তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পূর্বাচল নতুন শহরে পানি সরবরাহ প্রকল্পে এখন পর্যন্ত গ্রাহকসংখ্যা মাত্র ৩৫। অথচ চুক্তি অনুযায়ী, পানির লাইন রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বছরে দিতে হবে ৫৭ কোটি টাকা। ৫৯২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যয়ে চলমান এই প্রকল্পের চুক্তিকে রাজউকের কর্মকর্তারাই বলছেন অসম। তাঁদের মতে, চুক্তিতে ঠিকাদারের জন্য এমন অনেক সুবিধা রয়েছে।
রাজউকের সূত্র বলেছে, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) আওতায় এই প্রকল্পে চুক্তি অনুযায়ী প্রথম চার বছরে রাজউক বিনিয়োগ করছে ২৯৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা। বাকিটা দেবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড ডেলকট কোম্পানি। গ্রাহকসংখ্যা যা-ই থাকুক, প্রথম পর্যায়ে পানির সংযোগ শুরুর পর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রতিবছর ঠিকাদারকে দিতে হবে ৫৭ কোটি টাকা। ১১ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পে শুধু রক্ষণাবেক্ষণের জন্যই প্রতিষ্ঠানটি পাবে সব মিলিয়ে ৬২৭ কোটি টাকা। অথচ এ সময়ে সেখানে পানি বিক্রি করে বিনিয়োগ ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ উঠে আসা অসম্ভব।
গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই প্রকল্পে অসম চুক্তির বিষয়টি আমার জানা নেই। যখন চুক্তি হয়েছে, তখন আমি দায়িত্বে ছিলাম না। এরপরও প্রকল্প পরিচালককে ডেকে আমি বিস্তারিত শুনে ব্যবস্থা নেব।’
সূত্র বলেছে, পূর্বাচল প্রকল্পে পানি সরবরাহের জন্য রাজউকের সঙ্গে ২০১৯ সালের ১১ নভেম্বর ইউনাইটেড ডেলকট কোম্পানির চুক্তি হয়। এটি জয়েন্ট ভেঞ্চার কোম্পানি। ডেলকট লিমিটেড বাংলাদেশি কোম্পানি এবং ইউনাইডেট ওয়াটার চীনভিত্তিক পানি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। চুক্তি অনুযায়ী, প্রকল্পের প্রথম বছরে ৪০ কিলোমিটার পানির পাইপলাইন এবং ৩টি গভীর নলকূপ স্থাপন করতে হবে। রাজউক ঠিকাদারকে প্রথম বছরে ২৯৯ কোটি ৮০ লাখ টাকার ৪ ভাগের ১ ভাগ অর্থাৎ ৭৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা দেবে।
কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বলেছে, রাজউকের দেওয়া টাকাতেই প্রথম পর্যায়ের কাজ হয়ে গেছে। ৩টি গভীর নলকূপের জন্য সর্বোচ্চ ১৫ কোটি টাকা এবং ৪০ কিলোমিটার পানির পাইপলাইনের জন্য সর্বোচ্চ ৫০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। এ কাজে ঠিকাদারের ৭৩ কোটি টাকা বিনিয়োগের শর্ত থাকলেও তা লাগেনি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে রাজউকের একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডেলকট ভারত থেকে বিভিন্ন পণ্য আমদানিনির্ভর ব্যবসা করে, তাদের পানি সরবরাহ কাজের কোনো অভিজ্ঞতা নেই। ইউনাইটেড ওয়াটার ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত। তাই এমন প্রতিষ্ঠানকে এত বড় কাজ দেওয়ার পেছনে সংশ্লিষ্টদের ব্যক্তিস্বার্থ রয়েছে বলে তাঁদের অভিযোগ।
প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হওয়ার পর চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি তা উদ্বোধন করা হয়। এখন পর্যন্ত চারটি সেক্টর নিয়ে করা প্রথম পর্যায়ে গ্রাহকসংখ্যা ৩৫। অথচ চুক্তি অনুযায়ী এক বছরের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদারকে রাজউক ৫৭ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে বলে ডেলকটের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন। ১১ বছরে এ জন্য ঠিকাদারকে দিতে হবে মোট ৬২৭ কোটি টাকা। রাজউকের সূত্র বলছে, এই রক্ষণাবেক্ষণ খরচসহ পূর্বাচলে পানি প্রকল্পে রাজউকের মোট ব্যয় দাঁড়াবে ৯২৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। রাজউকের এই টাকা উঠে আসা অসম্ভব। লাভ হবে শুধু ঠিকাদারের।
জানতে চাইলে ডেলকট লিমিটেডের প্রকল্প কর্মকর্তা প্রকৌশলী তানভীর রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানি সরবরাহের প্রথম ফেজের কাজ শেষ করে আমরা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নির্ধারিত টাকা পেয়েছি। দ্বিতীয় ফেজের কাজ চলছে।’
তবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. অলিউল্লাহ আজকের পত্রিকা বলেন, ‘প্রকল্পটিতে রক্ষণাবেক্ষণে টাকা খরচের একটি বিষয় আছে, তার বিল এখনো দেওয়া হয়নি। আমার কাছে ফাইল এলে খতিয়ে দেখব।’
১১ বছর পর প্রকল্প বন্ধ করতে হবে
পূর্বাচলের পানি সরবরাহ প্রকল্পের শুরু থেকেই পরিবেশ-প্রতিবেশ নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা হয়। প্রকল্পটিতে এত গভীর নলকূপ বসানোর কারণে ভূমিকম্প ঝুঁকির আশঙ্কার কথাও উঠেছে। বিষয়টি রাজউকও গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। তাই এটি নির্ধারিত সময়ে অর্থাৎ ১১ বছর পর ভূগর্ভস্থ পানির প্রকল্প বন্ধ করারও পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন প্রকৌশলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পূর্বাচল প্রকল্পটি অনেকটা নিচু এলাকা। সেখানে ১০-১১ বছরের বেশি ভূগর্ভস্থ পানি কোনোভাবেই তোলা যাবে না। ওই সময়ের পরও পানি তোলা অব্যাহত রাখলে মাটি দেবে যেতে পারে। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলে পানির অন্য উৎসের খোঁজ করা হবে।
পূর্বাচল পানি সরবরাহ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. বদিউল আলম এসব বিষয়ে ফোনে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। পরে রাজউক (অ্যানেক্স) ভবনে তাঁর দপ্তরে গিয়ে পরিচয় দিলে তিনি বলেন, গণমাধ্যমে কথা বলা নিষেধ। পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের পরিচালক মো. মনিরুল হকেরও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
একাধিকবার ফোন করলেও রাজউকের চেয়ারম্যান (সচিব) মো. আনিছুর রহমান মিঞা ফোন ধরেননি।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পূর্বাচল নতুন শহরে পানি সরবরাহ প্রকল্পে এখন পর্যন্ত গ্রাহকসংখ্যা মাত্র ৩৫। অথচ চুক্তি অনুযায়ী, পানির লাইন রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বছরে দিতে হবে ৫৭ কোটি টাকা। ৫৯২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যয়ে চলমান এই প্রকল্পের চুক্তিকে রাজউকের কর্মকর্তারাই বলছেন অসম। তাঁদের মতে, চুক্তিতে ঠিকাদারের জন্য এমন অনেক সুবিধা রয়েছে।
রাজউকের সূত্র বলেছে, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) আওতায় এই প্রকল্পে চুক্তি অনুযায়ী প্রথম চার বছরে রাজউক বিনিয়োগ করছে ২৯৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা। বাকিটা দেবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড ডেলকট কোম্পানি। গ্রাহকসংখ্যা যা-ই থাকুক, প্রথম পর্যায়ে পানির সংযোগ শুরুর পর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রতিবছর ঠিকাদারকে দিতে হবে ৫৭ কোটি টাকা। ১১ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পে শুধু রক্ষণাবেক্ষণের জন্যই প্রতিষ্ঠানটি পাবে সব মিলিয়ে ৬২৭ কোটি টাকা। অথচ এ সময়ে সেখানে পানি বিক্রি করে বিনিয়োগ ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ উঠে আসা অসম্ভব।
গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই প্রকল্পে অসম চুক্তির বিষয়টি আমার জানা নেই। যখন চুক্তি হয়েছে, তখন আমি দায়িত্বে ছিলাম না। এরপরও প্রকল্প পরিচালককে ডেকে আমি বিস্তারিত শুনে ব্যবস্থা নেব।’
সূত্র বলেছে, পূর্বাচল প্রকল্পে পানি সরবরাহের জন্য রাজউকের সঙ্গে ২০১৯ সালের ১১ নভেম্বর ইউনাইটেড ডেলকট কোম্পানির চুক্তি হয়। এটি জয়েন্ট ভেঞ্চার কোম্পানি। ডেলকট লিমিটেড বাংলাদেশি কোম্পানি এবং ইউনাইডেট ওয়াটার চীনভিত্তিক পানি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। চুক্তি অনুযায়ী, প্রকল্পের প্রথম বছরে ৪০ কিলোমিটার পানির পাইপলাইন এবং ৩টি গভীর নলকূপ স্থাপন করতে হবে। রাজউক ঠিকাদারকে প্রথম বছরে ২৯৯ কোটি ৮০ লাখ টাকার ৪ ভাগের ১ ভাগ অর্থাৎ ৭৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা দেবে।
কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বলেছে, রাজউকের দেওয়া টাকাতেই প্রথম পর্যায়ের কাজ হয়ে গেছে। ৩টি গভীর নলকূপের জন্য সর্বোচ্চ ১৫ কোটি টাকা এবং ৪০ কিলোমিটার পানির পাইপলাইনের জন্য সর্বোচ্চ ৫০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। এ কাজে ঠিকাদারের ৭৩ কোটি টাকা বিনিয়োগের শর্ত থাকলেও তা লাগেনি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে রাজউকের একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডেলকট ভারত থেকে বিভিন্ন পণ্য আমদানিনির্ভর ব্যবসা করে, তাদের পানি সরবরাহ কাজের কোনো অভিজ্ঞতা নেই। ইউনাইটেড ওয়াটার ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত। তাই এমন প্রতিষ্ঠানকে এত বড় কাজ দেওয়ার পেছনে সংশ্লিষ্টদের ব্যক্তিস্বার্থ রয়েছে বলে তাঁদের অভিযোগ।
প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হওয়ার পর চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি তা উদ্বোধন করা হয়। এখন পর্যন্ত চারটি সেক্টর নিয়ে করা প্রথম পর্যায়ে গ্রাহকসংখ্যা ৩৫। অথচ চুক্তি অনুযায়ী এক বছরের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকাদারকে রাজউক ৫৭ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে বলে ডেলকটের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন। ১১ বছরে এ জন্য ঠিকাদারকে দিতে হবে মোট ৬২৭ কোটি টাকা। রাজউকের সূত্র বলছে, এই রক্ষণাবেক্ষণ খরচসহ পূর্বাচলে পানি প্রকল্পে রাজউকের মোট ব্যয় দাঁড়াবে ৯২৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। রাজউকের এই টাকা উঠে আসা অসম্ভব। লাভ হবে শুধু ঠিকাদারের।
জানতে চাইলে ডেলকট লিমিটেডের প্রকল্প কর্মকর্তা প্রকৌশলী তানভীর রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানি সরবরাহের প্রথম ফেজের কাজ শেষ করে আমরা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নির্ধারিত টাকা পেয়েছি। দ্বিতীয় ফেজের কাজ চলছে।’
তবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. অলিউল্লাহ আজকের পত্রিকা বলেন, ‘প্রকল্পটিতে রক্ষণাবেক্ষণে টাকা খরচের একটি বিষয় আছে, তার বিল এখনো দেওয়া হয়নি। আমার কাছে ফাইল এলে খতিয়ে দেখব।’
১১ বছর পর প্রকল্প বন্ধ করতে হবে
পূর্বাচলের পানি সরবরাহ প্রকল্পের শুরু থেকেই পরিবেশ-প্রতিবেশ নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা হয়। প্রকল্পটিতে এত গভীর নলকূপ বসানোর কারণে ভূমিকম্প ঝুঁকির আশঙ্কার কথাও উঠেছে। বিষয়টি রাজউকও গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। তাই এটি নির্ধারিত সময়ে অর্থাৎ ১১ বছর পর ভূগর্ভস্থ পানির প্রকল্প বন্ধ করারও পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন প্রকৌশলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পূর্বাচল প্রকল্পটি অনেকটা নিচু এলাকা। সেখানে ১০-১১ বছরের বেশি ভূগর্ভস্থ পানি কোনোভাবেই তোলা যাবে না। ওই সময়ের পরও পানি তোলা অব্যাহত রাখলে মাটি দেবে যেতে পারে। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলে পানির অন্য উৎসের খোঁজ করা হবে।
পূর্বাচল পানি সরবরাহ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. বদিউল আলম এসব বিষয়ে ফোনে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। পরে রাজউক (অ্যানেক্স) ভবনে তাঁর দপ্তরে গিয়ে পরিচয় দিলে তিনি বলেন, গণমাধ্যমে কথা বলা নিষেধ। পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের পরিচালক মো. মনিরুল হকেরও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
একাধিকবার ফোন করলেও রাজউকের চেয়ারম্যান (সচিব) মো. আনিছুর রহমান মিঞা ফোন ধরেননি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে