ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে সিন্ডিকেট করে দ্বিগুণ দামে গমবীজ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। সরকারনির্ধারিত প্রতি কেজি গমবীজের মূল্য ৫৮ টাকা হলেও কৃষকদের কিনতে হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। ফলে কৃষক বীজ কিনছেন না। এতে চলতি মৌসুমে গম চাষের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কৃষকদের অভিযোগ, ডিলারদের দোকানে ঘুরে গমবীজ পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প পরিমাণ পাওয়া গেলেও তা সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ টাকায় তাঁদের কিনতে হচ্ছে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) তালিকাভুক্ত ডিলাররা বলছেন, বিএডিসি কার্যালয় থেকে ডিলারদের পর্যাপ্ত গমবীজ সরবরাহ না করায় বাজারে এর সংকট দেখা দিয়েছে।
কৃষি দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় চলতি মৌসুমে ১ হাজার ৯০০ হেক্টর জমিতে গম চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি গমবীজের সরকারনির্ধারিত মূল্য ৫৮ টাকা। গম চাষে আগ্রহী কৃষকদের কাছে সরকারনির্ধারিত দামে গমবীজ বিক্রির জন্য বিএডিসি তালিকাভুক্ত ডিলারদের ৩০ টন বীজ সরবরাহ করেছে। এ ছাড়া কৃষি প্রণোদনার আওতায় ৩৪ টন বীজ বিতরণ করা হয়েছে।
কৃষি দপ্তর সূত্রে আরও জানা গেছে, গম চাষের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে এ বছর উপজেলায় প্রায় ২২৮ টন গমবীজের প্রয়োজন হবে। কৃষি প্রণোদনা ও বিএডিসির মাধ্যমে যে ৬৪ টন বীজ সরবরাহ করা হয়েছে, তা মোট চাহিদার মাত্র ২৮ শতাংশ। অবশিষ্ট চাহিদা মেটাতে ৭২ শতাংশ বীজের জোগান দিতে হবে কৃষকদের। গত বছর গম কাটার মৌসুমে অতিবৃষ্টি হওয়ায় উপজেলায় গমের আবাদে ব্যাপক ক্ষতি হয়। এতে কৃষকদের পক্ষে পর্যাপ্ত গমবীজ সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়নি।
কয়েকজন কৃষক জানান, বাজারে গমবীজ পাওয়া যাচ্ছে না। ডিলাররা সিন্ডিকেট করেছেন, তাঁদের কাছে বীজ পেলেও দাম দ্বিগুণ চাওয়া হচ্ছে। তবে বীজ পাওয়া না গেলে গম চাষের পরিমাণ কমিয়ে দিতে হবে।
পাথরডুবি ইউনিয়নের কৃষক ইদ্রিস আলী জানান, এক বিঘা জমিতে গম চাষের জন্য ২ হাজার ২০০ টাকা দিয়ে ২০ কেজির এক প্যাকেট গমবীজ কিনতে হয়েছে।
বিএডিসির ডিলার আবুল হাসেম বলেন, ডিলাররা সিন্ডিকেট তৈরি করে বেশি দামে গমবীজ বিক্রি করছে, এই অভিযোগ ভিত্তিহীন।
বিএডিসির আরেক ডিলার আমজাদ হোসেন জানান, বিএডিসি প্রায় দেড় মাস আগে এক টন (২০ কেজির ৫০ প্যাকেট) গমবীজ বরাদ্দ দেয়, যা অনেক আগে বিক্রি হয়ে গেছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুজন কুমার ভৌমিক বলেন, গত বছর গম কাটার সময় অতিবৃষ্টিতে গমের ক্ষতি হয়। এতে কৃষকেরা গমবীজ সংরক্ষণ করতে পারেননি। এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গম চাষে চাহিদা বেড়েছে।
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে সিন্ডিকেট করে দ্বিগুণ দামে গমবীজ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। সরকারনির্ধারিত প্রতি কেজি গমবীজের মূল্য ৫৮ টাকা হলেও কৃষকদের কিনতে হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। ফলে কৃষক বীজ কিনছেন না। এতে চলতি মৌসুমে গম চাষের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কৃষকদের অভিযোগ, ডিলারদের দোকানে ঘুরে গমবীজ পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প পরিমাণ পাওয়া গেলেও তা সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ টাকায় তাঁদের কিনতে হচ্ছে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) তালিকাভুক্ত ডিলাররা বলছেন, বিএডিসি কার্যালয় থেকে ডিলারদের পর্যাপ্ত গমবীজ সরবরাহ না করায় বাজারে এর সংকট দেখা দিয়েছে।
কৃষি দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় চলতি মৌসুমে ১ হাজার ৯০০ হেক্টর জমিতে গম চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি গমবীজের সরকারনির্ধারিত মূল্য ৫৮ টাকা। গম চাষে আগ্রহী কৃষকদের কাছে সরকারনির্ধারিত দামে গমবীজ বিক্রির জন্য বিএডিসি তালিকাভুক্ত ডিলারদের ৩০ টন বীজ সরবরাহ করেছে। এ ছাড়া কৃষি প্রণোদনার আওতায় ৩৪ টন বীজ বিতরণ করা হয়েছে।
কৃষি দপ্তর সূত্রে আরও জানা গেছে, গম চাষের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে এ বছর উপজেলায় প্রায় ২২৮ টন গমবীজের প্রয়োজন হবে। কৃষি প্রণোদনা ও বিএডিসির মাধ্যমে যে ৬৪ টন বীজ সরবরাহ করা হয়েছে, তা মোট চাহিদার মাত্র ২৮ শতাংশ। অবশিষ্ট চাহিদা মেটাতে ৭২ শতাংশ বীজের জোগান দিতে হবে কৃষকদের। গত বছর গম কাটার মৌসুমে অতিবৃষ্টি হওয়ায় উপজেলায় গমের আবাদে ব্যাপক ক্ষতি হয়। এতে কৃষকদের পক্ষে পর্যাপ্ত গমবীজ সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়নি।
কয়েকজন কৃষক জানান, বাজারে গমবীজ পাওয়া যাচ্ছে না। ডিলাররা সিন্ডিকেট করেছেন, তাঁদের কাছে বীজ পেলেও দাম দ্বিগুণ চাওয়া হচ্ছে। তবে বীজ পাওয়া না গেলে গম চাষের পরিমাণ কমিয়ে দিতে হবে।
পাথরডুবি ইউনিয়নের কৃষক ইদ্রিস আলী জানান, এক বিঘা জমিতে গম চাষের জন্য ২ হাজার ২০০ টাকা দিয়ে ২০ কেজির এক প্যাকেট গমবীজ কিনতে হয়েছে।
বিএডিসির ডিলার আবুল হাসেম বলেন, ডিলাররা সিন্ডিকেট তৈরি করে বেশি দামে গমবীজ বিক্রি করছে, এই অভিযোগ ভিত্তিহীন।
বিএডিসির আরেক ডিলার আমজাদ হোসেন জানান, বিএডিসি প্রায় দেড় মাস আগে এক টন (২০ কেজির ৫০ প্যাকেট) গমবীজ বরাদ্দ দেয়, যা অনেক আগে বিক্রি হয়ে গেছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুজন কুমার ভৌমিক বলেন, গত বছর গম কাটার সময় অতিবৃষ্টিতে গমের ক্ষতি হয়। এতে কৃষকেরা গমবীজ সংরক্ষণ করতে পারেননি। এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গম চাষে চাহিদা বেড়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪