শ্রীপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরায় শ্রীপুর উপজেলার কোদলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রায় দেড় লাখ টাকার তিনটি গাছ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। করোনার কারণে স্কুল বন্ধ থাকার সুযোগে গোপনে বিদ্যালয়ের গাছ বিক্রি করে দেওয়ায় এলাকাবাসী এবং বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
তবে প্রধান শিক্ষক তাপস কুমার দত্ত ওই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, গাছগুলো কে কার কাছে বিক্রি করে দিয়েছে, আর কে কিনেছে সে বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই।
এলাকাবাসী জানায়, ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠিত কোদলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে বিগত সময়ে নানা জাতের ফলদ ও বনজ বৃক্ষ রোপণ করা হয়। এর মধ্যে অন্তত ৩০ বছর আগে লাগানো দুটি শিশু এবং একটি কাঁঠাল গাছ গোপনে প্রধান শিক্ষক বিক্রি করে দিয়েছেন। ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে স্থানীয় কাঠ ব্যবসায়ী সত্তার মুসল্লির কাছে মাত্র ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি করে দিয়েছেন তিনি। তিন দিন আগে প্রায় দেড় লাখ টাকা মূল্যের ওই গাছগুলো কেটে উপজেলার আমলসার বাজারের সিরাজ মিয়ার করাতকলে নেওয়া হয় বলে জানান কাঠ ব্যবসায়ী সত্তার মুসল্লি। অথচ গাছ বিক্রির বিষয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি জনতা খাতুনের কিছুই জানা নেই।
জনতা খাতুন বলেন, করোনার কারণে স্কুল বন্ধ ছিল। সেখানে এই সময়ে প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণের কোনো গাছ কাটলে কিংবা বিক্রি করলেও এ বিষয়ে আমাকে কিছু জানান নি।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিনে আমলসার বাজারে সিরাজ মিয়ার করাত কলে গিয়ে সেখানে বিদ্যালয় থেকে কেটে নেওয়া গাছের অনেকগুলো খণ্ড দেখতে পাওয়া যায়। এ সময় সেখানে উপস্থিত কাঠ ব্যবসায়ী সত্তার মুসল্লি বলেন, আমি প্রধান শিক্ষক তাপস বাবুর কাছ থেকে ১৫ হাজার টাকায় গাছগুলো কিনেছি। সবাই জানে। কিন্তু প্রধান শিক্ষক আমাকে ফোন করে গাছের কথা কাউকে জানাতে নিষেধ করছেন।
গোপনে বিদ্যালয়ের গাছ বিক্রি করে অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি জানাজানি হয়ে পড়ায় এলাকাবাসী এবং বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা ঘটনার তদন্ত পূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে শ্রীপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কয়েকটি গাছ কেটে বিক্রি করে ফেলেছেন বলে এলাকাবাসীর কাছ থেকে খবর পেয়েছি। তিনি আমাকে কিংবা কাউকেই এ বিষয়ে অবহিত করেননি। ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মাগুরায় শ্রীপুর উপজেলার কোদলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রায় দেড় লাখ টাকার তিনটি গাছ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। করোনার কারণে স্কুল বন্ধ থাকার সুযোগে গোপনে বিদ্যালয়ের গাছ বিক্রি করে দেওয়ায় এলাকাবাসী এবং বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
তবে প্রধান শিক্ষক তাপস কুমার দত্ত ওই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, গাছগুলো কে কার কাছে বিক্রি করে দিয়েছে, আর কে কিনেছে সে বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই।
এলাকাবাসী জানায়, ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠিত কোদলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে বিগত সময়ে নানা জাতের ফলদ ও বনজ বৃক্ষ রোপণ করা হয়। এর মধ্যে অন্তত ৩০ বছর আগে লাগানো দুটি শিশু এবং একটি কাঁঠাল গাছ গোপনে প্রধান শিক্ষক বিক্রি করে দিয়েছেন। ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে স্থানীয় কাঠ ব্যবসায়ী সত্তার মুসল্লির কাছে মাত্র ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি করে দিয়েছেন তিনি। তিন দিন আগে প্রায় দেড় লাখ টাকা মূল্যের ওই গাছগুলো কেটে উপজেলার আমলসার বাজারের সিরাজ মিয়ার করাতকলে নেওয়া হয় বলে জানান কাঠ ব্যবসায়ী সত্তার মুসল্লি। অথচ গাছ বিক্রির বিষয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি জনতা খাতুনের কিছুই জানা নেই।
জনতা খাতুন বলেন, করোনার কারণে স্কুল বন্ধ ছিল। সেখানে এই সময়ে প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণের কোনো গাছ কাটলে কিংবা বিক্রি করলেও এ বিষয়ে আমাকে কিছু জানান নি।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিনে আমলসার বাজারে সিরাজ মিয়ার করাত কলে গিয়ে সেখানে বিদ্যালয় থেকে কেটে নেওয়া গাছের অনেকগুলো খণ্ড দেখতে পাওয়া যায়। এ সময় সেখানে উপস্থিত কাঠ ব্যবসায়ী সত্তার মুসল্লি বলেন, আমি প্রধান শিক্ষক তাপস বাবুর কাছ থেকে ১৫ হাজার টাকায় গাছগুলো কিনেছি। সবাই জানে। কিন্তু প্রধান শিক্ষক আমাকে ফোন করে গাছের কথা কাউকে জানাতে নিষেধ করছেন।
গোপনে বিদ্যালয়ের গাছ বিক্রি করে অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি জানাজানি হয়ে পড়ায় এলাকাবাসী এবং বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা ঘটনার তদন্ত পূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে শ্রীপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কয়েকটি গাছ কেটে বিক্রি করে ফেলেছেন বলে এলাকাবাসীর কাছ থেকে খবর পেয়েছি। তিনি আমাকে কিংবা কাউকেই এ বিষয়ে অবহিত করেননি। ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে