বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
বাংলালিংক, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ও এটিআই সিরামিকসকে ভ্যাট ফাঁকির তদন্ত থেকে বাদ দিতে বলছে ভ্যাট এলটিইউ। তবে এতে সায় দিচ্ছে না ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর। ফলে এই তিন প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট ফাঁকি ধরতে ভ্যাট গোয়েন্দার চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ভ্যাট আদায়ের বিশেষায়িত কমিশনারেট বৃহৎ করদাতা ইউনিট—এলটিইউ। এখানে দেশের শীর্ষ ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ভ্যাট দিয়ে থাকে। সম্প্রতি এলটিইউর তিন শীর্ষ ভ্যাটদাতা কোম্পানি বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশনস, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এবং এটিআই সিরামিকসের ভ্যাট ফাঁকির তদন্ত শুরু করছে ভ্যাট নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। এ সংস্থাটিও ভ্যাট ফাঁকি ধরার বিশেষায়িত কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশের ভেতরের সব ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠানই এ কমিশনারেটের আওতাধীন। যখনই কোনো প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট ফাঁকির সন্দেহ করা হবে, তখনই ওই সব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান বা তদন্ত কার্যক্রম নিতে পারবে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর। তারই ধারাবাহিকতায় এ অধিদপ্তর সম্প্রতি অন্য প্রতিষ্ঠানের মতো এই তিন কোম্পানির বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নামে।
তবে এই কোম্পানিগুলো ভ্যাট এলটিইউর তালিকাভুক্ত ভ্যাটদাতা হওয়ায়, এর কমিশনার ওয়াহিদা রহমান চৌধুরী সম্প্রতি এসব কোম্পানির তদন্ত না করতে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরকে চিঠি দিয়েছেন। ভ্যাট গোয়েন্দার মহাপরিচালককে দেওয়া ওই চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন যে এরা যেহেতু তাদের কমিশনারেটের আওতায় ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান, তাই তাদের তদন্ত তারা নিজেরাই করছে। তাই তিনি ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরকে তাদের তদন্ত না করার অনুরোধ জানান।
ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান ভ্যাট এলটিইউর আপত্তির বিষয়টি স্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভ্যাট এলটিইউ থেকে কোম্পানি তিনটির নাম বাদ দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। তবে আমরা তা বাদ দিচ্ছি না। কারণ, আমাদের আর তাদের কাজ আলাদা। আমরা রাজস্বের স্বার্থে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট ফাঁকি ধরতে চাইলে যেকোনো সময় অভিযান বা অনুসন্ধান করতে পারি। এটাই আমাদের কাজ। ভ্যাটদাতা যেকোনো কমিশনারেটের আওতায়ই হোক না কেন, এটা আমাদেরই এখতিয়ার। ভ্যাট এলটিইউ তাদের মতো করে অনুসন্ধান করবে, আমরা আমাদের মতো।’
জানা যায়, ভ্যাট এলটিইউসহ ভ্যাটের প্রায় সব কমিশনারেটই তাদের আওতাধীন ভ্যাটদাতাদের ভ্যাট ফাঁকির সন্দেহ থাকলে তারাও তাদের মতো করে রুটিন ভিত্তিতে তদন্ত করে থাকে। তবে তদন্তের ফলাফলের বিচারে দেখা যায়, ফাঁকি ধরা ও জড়িত রাজস্ব আদায়ে কমিশনারেটের চেয়ে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর এগিয়ে থাকে।
বাংলালিংক, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ও এটিআই সিরামিকসকে ভ্যাট ফাঁকির তদন্ত থেকে বাদ দিতে বলছে ভ্যাট এলটিইউ। তবে এতে সায় দিচ্ছে না ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর। ফলে এই তিন প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট ফাঁকি ধরতে ভ্যাট গোয়েন্দার চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ভ্যাট আদায়ের বিশেষায়িত কমিশনারেট বৃহৎ করদাতা ইউনিট—এলটিইউ। এখানে দেশের শীর্ষ ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ভ্যাট দিয়ে থাকে। সম্প্রতি এলটিইউর তিন শীর্ষ ভ্যাটদাতা কোম্পানি বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশনস, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এবং এটিআই সিরামিকসের ভ্যাট ফাঁকির তদন্ত শুরু করছে ভ্যাট নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। এ সংস্থাটিও ভ্যাট ফাঁকি ধরার বিশেষায়িত কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশের ভেতরের সব ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠানই এ কমিশনারেটের আওতাধীন। যখনই কোনো প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট ফাঁকির সন্দেহ করা হবে, তখনই ওই সব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান বা তদন্ত কার্যক্রম নিতে পারবে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর। তারই ধারাবাহিকতায় এ অধিদপ্তর সম্প্রতি অন্য প্রতিষ্ঠানের মতো এই তিন কোম্পানির বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নামে।
তবে এই কোম্পানিগুলো ভ্যাট এলটিইউর তালিকাভুক্ত ভ্যাটদাতা হওয়ায়, এর কমিশনার ওয়াহিদা রহমান চৌধুরী সম্প্রতি এসব কোম্পানির তদন্ত না করতে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরকে চিঠি দিয়েছেন। ভ্যাট গোয়েন্দার মহাপরিচালককে দেওয়া ওই চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন যে এরা যেহেতু তাদের কমিশনারেটের আওতায় ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান, তাই তাদের তদন্ত তারা নিজেরাই করছে। তাই তিনি ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরকে তাদের তদন্ত না করার অনুরোধ জানান।
ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান ভ্যাট এলটিইউর আপত্তির বিষয়টি স্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভ্যাট এলটিইউ থেকে কোম্পানি তিনটির নাম বাদ দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। তবে আমরা তা বাদ দিচ্ছি না। কারণ, আমাদের আর তাদের কাজ আলাদা। আমরা রাজস্বের স্বার্থে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট ফাঁকি ধরতে চাইলে যেকোনো সময় অভিযান বা অনুসন্ধান করতে পারি। এটাই আমাদের কাজ। ভ্যাটদাতা যেকোনো কমিশনারেটের আওতায়ই হোক না কেন, এটা আমাদেরই এখতিয়ার। ভ্যাট এলটিইউ তাদের মতো করে অনুসন্ধান করবে, আমরা আমাদের মতো।’
জানা যায়, ভ্যাট এলটিইউসহ ভ্যাটের প্রায় সব কমিশনারেটই তাদের আওতাধীন ভ্যাটদাতাদের ভ্যাট ফাঁকির সন্দেহ থাকলে তারাও তাদের মতো করে রুটিন ভিত্তিতে তদন্ত করে থাকে। তবে তদন্তের ফলাফলের বিচারে দেখা যায়, ফাঁকি ধরা ও জড়িত রাজস্ব আদায়ে কমিশনারেটের চেয়ে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর এগিয়ে থাকে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে