বরগুনা প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে। দেশের বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের পরিসংখ্যান বলছে, শুধু ইলিশ নয়, বেড়েছে সামুদ্রিক অন্যান্য মাছের পরিমাণও। ফলে সরকারের রাজস্ব খাত যেমন চাঙা হয়েছে, তেমনি উপকূলীয় মৎস্যজীবীদের হতাশা কেটেছে। এদিকে নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর পাথরঘাটার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে জুলাইয়ের ২৪ থেকে ৩১ তারিখ পর্যন্ত ইলিশ অবতরণের রেকর্ড হয়েছে।
জেলেরা বলছেন, বছরের ১৪৭ দিন নিষেধাজ্ঞার থাকলেও বাকি সময়ে সামুদ্রিক মাছ শিকার করে তাঁরা আগের চেয়ে ভালো আছেন।
পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মীর রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকৃতিগতভাবে এপ্রিলের শেষ থেকে ইলিশের মৌসুম শুরু হয়। তবে ১৯ মে থেকে শুরু করে ২৩ জুলাই পর্যন্ত সাগরে মাছ শিকারে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা থাকে। আমাদের অর্থবছর শুরু হয় জুলাই মাস থেকে। ২৩ জুলাই পর্যন্ত ইলিশ অবতরণ বন্ধ ছিল। ২৪ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত মাত্র আট দিনে পাথরঘাটা ইলিশের অবতরণ হয়েছে ১৯৭ টন। এ ছাড়াও ৯৩ টন অন্যান্য সামুদ্রিক মাছ অবতরণ হয়েছে। এসব মাছ বিক্রি হয়েছে ১৬ কোটি ১ লাখ ৭২ হাজার টাকায়। সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ২০ লাখ দুই হাজার ১৫০ টাকা। মাত্র ৮ দিনে এত বেশি পরিমাণ ইলিশ অবতরণ এই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের রেকর্ড।’
মীর রাশেদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘গত অর্থ বছরের এ সময়ে অবতরণ কেন্দ্রে ইলিশ এসেছিল ৭২.৬৫ টন। এ ছাড়াও অন্য সামুদ্রিক মাছ ৭০.৬৭ টন। যা বিক্রি হয়েছে ৪ কোটি ৬৭ লাখ ৯৬ হাজার ৮০০ টাকায় আর রাজস্ব আয় হয়েছে ৫ লাখ ৮৪ হাজার ৯৬০ টাকা। অর্থাৎ গত বছরের চেয়ে ১২৫ টনেরও বেশি ইলিশ অবতরণ হয়েছে। এদিকে ২০২০-২১ অর্থ বছরের এ সময়ে ইলিশ অবতরণ হয় ১০৩.৬০ টন এবং অন্য মাছ ৮১.৫০ টন।’
মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের পরিসংখ্যান মতে, ২০২০-২১ অর্থবছরে এক হাজার ১৫২ দশমিক ৫৬ মেট্রিক টন ইলিশ ও এক হাজার ৫৮১ দশমিক ৩৬ মেট্রিক টন সামুদ্রিক নানা প্রজাতির মাছ বিক্রি হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে দুই হাজার ৪৭৫ দশমিক ৯৩ মেট্রিক টন ইলিশ ও দুই হাজার ৩২৪ দশমিক ২১ মেট্রিক টন সামুদ্রিক নানা প্রজাতির মাছ বিক্রি হয়েছে। বিক্রি হওয়া মাছের মূল্য থেকে শতকরা এক টাকা ২৫ পয়সা হারে রাজস্ব আদায় করা হয়। সে হিসেবে ২০২০-২১ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৯৯ লাখ ৯৬ হাজার ৬৫৬ টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয়েছে এক কোটি ৯২ লাখ ৯২ হাজার ৩২৯ টাকা। আর এ বছর মৌসুম শুরুর পর মাত্র এক সপ্তাহে ইলিশের অবতরণ হয়েছে ১৯৭ টন।
পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের বিপণন কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার বলেন, সমুদ্রে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় এ অবতরণকেন্দ্রে মাছের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা করছি।
৪০ বছর ধরে গভীর সমুদ্রে ইলিশ শিকার করেন বরগুনার পাথরঘাটার বাদুরতলা এলাকার জেলে আবদুল মজিদ মিয়া। তিনি বলেন, ‘গত তিন চাইর বচ্ছর ধইর্যা মোরা সিজনে অনেক ইলিশ পাইতেছি। এইরহম ইলিশ পড়লে মোরা গুরাগারা লইয়্যা খাইয়া পইর্যা হারা বচ্ছর ভালো কাডাইতে পারমু।’
বরগুনা জেলা মৎস্য শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি দুলাল মাঝি বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরের ইলিশ নিয়ে সরকারের সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ফলে ইলিশসহ সব মাছের উৎপাদন বেড়েছে।’
বাংলাদেশ ফিশিং বোর্ড মালিক সমিতির সভাপতি মোস্তফা চৌধুরী জানান, চার-পাঁচ বছর আগে সমুদ্রে ইলিশের আকাল দেখা দিয়েছিল। সমুদ্র থেকে খালি হাতে ফিরতে হতো জেলেদের। বর্তমানে বড় ইলিশে ভরে যায় অবতরণ কেন্দ্র। নিষেধাজ্ঞার বাইরে যতটুকু সময় পাওয়া যায় তাতে সমুদ্রে গিয়ে ট্রলারভর্তি ইলিশ নিয়ে ফেরেন জেলেরা। সে ইলিশের ৮০ শতাংশই বড় সাইজের।
জেলা মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি আবদুল খালেক দফাদার বলেন, ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে জাটকা ও প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ, অভয়াশ্রম, জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ পালন, সাগরে ৬৫ দিন মাছ ধরা নিষিদ্ধ, বিশেষ কম্বিং অপারেশনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ রয়েছে সরকারের। এসব উদ্যোগের কারণেই দক্ষিণাঞ্চলে ইলিশের উৎপাদন বাড়ছে।
পাথরঘাটা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার জানান, এখন প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ সঠিকভাবে ডিম ছাড়তে পারে। ডিম থেকে জাটকায় রূপান্তরিত ইলিশ রক্ষায় পালন করা হয় জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ, ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রক্ষা করা হয় জাটকাকে। জাটকা রক্ষা পাওয়ায় ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে। এ ছাড়া ৬৫ দিনের জন্য সমুদ্রে দেওয়া নিষেধাজ্ঞায় সব ধরনের মাছ বড় হচ্ছে। আগামী কয়েক বছরে সামুদ্রিক মাছের উৎপাদন আরও কয়েকগুণ বাড়বে বলেও জানান তিনি।
বঙ্গোপসাগরে ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে। দেশের বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের পরিসংখ্যান বলছে, শুধু ইলিশ নয়, বেড়েছে সামুদ্রিক অন্যান্য মাছের পরিমাণও। ফলে সরকারের রাজস্ব খাত যেমন চাঙা হয়েছে, তেমনি উপকূলীয় মৎস্যজীবীদের হতাশা কেটেছে। এদিকে নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর পাথরঘাটার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে জুলাইয়ের ২৪ থেকে ৩১ তারিখ পর্যন্ত ইলিশ অবতরণের রেকর্ড হয়েছে।
জেলেরা বলছেন, বছরের ১৪৭ দিন নিষেধাজ্ঞার থাকলেও বাকি সময়ে সামুদ্রিক মাছ শিকার করে তাঁরা আগের চেয়ে ভালো আছেন।
পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মীর রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকৃতিগতভাবে এপ্রিলের শেষ থেকে ইলিশের মৌসুম শুরু হয়। তবে ১৯ মে থেকে শুরু করে ২৩ জুলাই পর্যন্ত সাগরে মাছ শিকারে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা থাকে। আমাদের অর্থবছর শুরু হয় জুলাই মাস থেকে। ২৩ জুলাই পর্যন্ত ইলিশ অবতরণ বন্ধ ছিল। ২৪ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত মাত্র আট দিনে পাথরঘাটা ইলিশের অবতরণ হয়েছে ১৯৭ টন। এ ছাড়াও ৯৩ টন অন্যান্য সামুদ্রিক মাছ অবতরণ হয়েছে। এসব মাছ বিক্রি হয়েছে ১৬ কোটি ১ লাখ ৭২ হাজার টাকায়। সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ২০ লাখ দুই হাজার ১৫০ টাকা। মাত্র ৮ দিনে এত বেশি পরিমাণ ইলিশ অবতরণ এই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের রেকর্ড।’
মীর রাশেদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘গত অর্থ বছরের এ সময়ে অবতরণ কেন্দ্রে ইলিশ এসেছিল ৭২.৬৫ টন। এ ছাড়াও অন্য সামুদ্রিক মাছ ৭০.৬৭ টন। যা বিক্রি হয়েছে ৪ কোটি ৬৭ লাখ ৯৬ হাজার ৮০০ টাকায় আর রাজস্ব আয় হয়েছে ৫ লাখ ৮৪ হাজার ৯৬০ টাকা। অর্থাৎ গত বছরের চেয়ে ১২৫ টনেরও বেশি ইলিশ অবতরণ হয়েছে। এদিকে ২০২০-২১ অর্থ বছরের এ সময়ে ইলিশ অবতরণ হয় ১০৩.৬০ টন এবং অন্য মাছ ৮১.৫০ টন।’
মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের পরিসংখ্যান মতে, ২০২০-২১ অর্থবছরে এক হাজার ১৫২ দশমিক ৫৬ মেট্রিক টন ইলিশ ও এক হাজার ৫৮১ দশমিক ৩৬ মেট্রিক টন সামুদ্রিক নানা প্রজাতির মাছ বিক্রি হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে দুই হাজার ৪৭৫ দশমিক ৯৩ মেট্রিক টন ইলিশ ও দুই হাজার ৩২৪ দশমিক ২১ মেট্রিক টন সামুদ্রিক নানা প্রজাতির মাছ বিক্রি হয়েছে। বিক্রি হওয়া মাছের মূল্য থেকে শতকরা এক টাকা ২৫ পয়সা হারে রাজস্ব আদায় করা হয়। সে হিসেবে ২০২০-২১ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৯৯ লাখ ৯৬ হাজার ৬৫৬ টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হয়েছে এক কোটি ৯২ লাখ ৯২ হাজার ৩২৯ টাকা। আর এ বছর মৌসুম শুরুর পর মাত্র এক সপ্তাহে ইলিশের অবতরণ হয়েছে ১৯৭ টন।
পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের বিপণন কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার বলেন, সমুদ্রে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় এ অবতরণকেন্দ্রে মাছের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা করছি।
৪০ বছর ধরে গভীর সমুদ্রে ইলিশ শিকার করেন বরগুনার পাথরঘাটার বাদুরতলা এলাকার জেলে আবদুল মজিদ মিয়া। তিনি বলেন, ‘গত তিন চাইর বচ্ছর ধইর্যা মোরা সিজনে অনেক ইলিশ পাইতেছি। এইরহম ইলিশ পড়লে মোরা গুরাগারা লইয়্যা খাইয়া পইর্যা হারা বচ্ছর ভালো কাডাইতে পারমু।’
বরগুনা জেলা মৎস্য শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি দুলাল মাঝি বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরের ইলিশ নিয়ে সরকারের সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ফলে ইলিশসহ সব মাছের উৎপাদন বেড়েছে।’
বাংলাদেশ ফিশিং বোর্ড মালিক সমিতির সভাপতি মোস্তফা চৌধুরী জানান, চার-পাঁচ বছর আগে সমুদ্রে ইলিশের আকাল দেখা দিয়েছিল। সমুদ্র থেকে খালি হাতে ফিরতে হতো জেলেদের। বর্তমানে বড় ইলিশে ভরে যায় অবতরণ কেন্দ্র। নিষেধাজ্ঞার বাইরে যতটুকু সময় পাওয়া যায় তাতে সমুদ্রে গিয়ে ট্রলারভর্তি ইলিশ নিয়ে ফেরেন জেলেরা। সে ইলিশের ৮০ শতাংশই বড় সাইজের।
জেলা মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি আবদুল খালেক দফাদার বলেন, ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে জাটকা ও প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ, অভয়াশ্রম, জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ পালন, সাগরে ৬৫ দিন মাছ ধরা নিষিদ্ধ, বিশেষ কম্বিং অপারেশনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ রয়েছে সরকারের। এসব উদ্যোগের কারণেই দক্ষিণাঞ্চলে ইলিশের উৎপাদন বাড়ছে।
পাথরঘাটা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার জানান, এখন প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ সঠিকভাবে ডিম ছাড়তে পারে। ডিম থেকে জাটকায় রূপান্তরিত ইলিশ রক্ষায় পালন করা হয় জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ, ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রক্ষা করা হয় জাটকাকে। জাটকা রক্ষা পাওয়ায় ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে। এ ছাড়া ৬৫ দিনের জন্য সমুদ্রে দেওয়া নিষেধাজ্ঞায় সব ধরনের মাছ বড় হচ্ছে। আগামী কয়েক বছরে সামুদ্রিক মাছের উৎপাদন আরও কয়েকগুণ বাড়বে বলেও জানান তিনি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে