তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
আগামী বছরের জুলাইয়ে শুরু হচ্ছে পাতাল মেট্রোরেলের কাজ। মাটির নিচের রেলপথ দিয়ে রাজধানীর কমলাপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত চলাচল করবে অত্যাধুনিক এই রেল। প্রাথমিক নকশা শেষে এবার চলছে চূড়ান্ত নকশা প্রণয়নের কাজ। পাতাল মেট্রোরেল নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। পাতালরেলে বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর যেতে সময় লাগবে মাত্র ২০ মিনিট। প্রতিদিন এ রুটে যাতায়াত করতে পারবেন ৮ লাখ যাত্রী। ২০২৬ সাল নাগাদ শেষ হবে এ প্রকল্পের নির্মাণকাজ।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) এমডি এম এ এন সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাতালরেলের ডিপোর কাজ আগামী বছরের জুলাই মাস থেকে শুরু হবে। এর মধ্য দিয়ে মাঠপর্যায়ে পাতালরেলের মূল কাজটা শুরু হবে। প্রথম প্যাকেজে ডিপোর ভূমি উন্নয়ন ও আনুষঙ্গিক অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। পুরো প্রকল্প ১২টি প্যাকেজে শেষ হবে।’
রাজধানীর গণপরিবহনব্যবস্থার আধুনিকায়নে ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) প্রকল্পের আওতায় শক্তিশালী মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। মোট ছয়টি এমআরটি লাইনের সমন্বয়ে গড়ে উঠবে এই নেটওয়ার্ক।
এক নম্বর লাইনটি (মেট্রোরেল-১) ৩১ দশমিক ২৪১ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং দুই রুটে বিভক্ত। একটি রুট শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত। ১৯ দশমিক ৮৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রুটে রেল চলবে পাতালপথে। অন্য রুটটি নতুন বাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত। এই অংশে হবে ১১ দশমিক ৩৬ কিলোমিটারের উড়ালপথ। পাতালপথে
স্টেশন হবে ১২টি এবং উড়ালপথে থাকবে ৭টি।
সংশ্লিষ্টরা জানান, উভয় রুটের সম্ভাব্যতা যাচাই, সার্ভে এবং প্রাথমিক নকশার কাজ শেষ হয়েছে। বিস্তারিত নকশা প্রণয়নের কাজ হয়েছে ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত। পাতালরেলের নির্মাণকাজের জন্য দরপত্র প্রস্তুতের কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে। ডিপো নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের কাজ শেষ। ভূমি অধিগ্রহণ কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৮২ শতাংশ। চলছে মাটি পরীক্ষার (সয়েল টেস্ট) কাজও। ৫২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকার এ প্রকল্পে ৪০ হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।
তবে ২০২৬ সালে পাতালরেল নির্মাণ সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও তা নিয়ে কিছুটা সংশয় রয়েছে প্রকল্পের কর্মকর্তাদেরই। দেরিতে শুরু হওয়ায় কাজ শেষ হতে বছরখানেক সময় বেশি লাগতে পারে বলে মনে করছেন তাঁরা।
# যেভাবে হবে নির্মাণকাজ: কমলাপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত পাতালপথে রেললাইন বসানো হবে মাটির প্রায় ১০ মিটার নিচে সুড়ঙ্গ কেটে। অত্যাধুনিক দুটি টানেল বোরিং মেশিন (টিবিএম) দিয়ে খোঁড়া হবে মাটি। বিমানবন্দর, কুড়িল, নতুনবাজার ও কমলাপুরে নির্ধারিত স্থান থেকে শুরু হবে সুড়ঙ্গ কাটা। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর নিচে টানেল বসাতে টিবিএম দিয়েই সুড়ঙ্গ কাটা হয়েছে। মাটির নিচে কাজ চলবে বলে ওপরে চলাচলকারীদের কোনো সমস্যা হওয়ার সুযোগ নেই।
ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (লাইন-১) অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক মো. মাহবুব উল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেট্রোরেলের উড়ালপথের চেয়ে পাতালপথে নগরীর ভোগান্তি কম হবে। পাতালরেলের ট্রাক নির্মাণে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু স্টেশনগুলো যেহেতু মাটির ওপরে হবে, সুতরাং সে ক্ষেত্রে কিছুটা যানজট হতে পারে। তবে ট্রাফিক সমন্বয় করেই কাজ করা হবে।
আগামী বছরের জুলাইয়ে শুরু হচ্ছে পাতাল মেট্রোরেলের কাজ। মাটির নিচের রেলপথ দিয়ে রাজধানীর কমলাপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত চলাচল করবে অত্যাধুনিক এই রেল। প্রাথমিক নকশা শেষে এবার চলছে চূড়ান্ত নকশা প্রণয়নের কাজ। পাতাল মেট্রোরেল নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। পাতালরেলে বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর যেতে সময় লাগবে মাত্র ২০ মিনিট। প্রতিদিন এ রুটে যাতায়াত করতে পারবেন ৮ লাখ যাত্রী। ২০২৬ সাল নাগাদ শেষ হবে এ প্রকল্পের নির্মাণকাজ।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) এমডি এম এ এন সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাতালরেলের ডিপোর কাজ আগামী বছরের জুলাই মাস থেকে শুরু হবে। এর মধ্য দিয়ে মাঠপর্যায়ে পাতালরেলের মূল কাজটা শুরু হবে। প্রথম প্যাকেজে ডিপোর ভূমি উন্নয়ন ও আনুষঙ্গিক অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। পুরো প্রকল্প ১২টি প্যাকেজে শেষ হবে।’
রাজধানীর গণপরিবহনব্যবস্থার আধুনিকায়নে ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) প্রকল্পের আওতায় শক্তিশালী মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। মোট ছয়টি এমআরটি লাইনের সমন্বয়ে গড়ে উঠবে এই নেটওয়ার্ক।
এক নম্বর লাইনটি (মেট্রোরেল-১) ৩১ দশমিক ২৪১ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং দুই রুটে বিভক্ত। একটি রুট শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত। ১৯ দশমিক ৮৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রুটে রেল চলবে পাতালপথে। অন্য রুটটি নতুন বাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত। এই অংশে হবে ১১ দশমিক ৩৬ কিলোমিটারের উড়ালপথ। পাতালপথে
স্টেশন হবে ১২টি এবং উড়ালপথে থাকবে ৭টি।
সংশ্লিষ্টরা জানান, উভয় রুটের সম্ভাব্যতা যাচাই, সার্ভে এবং প্রাথমিক নকশার কাজ শেষ হয়েছে। বিস্তারিত নকশা প্রণয়নের কাজ হয়েছে ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত। পাতালরেলের নির্মাণকাজের জন্য দরপত্র প্রস্তুতের কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে। ডিপো নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের কাজ শেষ। ভূমি অধিগ্রহণ কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৮২ শতাংশ। চলছে মাটি পরীক্ষার (সয়েল টেস্ট) কাজও। ৫২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকার এ প্রকল্পে ৪০ হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।
তবে ২০২৬ সালে পাতালরেল নির্মাণ সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও তা নিয়ে কিছুটা সংশয় রয়েছে প্রকল্পের কর্মকর্তাদেরই। দেরিতে শুরু হওয়ায় কাজ শেষ হতে বছরখানেক সময় বেশি লাগতে পারে বলে মনে করছেন তাঁরা।
# যেভাবে হবে নির্মাণকাজ: কমলাপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত পাতালপথে রেললাইন বসানো হবে মাটির প্রায় ১০ মিটার নিচে সুড়ঙ্গ কেটে। অত্যাধুনিক দুটি টানেল বোরিং মেশিন (টিবিএম) দিয়ে খোঁড়া হবে মাটি। বিমানবন্দর, কুড়িল, নতুনবাজার ও কমলাপুরে নির্ধারিত স্থান থেকে শুরু হবে সুড়ঙ্গ কাটা। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর নিচে টানেল বসাতে টিবিএম দিয়েই সুড়ঙ্গ কাটা হয়েছে। মাটির নিচে কাজ চলবে বলে ওপরে চলাচলকারীদের কোনো সমস্যা হওয়ার সুযোগ নেই।
ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (লাইন-১) অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক মো. মাহবুব উল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেট্রোরেলের উড়ালপথের চেয়ে পাতালপথে নগরীর ভোগান্তি কম হবে। পাতালরেলের ট্রাক নির্মাণে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু স্টেশনগুলো যেহেতু মাটির ওপরে হবে, সুতরাং সে ক্ষেত্রে কিছুটা যানজট হতে পারে। তবে ট্রাফিক সমন্বয় করেই কাজ করা হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৭ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে