মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারে ইতিহাস-ঐতিহ্য, যুদ্ধ-বিগ্রহের নানা উপকরণের সমন্বয়ে ব্যক্তি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে মণিপুরি জাদুঘর। মণিপুরিদের প্রাচীন বিলুপ্তপ্রায় সামগ্রীসহ তিন শতাধিক উপকরণ স্থান পেয়েছে জাদুঘরটিতে। কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের ছনগাও গ্রামের হামোম তনু বাবু নিজ বাড়িতে এই জাদুঘর গড়ে তুলেছেন। তিনি ২০০৬ সালে তাঁর বাবার নামে প্রতিষ্ঠা করেন ‘চাউবা মেমোরিয়াল মণিপুরি ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি মিউজিয়াম’।
দেশের বিভিন্ন প্রান্তের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এখানে আসেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি জাদুঘরের দেড় দশক পূর্তি উৎসব উদ্যাপন করা হয়। জাদুঘরে স্থান পাওয়া তিন শতাধিক উপকরণের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে। মণিপুরি সম্প্রদায়ের প্রাচীন ইতিহাস-ঐতিহ্যর সঙ্গে পরিচিত হতে এই সংগ্রহশালা অনন্য বলে মনে করছেন নৃতত্ত্ব গবেষক ও দর্শনার্থীরা। এটি একক নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে দেশের একমাত্র জাদুঘর দাবি করে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা চেয়েছেন জাদুঘরটির প্রতিষ্ঠাতা।
জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠাতা মণিপুরি লেখক ও গবেষক হামোম তনু বাবু জানান, প্রথমে এক-দুটো উপকরণ সংগ্রহ, পরে নিজের বাড়িতে একটি রুমে শুরু করি। এখন আমার বাড়ির ৪টি কক্ষে তাকে তাকে সাজানো আছে বিভিন্ন উপকরণ। ২০০ বছর আগের ব্যবহৃত কয়েন, মণিপুর মহাকাব্যের নায়ক-নায়িকার ছবি এবং যুদ্ধবিগ্রহে ব্যবহৃত বিভিন্ন উপকরণ রয়েছে। তা ছাড়া প্রাচীন ঐতিহ্য ও নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে মণিপুরিদের আদি ধর্ম দেবতাদের পরিচিতি। আছে মণিপুরি নারীদের ব্যবহারের বিভিন্ন ধরনের গয়না, সাজসজ্জার উপকরণ। প্রাচীন কাঁসা পিতলের কলস, জগ, মগ। বাঁশ-বেত দিয়ে তৈরি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী। আছে কাপড় বুননের প্রাচীন সরঞ্জামও। কৃষিকাজে ব্যবহৃত উপকরণ ও প্রাচীন বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রও স্থান পেয়েছে এখানে।
জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান বলেন, ‘বাস্তবিক অর্থে ব্যক্তিগত পর্যায়ে মণিপুরিদের এমন একটি সংগ্রহশালা আমাদের একদিকে যেমন অনুপ্রাণিত করে, অন্যদিকে দায়বদ্ধও করে। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ, এখানে সকল জাতিগোষ্ঠীর ঐতিহ্য ও অধিকার সংরক্ষণে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর। আমি স্থানটি পরিদর্শন করেছি, তাঁদের দাবি ছিল জাদুঘরের জন্য একটি ভবন নির্মাণ ও যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন করা। আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বলেছি এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আবেদন পাঠানো হবে।’
মৌলভীবাজারে ইতিহাস-ঐতিহ্য, যুদ্ধ-বিগ্রহের নানা উপকরণের সমন্বয়ে ব্যক্তি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে মণিপুরি জাদুঘর। মণিপুরিদের প্রাচীন বিলুপ্তপ্রায় সামগ্রীসহ তিন শতাধিক উপকরণ স্থান পেয়েছে জাদুঘরটিতে। কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের ছনগাও গ্রামের হামোম তনু বাবু নিজ বাড়িতে এই জাদুঘর গড়ে তুলেছেন। তিনি ২০০৬ সালে তাঁর বাবার নামে প্রতিষ্ঠা করেন ‘চাউবা মেমোরিয়াল মণিপুরি ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি মিউজিয়াম’।
দেশের বিভিন্ন প্রান্তের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এখানে আসেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি জাদুঘরের দেড় দশক পূর্তি উৎসব উদ্যাপন করা হয়। জাদুঘরে স্থান পাওয়া তিন শতাধিক উপকরণের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে। মণিপুরি সম্প্রদায়ের প্রাচীন ইতিহাস-ঐতিহ্যর সঙ্গে পরিচিত হতে এই সংগ্রহশালা অনন্য বলে মনে করছেন নৃতত্ত্ব গবেষক ও দর্শনার্থীরা। এটি একক নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে দেশের একমাত্র জাদুঘর দাবি করে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা চেয়েছেন জাদুঘরটির প্রতিষ্ঠাতা।
জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠাতা মণিপুরি লেখক ও গবেষক হামোম তনু বাবু জানান, প্রথমে এক-দুটো উপকরণ সংগ্রহ, পরে নিজের বাড়িতে একটি রুমে শুরু করি। এখন আমার বাড়ির ৪টি কক্ষে তাকে তাকে সাজানো আছে বিভিন্ন উপকরণ। ২০০ বছর আগের ব্যবহৃত কয়েন, মণিপুর মহাকাব্যের নায়ক-নায়িকার ছবি এবং যুদ্ধবিগ্রহে ব্যবহৃত বিভিন্ন উপকরণ রয়েছে। তা ছাড়া প্রাচীন ঐতিহ্য ও নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে মণিপুরিদের আদি ধর্ম দেবতাদের পরিচিতি। আছে মণিপুরি নারীদের ব্যবহারের বিভিন্ন ধরনের গয়না, সাজসজ্জার উপকরণ। প্রাচীন কাঁসা পিতলের কলস, জগ, মগ। বাঁশ-বেত দিয়ে তৈরি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী। আছে কাপড় বুননের প্রাচীন সরঞ্জামও। কৃষিকাজে ব্যবহৃত উপকরণ ও প্রাচীন বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রও স্থান পেয়েছে এখানে।
জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান বলেন, ‘বাস্তবিক অর্থে ব্যক্তিগত পর্যায়ে মণিপুরিদের এমন একটি সংগ্রহশালা আমাদের একদিকে যেমন অনুপ্রাণিত করে, অন্যদিকে দায়বদ্ধও করে। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ, এখানে সকল জাতিগোষ্ঠীর ঐতিহ্য ও অধিকার সংরক্ষণে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর। আমি স্থানটি পরিদর্শন করেছি, তাঁদের দাবি ছিল জাদুঘরের জন্য একটি ভবন নির্মাণ ও যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন করা। আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বলেছি এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আবেদন পাঠানো হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪