বোরহান জাবেদ, ঢাকা
শচীন টেন্ডুলকার ও বিরাট কোহলির মধ্যে অমিলের চেয়ে মিল বেশি। সবচেয়ে বড় মিলটা বোধহয় দুজনের ব্যাটিং-রাজত্বে। যদিও ধরনটা ভিন্ন। একজন রাজত্ব করেছেন শান্ত-সৌম্যে, আরেকজন রাজত্ব করছেন দম্ভে-শাসনে।
তবে একটা জায়গায় মিলটা বোধহয় দুজনের কেউই চাইতেন না! ব্যাটিং দিয়ে কীভাবে দিনের পর দিন ১২০ কোটির কঠিন চাপকে শীতল করেছেন টেন্ডুলকার, গল্পগুলো আজীবন মনে রাখার মতোই। তবে অধিনায়কত্বের ব্যাটন হাতে যেন নিজের ছায়াকে তাড়া করেছেন টেন্ডুলকার। এখানেই টেন্ডুলকারকে সবচেয়ে বেশি কাছে টেনেছেন কোহলি।
ভারতের ‘লিটল মাস্টার’ তাঁর সময়ের সেরা ব্যাটার হলেও নেতৃত্বে ছিলেন ‘সুপার ফ্লপ’। কোহলিও তো সেই পথেই হেঁটে চলেছেন। অথচ কোহলির অধিনায়কত্বের শুরুটা হয়েছিল বড় স্বপ্ন জাগিয়ে। ২০০৮ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ভারতকে শিরোপা জিতিয়ে কোহলিই সেই স্বপ্নের বেলুন প্রথম ফোলান। সেটিই শুরু, সেটিই শেষ। বড় মঞ্চে অধিনায়ক কোহলি আর সাফল্যের দেখা পাননি।
সাফল্য না পাওয়ার শুরুটা হয়েছিল ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দিয়ে। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের কাছে ফাইনালে হার মেনেছিল কোহলির ভারত। ২০১৯ বিশ্বকাপেও একই ভাগ্য বরণ করতে হয়েছিল তাদের। এবার ফাইনালের বদলে সেমিফাইনাল। প্রতিপক্ষ পাকিস্তানের জায়গায় নিউজিল্যান্ড। কিন্তু নেতৃত্বে সেই কোহলিই। তিনি ভারতের ভাগ্য ফেরাতে পারেননি ২০২১ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপেও। পুরো টুর্নামেন্টে দাপট দেখালেও ফাইনালে এসে ওই একই দুর্ভাগা তাঁর দল।
কোহলির নেতৃত্বে এবারই প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে এসেছিল ভারত। অধিনায়ক হিসেবে সেটিই হয়ে রইল তাঁর শেষ অ্যাসাইনমেন্ট। এখানেও যথারীতি কোহলির নামের পাশে বিশাল শূন্য। গত রাতে নামিবিয়ার বিপক্ষে নিয়মরক্ষার ম্যাচটা ৯ উইকেটে জিতলেও কোহলি আর তৃপ্তি নিয়ে নেতৃত্ব ছাড়তে পারলেন কই? ভারতকে বিশ্বকাপ জেতাতে না পারা মানে তো ব্যর্থতাই!
শাস্ত্রী যুগের অবসান
ভারতের তিনটি বিশ্বকাপ জয়েই জড়িয়ে রবি শাস্ত্রীর নাম। খেলোয়াড় হিসেবে জিতেছেন ১৯৮৩ বিশ্বকাপ। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি ও ২০১১ বিশ্বকাপ জয়ের মুহূর্তে ছিলেন ধারাভাষ্যকার হিসেবে।
তবে অনন্য অর্জনের আশাতেই হয়তো কোচ হয়েছিলেন। ইচ্ছে ছিল খেলোয়াড়, ধারাভাষ্যকারের পর কোচ হিসেবেও ভারতের বিশ্বকাপ জয়ের অংশ হয়ে থাকবেন। সেটি আর হলো না।
শাস্ত্রীর কোচিংয়ে ২০১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল, ২০২১ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে হারের পর এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভ থেকে বিদায় নিয়েছে ভারত। ঘোষণা অনুযায়ী, নামিবিয়ার বিপক্ষে গত রাতের নিয়মরক্ষার ম্যাচটিই জাতীয় দলের কোচ হিসেবে তাঁর শেষ ম্যাচ হয়ে রইল।
বিচিত্র, কোহলির নেতৃত্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে কখনো টি-টোয়েন্টি খেলেনি ভারত।
শচীন টেন্ডুলকার ও বিরাট কোহলির মধ্যে অমিলের চেয়ে মিল বেশি। সবচেয়ে বড় মিলটা বোধহয় দুজনের ব্যাটিং-রাজত্বে। যদিও ধরনটা ভিন্ন। একজন রাজত্ব করেছেন শান্ত-সৌম্যে, আরেকজন রাজত্ব করছেন দম্ভে-শাসনে।
তবে একটা জায়গায় মিলটা বোধহয় দুজনের কেউই চাইতেন না! ব্যাটিং দিয়ে কীভাবে দিনের পর দিন ১২০ কোটির কঠিন চাপকে শীতল করেছেন টেন্ডুলকার, গল্পগুলো আজীবন মনে রাখার মতোই। তবে অধিনায়কত্বের ব্যাটন হাতে যেন নিজের ছায়াকে তাড়া করেছেন টেন্ডুলকার। এখানেই টেন্ডুলকারকে সবচেয়ে বেশি কাছে টেনেছেন কোহলি।
ভারতের ‘লিটল মাস্টার’ তাঁর সময়ের সেরা ব্যাটার হলেও নেতৃত্বে ছিলেন ‘সুপার ফ্লপ’। কোহলিও তো সেই পথেই হেঁটে চলেছেন। অথচ কোহলির অধিনায়কত্বের শুরুটা হয়েছিল বড় স্বপ্ন জাগিয়ে। ২০০৮ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ভারতকে শিরোপা জিতিয়ে কোহলিই সেই স্বপ্নের বেলুন প্রথম ফোলান। সেটিই শুরু, সেটিই শেষ। বড় মঞ্চে অধিনায়ক কোহলি আর সাফল্যের দেখা পাননি।
সাফল্য না পাওয়ার শুরুটা হয়েছিল ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দিয়ে। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের কাছে ফাইনালে হার মেনেছিল কোহলির ভারত। ২০১৯ বিশ্বকাপেও একই ভাগ্য বরণ করতে হয়েছিল তাদের। এবার ফাইনালের বদলে সেমিফাইনাল। প্রতিপক্ষ পাকিস্তানের জায়গায় নিউজিল্যান্ড। কিন্তু নেতৃত্বে সেই কোহলিই। তিনি ভারতের ভাগ্য ফেরাতে পারেননি ২০২১ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপেও। পুরো টুর্নামেন্টে দাপট দেখালেও ফাইনালে এসে ওই একই দুর্ভাগা তাঁর দল।
কোহলির নেতৃত্বে এবারই প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে এসেছিল ভারত। অধিনায়ক হিসেবে সেটিই হয়ে রইল তাঁর শেষ অ্যাসাইনমেন্ট। এখানেও যথারীতি কোহলির নামের পাশে বিশাল শূন্য। গত রাতে নামিবিয়ার বিপক্ষে নিয়মরক্ষার ম্যাচটা ৯ উইকেটে জিতলেও কোহলি আর তৃপ্তি নিয়ে নেতৃত্ব ছাড়তে পারলেন কই? ভারতকে বিশ্বকাপ জেতাতে না পারা মানে তো ব্যর্থতাই!
শাস্ত্রী যুগের অবসান
ভারতের তিনটি বিশ্বকাপ জয়েই জড়িয়ে রবি শাস্ত্রীর নাম। খেলোয়াড় হিসেবে জিতেছেন ১৯৮৩ বিশ্বকাপ। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি ও ২০১১ বিশ্বকাপ জয়ের মুহূর্তে ছিলেন ধারাভাষ্যকার হিসেবে।
তবে অনন্য অর্জনের আশাতেই হয়তো কোচ হয়েছিলেন। ইচ্ছে ছিল খেলোয়াড়, ধারাভাষ্যকারের পর কোচ হিসেবেও ভারতের বিশ্বকাপ জয়ের অংশ হয়ে থাকবেন। সেটি আর হলো না।
শাস্ত্রীর কোচিংয়ে ২০১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল, ২০২১ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে হারের পর এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভ থেকে বিদায় নিয়েছে ভারত। ঘোষণা অনুযায়ী, নামিবিয়ার বিপক্ষে গত রাতের নিয়মরক্ষার ম্যাচটিই জাতীয় দলের কোচ হিসেবে তাঁর শেষ ম্যাচ হয়ে রইল।
বিচিত্র, কোহলির নেতৃত্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে কখনো টি-টোয়েন্টি খেলেনি ভারত।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে