নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাপ্রতিরোধী ভ্যাকসিন নিলেও তিন দিন ধরে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের একাধিক উপসর্গ বহন করছেন আকলিমা আক্তার (৪০)। কিন্তু পরীক্ষা করাতে আগ্রহী ছিলেন না তিনি। ডায়াবেটিসসহ শারীরিক একাধিক জটিলতা থাকলেও টিকা নেওয়ায় করোনায় বড় সমস্যা হবে না বলে মনে করেন তিনি।
পরে ছেলের জোরাজুরিতে পরীক্ষা করালে মা-ছেলেসহ পরিবারের তিনজনের করোনা শনাক্ত হয়। তবে তেমন জটিলতা নেই। বর্তমানে সবাই বাসায় রয়েছেন এবং ভালো আছেন।
শুধু আকলিমা আক্তারের পরিবারই নয়, সম্প্রতি করোনার নতুন ওমিক্রনের প্রভাবে দেশের শহর ও গ্রামে অধিকাংশ পরিবারে জ্বর, সর্দি, গলাব্যথা ও মুখ শুকিয়ে যাওয়াসহ করোনার নানা উপসর্গ দেখা দিয়েছে। কিন্তু নমুনা পরীক্ষায় অনেকের অনীহা থাকায় ভাইরাসটির কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বা সামাজিক সংক্রমণ ছুটছে ত্বরিতগতিতে। যার সর্বোচ্চ চূড়া দেখা যেতে পারে আগামী মাসের (ফেব্রুয়ারি) প্রথম সপ্তাহ থেকে। যেখানে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে মনে করছে জনস্বাস্থ্যবিদেরা।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনার প্রকোপ দেখা দেওয়ার পর এখন পর্যন্ত ভাইরাসটির সর্বোচ্চ ভয়াবহতা দেখা গেছে গত বছরের জুন, জুলাই ও আগস্টে। এই সময়ে এক দিনে রেকর্ড ১৬ হাজার ২৩০ জন আক্রান্ত ও ২৬৪ জনের মৃত্যু ও সংক্রমণের মাত্রা ৩২ দশমিক ৫৫ শতাংশ দেখেছে বাংলাদেশ। আগস্টের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত চালু ছিল কঠোর বিধিনিষেধ। এরপরই করোনার তাণ্ডব কমে আসে। এমনকি গত ১৮ ডিসেম্বর তা ১ শতাংশের নিচে (শূন্য দশমিক ৮৭ শতাংশ) নেমে আসে।
কিন্তু বেপরোয়া চলাচল ও সবার টিকা নিশ্চিত না হওয়ায় ডিসেম্বরের শেষ দিক থেকে দাপট বাড়তে থাকে করোনার। নতুন বছরের শুরু থেকে যা ঊর্ধ্বমুখী রূপ নেয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এখন পর্যন্ত ডেলটার ভয়াবহতা বেশি হলেও বর্তমানে ওমিক্রন তার কয়েক গুণ বেশি ছড়াচ্ছে। প্রতি তিন থেকে চার দিনের ব্যবধানে দ্বিগুণ রোগী শনাক্ত হচ্ছে। এ অবস্থায় নিজেদের সুরক্ষা নিজেরা করতে না পারলে সামনে আরও ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরির শঙ্কা প্রকাশ করেছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম।
অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, ১ জানুয়ারি দেশে ৩৭০ জনের করোনা শনাক্ত হয়। ওই দিন শনাক্তের হার ছিল ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ। মৃত্যু হয়েছিল ৪ জনের। অথচ ২২ দিনের ব্যবধানে শনাক্ত রোগী এখন সাড়ে ১১ হাজারে পৌঁছেছে। শনাক্তের হার ২৯ শতাংশ ছুঁতে চলেছে। প্রাণহানি বেড়ে হয়েছে ১৭ জনে। সব মিলিয়ে গত তিন সপ্তাহে শনাক্তের হার ২৮ গুণ ও মৃত্যু বেড়েছে তিন গুণ।
গত ২৪ ঘণ্টায়ও ৯ হাজার ৬১৪ জনের দেহে করোনার উপস্থিতি মিলেছে। প্রাণ গেছে ১৭ জনের। এদিন সংক্রমণের মাত্রা ছিল ২৮ দশমিক ২ শতাংশ।
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) তথ্যমতে, বর্তমানে কোভিড রোগীদের ৭৯ থেকে ৮০ শতাংশই নতুন ধরন ওমিক্রনের। তবে ডেলটার মতো এটি কতটা ভয়ংকর, সে ব্যাপারে এখনো গবেষণার প্রয়োজন। আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ড. মোশতাক হোসেন বলেন, ‘করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রভাবে যে হারে সংক্রমণ বাড়ছে তাতে আগামী মাসে সর্বোচ্চ চূড়া দেখতে পারি আমরা। এরপরই ধীরে ধীরে কমতে পারে। প্রাণহানি এখন পর্যন্ত না হলেও আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সংক্রমণ যত বাড়বে শঙ্কা ততটাই বাড়বে। বিশেষ করে শিশু ও যাদের একাধিক রোগ যেমন অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের রোগী, ক্যানসার ও হৃদরোগের রোগীদের নিয়ে চিন্তা সবচেয়ে বেশি। এ জন্য দ্রুত সবার টিকা নিশ্চিত করতে হবে।’
এদিকে, সংক্রমণের সঙ্গে হাসপাতালে রোগীদের ভিড়ও বেড়েছে। ইতিমধ্যে কোভিড রোগীদের শয্যার এক-তৃতীয়াংশ শয্যা পূর্ণ হয়েছে। মাঝে পরিস্থিতি কিছুটা স্বস্তিতে থাকায় অনেক হাসপাতালের কোভিড শয্যা সাধারণ রোগীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আবারও পুরোনো অবস্থায় ফিরছে হাসপাতালগুলোর চিত্র।
এমনই একটি রাজধানীর মুগদা জেনারেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। চলতি মাসের শুরুর দিকেও ৫০টি শয্যা রাখা হয়েছিল। এখন আবারও কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালে রূপান্তর করা হয়েছে হাসপাতালটিকে।
গত শুক্রবার এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, যে হারে রোগী বাড়ছে তাতে ঢাকার হাসপাতালগুলোতে আর বেড (শয্যা) পাওয়া যাবে না। প্রতিটি শহরের সিটি করপোরেশনের ভেতরেই এক হাজার রোগী ভর্তি আছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারি বিধিনিষেধ পালনের বিকল্প নেই।
করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন কতটা ভোগাবে—জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ বলেন, ধারণার চেয়েও দ্রুত গতিতে বিস্তার ঘটছে ওমিক্রনের। পরীক্ষা বাড়ালে দিনে লাখ ছাড়িয়ে যেতে পারে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা। চলতি মাস তো আছেই, আগামী মাসেও এটি আরও বাড়বে। সর্বোচ্চ চূড়ায় পৌঁছালে কী পরিমাণে এটি শঙ্কা তৈরি করতে পারে, তা বলা যাবে।
করোনাপ্রতিরোধী ভ্যাকসিন নিলেও তিন দিন ধরে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের একাধিক উপসর্গ বহন করছেন আকলিমা আক্তার (৪০)। কিন্তু পরীক্ষা করাতে আগ্রহী ছিলেন না তিনি। ডায়াবেটিসসহ শারীরিক একাধিক জটিলতা থাকলেও টিকা নেওয়ায় করোনায় বড় সমস্যা হবে না বলে মনে করেন তিনি।
পরে ছেলের জোরাজুরিতে পরীক্ষা করালে মা-ছেলেসহ পরিবারের তিনজনের করোনা শনাক্ত হয়। তবে তেমন জটিলতা নেই। বর্তমানে সবাই বাসায় রয়েছেন এবং ভালো আছেন।
শুধু আকলিমা আক্তারের পরিবারই নয়, সম্প্রতি করোনার নতুন ওমিক্রনের প্রভাবে দেশের শহর ও গ্রামে অধিকাংশ পরিবারে জ্বর, সর্দি, গলাব্যথা ও মুখ শুকিয়ে যাওয়াসহ করোনার নানা উপসর্গ দেখা দিয়েছে। কিন্তু নমুনা পরীক্ষায় অনেকের অনীহা থাকায় ভাইরাসটির কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বা সামাজিক সংক্রমণ ছুটছে ত্বরিতগতিতে। যার সর্বোচ্চ চূড়া দেখা যেতে পারে আগামী মাসের (ফেব্রুয়ারি) প্রথম সপ্তাহ থেকে। যেখানে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে মনে করছে জনস্বাস্থ্যবিদেরা।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনার প্রকোপ দেখা দেওয়ার পর এখন পর্যন্ত ভাইরাসটির সর্বোচ্চ ভয়াবহতা দেখা গেছে গত বছরের জুন, জুলাই ও আগস্টে। এই সময়ে এক দিনে রেকর্ড ১৬ হাজার ২৩০ জন আক্রান্ত ও ২৬৪ জনের মৃত্যু ও সংক্রমণের মাত্রা ৩২ দশমিক ৫৫ শতাংশ দেখেছে বাংলাদেশ। আগস্টের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত চালু ছিল কঠোর বিধিনিষেধ। এরপরই করোনার তাণ্ডব কমে আসে। এমনকি গত ১৮ ডিসেম্বর তা ১ শতাংশের নিচে (শূন্য দশমিক ৮৭ শতাংশ) নেমে আসে।
কিন্তু বেপরোয়া চলাচল ও সবার টিকা নিশ্চিত না হওয়ায় ডিসেম্বরের শেষ দিক থেকে দাপট বাড়তে থাকে করোনার। নতুন বছরের শুরু থেকে যা ঊর্ধ্বমুখী রূপ নেয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এখন পর্যন্ত ডেলটার ভয়াবহতা বেশি হলেও বর্তমানে ওমিক্রন তার কয়েক গুণ বেশি ছড়াচ্ছে। প্রতি তিন থেকে চার দিনের ব্যবধানে দ্বিগুণ রোগী শনাক্ত হচ্ছে। এ অবস্থায় নিজেদের সুরক্ষা নিজেরা করতে না পারলে সামনে আরও ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরির শঙ্কা প্রকাশ করেছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম।
অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, ১ জানুয়ারি দেশে ৩৭০ জনের করোনা শনাক্ত হয়। ওই দিন শনাক্তের হার ছিল ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ। মৃত্যু হয়েছিল ৪ জনের। অথচ ২২ দিনের ব্যবধানে শনাক্ত রোগী এখন সাড়ে ১১ হাজারে পৌঁছেছে। শনাক্তের হার ২৯ শতাংশ ছুঁতে চলেছে। প্রাণহানি বেড়ে হয়েছে ১৭ জনে। সব মিলিয়ে গত তিন সপ্তাহে শনাক্তের হার ২৮ গুণ ও মৃত্যু বেড়েছে তিন গুণ।
গত ২৪ ঘণ্টায়ও ৯ হাজার ৬১৪ জনের দেহে করোনার উপস্থিতি মিলেছে। প্রাণ গেছে ১৭ জনের। এদিন সংক্রমণের মাত্রা ছিল ২৮ দশমিক ২ শতাংশ।
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) তথ্যমতে, বর্তমানে কোভিড রোগীদের ৭৯ থেকে ৮০ শতাংশই নতুন ধরন ওমিক্রনের। তবে ডেলটার মতো এটি কতটা ভয়ংকর, সে ব্যাপারে এখনো গবেষণার প্রয়োজন। আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ড. মোশতাক হোসেন বলেন, ‘করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রভাবে যে হারে সংক্রমণ বাড়ছে তাতে আগামী মাসে সর্বোচ্চ চূড়া দেখতে পারি আমরা। এরপরই ধীরে ধীরে কমতে পারে। প্রাণহানি এখন পর্যন্ত না হলেও আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সংক্রমণ যত বাড়বে শঙ্কা ততটাই বাড়বে। বিশেষ করে শিশু ও যাদের একাধিক রোগ যেমন অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের রোগী, ক্যানসার ও হৃদরোগের রোগীদের নিয়ে চিন্তা সবচেয়ে বেশি। এ জন্য দ্রুত সবার টিকা নিশ্চিত করতে হবে।’
এদিকে, সংক্রমণের সঙ্গে হাসপাতালে রোগীদের ভিড়ও বেড়েছে। ইতিমধ্যে কোভিড রোগীদের শয্যার এক-তৃতীয়াংশ শয্যা পূর্ণ হয়েছে। মাঝে পরিস্থিতি কিছুটা স্বস্তিতে থাকায় অনেক হাসপাতালের কোভিড শয্যা সাধারণ রোগীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আবারও পুরোনো অবস্থায় ফিরছে হাসপাতালগুলোর চিত্র।
এমনই একটি রাজধানীর মুগদা জেনারেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। চলতি মাসের শুরুর দিকেও ৫০টি শয্যা রাখা হয়েছিল। এখন আবারও কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালে রূপান্তর করা হয়েছে হাসপাতালটিকে।
গত শুক্রবার এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, যে হারে রোগী বাড়ছে তাতে ঢাকার হাসপাতালগুলোতে আর বেড (শয্যা) পাওয়া যাবে না। প্রতিটি শহরের সিটি করপোরেশনের ভেতরেই এক হাজার রোগী ভর্তি আছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারি বিধিনিষেধ পালনের বিকল্প নেই।
করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন কতটা ভোগাবে—জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ বলেন, ধারণার চেয়েও দ্রুত গতিতে বিস্তার ঘটছে ওমিক্রনের। পরীক্ষা বাড়ালে দিনে লাখ ছাড়িয়ে যেতে পারে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা। চলতি মাস তো আছেই, আগামী মাসেও এটি আরও বাড়বে। সর্বোচ্চ চূড়ায় পৌঁছালে কী পরিমাণে এটি শঙ্কা তৈরি করতে পারে, তা বলা যাবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে