নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেলগ্রেডে যাবেন চার দাবাড়ু। গতকাল বুধবার সংবাদ সম্মেলনে এলেন তিনজন। বাংলাদেশের হয়ে খেলতে যাবেন, বলতে বলতে বেশ উচ্ছ্বাসই ঝরে পড়ল তাঁদের কণ্ঠে। ‘বিশেষভাবে সক্ষম’ দাবাড়ুদের জন্য ফিদের আয়োজিত প্রথম দাবা অলিম্পিয়াডের অংশ হতে উন্মুখ এই দাবাড়ুরা।
দৃষ্টি কিংবা শ্রবণশক্তিহীন দাবাড়ুদের জন্য এর আগেও অসংখ্য আন্তর্জাতিক দাবা টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে আন্তর্জাতিক দাবা ফেডারেশন বা ফিদে। তবে দলগতভাবে এই বিশেষ দাবাড়ুদের জন্য প্রথমবারের মতো দাবা অলিম্পিয়াডের ব্যবস্থা করেছে সংস্থাটি। আগামী রোববার সার্বিয়ার রাজধানী বেলগ্রেডে শুরু হবে বিশেষ সক্ষম দাবাড়ুদের প্রথম অলিম্পিয়াড। ২৪ দেশের মোট ২৬ দল অংশ নিচ্ছে প্রতিযোগিতায়। রেটিংয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান ২১তম। আনুষ্ঠানিক কোনো খেতাব না থাকলেও বিশ্বের বড় বড় প্রতিযোগীদের সঙ্গে টেক্কা দেওয়ার যোগ্যতা আছে বলে মনে করেন বাংলাদেশি দাবাড়ুরা।
বাংলাদেশের হয়ে বিশেষ অলিম্পিয়াডে অংশ নিচ্ছেন খোরশেদ আলম, সৈয়দ এজাজ হোসেন, বাপ্পী সরকার ও আলী নেওয়াজ সরকার। প্রত্যেকেই রেটিংধারী খেলোয়াড়। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা থাকার পরও দাবার প্রতি ভালোবাসায় কখনই কমতি পড়েনি তাঁদের। দাবা খেলতে ব্যক্তিগতভাবে দেশের বাইরে যাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে প্রত্যেকেরই। তবে দল হিসেবে বিদেশ সফর এটাই প্রথম, সেটাও ইউরোপের মতো দেশে। প্রতিটি দলের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছে আয়োজক দেশ। দাবাড়ুদের বিমানের টিকিট ব্যবস্থা করে দিতে হয়েছে বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনকে। দলের ম্যানেজার ও প্রশিক্ষক হিসেবে সঙ্গে যাবেন মাসুদুর রহমান মল্লিক।
এত বড় আয়োজনে নিজেদের প্রত্যাশা নিয়ে কৈশোরে চোখের দৃষ্টি হারানো ১৯৫২ রেটিংধারী এজাজ হোসেন বললেন, ‘প্রতিপক্ষরা অনেক শক্তিশালী। তবে আমাদের যেকোনো দলকে হারানো সামর্থ্য আছে।’ পাশেই ছিলেন আরেক দৃষ্টিহীন দাবাড়ু বাপ্পী সরকার। তিনি বললেন, ‘গত বছর এক টুর্নামেন্টে আমরা পোল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছিলাম। সেই দলকে আমরা আরেকটু হলেই হারিয়ে দিয়েছিলাম!’
ধীরে হলেও ‘বিশেষভাবে সক্ষম’ দাবাড়ুদের একটি আলাদা প্ল্যাটফর্ম তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশে। সেই দাবাড়ুদের জন্য এই অলিম্পিয়াডকে ‘উৎসাহ’ মনে করছেন এই দাবাড়ুরা। আর্থিক দুরবস্থার মধ্যেও পাঁচজনের এই দলকে ইউরোপে পাঠানোর সিদ্ধান্তকে ‘সাহসী’ আখ্যা দিয়ে ধন্যবাদও দিচ্ছেন দাবা ফেডারেশনকে। একই সঙ্গে আছে আক্ষেপও। ইউরোপের দেশগুলো নিয়মিত ছয় জাতি দৃষ্টিহীন দাবার আয়োজন করছে। দৃষ্টিহীন হয়েও দাবাড়ুদের আছে গ্র্যান্ডমাস্টারের খেতাব। বাংলাদেশের বিশেষ দাবাড়ুদের জন্য তাই সরকারি বরাদ্দ বাড়ানোর অনুরোধ এজাজের।
বেলগ্রেডে যাবেন চার দাবাড়ু। গতকাল বুধবার সংবাদ সম্মেলনে এলেন তিনজন। বাংলাদেশের হয়ে খেলতে যাবেন, বলতে বলতে বেশ উচ্ছ্বাসই ঝরে পড়ল তাঁদের কণ্ঠে। ‘বিশেষভাবে সক্ষম’ দাবাড়ুদের জন্য ফিদের আয়োজিত প্রথম দাবা অলিম্পিয়াডের অংশ হতে উন্মুখ এই দাবাড়ুরা।
দৃষ্টি কিংবা শ্রবণশক্তিহীন দাবাড়ুদের জন্য এর আগেও অসংখ্য আন্তর্জাতিক দাবা টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে আন্তর্জাতিক দাবা ফেডারেশন বা ফিদে। তবে দলগতভাবে এই বিশেষ দাবাড়ুদের জন্য প্রথমবারের মতো দাবা অলিম্পিয়াডের ব্যবস্থা করেছে সংস্থাটি। আগামী রোববার সার্বিয়ার রাজধানী বেলগ্রেডে শুরু হবে বিশেষ সক্ষম দাবাড়ুদের প্রথম অলিম্পিয়াড। ২৪ দেশের মোট ২৬ দল অংশ নিচ্ছে প্রতিযোগিতায়। রেটিংয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান ২১তম। আনুষ্ঠানিক কোনো খেতাব না থাকলেও বিশ্বের বড় বড় প্রতিযোগীদের সঙ্গে টেক্কা দেওয়ার যোগ্যতা আছে বলে মনে করেন বাংলাদেশি দাবাড়ুরা।
বাংলাদেশের হয়ে বিশেষ অলিম্পিয়াডে অংশ নিচ্ছেন খোরশেদ আলম, সৈয়দ এজাজ হোসেন, বাপ্পী সরকার ও আলী নেওয়াজ সরকার। প্রত্যেকেই রেটিংধারী খেলোয়াড়। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা থাকার পরও দাবার প্রতি ভালোবাসায় কখনই কমতি পড়েনি তাঁদের। দাবা খেলতে ব্যক্তিগতভাবে দেশের বাইরে যাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে প্রত্যেকেরই। তবে দল হিসেবে বিদেশ সফর এটাই প্রথম, সেটাও ইউরোপের মতো দেশে। প্রতিটি দলের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছে আয়োজক দেশ। দাবাড়ুদের বিমানের টিকিট ব্যবস্থা করে দিতে হয়েছে বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনকে। দলের ম্যানেজার ও প্রশিক্ষক হিসেবে সঙ্গে যাবেন মাসুদুর রহমান মল্লিক।
এত বড় আয়োজনে নিজেদের প্রত্যাশা নিয়ে কৈশোরে চোখের দৃষ্টি হারানো ১৯৫২ রেটিংধারী এজাজ হোসেন বললেন, ‘প্রতিপক্ষরা অনেক শক্তিশালী। তবে আমাদের যেকোনো দলকে হারানো সামর্থ্য আছে।’ পাশেই ছিলেন আরেক দৃষ্টিহীন দাবাড়ু বাপ্পী সরকার। তিনি বললেন, ‘গত বছর এক টুর্নামেন্টে আমরা পোল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছিলাম। সেই দলকে আমরা আরেকটু হলেই হারিয়ে দিয়েছিলাম!’
ধীরে হলেও ‘বিশেষভাবে সক্ষম’ দাবাড়ুদের একটি আলাদা প্ল্যাটফর্ম তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশে। সেই দাবাড়ুদের জন্য এই অলিম্পিয়াডকে ‘উৎসাহ’ মনে করছেন এই দাবাড়ুরা। আর্থিক দুরবস্থার মধ্যেও পাঁচজনের এই দলকে ইউরোপে পাঠানোর সিদ্ধান্তকে ‘সাহসী’ আখ্যা দিয়ে ধন্যবাদও দিচ্ছেন দাবা ফেডারেশনকে। একই সঙ্গে আছে আক্ষেপও। ইউরোপের দেশগুলো নিয়মিত ছয় জাতি দৃষ্টিহীন দাবার আয়োজন করছে। দৃষ্টিহীন হয়েও দাবাড়ুদের আছে গ্র্যান্ডমাস্টারের খেতাব। বাংলাদেশের বিশেষ দাবাড়ুদের জন্য তাই সরকারি বরাদ্দ বাড়ানোর অনুরোধ এজাজের।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে