কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি
দল বেঁধে সদ্য কেটে নেওয়া আমন ধান খেতে ঘুরছে এক দল শিশু-কিশোর। এরা বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। ওদের কারও হাতে খুন্তি আবার কারও হাতে কোদাল কিংবা শাবল। কেউ বহন করছে প্লাস্টিকের বস্তা। তাদের এ আয়োজন মূলত ইঁদুরের গর্ত খুঁড়ে ধান সংগ্রহ করার জন্যই। কথা হলে এই শিশু-কিশোরেরা জানায়, সংগ্রহ করা ধান বেচে তারা শীতের গরম পোশাক কিনবে। আবার এই ধান দিয়েই অনেকের পরিবারের দুই তিন মাসের খাবারের সংকুলান হয় বলেও জানায় কোমলমতি এ সব শিশু।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠে ঝরে পড়া ও ইঁদুরের গর্তে জমানো ধান সংগ্রহে মেতে উঠেছে স্থানীয় শিশু-কিশোরেরা। সকালের রোদ কিছুটা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ওরা দল বেঁধে নেমে পড়ে সদ্য কেটে নেওয়া আমনের মাঠে। মাটি খুঁড়ে ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান সংগ্রহ করে তারা। যা স্থানীয়ভাবে ‘ইঁদুরের গোলায়’ হানা দেওয়া নামে পরিচিত। ভাগ্য ভালো হলে দু’চারটি গর্তেই মেলে ৮ থেকে ১০ কেজি ধান।
গতকাল শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের গাড়াগ্রাম বিলে ধান সংগ্রহ করতে এসেছে ৮-৯ জন শিশু কিশোর। ৮ বছরের শিশু তরিকুল জানায়, বিভিন্ন মাঠে সংগ্রহ করা ধান বিক্রির টাকা দিয়ে কেউ শীতের পোশাক, কেউ খাতা-কলম কেনে। আবার অনেকের পরিবারের ২-৩ মাসের খাবারের সংকুলান হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের দিগন্ত ভরা ফসলের মাঠে ধান কুড়ানি শিশু-কিশোর, বউ-ঝি, বিধবা নারীরা দল বেঁধে চষে বেড়াচ্ছেন। তাঁদের পরনে ময়লা পোশাক, গায়ে কাঁদা মাটির দাগ। তাঁরা জমিতে পড়ে থাকা ধান সংগ্রহ করছেন। ভাগ বসাচ্ছেন ইঁদুরের গর্তে জমানো ধানে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান সংগ্রহ ও ফসল শূন্য মাঠ থেকে ধান কুড়ানোর বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছে। তবে এখন ইঁদুরের গর্তে আগের মতো তেমন ধান পাওয়া যায় না। কারণ কৃষক পর্যায়ে ইঁদুর নিধনে নানা পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
দল বেঁধে সদ্য কেটে নেওয়া আমন ধান খেতে ঘুরছে এক দল শিশু-কিশোর। এরা বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। ওদের কারও হাতে খুন্তি আবার কারও হাতে কোদাল কিংবা শাবল। কেউ বহন করছে প্লাস্টিকের বস্তা। তাদের এ আয়োজন মূলত ইঁদুরের গর্ত খুঁড়ে ধান সংগ্রহ করার জন্যই। কথা হলে এই শিশু-কিশোরেরা জানায়, সংগ্রহ করা ধান বেচে তারা শীতের গরম পোশাক কিনবে। আবার এই ধান দিয়েই অনেকের পরিবারের দুই তিন মাসের খাবারের সংকুলান হয় বলেও জানায় কোমলমতি এ সব শিশু।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠে ঝরে পড়া ও ইঁদুরের গর্তে জমানো ধান সংগ্রহে মেতে উঠেছে স্থানীয় শিশু-কিশোরেরা। সকালের রোদ কিছুটা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ওরা দল বেঁধে নেমে পড়ে সদ্য কেটে নেওয়া আমনের মাঠে। মাটি খুঁড়ে ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান সংগ্রহ করে তারা। যা স্থানীয়ভাবে ‘ইঁদুরের গোলায়’ হানা দেওয়া নামে পরিচিত। ভাগ্য ভালো হলে দু’চারটি গর্তেই মেলে ৮ থেকে ১০ কেজি ধান।
গতকাল শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার গাড়াগ্রাম ইউনিয়নের গাড়াগ্রাম বিলে ধান সংগ্রহ করতে এসেছে ৮-৯ জন শিশু কিশোর। ৮ বছরের শিশু তরিকুল জানায়, বিভিন্ন মাঠে সংগ্রহ করা ধান বিক্রির টাকা দিয়ে কেউ শীতের পোশাক, কেউ খাতা-কলম কেনে। আবার অনেকের পরিবারের ২-৩ মাসের খাবারের সংকুলান হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের দিগন্ত ভরা ফসলের মাঠে ধান কুড়ানি শিশু-কিশোর, বউ-ঝি, বিধবা নারীরা দল বেঁধে চষে বেড়াচ্ছেন। তাঁদের পরনে ময়লা পোশাক, গায়ে কাঁদা মাটির দাগ। তাঁরা জমিতে পড়ে থাকা ধান সংগ্রহ করছেন। ভাগ বসাচ্ছেন ইঁদুরের গর্তে জমানো ধানে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান সংগ্রহ ও ফসল শূন্য মাঠ থেকে ধান কুড়ানোর বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছে। তবে এখন ইঁদুরের গর্তে আগের মতো তেমন ধান পাওয়া যায় না। কারণ কৃষক পর্যায়ে ইঁদুর নিধনে নানা পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে