আজিজুর রহমান, চৌগাছা
চৌগাছার হাকিমপুরে সরকারি বাঁওড় মৎস্য প্রকল্পের অধীন মর্জাদ বাঁওড়ের জমি ইজারা দিয়ে লাখ লাখ টাকা বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। বাঁওড়টির ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান এবং নৈশ প্রহরী লাল্টুর বিরুদ্ধে এ বিষয়ে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী, সচিব, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন বাঁওড়ের হ্যাচারি অংশ ইজারা নেওয়া মাছচাষি মো. ভুট্টো মিয়া।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, সরকারি বাঁওড় ইজারা দেওয়ার কোনো নিয়ম না থাকলেও ব্যবস্থাপক মাবুবুর রহমান অবৈধভাবে মৌখিক চুক্তিতে অন্তত ২০ জনের কাছে বিভিন্ন অঙ্কের টাকায় বাঁওড় ইজারা দিয়েছেন। এসব টাকা তিনি নিজের পকেটে পুড়ছেন।
সম্প্রতি বিভিন্ন দপ্তরে দেওয়া লিখিত অভিযোগে ভুট্টো মিয়া বলেছেন, ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান তাঁকে প্রতিবছর চার লাখ টাকার বিনিময়ে মৌখিক চুক্তিতে বাঁওড়ের ৪০ বিঘার হ্যাচারি অংশে মাছ চাষ করতে দেন, কিন্তু বাঁওড় ব্যবস্থাপক সম্প্রতি সেখান থেকে প্রায় ৫ হাজার ট্রাক মাটি বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রি করে দেন। এ কাজে বাঁধা দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হন মাহবুবুর রহমান। পরে তিনি ভুট্টো মিয়াকে সেই হ্যাচারি ছেড়ে দেওয়ার জন্য নোটিশ দেন। নোটিশ পেয়ে বাঁওড় ছেড়ে দেওয়ার জন্য তিনি ইতিমধ্যে সেচ করে পানি কমিয়ে আনেন। এরপর ব্যবস্থাপক তাঁর কিছু অনুগত ব্যক্তিকে দিয়ে কীটনাশক প্রয়োগ করে তাঁর মাছ মেরে ফেলেছেন।
এরই মধ্যে ওই মাছচাষি লিখিত অভিযোগের অনুলিপি যশোরের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, বাঁওড় মৎস্য প্রকল্পের যশোর কার্যালয়, চৌগাছা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দিয়েছেন। কীটনাশক প্রয়োগে মাছ মারার বিষয়ে চৌগাছা থানায় লিখিত অভিযোগও করেছেন ভুট্টো মিয়া।
লিখিত অভিযোগে ভুট্টো মিয়া বলেন, ‘চার বছর আগে মর্জাদ বাঁওড়ের তৎকালীন ব্যবস্থাপক আশরাফ হোসেন আমাকে বাড়ি থেকে ডেকে হ্যাচারি অংশে মাছ চাষ করতে বলেন। দেন দরবারের পর তাঁর সঙ্গে প্রতিবছর চার লাখ টাকা মৌখিক চুক্তিতে আমি মাছ চাষ করতে সম্মত হই। সে হিসেবে তখনকার ব্যবস্থাপক আশরাফ হোসেনের কাছে দুই বছরে আট লাখ টাকা পরিশোধ করি। এক বছর আগে তিনি বদলি হয়ে অন্যত্র চলে যান। এ সময় তিনি নতুন ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে একই চুক্তিতে মাছ চাষ অব্যাহত রাখার কথা বলে যান।’
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান একইভাবে বাঁওড়ের কালিগঞ্জের নিত্যানন্দি গ্রামের অংশের ৩০ বিঘা, ১৪ বিঘা ও ২০ বিঘা জমির ৩টি ভেড়ি কালীগঞ্জের কাস্টভাঙা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আইয়ূব হোসেনের কাছে ৮০ হাজার টাকা দর চুক্তিতে বাৎসরিক ইজারা দেন। এ ছাড়া তিনি চৌগাছার পাতিবিলা গ্রামের বিদ্যুৎ হোসেনের কাছে পাতিবিলা ইউনিয়ন অংশের মুক্তদাহ গ্রামের ১৩ বিঘার দুটি ভেড়ি বাৎসরিক এক লাখ টাকা চুক্তিতে মাছ চাষ করতে দিয়েছেন।
জানা গেছে, বাঁওড়ের পাতিবিলা ইউনিয়নের মুক্তদহে অংশের সাতটি পুকুরের মধ্যে ৫ বিঘার ১ নম্বর পুকুর মুক্তদহ গ্রামের ফুলু ঠাকুরকে ২৫ হাজার টাকায়, ৪ বিঘার ২ নম্বর পুকুর তেঘরী গ্রামের ইসমাইলকে ৩০ হাজার টাকা, ৬ বিঘার ১ নম্বর পুকুর তেঘরি গ্রামের আশাদুলকে ৩০ হাজার টাকা, ৭ বিঘার ৪ নম্বর পুকুর তেঘরী গ্রামের আলমগীরকে ৩৫ হাজার টাকা, ৭ বিঘার ৫ নম্বর পুকুর মুক্তদহ গ্রামের ইলাহিকে ৩৫ হাজার টাকা, ৮ বিঘার ৬ নম্বর পুকুর পৌরসভার পাঁচনমনা গ্রামের নূর মোহাম্মদকে ৪০ হাজার টাকা এবং ৮ বিঘার ৭ নম্বর পুকুর তেঘরী গ্রামের রেজাকে ৪০ হাজার টাকা বাৎসরিক চুক্তিতে ইজারা দিয়েছেন।
এদিকে বাঁওড়ের মাটি ইটভাটায় বিক্রি করে দেওয়ার মৌখিক অভিযোগ পেয়ে গত শুক্রবার চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরুফা সুলতানা হাকিমপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থলে পাঠান। তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে মাটি চুরি করে বিক্রি করার বিষয়টির প্রমাণ পান।
হাকিমপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা দলীল উদ্দিন মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইউএনও স্যারের নির্দেশে ঘটনাস্থলে গিয়ে মাটি বিক্রির ঘটনার প্রমাণ পেয়েছি।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমানের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরুফা সুলতানা বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে আমি বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমানকে একাধিকবার কল করে তাঁর মোবাইল সংযোগ বন্ধ পেয়েছি। এ জন্য তাঁর কাছে লোকের মাধ্যমে সংবাদ পাঠানো হয়েছে।’
ইউএনও ইরুফা সুলতানা আরও বলেন, ‘মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে বাঁওড়ের মাটি বিক্রির অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। এ বিষয়ে আরও তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।’
চৌগাছার হাকিমপুরে সরকারি বাঁওড় মৎস্য প্রকল্পের অধীন মর্জাদ বাঁওড়ের জমি ইজারা দিয়ে লাখ লাখ টাকা বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। বাঁওড়টির ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান এবং নৈশ প্রহরী লাল্টুর বিরুদ্ধে এ বিষয়ে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী, সচিব, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন বাঁওড়ের হ্যাচারি অংশ ইজারা নেওয়া মাছচাষি মো. ভুট্টো মিয়া।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, সরকারি বাঁওড় ইজারা দেওয়ার কোনো নিয়ম না থাকলেও ব্যবস্থাপক মাবুবুর রহমান অবৈধভাবে মৌখিক চুক্তিতে অন্তত ২০ জনের কাছে বিভিন্ন অঙ্কের টাকায় বাঁওড় ইজারা দিয়েছেন। এসব টাকা তিনি নিজের পকেটে পুড়ছেন।
সম্প্রতি বিভিন্ন দপ্তরে দেওয়া লিখিত অভিযোগে ভুট্টো মিয়া বলেছেন, ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান তাঁকে প্রতিবছর চার লাখ টাকার বিনিময়ে মৌখিক চুক্তিতে বাঁওড়ের ৪০ বিঘার হ্যাচারি অংশে মাছ চাষ করতে দেন, কিন্তু বাঁওড় ব্যবস্থাপক সম্প্রতি সেখান থেকে প্রায় ৫ হাজার ট্রাক মাটি বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রি করে দেন। এ কাজে বাঁধা দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হন মাহবুবুর রহমান। পরে তিনি ভুট্টো মিয়াকে সেই হ্যাচারি ছেড়ে দেওয়ার জন্য নোটিশ দেন। নোটিশ পেয়ে বাঁওড় ছেড়ে দেওয়ার জন্য তিনি ইতিমধ্যে সেচ করে পানি কমিয়ে আনেন। এরপর ব্যবস্থাপক তাঁর কিছু অনুগত ব্যক্তিকে দিয়ে কীটনাশক প্রয়োগ করে তাঁর মাছ মেরে ফেলেছেন।
এরই মধ্যে ওই মাছচাষি লিখিত অভিযোগের অনুলিপি যশোরের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, বাঁওড় মৎস্য প্রকল্পের যশোর কার্যালয়, চৌগাছা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দিয়েছেন। কীটনাশক প্রয়োগে মাছ মারার বিষয়ে চৌগাছা থানায় লিখিত অভিযোগও করেছেন ভুট্টো মিয়া।
লিখিত অভিযোগে ভুট্টো মিয়া বলেন, ‘চার বছর আগে মর্জাদ বাঁওড়ের তৎকালীন ব্যবস্থাপক আশরাফ হোসেন আমাকে বাড়ি থেকে ডেকে হ্যাচারি অংশে মাছ চাষ করতে বলেন। দেন দরবারের পর তাঁর সঙ্গে প্রতিবছর চার লাখ টাকা মৌখিক চুক্তিতে আমি মাছ চাষ করতে সম্মত হই। সে হিসেবে তখনকার ব্যবস্থাপক আশরাফ হোসেনের কাছে দুই বছরে আট লাখ টাকা পরিশোধ করি। এক বছর আগে তিনি বদলি হয়ে অন্যত্র চলে যান। এ সময় তিনি নতুন ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে একই চুক্তিতে মাছ চাষ অব্যাহত রাখার কথা বলে যান।’
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান একইভাবে বাঁওড়ের কালিগঞ্জের নিত্যানন্দি গ্রামের অংশের ৩০ বিঘা, ১৪ বিঘা ও ২০ বিঘা জমির ৩টি ভেড়ি কালীগঞ্জের কাস্টভাঙা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আইয়ূব হোসেনের কাছে ৮০ হাজার টাকা দর চুক্তিতে বাৎসরিক ইজারা দেন। এ ছাড়া তিনি চৌগাছার পাতিবিলা গ্রামের বিদ্যুৎ হোসেনের কাছে পাতিবিলা ইউনিয়ন অংশের মুক্তদাহ গ্রামের ১৩ বিঘার দুটি ভেড়ি বাৎসরিক এক লাখ টাকা চুক্তিতে মাছ চাষ করতে দিয়েছেন।
জানা গেছে, বাঁওড়ের পাতিবিলা ইউনিয়নের মুক্তদহে অংশের সাতটি পুকুরের মধ্যে ৫ বিঘার ১ নম্বর পুকুর মুক্তদহ গ্রামের ফুলু ঠাকুরকে ২৫ হাজার টাকায়, ৪ বিঘার ২ নম্বর পুকুর তেঘরী গ্রামের ইসমাইলকে ৩০ হাজার টাকা, ৬ বিঘার ১ নম্বর পুকুর তেঘরি গ্রামের আশাদুলকে ৩০ হাজার টাকা, ৭ বিঘার ৪ নম্বর পুকুর তেঘরী গ্রামের আলমগীরকে ৩৫ হাজার টাকা, ৭ বিঘার ৫ নম্বর পুকুর মুক্তদহ গ্রামের ইলাহিকে ৩৫ হাজার টাকা, ৮ বিঘার ৬ নম্বর পুকুর পৌরসভার পাঁচনমনা গ্রামের নূর মোহাম্মদকে ৪০ হাজার টাকা এবং ৮ বিঘার ৭ নম্বর পুকুর তেঘরী গ্রামের রেজাকে ৪০ হাজার টাকা বাৎসরিক চুক্তিতে ইজারা দিয়েছেন।
এদিকে বাঁওড়ের মাটি ইটভাটায় বিক্রি করে দেওয়ার মৌখিক অভিযোগ পেয়ে গত শুক্রবার চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরুফা সুলতানা হাকিমপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থলে পাঠান। তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে মাটি চুরি করে বিক্রি করার বিষয়টির প্রমাণ পান।
হাকিমপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা দলীল উদ্দিন মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইউএনও স্যারের নির্দেশে ঘটনাস্থলে গিয়ে মাটি বিক্রির ঘটনার প্রমাণ পেয়েছি।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমানের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরুফা সুলতানা বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে আমি বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমানকে একাধিকবার কল করে তাঁর মোবাইল সংযোগ বন্ধ পেয়েছি। এ জন্য তাঁর কাছে লোকের মাধ্যমে সংবাদ পাঠানো হয়েছে।’
ইউএনও ইরুফা সুলতানা আরও বলেন, ‘মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে বাঁওড়ের মাটি বিক্রির অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। এ বিষয়ে আরও তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে