জুরাছড়ি (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির জুরাছড়ি উপজেলার বেকাবক্যা খালে রেলিংহীন সেতুটি দেড় দশকেও মেরামত করেনি কর্তৃপক্ষ। প্রতিবছর সেতুটি পারাপারের সময় দুর্ঘটনাও ঘটছে। তারপরও ঝুঁকি নিয়ে সেতু পার হচ্ছে যানবাহনসহ উপজেলার বনযোগীছড়া ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
জানা গেছে, ২০০১ সালে বেকাবক্যা খালে ১২০ মিটার দীর্ঘ সেতু নির্মাণ করে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ। এটি নির্মাণ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হানিফ অ্যান্ড ব্রাদার্স। কিন্তু নির্মাণের ৫-৭ বছরের মধ্যেই ভেঙে গেছে সেতু দুই পাশের রেলিং।
স্থানীয়রা জানান, সেতুটি উপজেলা বনযোগীছড়া ইউনিয়নের ছোট পানছড়ি ও ডান পানছড়ি, বেকাবক্যা এলাকার মানুষের যোগাযোগের একমাত্র পথ। প্রতিদিন এই সেতু দিয়ে কৃষিপণ্য বহনসহ যাতায়াত করে স্থানীয়রা। এ ছাড়া দুটি প্রাথমিক ও একটি উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সেতুটি পার হতে হয়। তা ছাড়া উপজেলার পার্শ্ববর্তী বরকল উপজেলায় সড়কপথে যাতায়াতের একমাত্র পথ এটি।
স্থানীয় কালাধন চাকমা ও পরিমল চাকমা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সেতুটির রেলিং ভেঙে পড়ে আছে। এ সেতুর ওপর দিয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষ ও যান চলাচল করে। দীর্ঘ সময়ে সেতুটি মেরামত করা হয়নি।
এরাইছড়ি মৌজার হেডম্যান রিতেশ চাকমা বলেন, রেলিং ভাঙা অবস্থায় সেতুটি এক যুগের বেশি বছর ধরে পড়ে আছে। এতে মানুষ ও যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে গিয়ে প্রতিবছর দুর্ঘটনায় কবলে পড়ে। তিনি সেতুটি পুনর্নির্মাণের জন্য আবেদন জানান।
স্থানীয় কার্বারি আশু গাপাল চাকমা ও ইউপি সদস্য লাক বিদু চাকমা বলেন, সেতুতে রাতে আলোর কোনো ব্যবস্থা নেই। মোটরসাইকেলে যাত্রী ও ট্রলিতে মালামাল নিতে গেলে প্রচণ্ড কাঁপে। কোনো একটু ভুল হলেই সেতু থেকে পড়ে নিশ্চিত বড় ধরনের ক্ষতি হবে।
বনযোগীছড়া ইউপি চেয়ারম্যান সন্তোষ বিকাশ চাকমা বলেন, সেতুটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী মো. মোতিউর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমরা সরেজমিন পরিদর্শন করেছি। উপজেলা হেডকোয়ার্টার থেকে বরকল সড়ক উন্নয়নের সময় এই সেতু নির্মাণ করা হবে। ইতিমধ্যে প্রকল্প অনুমোদনের জন্য বিভাগীয় পর্যায় পাঠানো হয়েছে।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সুরশ কুমার চাকমা বলেন, ‘বিষয়টি আমরা অবগত রয়েছি। আশা করা যায়, চলতি অর্থবছরে এই সেতু পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু হবে।
রাঙামাটির জুরাছড়ি উপজেলার বেকাবক্যা খালে রেলিংহীন সেতুটি দেড় দশকেও মেরামত করেনি কর্তৃপক্ষ। প্রতিবছর সেতুটি পারাপারের সময় দুর্ঘটনাও ঘটছে। তারপরও ঝুঁকি নিয়ে সেতু পার হচ্ছে যানবাহনসহ উপজেলার বনযোগীছড়া ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
জানা গেছে, ২০০১ সালে বেকাবক্যা খালে ১২০ মিটার দীর্ঘ সেতু নির্মাণ করে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ। এটি নির্মাণ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হানিফ অ্যান্ড ব্রাদার্স। কিন্তু নির্মাণের ৫-৭ বছরের মধ্যেই ভেঙে গেছে সেতু দুই পাশের রেলিং।
স্থানীয়রা জানান, সেতুটি উপজেলা বনযোগীছড়া ইউনিয়নের ছোট পানছড়ি ও ডান পানছড়ি, বেকাবক্যা এলাকার মানুষের যোগাযোগের একমাত্র পথ। প্রতিদিন এই সেতু দিয়ে কৃষিপণ্য বহনসহ যাতায়াত করে স্থানীয়রা। এ ছাড়া দুটি প্রাথমিক ও একটি উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সেতুটি পার হতে হয়। তা ছাড়া উপজেলার পার্শ্ববর্তী বরকল উপজেলায় সড়কপথে যাতায়াতের একমাত্র পথ এটি।
স্থানীয় কালাধন চাকমা ও পরিমল চাকমা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সেতুটির রেলিং ভেঙে পড়ে আছে। এ সেতুর ওপর দিয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষ ও যান চলাচল করে। দীর্ঘ সময়ে সেতুটি মেরামত করা হয়নি।
এরাইছড়ি মৌজার হেডম্যান রিতেশ চাকমা বলেন, রেলিং ভাঙা অবস্থায় সেতুটি এক যুগের বেশি বছর ধরে পড়ে আছে। এতে মানুষ ও যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে গিয়ে প্রতিবছর দুর্ঘটনায় কবলে পড়ে। তিনি সেতুটি পুনর্নির্মাণের জন্য আবেদন জানান।
স্থানীয় কার্বারি আশু গাপাল চাকমা ও ইউপি সদস্য লাক বিদু চাকমা বলেন, সেতুতে রাতে আলোর কোনো ব্যবস্থা নেই। মোটরসাইকেলে যাত্রী ও ট্রলিতে মালামাল নিতে গেলে প্রচণ্ড কাঁপে। কোনো একটু ভুল হলেই সেতু থেকে পড়ে নিশ্চিত বড় ধরনের ক্ষতি হবে।
বনযোগীছড়া ইউপি চেয়ারম্যান সন্তোষ বিকাশ চাকমা বলেন, সেতুটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী মো. মোতিউর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমরা সরেজমিন পরিদর্শন করেছি। উপজেলা হেডকোয়ার্টার থেকে বরকল সড়ক উন্নয়নের সময় এই সেতু নির্মাণ করা হবে। ইতিমধ্যে প্রকল্প অনুমোদনের জন্য বিভাগীয় পর্যায় পাঠানো হয়েছে।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সুরশ কুমার চাকমা বলেন, ‘বিষয়টি আমরা অবগত রয়েছি। আশা করা যায়, চলতি অর্থবছরে এই সেতু পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪