আগৈলঝাড়া প্রতিনিধি
আগৈলঝাড়ায় দেড় কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার না হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন একটি গ্রামের শতাধিক মানুষ। রাস্তাটিতে বড় বড় গর্তের কারণে কঠিন হয়ে উঠেছে পথচলা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি সংস্কার না করায় এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কিছু অংশে ইট থাকলেও এই দেড় কিলোমিটার চলাচলের অনুপযোগী।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের গৈলা গ্রামের নুর মোহম্মদ গাজীর বাড়ি থেকে গনি সরদারের বাড়ি পর্যন্ত এই রাস্তায় শতাধিক মানুষের চলাচল। রাস্তার বেশির ভাগ অংশ এখনো কাঁচা। একটি পুকুরের পাড় ঘেঁষে রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ায় কোনো ভ্যান গাড়িও এখন চলে না। তারপর আবার অনেক জায়গায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সালমান হাসান রিপন জানান, রাস্তাটির অবস্থা খুবই নাজুক। এমন দুরবস্থা পূর্ণ রাস্তা পুরো উপজেলায় আর নেই। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে রাস্তাটি মেরামতের জন্য অনুরোধ জানান তিনি।
জহিরুল ইসলাম জুয়েল জানান, এ রাস্তাটি যেন দেখার কেউ নেই। প্রতিদিন এ রাস্তা দিয়ে শত শত লোকজন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে। রাতে অন্ধকারে চলাচল করতে গিয়ে বেশি সমস্যা হয়।
পথচারী নির্মল চৌধুরী জানান, রাস্তার এমন পরিস্থিতিতে ব্যবসায় ক্ষতি হচ্ছে। যানবাহন না চলায় বাড়তি ভাড়া গুনতে হয়। অন্য রাস্তা দিয়ে অনেক পথ ঘুরে যেতে হচ্ছে বলে সময়ও লাগছে বেশি। তিনি আরও বলেন, ‘আমার বাড়িতে কয়েক শ বরজ রয়েছে। পান বাজারে বিক্রি করতে হলে বাড়ি থেকে মাথায় করে রাস্তা পর্যন্ত আনতে হচ্ছে।
এদিকে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের। তাঁদের দীর্ঘ ভাঙা পথ পাড়ি দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
ওই রাস্তায় চলাচলকারী চালক রেজাউল খান জানান, রাস্তাটির বেশির ভাগ স্থানই ভেঙে গেছে। এতে বাড়িতে কখনো গাড়ি নিয়ে যেতে পারি না।
নছিমন চালক জাহিদুল সরদার জানান, দিন আনি দিন খাই। প্রতিদিনই কাজের তাগিদে রাস্তায় নছিমন নিয়ে বের হতে হয়। কিন্তু আজ পর্যন্ত গাড়িটি বাড়ি পর্যন্ত নিতে পারি নাই। যার কারণে প্রতিদিনই বাড়ি থেকে হেঁটে রাস্তায় বের হতে হয়।
উপজেলা প্রকৌশলী শিপলু কর্মকার জানান, অভ্যন্তরীণ রাস্তাঘাট সংস্কার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিভিন্ন সড়কে কাজ চলছে। কিছু কিছু টেন্ডার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
আগৈলঝাড়ায় দেড় কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার না হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন একটি গ্রামের শতাধিক মানুষ। রাস্তাটিতে বড় বড় গর্তের কারণে কঠিন হয়ে উঠেছে পথচলা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি সংস্কার না করায় এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কিছু অংশে ইট থাকলেও এই দেড় কিলোমিটার চলাচলের অনুপযোগী।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের গৈলা গ্রামের নুর মোহম্মদ গাজীর বাড়ি থেকে গনি সরদারের বাড়ি পর্যন্ত এই রাস্তায় শতাধিক মানুষের চলাচল। রাস্তার বেশির ভাগ অংশ এখনো কাঁচা। একটি পুকুরের পাড় ঘেঁষে রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ায় কোনো ভ্যান গাড়িও এখন চলে না। তারপর আবার অনেক জায়গায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সালমান হাসান রিপন জানান, রাস্তাটির অবস্থা খুবই নাজুক। এমন দুরবস্থা পূর্ণ রাস্তা পুরো উপজেলায় আর নেই। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে রাস্তাটি মেরামতের জন্য অনুরোধ জানান তিনি।
জহিরুল ইসলাম জুয়েল জানান, এ রাস্তাটি যেন দেখার কেউ নেই। প্রতিদিন এ রাস্তা দিয়ে শত শত লোকজন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে। রাতে অন্ধকারে চলাচল করতে গিয়ে বেশি সমস্যা হয়।
পথচারী নির্মল চৌধুরী জানান, রাস্তার এমন পরিস্থিতিতে ব্যবসায় ক্ষতি হচ্ছে। যানবাহন না চলায় বাড়তি ভাড়া গুনতে হয়। অন্য রাস্তা দিয়ে অনেক পথ ঘুরে যেতে হচ্ছে বলে সময়ও লাগছে বেশি। তিনি আরও বলেন, ‘আমার বাড়িতে কয়েক শ বরজ রয়েছে। পান বাজারে বিক্রি করতে হলে বাড়ি থেকে মাথায় করে রাস্তা পর্যন্ত আনতে হচ্ছে।
এদিকে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের। তাঁদের দীর্ঘ ভাঙা পথ পাড়ি দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
ওই রাস্তায় চলাচলকারী চালক রেজাউল খান জানান, রাস্তাটির বেশির ভাগ স্থানই ভেঙে গেছে। এতে বাড়িতে কখনো গাড়ি নিয়ে যেতে পারি না।
নছিমন চালক জাহিদুল সরদার জানান, দিন আনি দিন খাই। প্রতিদিনই কাজের তাগিদে রাস্তায় নছিমন নিয়ে বের হতে হয়। কিন্তু আজ পর্যন্ত গাড়িটি বাড়ি পর্যন্ত নিতে পারি নাই। যার কারণে প্রতিদিনই বাড়ি থেকে হেঁটে রাস্তায় বের হতে হয়।
উপজেলা প্রকৌশলী শিপলু কর্মকার জানান, অভ্যন্তরীণ রাস্তাঘাট সংস্কার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিভিন্ন সড়কে কাজ চলছে। কিছু কিছু টেন্ডার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে