তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
উপসচিব থেকে সচিব পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তারা বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই ৩০ লাখ টাকার সুদমুক্ত ঋণে গাড়ি কেনার সুযোগ পাচ্ছেন। সেই সঙ্গে পাচ্ছেন এসব গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ, তেল খরচ ও চালকের বেতন বাবদ প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা করে।
জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) মো. মুনিম হাসানও এই সুবিধা নিয়েছেন আগেই। বিধি অনুযায়ী, এমন সুবিধা পাওয়ার পর কোনো কর্মকর্তার আর সরকারি যানবাহন ব্যবহার করার সুযোগ নেই। কিন্তু জাগৃকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর মুনিম হাসান নিজ দপ্তর থেকে আরও দুটি দামি গাড়ি নিয়েছেন সার্বক্ষণিক ব্যবহারের জন্য। একটি গাড়ি ব্যবহার করা হচ্ছে পারিবারিক কাজে। এসব গাড়ির জ্বালানিসহ অন্যান্য খরচও সরকারি কোষাগার থেকে ব্যয় করা হচ্ছে। সংস্থাপ্রধানের এমন গাড়িবিলাসের পর বসে নেই অন্য কর্মকর্তারাও। তাঁদেরও কেউ কেউ বিধিবহির্ভূতভাবে সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন। এতে সরকারের বিপুল অর্থের অপচয় হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মো. মুনিম হাসান গত ১৬ জানুয়ারি জাগৃকের চেয়ারম্যান হিসেবে যোগ দেওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানের একটি পাজেরো স্পোর্টস জিপ (ঢাকা মেট্রো গ-১৮-৭৫৭৬) সার্বক্ষণিকভাবে ব্যবহার করছেন। এই গাড়ির চালক হলেন জাগৃকের কর্মচারী শফিকুল ইসলাম। চেয়ারম্যানের পরিবারের কাজে সার্বক্ষণিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে জাগৃকের আরেকটি প্রিমিও কার (ঢাকা মেট্রো-গ-৩৯-৪০৪৩)। এই গাড়ির চালকও জাগৃকের আরেক কর্মচারী ফজলুল হক। চেয়ারম্যানের পরিবারের কাজে ব্যবহৃত গাড়ির জ্বালানি খরচ বাবদ সরকারের কোষাগার থেকে যাচ্ছে বছরে দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা। নথিপত্রে গাড়িটির বরাদ্দ দেখানো হয়েছে চেয়ারম্যানের একান্ত সচিব মেহেদী হাসানের নামে। যদিও মেহেদী হাসানকে বছর দুয়েক আগেই সাময়িক বরখাস্ত করেছে কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি গাড়ি চোখেও দেখিনি। ২৬-২৭ মাস ধরে বরখাস্ত আছি। এর বেশি কিছু বলব না।’
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে গত সোমবার জাগৃক চেয়ারম্যান মো. মুনিম হাসানের দপ্তরে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।এরপর তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নম্বরে বার্তা পাঠিয়ে কথার বলার আগ্রহ প্রকাশ করে এবং একাধিকবার ফোন করেও সাড়া মেলেনি।
জানা যায়, সুদমুক্ত ঋণে গাড়ির সুবিধা পাওয়া জাগৃকের একাধিক সদস্যও বিধিবহির্ভূতভাবে প্রতিষ্ঠানের দুটি পাজেরো জিপ ব্যবহার করছেন। জ্বালানির জন্যও সরকারি কোষাগার থেকে তাঁরা নিয়মিত অর্থ নিচ্ছেন। গাড়ি দুটির চালকও জাগৃকের। এ ছাড়া প্রাধিকারভুক্ত না হয়েও সংস্থার কয়েকজন কর্মকর্তা সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন।
উপসচিব থেকে সচিব পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তারা বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই ৩০ লাখ টাকার সুদমুক্ত ঋণে গাড়ি কেনার সুযোগ পাচ্ছেন। সেই সঙ্গে পাচ্ছেন এসব গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ, তেল খরচ ও চালকের বেতন বাবদ প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা করে।
জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) মো. মুনিম হাসানও এই সুবিধা নিয়েছেন আগেই। বিধি অনুযায়ী, এমন সুবিধা পাওয়ার পর কোনো কর্মকর্তার আর সরকারি যানবাহন ব্যবহার করার সুযোগ নেই। কিন্তু জাগৃকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর মুনিম হাসান নিজ দপ্তর থেকে আরও দুটি দামি গাড়ি নিয়েছেন সার্বক্ষণিক ব্যবহারের জন্য। একটি গাড়ি ব্যবহার করা হচ্ছে পারিবারিক কাজে। এসব গাড়ির জ্বালানিসহ অন্যান্য খরচও সরকারি কোষাগার থেকে ব্যয় করা হচ্ছে। সংস্থাপ্রধানের এমন গাড়িবিলাসের পর বসে নেই অন্য কর্মকর্তারাও। তাঁদেরও কেউ কেউ বিধিবহির্ভূতভাবে সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন। এতে সরকারের বিপুল অর্থের অপচয় হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মো. মুনিম হাসান গত ১৬ জানুয়ারি জাগৃকের চেয়ারম্যান হিসেবে যোগ দেওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানের একটি পাজেরো স্পোর্টস জিপ (ঢাকা মেট্রো গ-১৮-৭৫৭৬) সার্বক্ষণিকভাবে ব্যবহার করছেন। এই গাড়ির চালক হলেন জাগৃকের কর্মচারী শফিকুল ইসলাম। চেয়ারম্যানের পরিবারের কাজে সার্বক্ষণিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে জাগৃকের আরেকটি প্রিমিও কার (ঢাকা মেট্রো-গ-৩৯-৪০৪৩)। এই গাড়ির চালকও জাগৃকের আরেক কর্মচারী ফজলুল হক। চেয়ারম্যানের পরিবারের কাজে ব্যবহৃত গাড়ির জ্বালানি খরচ বাবদ সরকারের কোষাগার থেকে যাচ্ছে বছরে দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা। নথিপত্রে গাড়িটির বরাদ্দ দেখানো হয়েছে চেয়ারম্যানের একান্ত সচিব মেহেদী হাসানের নামে। যদিও মেহেদী হাসানকে বছর দুয়েক আগেই সাময়িক বরখাস্ত করেছে কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি গাড়ি চোখেও দেখিনি। ২৬-২৭ মাস ধরে বরখাস্ত আছি। এর বেশি কিছু বলব না।’
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে গত সোমবার জাগৃক চেয়ারম্যান মো. মুনিম হাসানের দপ্তরে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।এরপর তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নম্বরে বার্তা পাঠিয়ে কথার বলার আগ্রহ প্রকাশ করে এবং একাধিকবার ফোন করেও সাড়া মেলেনি।
জানা যায়, সুদমুক্ত ঋণে গাড়ির সুবিধা পাওয়া জাগৃকের একাধিক সদস্যও বিধিবহির্ভূতভাবে প্রতিষ্ঠানের দুটি পাজেরো জিপ ব্যবহার করছেন। জ্বালানির জন্যও সরকারি কোষাগার থেকে তাঁরা নিয়মিত অর্থ নিচ্ছেন। গাড়ি দুটির চালকও জাগৃকের। এ ছাড়া প্রাধিকারভুক্ত না হয়েও সংস্থার কয়েকজন কর্মকর্তা সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে