নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দম বন্ধ করা ফাইনালে শেষটা হলো টাইব্রেকারে, সেই চ্যালেঞ্জ জিতে ফ্র্যাঞ্চাইজি হকি টুর্নামেন্টের প্রথম শিরোপা জিতেছে একমি চট্টগ্রাম।
মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে গতকাল মনে রাখার মতো ম্যাচের তৃপ্তি নিয়ে ফিরেছেন গ্যালারিভর্তি দর্শক। ফাইনালে দুইবার এগিয়ে গিয়েও শিরোপা জিততে পারেনি দুর্দান্ত এক প্রত্যাবর্তন উপহার দিয়ে ফাইনালে ওঠা পদ্মা।
ম্যাচের ১৪ মিনিটে প্রথম পেনাল্টি কর্নার কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যায় পদ্মা। রাসেল মাহমুদ জিমির পুশ থেকে ড্র্যাগফ্লিটে দলকে এগিয়ে দেন জাপানি মিয়া তানিমিতসু। ৪২ মিনিটে ম্যাচে ফেরে চট্টগ্রাম। ডি-বক্সে ডাচ খেলোয়াড় কেলারম্যানের পাস থেকে জোরালো হিটে পদ্মা গোলরক্ষককে হার মানান আরশাদ হোসেন। তিন মিনিট পর আবারও এগিয়ে যায় পদ্মা। চট্টগ্রামের বক্সে থাকা ভারতীয় সাইফ খানকে বল বাড়াতে চেয়েছিলেন কৃষ্ণ কুমার। তাঁর শট চট্টগ্রামের মেহেদী হাসানের স্টিক ছুঁয়ে জড়ায় জালে।
ম্যাচ শেষ হতে যখন বাকি তিন মিনিট, মরিয়া হয়ে তখন বেশ কঠিন একটা ঝুঁকিই নিয়েছে চট্টগ্রাম। গোলরক্ষককে সাময়িকভাবে মাঠের বাইরে রেখে দলটি খেলেছে ১১ খেলোয়াড় নিয়ে। কাজেও লেগেছে ঝুঁকি। ৫৯ মিনিটে ম্যাচে সমতা ফেরায় চট্টগ্রাম। পাকিস্তানি গজনফর আলীর দুর্দান্ত রক্ষণচেরা পাস থেকে স্টিকের আলতো ছোঁয়ায় দলের শিরোপা স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখেন আরশাদ হোসেন।
শেষ মিনিটেও বাকি ছিল নাটকের। আম্পায়ারের দেওয়া পেনাল্টির সিদ্ধান্ত বাতিল করে পেনাল্টি স্ট্রোকের দাবিতে ৮ মিনিট খেলা বন্ধ রাখেন চট্টগ্রামের খেলোয়াড়েরা। শেষ পর্যন্ত খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। টুর্নামেন্ট সেরা চট্টগ্রামের দেবিন্দার বাল্মীকি বললেন, ‘এটাই হকি। এই টুর্নামেন্টে ৩ গোলে পিছিয়ে থেকেও ম্যাচে ফিরে এসেছি। ফাইনালে যেভাবে ফেরা দরকার ছিল সেভাবেই খেলেছি।’ ফাইনালে হারা জিমির অতৃপ্তি শিরোপা জিততে না পারা, ‘ফাইনাল ফাইনালের মতোই হয়েছে। আমরা লড়াই করেছি, প্রতিপক্ষও লড়াই করেছে।’
দম বন্ধ করা ফাইনালে শেষটা হলো টাইব্রেকারে, সেই চ্যালেঞ্জ জিতে ফ্র্যাঞ্চাইজি হকি টুর্নামেন্টের প্রথম শিরোপা জিতেছে একমি চট্টগ্রাম।
মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে গতকাল মনে রাখার মতো ম্যাচের তৃপ্তি নিয়ে ফিরেছেন গ্যালারিভর্তি দর্শক। ফাইনালে দুইবার এগিয়ে গিয়েও শিরোপা জিততে পারেনি দুর্দান্ত এক প্রত্যাবর্তন উপহার দিয়ে ফাইনালে ওঠা পদ্মা।
ম্যাচের ১৪ মিনিটে প্রথম পেনাল্টি কর্নার কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যায় পদ্মা। রাসেল মাহমুদ জিমির পুশ থেকে ড্র্যাগফ্লিটে দলকে এগিয়ে দেন জাপানি মিয়া তানিমিতসু। ৪২ মিনিটে ম্যাচে ফেরে চট্টগ্রাম। ডি-বক্সে ডাচ খেলোয়াড় কেলারম্যানের পাস থেকে জোরালো হিটে পদ্মা গোলরক্ষককে হার মানান আরশাদ হোসেন। তিন মিনিট পর আবারও এগিয়ে যায় পদ্মা। চট্টগ্রামের বক্সে থাকা ভারতীয় সাইফ খানকে বল বাড়াতে চেয়েছিলেন কৃষ্ণ কুমার। তাঁর শট চট্টগ্রামের মেহেদী হাসানের স্টিক ছুঁয়ে জড়ায় জালে।
ম্যাচ শেষ হতে যখন বাকি তিন মিনিট, মরিয়া হয়ে তখন বেশ কঠিন একটা ঝুঁকিই নিয়েছে চট্টগ্রাম। গোলরক্ষককে সাময়িকভাবে মাঠের বাইরে রেখে দলটি খেলেছে ১১ খেলোয়াড় নিয়ে। কাজেও লেগেছে ঝুঁকি। ৫৯ মিনিটে ম্যাচে সমতা ফেরায় চট্টগ্রাম। পাকিস্তানি গজনফর আলীর দুর্দান্ত রক্ষণচেরা পাস থেকে স্টিকের আলতো ছোঁয়ায় দলের শিরোপা স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখেন আরশাদ হোসেন।
শেষ মিনিটেও বাকি ছিল নাটকের। আম্পায়ারের দেওয়া পেনাল্টির সিদ্ধান্ত বাতিল করে পেনাল্টি স্ট্রোকের দাবিতে ৮ মিনিট খেলা বন্ধ রাখেন চট্টগ্রামের খেলোয়াড়েরা। শেষ পর্যন্ত খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। টুর্নামেন্ট সেরা চট্টগ্রামের দেবিন্দার বাল্মীকি বললেন, ‘এটাই হকি। এই টুর্নামেন্টে ৩ গোলে পিছিয়ে থেকেও ম্যাচে ফিরে এসেছি। ফাইনালে যেভাবে ফেরা দরকার ছিল সেভাবেই খেলেছি।’ ফাইনালে হারা জিমির অতৃপ্তি শিরোপা জিততে না পারা, ‘ফাইনাল ফাইনালের মতোই হয়েছে। আমরা লড়াই করেছি, প্রতিপক্ষও লড়াই করেছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে