নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ অনেক স্থানেই রাস্তার পাশের ফুটপাত দখল করে রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। ঈদবাজার, ইফতারসামগ্রীসহ নানা ধরনের কেনাকাটা হচ্ছে সেখানে। ফলে ফুটপাতে হাঁটতে না পেরে মানুষকে নামতে হচ্ছে রাস্তায়। আবার রাস্তার মোড়ে মোড়ে বাস, রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল দাঁড়িয়ে থেকে যাত্রী ওঠা-নামা করাতে থাকে। এতে প্রতিটি মোড়েই রাস্তা যায় সরু হয়ে, মোড় ঘোরার সময় গতি কমে যায় যানবাহনের। লেগে যায় যানজট।
মোড়ে দাঁড়ানো গাড়ি আর ফুটপাত দখলকে তাই ঢাকার রাস্তায় ভয়াবহ যানজটের প্রধান কারণ বলে মনে করছে ট্রাফিক পুলিশ। তবে এই রমজান মাসেই সুষ্ঠু সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে রাজধানীর ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষা করা হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান।
এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, কোনো ব্যবসায়ীকেই ফুটপাতে ব্যবসা কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেওয়া হবে না। মোড়ে মোড়ে গাড়িও দাঁড়িয়ে থাকতে দেওয়া হবে না। ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে গতকাল বৃহস্পতিবার ‘পবিত্র রমজান মাসে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও নির্দেশনা’ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, রমজান মাস উপলক্ষে বেলা সাড়ে ৩টায় অফিস ছুটি হলেও দেখা যায় বিকেল সাড়ে ৫টার আগ থেকে ইফতারের সময়ের আগপর্যন্ত অধিকাংশ যানবাহন তড়িঘড়ি করে গন্তব্যস্থলে রওনা হয়। এতে শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ইন্টারসেকশনে অযাচিত যানজট তৈরি হয়। মহানগরের বিদ্যমান বাস্তবতায় চার বা তিন রাস্তার ইন্টারসেকশনে যেকোনো এক লেনের যানবাহনের জন্য সিগন্যাল চালু করলে অন্য লেনগুলো সাময়িক বন্ধ রাখতে হয়। যেহেতু ইফতারের আগে সবারই ফিরতে হয়, তাই লাইন ম্যানেজমেন্টের বিষয়টি বিবেচনা করলে এটি চ্যালেঞ্জও বটে।
মুনিবুর রহমান বলেন, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রুটের সড়কের পাশে গাড়ি পার্কিং করা হয়। এতে সড়কের প্রশস্ততা কমে যায় এবং যানবাহন চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। আবার রমজানের শুরু থেকে ফুটপাতে ঈদবাজার ও ইফতারির বাজার বসেছে। ট্রাফিক বিভাগ এদের সবার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে।
গণপরিবহনের মালিক ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, গণপরিবহনে যাত্রী ওঠা-নামা করার ক্ষেত্রে নির্ধারিত বাস স্টপেজগুলোর সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। যত্রতত্র যাত্রী ওঠা-নামা করানো যাবে না। এ ক্ষেত্রে সিটি সার্ভিসগুলোকে গেটলক সিস্টেম করতে হবে। অনেক সময় বিভিন্ন টার্মিনালের মুখে গণপরিবহনগুলো একাধিক স্থানে দাঁড়িয়ে থেকে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। সেটা কিছুতেই কাম্য নয়। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ অনেক স্থানেই রাস্তার পাশের ফুটপাত দখল করে রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। ঈদবাজার, ইফতারসামগ্রীসহ নানা ধরনের কেনাকাটা হচ্ছে সেখানে। ফলে ফুটপাতে হাঁটতে না পেরে মানুষকে নামতে হচ্ছে রাস্তায়। আবার রাস্তার মোড়ে মোড়ে বাস, রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল দাঁড়িয়ে থেকে যাত্রী ওঠা-নামা করাতে থাকে। এতে প্রতিটি মোড়েই রাস্তা যায় সরু হয়ে, মোড় ঘোরার সময় গতি কমে যায় যানবাহনের। লেগে যায় যানজট।
মোড়ে দাঁড়ানো গাড়ি আর ফুটপাত দখলকে তাই ঢাকার রাস্তায় ভয়াবহ যানজটের প্রধান কারণ বলে মনে করছে ট্রাফিক পুলিশ। তবে এই রমজান মাসেই সুষ্ঠু সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে রাজধানীর ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষা করা হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান।
এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, কোনো ব্যবসায়ীকেই ফুটপাতে ব্যবসা কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেওয়া হবে না। মোড়ে মোড়ে গাড়িও দাঁড়িয়ে থাকতে দেওয়া হবে না। ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে গতকাল বৃহস্পতিবার ‘পবিত্র রমজান মাসে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও নির্দেশনা’ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, রমজান মাস উপলক্ষে বেলা সাড়ে ৩টায় অফিস ছুটি হলেও দেখা যায় বিকেল সাড়ে ৫টার আগ থেকে ইফতারের সময়ের আগপর্যন্ত অধিকাংশ যানবাহন তড়িঘড়ি করে গন্তব্যস্থলে রওনা হয়। এতে শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ইন্টারসেকশনে অযাচিত যানজট তৈরি হয়। মহানগরের বিদ্যমান বাস্তবতায় চার বা তিন রাস্তার ইন্টারসেকশনে যেকোনো এক লেনের যানবাহনের জন্য সিগন্যাল চালু করলে অন্য লেনগুলো সাময়িক বন্ধ রাখতে হয়। যেহেতু ইফতারের আগে সবারই ফিরতে হয়, তাই লাইন ম্যানেজমেন্টের বিষয়টি বিবেচনা করলে এটি চ্যালেঞ্জও বটে।
মুনিবুর রহমান বলেন, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রুটের সড়কের পাশে গাড়ি পার্কিং করা হয়। এতে সড়কের প্রশস্ততা কমে যায় এবং যানবাহন চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। আবার রমজানের শুরু থেকে ফুটপাতে ঈদবাজার ও ইফতারির বাজার বসেছে। ট্রাফিক বিভাগ এদের সবার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে।
গণপরিবহনের মালিক ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, গণপরিবহনে যাত্রী ওঠা-নামা করার ক্ষেত্রে নির্ধারিত বাস স্টপেজগুলোর সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। যত্রতত্র যাত্রী ওঠা-নামা করানো যাবে না। এ ক্ষেত্রে সিটি সার্ভিসগুলোকে গেটলক সিস্টেম করতে হবে। অনেক সময় বিভিন্ন টার্মিনালের মুখে গণপরিবহনগুলো একাধিক স্থানে দাঁড়িয়ে থেকে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। সেটা কিছুতেই কাম্য নয়। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে