মাটিরাঙ্গা (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গার ব্যস্ত সময় পার করছেন দরজির দোকানের কারিগরেরা। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ফরমাশ গ্রহণ ও পোশাকের মাপজোখ নিতে ব্যস্ত সময় পার করতে দেখা যায় টেইলার্সের মাস্টারদের।
ইতিমধ্যে ২৪ রমজান শেষ হয়েছে। ঈদ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে উপজেলার দরজির দোকানগুলো ব্যস্ততা তুঙ্গে উঠেছে। শেষ মুহূর্তে পছন্দের পোশাক তৈরি করতে ভিড় করছেন ক্রেতারা।
মাটিরাঙ্গার দরজি দোকান ঘুরে দেখা গেছে নারীদের থ্রিপিস, ওয়ান-পিস, শিশুদের ফ্রক, গ্রাউন, পুরুষদের পাঞ্জাবি, শার্ট, প্যান্ট তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগরেরা। উপজেলার অধিকাংশ দরজি দোকান সকাল ৮টায় খোলা হচ্ছে। কাজ চলছে গভীর রাত পর্যন্ত। গত দুই বছর করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আর গ্রাহকের হাতে সময়মতো পোশাক তুলে দিতে ব্যস্ত দরজির কারিগরেরা।
জানা গেছে, দরজির দোকানে ডিজাইন অনুযায়ী থ্রিপিস তৈরিতে মজুরি নেওয়া হচ্ছে ১৫০ থেকে ২৮০ টাকা। বিভিন্ন ধরনের নকশার ব্লাউজ ১৫০ টাকা, পেটিকোট ১৫০ টাকা, বোরকা ৩৭০ থেকে ডিজাইনভেদে সাড়ে ৭০০ টাকা। শিশুদের ফ্রক ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা, পুরুষের শার্ট সাড়ে ৩০০, প্যান্ট সাড়ে ৪০০, কাবলি সেট ৭০০, পাঞ্জাবি সাড়ে ৩০০ ও জোব্বা ৪০০ টাকা।
দরজির দোকানে আসা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘রমজানের তিন সপ্তাহের বেশি পেরিয়ে গেছে, আর কয়েক দিন পরেই ঈদুল ফিতর। হাতে আর তেমন সময় নেই। বাজারের তৈরি পাঞ্জাবি পছন্দ হয় না। তাই কাবলি সেটের ফরমাশ দিয়েছি। এখান থেকে কাপড় পছন্দ করে মাপ দিয়েছি। ঈদের আগেই পেয়ে যাব।’
ক্রেতা সুরাইয়া বলেন, ‘ঈদ সামনে রেখে থ্রিপিস সেলাই করতে দরজির দোকানে এসেছি। আগে ব্যবহার করা থ্রিপিসের মাপ অনুযায়ী সেলাই করলে সেটা মানানসই হয়। ঈদের বাকি এক সপ্তাহের কম। এখন সেলাই করতে না দিলে ঈদের আগে পাব না। কারণ, ঈদে অনেক ভিড় থাকে দোকানে।’
উপজেলা সদরের ইত্যাদি টেইলার্সের ফারুক হোসেন বলেন, ‘গত দুই বছর করোনার কারণে ঈদে মার্কেট এত জমজমাট ছিল না। তাই আমাদের ব্যস্ততাও ছিল না। আমাদের আয়ের একটা বড় অংশ পাই ঈদ ঘিরে পোশাক তৈরি করে। কিছুদিন পর ঈদ। দুই বছর পর ঈদে এবার মানুষ অনেক কাপড় তৈরি করতে দিচ্ছে। আশা করছি, এবার ঈদ আমাদের ভালোই কাটবে।’
ঢাকা টেইলার্সের কাটিং মাস্টার বলেন, ‘গত দুই বছরের তুলনায় এবার অর্ডার ভালো পাচ্ছি। কাজের চাপে অচিরেই অর্ডার নেওয়া বন্ধ করব। প্রতিদিন অন্তত ১২টি কাপড়ের অর্ডার পাচ্ছি। দিনে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় বেশি সময় ধরে কাজ করতে হচ্ছে। প্রতিদিন ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা মজুরি পাচ্ছি। আশা করছি, গত বছরের চেয়ে এবার আমরা পরিবার নিয়ে ঈদ ভালোই কাটাব।’
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গার ব্যস্ত সময় পার করছেন দরজির দোকানের কারিগরেরা। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ফরমাশ গ্রহণ ও পোশাকের মাপজোখ নিতে ব্যস্ত সময় পার করতে দেখা যায় টেইলার্সের মাস্টারদের।
ইতিমধ্যে ২৪ রমজান শেষ হয়েছে। ঈদ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে উপজেলার দরজির দোকানগুলো ব্যস্ততা তুঙ্গে উঠেছে। শেষ মুহূর্তে পছন্দের পোশাক তৈরি করতে ভিড় করছেন ক্রেতারা।
মাটিরাঙ্গার দরজি দোকান ঘুরে দেখা গেছে নারীদের থ্রিপিস, ওয়ান-পিস, শিশুদের ফ্রক, গ্রাউন, পুরুষদের পাঞ্জাবি, শার্ট, প্যান্ট তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগরেরা। উপজেলার অধিকাংশ দরজি দোকান সকাল ৮টায় খোলা হচ্ছে। কাজ চলছে গভীর রাত পর্যন্ত। গত দুই বছর করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আর গ্রাহকের হাতে সময়মতো পোশাক তুলে দিতে ব্যস্ত দরজির কারিগরেরা।
জানা গেছে, দরজির দোকানে ডিজাইন অনুযায়ী থ্রিপিস তৈরিতে মজুরি নেওয়া হচ্ছে ১৫০ থেকে ২৮০ টাকা। বিভিন্ন ধরনের নকশার ব্লাউজ ১৫০ টাকা, পেটিকোট ১৫০ টাকা, বোরকা ৩৭০ থেকে ডিজাইনভেদে সাড়ে ৭০০ টাকা। শিশুদের ফ্রক ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা, পুরুষের শার্ট সাড়ে ৩০০, প্যান্ট সাড়ে ৪০০, কাবলি সেট ৭০০, পাঞ্জাবি সাড়ে ৩০০ ও জোব্বা ৪০০ টাকা।
দরজির দোকানে আসা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘রমজানের তিন সপ্তাহের বেশি পেরিয়ে গেছে, আর কয়েক দিন পরেই ঈদুল ফিতর। হাতে আর তেমন সময় নেই। বাজারের তৈরি পাঞ্জাবি পছন্দ হয় না। তাই কাবলি সেটের ফরমাশ দিয়েছি। এখান থেকে কাপড় পছন্দ করে মাপ দিয়েছি। ঈদের আগেই পেয়ে যাব।’
ক্রেতা সুরাইয়া বলেন, ‘ঈদ সামনে রেখে থ্রিপিস সেলাই করতে দরজির দোকানে এসেছি। আগে ব্যবহার করা থ্রিপিসের মাপ অনুযায়ী সেলাই করলে সেটা মানানসই হয়। ঈদের বাকি এক সপ্তাহের কম। এখন সেলাই করতে না দিলে ঈদের আগে পাব না। কারণ, ঈদে অনেক ভিড় থাকে দোকানে।’
উপজেলা সদরের ইত্যাদি টেইলার্সের ফারুক হোসেন বলেন, ‘গত দুই বছর করোনার কারণে ঈদে মার্কেট এত জমজমাট ছিল না। তাই আমাদের ব্যস্ততাও ছিল না। আমাদের আয়ের একটা বড় অংশ পাই ঈদ ঘিরে পোশাক তৈরি করে। কিছুদিন পর ঈদ। দুই বছর পর ঈদে এবার মানুষ অনেক কাপড় তৈরি করতে দিচ্ছে। আশা করছি, এবার ঈদ আমাদের ভালোই কাটবে।’
ঢাকা টেইলার্সের কাটিং মাস্টার বলেন, ‘গত দুই বছরের তুলনায় এবার অর্ডার ভালো পাচ্ছি। কাজের চাপে অচিরেই অর্ডার নেওয়া বন্ধ করব। প্রতিদিন অন্তত ১২টি কাপড়ের অর্ডার পাচ্ছি। দিনে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় বেশি সময় ধরে কাজ করতে হচ্ছে। প্রতিদিন ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা মজুরি পাচ্ছি। আশা করছি, গত বছরের চেয়ে এবার আমরা পরিবার নিয়ে ঈদ ভালোই কাটাব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪