কালীগঞ্জ (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে বেশি লাভের আশায় তিন ও পাঁচ লিটারের ভোজ্যতেলের বোতল খুলে খুচরা বিক্রি করা হচ্ছে। বাজারে তেলের সংকট থাকায় এই কাজ করছেন ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া ভোজ্যতেল মজুত করারও অভিযোগ উঠেছে কিছু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।
তুষভান্ডার বাজারের এক ভোজ্যতেল বিক্রেতা বলেন, ‘বাজারে খোলা সয়াবিন তেল নাই। এ কারণে মজুত করা তিন ও পাঁচ লিটারের বোতল খুলে বিক্রি করলে লাভ বেশি হচ্ছে। পাঁচ লিটারের বোতলজাত তেলের মূল্য ৭৯৫ টাকা, সেটা খুলে বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা লিটার। পরবর্তী সময়ে খালি বোতলটাও ৫ টাকায় বিক্রি করা যায়।’
উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, নিম্ন আয়ের মানুষ খোলা সয়াবিন তেল কিনতে দোকানে ভিড় করছেন। বোতলজাত তেল কেনার সামর্থ্য না থাকায় অল্প পরিমাণে তেল কিনতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
চামটার হাট-বাজারে দিনমজুর জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘বাজারে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৭০ টাকা। এই এক লিটার তেল একেবারে কেনার সামর্থ্য নেই। তাই আড়াই শ গ্রাম খোলা তেল কিনতে দোকানে দোকানে ঘুরছি। কিন্তু কোথাও তেল মিলছে না।’
তুষভান্ডারের রাজমিস্ত্রি আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘সারাদিন কাম করি মজুরি পাই ৩০০ টাকা। সপ্তাহের কিস্তির জন্য ১০০ টাকা বাকি ২০০ টাকা দিয়া ৫ জন মানুষ খাই। খোলা তেল নাই একবারে বোতল কিনলে আর কিছু কিনার টাকা থাকে না।’
তুষভান্ডার বাজারের প্রাপ্তি স্টোরের মালিক বাদল কুমার সেন দাবি, ‘তেলের ডিলারের এস আর দোকানে এলেও ৩ ও ৫ লিটারের বোতলের অর্ডার নিচ্ছেন না। ১ ও ২ লিটার কিছু বোতল দিচ্ছে। তা আমরা গায়ের রেটেই বিক্রি করছি।’
কালীগঞ্জের বসুন্ধরা তেলের ডিলার মো. কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার গোডাউনে কোনো তেল নেই। কোম্পানি থেকে কোনো তেল দিচ্ছে না। তাই মার্কেটে তেল দিতে পারছি না।’
কাকিনা বাজারের পাইকারি খোলা তেলের বিক্রেতা জাকির হোসেন বলেন, ‘আমার কাছে কিছু খোলা তেল আছে, যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। আমি তেল না পেলে মার্কেটে কীভাবে তেল সরবরাহ করব।’
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ার পর থেকেই আরও অস্থির হয়ে উঠেছে তেলের বাজার। বাজারে তেলসংকট দেখা দিয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী তেল না পাওয়ায় বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।
কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমরা নিয়মিত বাজার তদারকি করছি এছাড়া নিম্ন আয়ের মানুষকে টিসিবির মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে পণ্য দেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে বেশি লাভের আশায় তিন ও পাঁচ লিটারের ভোজ্যতেলের বোতল খুলে খুচরা বিক্রি করা হচ্ছে। বাজারে তেলের সংকট থাকায় এই কাজ করছেন ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া ভোজ্যতেল মজুত করারও অভিযোগ উঠেছে কিছু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।
তুষভান্ডার বাজারের এক ভোজ্যতেল বিক্রেতা বলেন, ‘বাজারে খোলা সয়াবিন তেল নাই। এ কারণে মজুত করা তিন ও পাঁচ লিটারের বোতল খুলে বিক্রি করলে লাভ বেশি হচ্ছে। পাঁচ লিটারের বোতলজাত তেলের মূল্য ৭৯৫ টাকা, সেটা খুলে বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা লিটার। পরবর্তী সময়ে খালি বোতলটাও ৫ টাকায় বিক্রি করা যায়।’
উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, নিম্ন আয়ের মানুষ খোলা সয়াবিন তেল কিনতে দোকানে ভিড় করছেন। বোতলজাত তেল কেনার সামর্থ্য না থাকায় অল্প পরিমাণে তেল কিনতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
চামটার হাট-বাজারে দিনমজুর জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘বাজারে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৭০ টাকা। এই এক লিটার তেল একেবারে কেনার সামর্থ্য নেই। তাই আড়াই শ গ্রাম খোলা তেল কিনতে দোকানে দোকানে ঘুরছি। কিন্তু কোথাও তেল মিলছে না।’
তুষভান্ডারের রাজমিস্ত্রি আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘সারাদিন কাম করি মজুরি পাই ৩০০ টাকা। সপ্তাহের কিস্তির জন্য ১০০ টাকা বাকি ২০০ টাকা দিয়া ৫ জন মানুষ খাই। খোলা তেল নাই একবারে বোতল কিনলে আর কিছু কিনার টাকা থাকে না।’
তুষভান্ডার বাজারের প্রাপ্তি স্টোরের মালিক বাদল কুমার সেন দাবি, ‘তেলের ডিলারের এস আর দোকানে এলেও ৩ ও ৫ লিটারের বোতলের অর্ডার নিচ্ছেন না। ১ ও ২ লিটার কিছু বোতল দিচ্ছে। তা আমরা গায়ের রেটেই বিক্রি করছি।’
কালীগঞ্জের বসুন্ধরা তেলের ডিলার মো. কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার গোডাউনে কোনো তেল নেই। কোম্পানি থেকে কোনো তেল দিচ্ছে না। তাই মার্কেটে তেল দিতে পারছি না।’
কাকিনা বাজারের পাইকারি খোলা তেলের বিক্রেতা জাকির হোসেন বলেন, ‘আমার কাছে কিছু খোলা তেল আছে, যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। আমি তেল না পেলে মার্কেটে কীভাবে তেল সরবরাহ করব।’
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ার পর থেকেই আরও অস্থির হয়ে উঠেছে তেলের বাজার। বাজারে তেলসংকট দেখা দিয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী তেল না পাওয়ায় বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।
কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমরা নিয়মিত বাজার তদারকি করছি এছাড়া নিম্ন আয়ের মানুষকে টিসিবির মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে পণ্য দেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে