেন। সবাই ক্ষতি পুষিয়ে এখন লাভের আশা করছেন।
কৃষক হান্নান কবিরাজ, শামীম কবিরাজ, ফোরকান মিয়াজী ও বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘টমেটোর ফলন ও রং খুব ভালা অইছে এবার। খেত থেকে ও বাজারে নিয়া বেচতাছি। প্রতি মণ টমেটো হাজার টেয়ায় বেচতাছি। নিজেরা খাইয়া আত্মীয়-স্বজনগোও দিতাছি। মনডাত খুব শান্তি লাগতাছে। মনে অয়, এইবার সব ঋণ শোধ দিতে পারুম। অভাবও ঘুচব।’
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া চলতি রবি মৌসুমে উপজেলার ২৭০ হেক্টর জমিতে সবজির আবাদ হয়েছে। টমেটোর আবাদ হয়েছে ৫০ হেক্টর জমিতে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়েছে।
উপজেলার উপাদী গ্রামে দেখা গেছে, বিলজুড়েই কাঁচা-পাকা টমেটোর ছড়াছড়ি। কৃষকেরা খেতের পরিচর্যা করছেন। কেউ কেউ টমেটো তুলছেন বিক্রির জন্য। তাঁদের চোখেমুখে তৃপ্তির হাসি।
উপাদী গ্রামের দায়িত্বে থাকা উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আয়েত আলীর বলেন, ‘এবার টমেটোর আশানুরূপ ফলন হয়েছে। টমেটো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দাম ভালো হওয়ায় কৃষকেরাও লাভবান হচ্ছেন। টমেটো চাষে কৃষকদের আগ্রহও বাড়ছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে