মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, গাজীপুর
ঢাকার সঙ্গে গাজীপুরের সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নের লক্ষ্যে চলমান বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের ৯১ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। সেপ্টেম্বর নাগাদ পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। অক্টোবরেই শুরু হবে বিশেষ বাস চলাচল। আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসংবলিত
৫০টি বিশেষ (আর্টিকুলেটেড) বাস দিয়ে এর যাত্রা শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে যুক্ত হবে মোট ১৩৭টি আর্টিকুলেটেড বাস। তাই অক্টোবরে শুরু হলেও পুরোপুরি সেবা পেতে আরও প্রায় ৬ মাস অপেক্ষা করতে হবে।
বিআরটি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর সঙ্গে গাজীপুরের যোগাযোগে মানুষের ভোগান্তি দূর করতে ২০১২ সালে হাতে নেওয়া হয় বিআরটি প্রকল্প। প্রকল্পের শুরুতে ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৩৯ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে। কয়েক দফা সময় বাড়িয়ে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সময় বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ব্যয়ও বেড়েছে। সবশেষ ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ২৬৮ কোটি ৩২ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। শুরুতে প্রকল্পের দৈর্ঘ্য ছিল চান্দনা চৌরাস্তা থেকে ঢাকার কেরানীগঞ্জ পর্যন্ত। কিন্তু পরে সময় বৃদ্ধি করে প্রকল্প ব্যয় বাড়ানো হলেও প্রকল্প সংকুচিত করে চান্দনা চৌরাস্তা থেকে কেরানীগঞ্জের পরিবর্তে দূরত্ব কমিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শেষ করা হয়েছে।
প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ)। বিআরটি প্রকল্প পরিচালক মহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রকল্পের ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়নে সওজের কাজ ১৬ কিলোমিটার, যার মধ্যে সাতটি ফ্লাইওভার রয়েছে। এর মধ্যে ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ৯০ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি ৭৩ শতাংশ। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের আওতায় ৪ দশমিক ৫ কিলোমিটার ফ্লাইওভার নির্মাণের অগ্রগতি ৮৫ শতাংশ। অন্যদিকে এলজিইডির আওতাধীন দুটি প্যাকেজের অগ্রগতি শতভাগ। প্রকল্পের সার্বিক ভৌত অগ্রগতি ৮৮ দশমিক ৩ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি ৮০ শতাংশ।
বিআরটি প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের অক্টোবরের মাঝামাঝি যাত্রী পরিবহন শুরু করবে বিআরটি প্রকল্প। ১৩৭টি আর্টিকুলেটেড বাস কেনার জন্য আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। সেখানে ৪টি চীনা প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। বর্তমানে এসবের মূল্যায়ন চলছে। মূল্যায়ন শেষে শিগগিরই কার্যাদেশ দেওয়া হবে।
শফিকুল ইসলাম জানান, বাসগুলো হবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধাসংবলিত। প্রতিটি বাসে একসঙ্গে ৮০ জন যাত্রী ভ্রমণ করতে পারবেন। কিন্তু বাসে সিনিয়র সিটিজেন, নারী ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য ৩৯টির মতো আসন থাকবে
এবং বাকি যাত্রীদের বসার কোনো ব্যবস্থা থাকবে না। জয়দেবপুর থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার দূরত্ব যেতে সময় লাগবে ৪০ মিনিটের মতো।
বর্তমানে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের যানজট নিরসনের জন্য বিআরটি প্রকল্পের নির্মাণাধীন দুটি ফ্লাইওভার এবং সড়কের কিছু অংশ সব ধরনের যানবাহনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। ফলে সড়কের কিছু অংশে যানজট কমে স্বস্তি ফিরেছে। তবে বিআরটি প্রকল্প চালু হওয়ার পর এসব যানবাহন চলবে না। শুধু বিশেষ বাসগুলোই চলবে।
এ বিষয়ে মহিরুল ইসলাম বলেন, প্রকল্প চালু হওয়ার পর বিআরটি লেনে আর্টিকুলেটেড বাস ছাড়া অন্য কোনো বাস চলাচল করতে পারবে না। তখন বর্তমানে চলাচলকারী সব যানবাহনকে বিআরটি লেনের দুই পাশে বিদ্যমান সড়ক দিয়ে চলাচল করতে হবে।
এদিকে বিশেষ বাস ছাড়া অন্য সব যানবাহন বিদ্যমান সড়ক দিয়ে চলাচল করলে প্রকল্পটি চার পরও গাজীপুরবাসীর দুর্ভোগ কতটুকু কমবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকে যাচ্ছে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গাজীপুর থেকে এ পথ দিয়ে যারা যাতায়াত করেন, তাদের একভাগও বিমানবন্দরে যান না। প্রায় সব যানবাহন ও যাত্রী রাজধানীর মহাখালী, গুলিস্তান, সায়েদাবাদ, মতিঝিল, মিরপুর, ফার্মগেট প্রভৃতি এলাকায় যাতায়াত করেন। তাই বিমানবন্দর থেকে যাত্রীরা পরের অংশ পাড়ি দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে আবর ভোগান্তিতে পড়বেন কি না, তাও স্পষ্ট নয়।
এ প্রকল্পের নির্মাণকাজের শুরু থেকেই অব্যবস্থাপনার কারণে এ পথে চলাচলকারী মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে। বৃষ্টি হলেই বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে হাঁটুপানি জমে থাকে। বৃষ্টি ছাড়া অন্যান্য দিনেও সড়কের খানাখন্দ ও নির্মাণকাজের কারণে সড়ক সরু হওয়ায় যানজট লেগেই থাকে। ১ ঘণ্টার যাত্রা কখনো কখনো পাঁচ-সাত ঘণ্টা পর্যন্ত লাগে।
ঢাকার সঙ্গে গাজীপুরের সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নের লক্ষ্যে চলমান বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের ৯১ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। সেপ্টেম্বর নাগাদ পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। অক্টোবরেই শুরু হবে বিশেষ বাস চলাচল। আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসংবলিত
৫০টি বিশেষ (আর্টিকুলেটেড) বাস দিয়ে এর যাত্রা শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে যুক্ত হবে মোট ১৩৭টি আর্টিকুলেটেড বাস। তাই অক্টোবরে শুরু হলেও পুরোপুরি সেবা পেতে আরও প্রায় ৬ মাস অপেক্ষা করতে হবে।
বিআরটি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর সঙ্গে গাজীপুরের যোগাযোগে মানুষের ভোগান্তি দূর করতে ২০১২ সালে হাতে নেওয়া হয় বিআরটি প্রকল্প। প্রকল্পের শুরুতে ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৩৯ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে। কয়েক দফা সময় বাড়িয়ে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সময় বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ব্যয়ও বেড়েছে। সবশেষ ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ২৬৮ কোটি ৩২ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। শুরুতে প্রকল্পের দৈর্ঘ্য ছিল চান্দনা চৌরাস্তা থেকে ঢাকার কেরানীগঞ্জ পর্যন্ত। কিন্তু পরে সময় বৃদ্ধি করে প্রকল্প ব্যয় বাড়ানো হলেও প্রকল্প সংকুচিত করে চান্দনা চৌরাস্তা থেকে কেরানীগঞ্জের পরিবর্তে দূরত্ব কমিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শেষ করা হয়েছে।
প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ)। বিআরটি প্রকল্প পরিচালক মহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রকল্পের ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়নে সওজের কাজ ১৬ কিলোমিটার, যার মধ্যে সাতটি ফ্লাইওভার রয়েছে। এর মধ্যে ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ৯০ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি ৭৩ শতাংশ। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের আওতায় ৪ দশমিক ৫ কিলোমিটার ফ্লাইওভার নির্মাণের অগ্রগতি ৮৫ শতাংশ। অন্যদিকে এলজিইডির আওতাধীন দুটি প্যাকেজের অগ্রগতি শতভাগ। প্রকল্পের সার্বিক ভৌত অগ্রগতি ৮৮ দশমিক ৩ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি ৮০ শতাংশ।
বিআরটি প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের অক্টোবরের মাঝামাঝি যাত্রী পরিবহন শুরু করবে বিআরটি প্রকল্প। ১৩৭টি আর্টিকুলেটেড বাস কেনার জন্য আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। সেখানে ৪টি চীনা প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। বর্তমানে এসবের মূল্যায়ন চলছে। মূল্যায়ন শেষে শিগগিরই কার্যাদেশ দেওয়া হবে।
শফিকুল ইসলাম জানান, বাসগুলো হবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধাসংবলিত। প্রতিটি বাসে একসঙ্গে ৮০ জন যাত্রী ভ্রমণ করতে পারবেন। কিন্তু বাসে সিনিয়র সিটিজেন, নারী ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য ৩৯টির মতো আসন থাকবে
এবং বাকি যাত্রীদের বসার কোনো ব্যবস্থা থাকবে না। জয়দেবপুর থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার দূরত্ব যেতে সময় লাগবে ৪০ মিনিটের মতো।
বর্তমানে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের যানজট নিরসনের জন্য বিআরটি প্রকল্পের নির্মাণাধীন দুটি ফ্লাইওভার এবং সড়কের কিছু অংশ সব ধরনের যানবাহনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। ফলে সড়কের কিছু অংশে যানজট কমে স্বস্তি ফিরেছে। তবে বিআরটি প্রকল্প চালু হওয়ার পর এসব যানবাহন চলবে না। শুধু বিশেষ বাসগুলোই চলবে।
এ বিষয়ে মহিরুল ইসলাম বলেন, প্রকল্প চালু হওয়ার পর বিআরটি লেনে আর্টিকুলেটেড বাস ছাড়া অন্য কোনো বাস চলাচল করতে পারবে না। তখন বর্তমানে চলাচলকারী সব যানবাহনকে বিআরটি লেনের দুই পাশে বিদ্যমান সড়ক দিয়ে চলাচল করতে হবে।
এদিকে বিশেষ বাস ছাড়া অন্য সব যানবাহন বিদ্যমান সড়ক দিয়ে চলাচল করলে প্রকল্পটি চার পরও গাজীপুরবাসীর দুর্ভোগ কতটুকু কমবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকে যাচ্ছে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গাজীপুর থেকে এ পথ দিয়ে যারা যাতায়াত করেন, তাদের একভাগও বিমানবন্দরে যান না। প্রায় সব যানবাহন ও যাত্রী রাজধানীর মহাখালী, গুলিস্তান, সায়েদাবাদ, মতিঝিল, মিরপুর, ফার্মগেট প্রভৃতি এলাকায় যাতায়াত করেন। তাই বিমানবন্দর থেকে যাত্রীরা পরের অংশ পাড়ি দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে আবর ভোগান্তিতে পড়বেন কি না, তাও স্পষ্ট নয়।
এ প্রকল্পের নির্মাণকাজের শুরু থেকেই অব্যবস্থাপনার কারণে এ পথে চলাচলকারী মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে। বৃষ্টি হলেই বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে হাঁটুপানি জমে থাকে। বৃষ্টি ছাড়া অন্যান্য দিনেও সড়কের খানাখন্দ ও নির্মাণকাজের কারণে সড়ক সরু হওয়ায় যানজট লেগেই থাকে। ১ ঘণ্টার যাত্রা কখনো কখনো পাঁচ-সাত ঘণ্টা পর্যন্ত লাগে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে