আশরাফুল আলম আপন, বদরগঞ্জ
বদরগঞ্জের রাধানগর ইউনিয়নে ৪০ দিনের কর্মসৃজন কর্মসূচিতে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সেখানে অনুসন্ধান করে কাজ না করা ২৫ জনের নাম পাওয়া গেছে, যারা বাড়িতে বসেই মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মজুরির টাকা তুলছেন।
এমন শ্রমিকদের মধ্যে আছেন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের ভাই ও ভাগনে, ইউপি সদস্যদের স্ত্রী, সন্তান ও ভাই, আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে এবং গ্রাম পুলিশ ও আনসার সদস্য।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে কর্মসৃজন কর্মসূচিতে বদরগঞ্জে ১ হাজার ৫৭১ শ্রমিক রয়েছেন। এর মধ্যে রাধানগরে আছেন ১১৭ জন। কিন্তু সেখানে কাজ করছেন ৯২ জন।
এই প্রকল্পে শ্রমিকেরা ৪০০ টাকা দৈনিক মজুরিতে কাজ করেন। সর্দারেরা অতিরিক্ত পান ৫০ টাকা। প্রথম দফায় কর্মসৃজন চালু হয় চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি। দ্বিতীয় দফায় কাজ শুরু হয় ৫ মে। প্রথম দফায় কাজের ১৬ হাজার টাকা করে পেয়েছেন শ্রমিকেরা। দ্বিতীয় দফায় এখনো টাকা পাননি তাঁরা।
অভিযোগ রয়েছে, রাধানগরের ২৫ শ্রমিক কাজ না করেও প্রথম দফায় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ৪ লাখ টাকা তুলেছেন। তদারকি কর্মকর্তারা এখনই ব্যবস্থা না নিলে তাঁরা দ্বিতীয় দফায়ও ওই টাকা তুলবেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ১ নম্বর ওয়ার্ডে কর্মসৃজনে নাম রয়েছে ২১ জনের। সেখানে কাজ করছেন ১৭ জন। কাজ না করা চারজন হলেন সাবেক ইউপি সদস্য নজরুল ইসলাম, গ্রাম পুলিশ সদস্য বিশ্বনাথ, আনসার সদস্য হাসানুর রহমান ও ইউপি সদস্যের স্বজন হাছিনুজ্জামান। তবে হাছিনুর দাবি করেন, তিনি সর্দারের দায়িত্ব পালন করছেন। আর নজরুল বলেন, ‘আমি ইউনিয়নের সব শ্রমিকদের নেতা। এই দায়িত্ব চেয়ারম্যান দিয়েছেন। তা পালন করতে গিয়ে মাটি কাটার সময় পাই না।’
২ নম্বর ওয়ার্ডে কাগজে-কলমে ১২ শ্রমিক থাকলেও কাজ করছেন আটজন। কাজে না আসা শ্রমিকেরা হলেন সর্দার মোকাদ্দেছ, গ্রাম পুলিশ সদস্য আবু বক্কর সিদ্দিক, আনসার সদস্য জহির উদ্দিন ও সাবেক ইউপি সদস্য মোকছেদ আলীর স্ত্রী বিউটি বেগম।
৩ নম্বর ওয়ার্ডে কাজ না করা দুই শ্রমিকের মধ্যে আছেন চেয়ারম্যানের চাচাতো ভাই একরামুল ও স্বজন জয়া। চেয়ারম্যানের আত্মীয় হওয়ায় তাঁদের মাটি কাটার কাজে আসতে হয় না বলে জানান সর্দার মোতালেব।
এ ছাড়া কাজ না করে টাকা উত্তোলন করছেন ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য লোকমান খানের ছেলে সোহেল রানা, সাবেক ইউপি সদস্য রাইতুল হকের স্ত্রী জান্নাতি, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য জিন্নাতুনের মেয়ে রুমি খাতুন, রাধানগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনিছ, নেতার ছেলে কামরুজ্জামান ও ইউপি সদস্য আব্দুল লতিফের মামাতো ভাই হাছিনুর জামান।
একই অভিযোগ রয়েছে ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আতাউরের ছোট ভাই আরিফুল ইসলাম, গ্রাম পুলিশ সদস্য নুর মোহাম্মদ বাদশা, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য সিরাজুল ইসলামে স্ত্রী নাজমা খাতুন, চেয়ারম্যানের ভাগনে আতিকুর রহমান ও শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে। সেখানে মাটি কাটার কাজ করেন না সর্দার আইয়ূব আলীও।
তবে আইয়ূব আলী বলেন, ‘আমি সব শ্রমিকের খাতা ঠিকঠাক রাখি। কিন্তু চেয়ারম্যানের ভাগনে ও ইউপি সদস্যের স্ত্রী এক দিনও কাজে আসেননি। তবুও চেয়ারম্যানের নির্দেশে হাজিরা খাতায় তাঁদের উপস্থিতি দেখাই।’
৮ নম্বর ওয়ার্ডে গ্রাম পুলিশ সদস্য মেনহাজুল এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্য মোশফেকুর রহমানের ভাই রুহুল আমিন, চাচাতো ভাই ময়নুল হক ও গ্রাম পুলিশ সদস্য শফিকুল ইসলাম কাজ না করেও টাকা উত্তোলন করছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শ্রমিক অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা একদিন কাজে না আসলে টাকা কাটার হুমকি দেন সর্দার। কিন্তু চেয়ারম্যান-মেম্বারের স্বজনেরা কোনো দিন কাজে আসেন না। তাঁরা বাড়িতে বসে কীভাবে টাকা পান?’
আরেক শ্রমিক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘হামরা খেটে মরি। সর্দার আর নেতারা ফিটফাট হয়ে ঘুরে বেড়ায়। আবার আমাদের চাইতে তাঁরা টাকাও বেশি পান।’
কর্মসৃজনের শ্রমিকের তালিকায় মেয়ের নাম দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে ইউপি সদস্যা জিন্নাতুন নেছা বলেন, ‘আমি একাই নাম দেইনি। ইউনিয়নের চেয়ারম্যান-মেম্বারেরা সবাই দুই-একটি করে নাম ঢুকিয়েছেন। কেউই মাটি কাটতে যায় না। তাই আমার মেয়েও যায় না।’
স্ত্রীর নাম দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য সিরাজুল ইসলাম দাবি করেন, তিনি গরিব মানুষ। তাঁর স্ত্রী মাঝেমধ্যে মাটি কাটার কাজে যান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ‘আমার কোনো ভাই-ভাগিনার নাম নেই তালিকায়। যদিও থাকে তাহলে কাজ বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব সর্দারদের।’
যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু সাঈদ বলেন, ‘কর্মসৃজনে নাম থাকলে অবশ্যই কাজ করতে হবে। যদি কেউ কাজ না করে টাকা তোলেন, তাহলে বিধি মোতাবেক তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বদরগঞ্জের রাধানগর ইউনিয়নে ৪০ দিনের কর্মসৃজন কর্মসূচিতে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সেখানে অনুসন্ধান করে কাজ না করা ২৫ জনের নাম পাওয়া গেছে, যারা বাড়িতে বসেই মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মজুরির টাকা তুলছেন।
এমন শ্রমিকদের মধ্যে আছেন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের ভাই ও ভাগনে, ইউপি সদস্যদের স্ত্রী, সন্তান ও ভাই, আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে এবং গ্রাম পুলিশ ও আনসার সদস্য।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে কর্মসৃজন কর্মসূচিতে বদরগঞ্জে ১ হাজার ৫৭১ শ্রমিক রয়েছেন। এর মধ্যে রাধানগরে আছেন ১১৭ জন। কিন্তু সেখানে কাজ করছেন ৯২ জন।
এই প্রকল্পে শ্রমিকেরা ৪০০ টাকা দৈনিক মজুরিতে কাজ করেন। সর্দারেরা অতিরিক্ত পান ৫০ টাকা। প্রথম দফায় কর্মসৃজন চালু হয় চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি। দ্বিতীয় দফায় কাজ শুরু হয় ৫ মে। প্রথম দফায় কাজের ১৬ হাজার টাকা করে পেয়েছেন শ্রমিকেরা। দ্বিতীয় দফায় এখনো টাকা পাননি তাঁরা।
অভিযোগ রয়েছে, রাধানগরের ২৫ শ্রমিক কাজ না করেও প্রথম দফায় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ৪ লাখ টাকা তুলেছেন। তদারকি কর্মকর্তারা এখনই ব্যবস্থা না নিলে তাঁরা দ্বিতীয় দফায়ও ওই টাকা তুলবেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ১ নম্বর ওয়ার্ডে কর্মসৃজনে নাম রয়েছে ২১ জনের। সেখানে কাজ করছেন ১৭ জন। কাজ না করা চারজন হলেন সাবেক ইউপি সদস্য নজরুল ইসলাম, গ্রাম পুলিশ সদস্য বিশ্বনাথ, আনসার সদস্য হাসানুর রহমান ও ইউপি সদস্যের স্বজন হাছিনুজ্জামান। তবে হাছিনুর দাবি করেন, তিনি সর্দারের দায়িত্ব পালন করছেন। আর নজরুল বলেন, ‘আমি ইউনিয়নের সব শ্রমিকদের নেতা। এই দায়িত্ব চেয়ারম্যান দিয়েছেন। তা পালন করতে গিয়ে মাটি কাটার সময় পাই না।’
২ নম্বর ওয়ার্ডে কাগজে-কলমে ১২ শ্রমিক থাকলেও কাজ করছেন আটজন। কাজে না আসা শ্রমিকেরা হলেন সর্দার মোকাদ্দেছ, গ্রাম পুলিশ সদস্য আবু বক্কর সিদ্দিক, আনসার সদস্য জহির উদ্দিন ও সাবেক ইউপি সদস্য মোকছেদ আলীর স্ত্রী বিউটি বেগম।
৩ নম্বর ওয়ার্ডে কাজ না করা দুই শ্রমিকের মধ্যে আছেন চেয়ারম্যানের চাচাতো ভাই একরামুল ও স্বজন জয়া। চেয়ারম্যানের আত্মীয় হওয়ায় তাঁদের মাটি কাটার কাজে আসতে হয় না বলে জানান সর্দার মোতালেব।
এ ছাড়া কাজ না করে টাকা উত্তোলন করছেন ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য লোকমান খানের ছেলে সোহেল রানা, সাবেক ইউপি সদস্য রাইতুল হকের স্ত্রী জান্নাতি, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য জিন্নাতুনের মেয়ে রুমি খাতুন, রাধানগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনিছ, নেতার ছেলে কামরুজ্জামান ও ইউপি সদস্য আব্দুল লতিফের মামাতো ভাই হাছিনুর জামান।
একই অভিযোগ রয়েছে ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আতাউরের ছোট ভাই আরিফুল ইসলাম, গ্রাম পুলিশ সদস্য নুর মোহাম্মদ বাদশা, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য সিরাজুল ইসলামে স্ত্রী নাজমা খাতুন, চেয়ারম্যানের ভাগনে আতিকুর রহমান ও শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে। সেখানে মাটি কাটার কাজ করেন না সর্দার আইয়ূব আলীও।
তবে আইয়ূব আলী বলেন, ‘আমি সব শ্রমিকের খাতা ঠিকঠাক রাখি। কিন্তু চেয়ারম্যানের ভাগনে ও ইউপি সদস্যের স্ত্রী এক দিনও কাজে আসেননি। তবুও চেয়ারম্যানের নির্দেশে হাজিরা খাতায় তাঁদের উপস্থিতি দেখাই।’
৮ নম্বর ওয়ার্ডে গ্রাম পুলিশ সদস্য মেনহাজুল এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্য মোশফেকুর রহমানের ভাই রুহুল আমিন, চাচাতো ভাই ময়নুল হক ও গ্রাম পুলিশ সদস্য শফিকুল ইসলাম কাজ না করেও টাকা উত্তোলন করছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শ্রমিক অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা একদিন কাজে না আসলে টাকা কাটার হুমকি দেন সর্দার। কিন্তু চেয়ারম্যান-মেম্বারের স্বজনেরা কোনো দিন কাজে আসেন না। তাঁরা বাড়িতে বসে কীভাবে টাকা পান?’
আরেক শ্রমিক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘হামরা খেটে মরি। সর্দার আর নেতারা ফিটফাট হয়ে ঘুরে বেড়ায়। আবার আমাদের চাইতে তাঁরা টাকাও বেশি পান।’
কর্মসৃজনের শ্রমিকের তালিকায় মেয়ের নাম দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে ইউপি সদস্যা জিন্নাতুন নেছা বলেন, ‘আমি একাই নাম দেইনি। ইউনিয়নের চেয়ারম্যান-মেম্বারেরা সবাই দুই-একটি করে নাম ঢুকিয়েছেন। কেউই মাটি কাটতে যায় না। তাই আমার মেয়েও যায় না।’
স্ত্রীর নাম দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য সিরাজুল ইসলাম দাবি করেন, তিনি গরিব মানুষ। তাঁর স্ত্রী মাঝেমধ্যে মাটি কাটার কাজে যান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ‘আমার কোনো ভাই-ভাগিনার নাম নেই তালিকায়। যদিও থাকে তাহলে কাজ বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব সর্দারদের।’
যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু সাঈদ বলেন, ‘কর্মসৃজনে নাম থাকলে অবশ্যই কাজ করতে হবে। যদি কেউ কাজ না করে টাকা তোলেন, তাহলে বিধি মোতাবেক তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে