নেত্রকোনা প্রতিনিধি
আজ ৯ ডিসেম্বর। নেত্রকোনা মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকহানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে রঞ্জিত হয়ে শত্রুমুক্ত হয় নেত্রকোনা।
উত্তোলন করা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা।
দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধে নেত্রকোনা জেলায় অর্ধশতাধিক মুক্তিযোদ্ধাসহ শত শত নিরস্ত্র মানুষ পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে নিহত হন। সম্ভ্রম হারান কয়েক হাজার নারী।
পাকিস্তানি বাহিনী প্রত্যেক থানা থেকে সরে এসে নেত্রকোনা মহকুমা শহরে যখন আশ্রয় নেয় তখন নেত্রকোনা মুক্ত করতে মুক্তিযোদ্ধারা মরিয়া হয়ে ওঠেন। ৮ ডিসেম্বর মিত্রবাহিনীর ক্যাপ্টেন চৌহানের পরামর্শের আবু সিদ্দিক আহমেদ নেতৃত্বে নেত্রকোনা শহর আক্রমণের পরিকল্পনা করা হয়।
সে অনুযায়ী তাঁরা দুভাগে বিভক্ত হয়ে শহরের উত্তর ও দক্ষিণ দিক থেকে আক্রমণ চালালে পাকিস্তানি বাহিনী নেত্রকোনা-ময়মনসিংহের সড়ক ধরে পালিয়ে যায়। চলে পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টাব্যাপী যুদ্ধ হয়।
এতে আবদুল জব্বার ওরফে আবু খাঁ, আবদুর রশিদ ও আবদুর সাত্তার নামে তিনজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসন ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা ইউনিট কমান্ড যৌথভাবে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করছে।
জেলা প্রশাসক কাজি মো. আবদুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় শহরের কুড়পাড় এলাকায় কালেক্টরেট প্রাঙ্গণে শপথ ও জেলা শহরের সাতপাই স্মৃতিসৌধ ও শহীদদের কবরস্থানে পুষ্পকস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্ত দিবসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে।
বেলা সাড়ে ১০টায় শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় পাবলিক হলের সামনে থেকে শোভাযাত্রা, সাতপাইস্থ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার কল্যাণ সমিতির কার্যালয়ে পতাকা উত্তোলন, বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা মো. আশরাফ আলী খান উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
জেলা প্রেসক্লাবের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী বলেন, ‘দেশ হানাদার মুক্ত হয়েছে কিন্তু এদেশ এখনো রাজাকার মুক্ত হয়নি। তাই সাম্প্রদায়িক শক্তি মাথাচাড়া দিচ্ছে বারবার।
এদের প্রতিহত করতে এখনই সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন অসাম্প্রদায়িক একটি সোনার বাংলা গড়ায়। স্বাধীনতাবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে ঘাতকচক্র জাতির পিতাকে হত্যা করলেও তাঁর নীতি ও আদর্শকে মুছে ফেলতে পারেনি।
আজ ৯ ডিসেম্বর। নেত্রকোনা মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকহানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে রঞ্জিত হয়ে শত্রুমুক্ত হয় নেত্রকোনা।
উত্তোলন করা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা।
দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধে নেত্রকোনা জেলায় অর্ধশতাধিক মুক্তিযোদ্ধাসহ শত শত নিরস্ত্র মানুষ পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে নিহত হন। সম্ভ্রম হারান কয়েক হাজার নারী।
পাকিস্তানি বাহিনী প্রত্যেক থানা থেকে সরে এসে নেত্রকোনা মহকুমা শহরে যখন আশ্রয় নেয় তখন নেত্রকোনা মুক্ত করতে মুক্তিযোদ্ধারা মরিয়া হয়ে ওঠেন। ৮ ডিসেম্বর মিত্রবাহিনীর ক্যাপ্টেন চৌহানের পরামর্শের আবু সিদ্দিক আহমেদ নেতৃত্বে নেত্রকোনা শহর আক্রমণের পরিকল্পনা করা হয়।
সে অনুযায়ী তাঁরা দুভাগে বিভক্ত হয়ে শহরের উত্তর ও দক্ষিণ দিক থেকে আক্রমণ চালালে পাকিস্তানি বাহিনী নেত্রকোনা-ময়মনসিংহের সড়ক ধরে পালিয়ে যায়। চলে পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টাব্যাপী যুদ্ধ হয়।
এতে আবদুল জব্বার ওরফে আবু খাঁ, আবদুর রশিদ ও আবদুর সাত্তার নামে তিনজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসন ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা ইউনিট কমান্ড যৌথভাবে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করছে।
জেলা প্রশাসক কাজি মো. আবদুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় শহরের কুড়পাড় এলাকায় কালেক্টরেট প্রাঙ্গণে শপথ ও জেলা শহরের সাতপাই স্মৃতিসৌধ ও শহীদদের কবরস্থানে পুষ্পকস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্ত দিবসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে।
বেলা সাড়ে ১০টায় শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় পাবলিক হলের সামনে থেকে শোভাযাত্রা, সাতপাইস্থ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার কল্যাণ সমিতির কার্যালয়ে পতাকা উত্তোলন, বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা মো. আশরাফ আলী খান উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
জেলা প্রেসক্লাবের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী বলেন, ‘দেশ হানাদার মুক্ত হয়েছে কিন্তু এদেশ এখনো রাজাকার মুক্ত হয়নি। তাই সাম্প্রদায়িক শক্তি মাথাচাড়া দিচ্ছে বারবার।
এদের প্রতিহত করতে এখনই সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন অসাম্প্রদায়িক একটি সোনার বাংলা গড়ায়। স্বাধীনতাবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে ঘাতকচক্র জাতির পিতাকে হত্যা করলেও তাঁর নীতি ও আদর্শকে মুছে ফেলতে পারেনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে