জুরাছড়ি (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
উচ্চতায় তিন-চার ফুট একেকটি গাছ। ডালে থোকায় থোকায় ধরে আছে বরই। পরিপক্ব বরই দেখতে লাল আপেলের মতো। স্বাদে মিষ্টি। রাঙামাটির জুরাছড়ি সদরের মিতিংগাছড়ি গ্রামে রাস্তার পাশে এই বরইয়ের বাগান।
এলাকায় প্রথমবারের মতো কাশ্মিরি বল সুন্দরী ও আপেল কুল চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সুবলং খাগড়াছড়ি উচ্চবিদ্যালয়ের ক্রীড়া শিক্ষক প্রীয়তম চাকমা। প্রতিদিন অনেকে তাঁর বাগান দেখতে এসে বরই কিনে নিয়ে যান।
শিক্ষক প্রীয়তম চাকমার বাগানে কুলের ফলন ভালো হয়েছে। দামও পাচ্ছেন আশানুরূপ। আগামী বছর আরও বেশি পরিমাণ জমিতে এই বরইয়ের চাষ করার ইচ্ছা তাঁর। তা ছাড়া গ্রামে কৃষকদের কুল চাষে উদ্বুদ্ধ করছেন তিনি।
গত বুধবার মিতিংগাছড়ি গ্রামে গিয়ে গেছে, মূল সড়ক ঘেঁষে ১০ শতক জমিতে রোদের মধ্যে চিকচিক করছে বরই। সর্বোচ্চ চার ফুট উচ্চতার গাছের ডালগুলো বরইয়ের ভারে নুয়ে পড়েছে। গাছ থেকে আপেল রঙের পাকা বরই ছিঁড়ছেন প্রীয়তম চাকমা ও তার সহধর্মিণী। খেত থেকে সদ্য তোলা প্রতি কেজি বরই বিক্রি হয় ১৫০ টাকায়।
প্রীয়তম চাকমা বলেন, ইউটিউবে সম্প্রচারিত কুল চাষে উদ্বুদ্ধ হন তিনি। গত বছর ৩০০টি বরইগাছের চারা কিনে আনেন। এরপর মে ও জুন মাসে নিজ অনাবাদি জমিতে এসব বরইগাছের চারা রোপণ করেন। এর মধ্যে ১০০টি চারা মারা যায়। তখন বাকি গাছ রক্ষায় কেঁচো সার, গোবর দেন।
এদিকে গাছ বড় হওয়ার পর ছড়ানো ডাল ঠিক রাখার জন্য বাঁশের খুঁটি পুঁতে দেন। নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে গাছগুলোতে ফুল আসে। প্রথমে কুলগুলো সবুজ থাকলেও পরে লাল রঙের হয়। জানুয়ারির শেষের দিকে ফল পরিপক্ব হওয়ার পর বরই বিক্রি শুরু করা যায়।
প্রীয়তম জানান, ১০ একর জমিতে বরই চাষ করতে তাঁর ৮০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। বছরে অন্তত দেড় লাখ টাকার বরই বিক্রি করতে পারবেন বলে তিনি আশা করছেন। প্রতিদিন আশপাশের গ্রাম ও উপজেলা সদর থেকে মানুষ এসে বাগান থেকে বরই কিনে নিয়ে যান। ফলন ভালো হওয়ায় আগামী বছর আরও ৮০ শতক জমিতে বরইয়ের চাষ করবেন বলে তিনি জানান।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. মাহফুজ আহম্মেদ সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, পার্বত্য এলাকা কুল চাষের উপযোগী। কাশ্মীর ও বল সুন্দরী কুল জাতের বরই মিষ্টি হয়। খেতে সুস্বাদু। ফলনও বেশি হয়। এতে কৃষকেরা লাভবান হন।
উচ্চতায় তিন-চার ফুট একেকটি গাছ। ডালে থোকায় থোকায় ধরে আছে বরই। পরিপক্ব বরই দেখতে লাল আপেলের মতো। স্বাদে মিষ্টি। রাঙামাটির জুরাছড়ি সদরের মিতিংগাছড়ি গ্রামে রাস্তার পাশে এই বরইয়ের বাগান।
এলাকায় প্রথমবারের মতো কাশ্মিরি বল সুন্দরী ও আপেল কুল চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সুবলং খাগড়াছড়ি উচ্চবিদ্যালয়ের ক্রীড়া শিক্ষক প্রীয়তম চাকমা। প্রতিদিন অনেকে তাঁর বাগান দেখতে এসে বরই কিনে নিয়ে যান।
শিক্ষক প্রীয়তম চাকমার বাগানে কুলের ফলন ভালো হয়েছে। দামও পাচ্ছেন আশানুরূপ। আগামী বছর আরও বেশি পরিমাণ জমিতে এই বরইয়ের চাষ করার ইচ্ছা তাঁর। তা ছাড়া গ্রামে কৃষকদের কুল চাষে উদ্বুদ্ধ করছেন তিনি।
গত বুধবার মিতিংগাছড়ি গ্রামে গিয়ে গেছে, মূল সড়ক ঘেঁষে ১০ শতক জমিতে রোদের মধ্যে চিকচিক করছে বরই। সর্বোচ্চ চার ফুট উচ্চতার গাছের ডালগুলো বরইয়ের ভারে নুয়ে পড়েছে। গাছ থেকে আপেল রঙের পাকা বরই ছিঁড়ছেন প্রীয়তম চাকমা ও তার সহধর্মিণী। খেত থেকে সদ্য তোলা প্রতি কেজি বরই বিক্রি হয় ১৫০ টাকায়।
প্রীয়তম চাকমা বলেন, ইউটিউবে সম্প্রচারিত কুল চাষে উদ্বুদ্ধ হন তিনি। গত বছর ৩০০টি বরইগাছের চারা কিনে আনেন। এরপর মে ও জুন মাসে নিজ অনাবাদি জমিতে এসব বরইগাছের চারা রোপণ করেন। এর মধ্যে ১০০টি চারা মারা যায়। তখন বাকি গাছ রক্ষায় কেঁচো সার, গোবর দেন।
এদিকে গাছ বড় হওয়ার পর ছড়ানো ডাল ঠিক রাখার জন্য বাঁশের খুঁটি পুঁতে দেন। নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে গাছগুলোতে ফুল আসে। প্রথমে কুলগুলো সবুজ থাকলেও পরে লাল রঙের হয়। জানুয়ারির শেষের দিকে ফল পরিপক্ব হওয়ার পর বরই বিক্রি শুরু করা যায়।
প্রীয়তম জানান, ১০ একর জমিতে বরই চাষ করতে তাঁর ৮০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। বছরে অন্তত দেড় লাখ টাকার বরই বিক্রি করতে পারবেন বলে তিনি আশা করছেন। প্রতিদিন আশপাশের গ্রাম ও উপজেলা সদর থেকে মানুষ এসে বাগান থেকে বরই কিনে নিয়ে যান। ফলন ভালো হওয়ায় আগামী বছর আরও ৮০ শতক জমিতে বরইয়ের চাষ করবেন বলে তিনি জানান।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. মাহফুজ আহম্মেদ সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, পার্বত্য এলাকা কুল চাষের উপযোগী। কাশ্মীর ও বল সুন্দরী কুল জাতের বরই মিষ্টি হয়। খেতে সুস্বাদু। ফলনও বেশি হয়। এতে কৃষকেরা লাভবান হন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে