নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিআরবি এলাকায় হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ স্থাপন বিতর্কের মধ্যেই চট্টগ্রামে রেলের জমিতে এবার শপিং মলসহ হোটেল কাম গেস্ট হাউস নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পিপিপিতে নির্মাণ হতে যাওয়া প্রকল্পের বেসরকারি অংশীদার এপিক প্রপার্টিজ লিমিটেড। গতকাল মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত একটি চুক্তি সই হয়েছে রেলওয়ের।
চুক্তিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষে প্রকল্পের ফোকাল পারসন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) মো. আহসান জাবির এবং এপিক প্রপার্টিজ লিমিটেডের পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মো. আনোয়ার হোসেন সই করেছেন।
চুক্তি অনুযায়ী, চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন রোড-সংলগ্ন ০ দশমিক ৪৫২ একর জায়গায় অত্যাধুনিক এই ভবন নির্মাণ করা হবে। ১৫ তলাবিশিষ্ট এই ভবনে থাকবে হোটেল, শপিং মল, অফিস, সিনেপ্লেক্স, কনভেনশন সেন্টার, পারিবারিক বিনোদনকেন্দ্র ও অ্যাপার্টমেন্ট। এটি নির্মাণে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৫ দশমিক ২৪ কোটি টাকা। প্রকল্পের সব ব্যয় বহন করবে বেসরকারি অংশীদার এপিক প্রপার্টিজ লিমিটেড।
জানা গেছে, ৪০ বছর পর (নির্মাণকালসহ) স্থাপনাটি রেলওয়ের শতভাগ মালিকানায় পরিচালিত হবে। তার আগে এটি পরিচালনা করবে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এপিক প্রপার্টিজ লিমিটেড। তবে জমির মালিকানা বাংলাদেশ রেলওয়ের কাছেই থাকবে। এই স্থাপনাটি ৪০ হাজার বর্গফুট করার বাধ্যবাধকতা দিয়েছে রেল। একই সঙ্গে নির্মাণ শেষে ১ হাজার বর্গফুট জায়গা রেলকে হস্তান্তর করতে বলা হয়েছে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে। চুক্তি অনুযায়ী এপিক প্রপার্টিজ লিমিটেড প্রথমেই ১ দশমিক ৬ কোটি টাকা বাংলাদেশ রেলওয়েকে দিয়েছে। তা ছাড়া, প্রকল্পের উন্নয়ন ফি বাবদ দেড় কোটি টাকাও তারা দিয়েছে। এ ছাড়া বার্ষিক চুক্তির ফি বাবদ অর্থ বিভিন্ন ধাপে ৫ থেকে ৩০ শতাংশ হারে পেমেন্ট করবে তারা।
গতকাল চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘একটি দেশের উন্নয়নের স্বার্থে রেলওয়ের উন্নয়ন প্রয়োজন। কিন্তু গত ৫০ বছর ও সেই অর্থে উন্নয়ন হয়নি রেলের। তাই প্রত্যেকটি জেলার সঙ্গে রেলের সংযোগ ঘটাতে কাজ করছে সরকার। পাশাপাশি রেলের ভূমি ব্যবহার করে ভর্তুকি কমানো যায়, সে বিষয়ে ভাবা হচ্ছে। উন্নত দেশের স্টেশনগুলোর পাশে শপিং মল করা হয়। আমাদের দেশের রেলব্যবস্থাকেও একইভাবে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমাদের অনেক জমি আছে স্টেশনগুলোর পাশে। শপিং মল করে সেখান থেকে অর্জিত আয়ে আমরা একসময় রেলওয়েকে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও লাভজনক করতে পারব বলে আমরা বিশ্বাস করি।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সরকারের পিপিপি কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী সুলতানা আফরোজ বলেন, ‘সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের আওতায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অনেকগুলো প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। একসঙ্গে ৭৯টি প্রকল্প হাতে নিয়েছে আমরা। তার মধ্যে রেলওয়ের ১২টি প্রকল্প রয়েছে। এর মধ্যে হোটেল নির্মাণসহ দুটো প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, গত ২০১৩ সালে এই প্রকল্পটি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) আওতায় করার জন্য একনেকে অনুমোদন দেওয়া হয়। তারপর ২০১৮ সালে দরপত্র দেওয়া হয়। সব কাজ শেষে ২০১৯ সালে অর্থনৈতিক ক্রয় কমিটির সভায় অনুমোদন হয়েছে।
সিআরবি এলাকায় হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ স্থাপন বিতর্কের মধ্যেই চট্টগ্রামে রেলের জমিতে এবার শপিং মলসহ হোটেল কাম গেস্ট হাউস নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পিপিপিতে নির্মাণ হতে যাওয়া প্রকল্পের বেসরকারি অংশীদার এপিক প্রপার্টিজ লিমিটেড। গতকাল মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত একটি চুক্তি সই হয়েছে রেলওয়ের।
চুক্তিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষে প্রকল্পের ফোকাল পারসন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) মো. আহসান জাবির এবং এপিক প্রপার্টিজ লিমিটেডের পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মো. আনোয়ার হোসেন সই করেছেন।
চুক্তি অনুযায়ী, চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন রোড-সংলগ্ন ০ দশমিক ৪৫২ একর জায়গায় অত্যাধুনিক এই ভবন নির্মাণ করা হবে। ১৫ তলাবিশিষ্ট এই ভবনে থাকবে হোটেল, শপিং মল, অফিস, সিনেপ্লেক্স, কনভেনশন সেন্টার, পারিবারিক বিনোদনকেন্দ্র ও অ্যাপার্টমেন্ট। এটি নির্মাণে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৫ দশমিক ২৪ কোটি টাকা। প্রকল্পের সব ব্যয় বহন করবে বেসরকারি অংশীদার এপিক প্রপার্টিজ লিমিটেড।
জানা গেছে, ৪০ বছর পর (নির্মাণকালসহ) স্থাপনাটি রেলওয়ের শতভাগ মালিকানায় পরিচালিত হবে। তার আগে এটি পরিচালনা করবে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এপিক প্রপার্টিজ লিমিটেড। তবে জমির মালিকানা বাংলাদেশ রেলওয়ের কাছেই থাকবে। এই স্থাপনাটি ৪০ হাজার বর্গফুট করার বাধ্যবাধকতা দিয়েছে রেল। একই সঙ্গে নির্মাণ শেষে ১ হাজার বর্গফুট জায়গা রেলকে হস্তান্তর করতে বলা হয়েছে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে। চুক্তি অনুযায়ী এপিক প্রপার্টিজ লিমিটেড প্রথমেই ১ দশমিক ৬ কোটি টাকা বাংলাদেশ রেলওয়েকে দিয়েছে। তা ছাড়া, প্রকল্পের উন্নয়ন ফি বাবদ দেড় কোটি টাকাও তারা দিয়েছে। এ ছাড়া বার্ষিক চুক্তির ফি বাবদ অর্থ বিভিন্ন ধাপে ৫ থেকে ৩০ শতাংশ হারে পেমেন্ট করবে তারা।
গতকাল চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘একটি দেশের উন্নয়নের স্বার্থে রেলওয়ের উন্নয়ন প্রয়োজন। কিন্তু গত ৫০ বছর ও সেই অর্থে উন্নয়ন হয়নি রেলের। তাই প্রত্যেকটি জেলার সঙ্গে রেলের সংযোগ ঘটাতে কাজ করছে সরকার। পাশাপাশি রেলের ভূমি ব্যবহার করে ভর্তুকি কমানো যায়, সে বিষয়ে ভাবা হচ্ছে। উন্নত দেশের স্টেশনগুলোর পাশে শপিং মল করা হয়। আমাদের দেশের রেলব্যবস্থাকেও একইভাবে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমাদের অনেক জমি আছে স্টেশনগুলোর পাশে। শপিং মল করে সেখান থেকে অর্জিত আয়ে আমরা একসময় রেলওয়েকে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও লাভজনক করতে পারব বলে আমরা বিশ্বাস করি।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সরকারের পিপিপি কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী সুলতানা আফরোজ বলেন, ‘সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের আওতায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অনেকগুলো প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। একসঙ্গে ৭৯টি প্রকল্প হাতে নিয়েছে আমরা। তার মধ্যে রেলওয়ের ১২টি প্রকল্প রয়েছে। এর মধ্যে হোটেল নির্মাণসহ দুটো প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, গত ২০১৩ সালে এই প্রকল্পটি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) আওতায় করার জন্য একনেকে অনুমোদন দেওয়া হয়। তারপর ২০১৮ সালে দরপত্র দেওয়া হয়। সব কাজ শেষে ২০১৯ সালে অর্থনৈতিক ক্রয় কমিটির সভায় অনুমোদন হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪