রেজা মাহমুদ, সৈয়দপুর (নীলফামারী)
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে ৩০টিরও বেশি স্থানে মাদক কেনাবেচার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ মাঝেমধ্যে অভিযান চালিয়ে কিছু গাঁজা, হেরোইন ও ইয়াবা জব্দ করলেও বন্ধ হচ্ছে না এর বেচাকেনা। এলাকাবাসীর অভিযোগ—পুলিশের সঙ্গে সখ্যের কারণে প্রায় প্রতিদিন আটক, ভ্রাম্যমাণ আদালতে দণ্ড ও জরিমানা করেও থামছে না মাদকের ব্যবহার। অন্যদিকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জনবলের সংকটের দোহাই দিয়ে হাত গুটিয়ে বসে আছে।
সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত খান আজকের পত্রিকা’কে বলেন, জুয়া ও মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পুলিশের সখ্যের অভিযোগটি সত্য নয়। তবে পুলিশের কোনো সদস্যের সঙ্গে সখ্যের অভিযোগ পাওয়া গেলে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, প্রতিদিন শহরের হাতিখানা কবরস্থান, রেললাইন এলাকা, রেলস্টেশন, রসুলপুর, গোলাহাট, মিস্ত্রিপাড়া, মুন্সিপাড়া জোড়াপুকুর, পুরাতন বাবুপাড়া, অফিসার্স কলোনি ডাকবাংলো-সংলগ্ন, শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ এলাকাসহ বাস টার্মিনাল ও আদানী মোড়ে মাদকের বেচাকেনা হয়। এসবের মধ্যে শহরের ঘোরাঘাট পুলিশ ফাঁড়ি এলাকাটি এখন মাদকপল্লি নামে পরিচিত। কয়েকজন মাদক বিক্রেতা পুলিশের নাকের ডগায় এ এলাকায় গড়ে তুলেছেন।
নামে প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েক ব্যক্তি জানান, মাদক বিক্রেতারা আগে বসবাস করতেন শহরের রেলস্টেশন-সংলগ্ন সাহেবপাড়া এলাকায়। মাদকের কারবারে জড়িত থাকায় সেখানকার লোকজন তাঁদের বাড়ি গুঁড়িয়ে দিয়েছেন। সেখান থেকে বিতাড়িত হয়ে এখন তাঁরা এ এলাকায় আস্তানা গড়েছেন।
হাতিখানা এলাকার বাসিন্দা স্কুলশিক্ষক এনামুল হক বলেন, পুলিশ যদি ঠিকভাবে তৎপর হয়, তাহলে সৈয়দপুর শহর সাত দিনের মধ্যে মাদকমুক্ত করা সম্ভব। সবাইকে সামাল দিয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা তাঁদের কারবার চালিয়ে আসছেন।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে ৩০টিরও বেশি স্থানে মাদক কেনাবেচার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ মাঝেমধ্যে অভিযান চালিয়ে কিছু গাঁজা, হেরোইন ও ইয়াবা জব্দ করলেও বন্ধ হচ্ছে না এর বেচাকেনা। এলাকাবাসীর অভিযোগ—পুলিশের সঙ্গে সখ্যের কারণে প্রায় প্রতিদিন আটক, ভ্রাম্যমাণ আদালতে দণ্ড ও জরিমানা করেও থামছে না মাদকের ব্যবহার। অন্যদিকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জনবলের সংকটের দোহাই দিয়ে হাত গুটিয়ে বসে আছে।
সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত খান আজকের পত্রিকা’কে বলেন, জুয়া ও মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পুলিশের সখ্যের অভিযোগটি সত্য নয়। তবে পুলিশের কোনো সদস্যের সঙ্গে সখ্যের অভিযোগ পাওয়া গেলে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, প্রতিদিন শহরের হাতিখানা কবরস্থান, রেললাইন এলাকা, রেলস্টেশন, রসুলপুর, গোলাহাট, মিস্ত্রিপাড়া, মুন্সিপাড়া জোড়াপুকুর, পুরাতন বাবুপাড়া, অফিসার্স কলোনি ডাকবাংলো-সংলগ্ন, শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ এলাকাসহ বাস টার্মিনাল ও আদানী মোড়ে মাদকের বেচাকেনা হয়। এসবের মধ্যে শহরের ঘোরাঘাট পুলিশ ফাঁড়ি এলাকাটি এখন মাদকপল্লি নামে পরিচিত। কয়েকজন মাদক বিক্রেতা পুলিশের নাকের ডগায় এ এলাকায় গড়ে তুলেছেন।
নামে প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েক ব্যক্তি জানান, মাদক বিক্রেতারা আগে বসবাস করতেন শহরের রেলস্টেশন-সংলগ্ন সাহেবপাড়া এলাকায়। মাদকের কারবারে জড়িত থাকায় সেখানকার লোকজন তাঁদের বাড়ি গুঁড়িয়ে দিয়েছেন। সেখান থেকে বিতাড়িত হয়ে এখন তাঁরা এ এলাকায় আস্তানা গড়েছেন।
হাতিখানা এলাকার বাসিন্দা স্কুলশিক্ষক এনামুল হক বলেন, পুলিশ যদি ঠিকভাবে তৎপর হয়, তাহলে সৈয়দপুর শহর সাত দিনের মধ্যে মাদকমুক্ত করা সম্ভব। সবাইকে সামাল দিয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা তাঁদের কারবার চালিয়ে আসছেন।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪