শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলায় শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে ঈদবাজার। সন্ধ্যা থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত থাকছে উপচে পড়া ভিড়। উপজেলার বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে পছন্দের পোশাক কেনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ।
এদিকে, বিগত বছরের মতো এবারও বাজার দখল করেছে ভারতীয় ও চীনা পণ্য। এবার কেনাবেচাও ভালো বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। করোনার কারণে গত দুই বছর ভালো ব্যবসা করতে না পারলেও এবার মুখে হাসি ফুটেছে ব্যবসায়ীদের। তবে, গতবারের তুলনায় এবার পোশাকের দাম বেশি নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা।
মাঝিড়া মসজিদ মার্কেটের একাধিক ব্যবসায়ী আজকের পত্রিকাকে জানান, ঈদ মার্কেটে সব বয়সের সবার পোশাকই বিক্রি হচ্ছে। ছেলেদের পাঞ্জাবি, গেঞ্জি এবং প্যান্ট বেশি বিক্রি হচ্ছে। ৬০০ টাকা থেকে শুরু করে ১ হাজার ২০০ টাকার মধ্যে জিনস প্যান্ট বিক্রি হচ্ছে বেশি। গেঞ্জি বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকার মধ্যে। আর পাঞ্জাবি বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকার মধ্যে।
উপজেলার রহিমাবাদ বিব্লক মার্কেটের ব্যবসায়ী মহসিন আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারতীয় ও চীনা প্যান্টের চাহিদা বেশি। দেশীয় গেঞ্জি বিক্রি হচ্ছে প্রচুর। দেশীয় পাঞ্জাবি বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকার মধ্যে। ভারতীয় পাঞ্জাবি নিতে ক্রেতাকে গুনতে হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকার ওপরে। ভারতীয় পাঞ্জাবির বেচাকেনাও ভালো হচ্ছে।’
একই মার্কেটের আরেক ব্যবসায়ী জানান, ভারতীয় থ্রিপিসের দাম অপেক্ষাকৃত কম। প্রচুর পরিমাণে থ্রিপিস বিক্রি হচ্ছে। শিশুদের পোশাকও বিক্রি হচ্ছে অনেক।
মাঝিড়া এলাকার একজন জুতা ব্যবসায়ী আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশীয় জুতার যে দাম তা সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। দেশীয় জুতা বলা হলেও এর সোল্ড আসে চীন এবং ভারত থেকে। দামে কম এবং টেকসই হওয়ায় বেশির ভাগ মানুষ চায়না জুতা কিনে থাকেন।আড়িয়াবাজার গ্রামের শিক্ষার্থী সাহেদ বাবু আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রত্যেকটি পোশাকের দাম বেশি রাখা হচ্ছে। একটা প্যান্ট কিনেছি দাম নিয়েছে ৮০০ টাকা। অথচ ঈদের আগে ওই প্যান্টের দাম ছিল ৬০০ টাকা।
বৃ-কুষ্টিয়া গ্রামের গৃহিণী নুরজাহান বেগম জানান, ছোট মেয়ের জন্য একটি জামা কিনেছেন ৩ হাজার টাকায়। অথচ ঈদের আগে ওই জামার দাম ছিল ২ হাজার টাকা।মাদলা এলাকার গৃহিণী নাছিমা আকতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মার্কেটে গিয়ে ৬৫০ টাকায় জুতা কিনেছি। পরে দেখি সেই একই জুতা ফুটপাতে বিক্রি হচ্ছে কম দামে। ঈদ সামনে রেখে ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের ঠকাচ্ছেন।’
বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলায় শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে ঈদবাজার। সন্ধ্যা থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত থাকছে উপচে পড়া ভিড়। উপজেলার বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে পছন্দের পোশাক কেনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ।
এদিকে, বিগত বছরের মতো এবারও বাজার দখল করেছে ভারতীয় ও চীনা পণ্য। এবার কেনাবেচাও ভালো বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। করোনার কারণে গত দুই বছর ভালো ব্যবসা করতে না পারলেও এবার মুখে হাসি ফুটেছে ব্যবসায়ীদের। তবে, গতবারের তুলনায় এবার পোশাকের দাম বেশি নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা।
মাঝিড়া মসজিদ মার্কেটের একাধিক ব্যবসায়ী আজকের পত্রিকাকে জানান, ঈদ মার্কেটে সব বয়সের সবার পোশাকই বিক্রি হচ্ছে। ছেলেদের পাঞ্জাবি, গেঞ্জি এবং প্যান্ট বেশি বিক্রি হচ্ছে। ৬০০ টাকা থেকে শুরু করে ১ হাজার ২০০ টাকার মধ্যে জিনস প্যান্ট বিক্রি হচ্ছে বেশি। গেঞ্জি বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকার মধ্যে। আর পাঞ্জাবি বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকার মধ্যে।
উপজেলার রহিমাবাদ বিব্লক মার্কেটের ব্যবসায়ী মহসিন আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারতীয় ও চীনা প্যান্টের চাহিদা বেশি। দেশীয় গেঞ্জি বিক্রি হচ্ছে প্রচুর। দেশীয় পাঞ্জাবি বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকার মধ্যে। ভারতীয় পাঞ্জাবি নিতে ক্রেতাকে গুনতে হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকার ওপরে। ভারতীয় পাঞ্জাবির বেচাকেনাও ভালো হচ্ছে।’
একই মার্কেটের আরেক ব্যবসায়ী জানান, ভারতীয় থ্রিপিসের দাম অপেক্ষাকৃত কম। প্রচুর পরিমাণে থ্রিপিস বিক্রি হচ্ছে। শিশুদের পোশাকও বিক্রি হচ্ছে অনেক।
মাঝিড়া এলাকার একজন জুতা ব্যবসায়ী আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশীয় জুতার যে দাম তা সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। দেশীয় জুতা বলা হলেও এর সোল্ড আসে চীন এবং ভারত থেকে। দামে কম এবং টেকসই হওয়ায় বেশির ভাগ মানুষ চায়না জুতা কিনে থাকেন।আড়িয়াবাজার গ্রামের শিক্ষার্থী সাহেদ বাবু আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রত্যেকটি পোশাকের দাম বেশি রাখা হচ্ছে। একটা প্যান্ট কিনেছি দাম নিয়েছে ৮০০ টাকা। অথচ ঈদের আগে ওই প্যান্টের দাম ছিল ৬০০ টাকা।
বৃ-কুষ্টিয়া গ্রামের গৃহিণী নুরজাহান বেগম জানান, ছোট মেয়ের জন্য একটি জামা কিনেছেন ৩ হাজার টাকায়। অথচ ঈদের আগে ওই জামার দাম ছিল ২ হাজার টাকা।মাদলা এলাকার গৃহিণী নাছিমা আকতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মার্কেটে গিয়ে ৬৫০ টাকায় জুতা কিনেছি। পরে দেখি সেই একই জুতা ফুটপাতে বিক্রি হচ্ছে কম দামে। ঈদ সামনে রেখে ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের ঠকাচ্ছেন।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪