নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হঠাৎ কাঁধে ব্যাগ নিয়ে অনুশীলনে ‘সিলেটের রকেট’! বাংলাদেশ দলের সাবেক পেস বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ড এ খ্যাতি দিয়েছিলেন সিলেটের পেসার ইবাদত হোসেনকে। যদিও চোটের কারণে নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে নেই এই পেসার। কিন্তু গত বছর মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে এক স্পেলে ৬ উইকেট নিয়ে ইবাদত নিউজিল্যান্ডকে একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন।
আগামী মঙ্গলবার সিলেটে কিউইদের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে মাঠে নামার আগে পুনর্বাসনপ্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা ইবাদতের উপস্থিতি যেন বাড়তি প্রেরণা দিল হাসান মাহমুদ-খালেদ আহমেদদের। তাসকিন, ইবাদত, মোস্তাফিজ—পেসত্রয়ী ছাড়া অভিজ্ঞ নিউজিল্যান্ডকে মোকাবিলা করা কতটা কঠিন হবে, তা ভালো করেই জানেন ইবাদত। তাই এই সিরিজের পেস বোলিং কোচ কোরি কলিমোরের সঙ্গে আপাতত ইবাদতও অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করছেন হাসান-খালেদদের সঙ্গে। অন্যদিকে বিশ্বকাপের স্বপ্নভঙ্গের হতাশা কাটিয়ে কিউইরাও মাঠে ফেরার অপেক্ষায়। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে উজ্জ্বল শুরু চায় তারা। তাই শক্তিশালী দল নিয়েই এসেছে বাংলাদেশে।
বিপরীতে বাংলাদেশ দলে নেই সিনিয়র কয়েকজন ক্রিকেটার। নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসান চোটের কারণে নেই সিরিজে। পারিবারিক কারণে নেই তাঁর ডেপুটি লিটন দাসও। চোটের কারণে তাসকিন আহমেদ কিংবা ইবাদত হোসেনের না থাকার কারণে আসন্ন সিরিজে স্বাগতিক তাদের সেরা পেস বোলিং আক্রমণও পাচ্ছে না। পাচ্ছে না টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম সিরিজে।
আসন্ন টেস্ট সিরিজটাকে তাই কিউই ক্রিকেটারদের অভিজ্ঞতার বিপক্ষে বাংলাদেশের তারুণ্যের লড়াই বললেও বাড়িয়ে বলা হবে না। পরিসংখ্যান অন্তত এর সপক্ষেই কথা বলে! এই সফরে আসা নিউজল্যান্ড দলের ক্রিকেটারদের (১৫ জন) বয়সের গড় ৩১ বছর। ১৩ জন ক্রিকেটারের বয়সই ৩০ এর ওপরে। দলটির ৫২৯ টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা। খেলোয়াড়প্রতি গড় ৩৫.২৬ ম্যাচ। কেন উইলিয়ামসন ও অধিনায়ক টিম সাউদি খেলেছেন ৯৪টি করে টেস্ট। টম লাথাম (৭৪), নিল ওয়াগনার (৬৩) ও হেনরি নিকোলসও (৫৪) খেলেছেন ৫০-এর বেশি টেস্ট।
বিপরীতে বাংলাদেশ দলের বয়সের গড় ২৭ বছর। দলটির টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা ৩০৬টি। নিউজিল্যান্ডের চেয়ে ২২১ টেস্ট কম। খেলোয়াড়প্রতি গড় ২০.৫৩ ম্যাচ। সর্বোচ্চ ৮৬ টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে মুশফিকুর রহিমের। মুমিনুল হক খেলেছেন ৫৭ ম্যাচ, তাইজুলের ৪২ টেস্ট। আর দলের তিনজন—হাসান মুরাদ, হাসান মাহমুদ ও শাহাদাত হোসেন দিপুর হাতেখড়িই হয়নি সাদা পোশাকের ক্রিকেটে।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে সবুজাভ উইকেটে শুরু হবে প্রথম টেস্ট। নিউজিল্যান্ড দলে সাউদি, ওয়াগনার ও কাইলি জেমিসনের মতো অভিজ্ঞ পেস বোলরারা আছেন ঘাসের উইকেটে পূর্ণ সুবিধা আদায় করতে। উইকেট পুরোনো হতেই ধীরগতি হয়ে পড়লে তা থেকে সুবিধা আদায়ের জন্য আছেন এজাজ প্যাটেল, মিচেল স্যান্টনার ও ইশ
সোদির মতো অভিজ্ঞ স্পিনার। ব্যাটিংয়ে অভিজ্ঞ উইলিয়ামসন, ডেভন কনওয়ে, ড্যারিল মিচেলরা তো আছেনই। অন্যদিকে বাংলাদেশের তিন পেসার—খালেদ, হাসান ও শরীফুল সব মিলিয়ে খেলেছেন মাত্র ১৯ টেস্ট। স্পষ্টতই এই সিরিজে অভিজ্ঞতায় এগিয়ে কিউইরা, পিছিয়ে বাংলাদেশ। অভিজ্ঞ কিউইদের বিপক্ষে ‘পিছিয়ে থাকা’ বাংলাদেশ কেমন করে, এটাই দেখার।
হঠাৎ কাঁধে ব্যাগ নিয়ে অনুশীলনে ‘সিলেটের রকেট’! বাংলাদেশ দলের সাবেক পেস বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ড এ খ্যাতি দিয়েছিলেন সিলেটের পেসার ইবাদত হোসেনকে। যদিও চোটের কারণে নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে নেই এই পেসার। কিন্তু গত বছর মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে এক স্পেলে ৬ উইকেট নিয়ে ইবাদত নিউজিল্যান্ডকে একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন।
আগামী মঙ্গলবার সিলেটে কিউইদের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে মাঠে নামার আগে পুনর্বাসনপ্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা ইবাদতের উপস্থিতি যেন বাড়তি প্রেরণা দিল হাসান মাহমুদ-খালেদ আহমেদদের। তাসকিন, ইবাদত, মোস্তাফিজ—পেসত্রয়ী ছাড়া অভিজ্ঞ নিউজিল্যান্ডকে মোকাবিলা করা কতটা কঠিন হবে, তা ভালো করেই জানেন ইবাদত। তাই এই সিরিজের পেস বোলিং কোচ কোরি কলিমোরের সঙ্গে আপাতত ইবাদতও অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করছেন হাসান-খালেদদের সঙ্গে। অন্যদিকে বিশ্বকাপের স্বপ্নভঙ্গের হতাশা কাটিয়ে কিউইরাও মাঠে ফেরার অপেক্ষায়। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে উজ্জ্বল শুরু চায় তারা। তাই শক্তিশালী দল নিয়েই এসেছে বাংলাদেশে।
বিপরীতে বাংলাদেশ দলে নেই সিনিয়র কয়েকজন ক্রিকেটার। নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসান চোটের কারণে নেই সিরিজে। পারিবারিক কারণে নেই তাঁর ডেপুটি লিটন দাসও। চোটের কারণে তাসকিন আহমেদ কিংবা ইবাদত হোসেনের না থাকার কারণে আসন্ন সিরিজে স্বাগতিক তাদের সেরা পেস বোলিং আক্রমণও পাচ্ছে না। পাচ্ছে না টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম সিরিজে।
আসন্ন টেস্ট সিরিজটাকে তাই কিউই ক্রিকেটারদের অভিজ্ঞতার বিপক্ষে বাংলাদেশের তারুণ্যের লড়াই বললেও বাড়িয়ে বলা হবে না। পরিসংখ্যান অন্তত এর সপক্ষেই কথা বলে! এই সফরে আসা নিউজল্যান্ড দলের ক্রিকেটারদের (১৫ জন) বয়সের গড় ৩১ বছর। ১৩ জন ক্রিকেটারের বয়সই ৩০ এর ওপরে। দলটির ৫২৯ টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা। খেলোয়াড়প্রতি গড় ৩৫.২৬ ম্যাচ। কেন উইলিয়ামসন ও অধিনায়ক টিম সাউদি খেলেছেন ৯৪টি করে টেস্ট। টম লাথাম (৭৪), নিল ওয়াগনার (৬৩) ও হেনরি নিকোলসও (৫৪) খেলেছেন ৫০-এর বেশি টেস্ট।
বিপরীতে বাংলাদেশ দলের বয়সের গড় ২৭ বছর। দলটির টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা ৩০৬টি। নিউজিল্যান্ডের চেয়ে ২২১ টেস্ট কম। খেলোয়াড়প্রতি গড় ২০.৫৩ ম্যাচ। সর্বোচ্চ ৮৬ টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে মুশফিকুর রহিমের। মুমিনুল হক খেলেছেন ৫৭ ম্যাচ, তাইজুলের ৪২ টেস্ট। আর দলের তিনজন—হাসান মুরাদ, হাসান মাহমুদ ও শাহাদাত হোসেন দিপুর হাতেখড়িই হয়নি সাদা পোশাকের ক্রিকেটে।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে সবুজাভ উইকেটে শুরু হবে প্রথম টেস্ট। নিউজিল্যান্ড দলে সাউদি, ওয়াগনার ও কাইলি জেমিসনের মতো অভিজ্ঞ পেস বোলরারা আছেন ঘাসের উইকেটে পূর্ণ সুবিধা আদায় করতে। উইকেট পুরোনো হতেই ধীরগতি হয়ে পড়লে তা থেকে সুবিধা আদায়ের জন্য আছেন এজাজ প্যাটেল, মিচেল স্যান্টনার ও ইশ
সোদির মতো অভিজ্ঞ স্পিনার। ব্যাটিংয়ে অভিজ্ঞ উইলিয়ামসন, ডেভন কনওয়ে, ড্যারিল মিচেলরা তো আছেনই। অন্যদিকে বাংলাদেশের তিন পেসার—খালেদ, হাসান ও শরীফুল সব মিলিয়ে খেলেছেন মাত্র ১৯ টেস্ট। স্পষ্টতই এই সিরিজে অভিজ্ঞতায় এগিয়ে কিউইরা, পিছিয়ে বাংলাদেশ। অভিজ্ঞ কিউইদের বিপক্ষে ‘পিছিয়ে থাকা’ বাংলাদেশ কেমন করে, এটাই দেখার।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে