মো. নিয়ামুল হক, আশুগঞ্জ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
শতভাগ বিদ্যুতায়নের উপজেলা ঘোষণার এক বছর পরও বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের চর সোনারামপুর গ্রামে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন এ গ্রামের বাসিন্দারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ২৭ আগস্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তিনটি উপজেলাকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এই তালিকায় ছিল আশুগঞ্জ উপজেলার নাম। তবে শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা ঘোষণা করা হলেও এখনো বিদ্যুৎ নেই উপজেলার একমাত্র চরের গ্রাম চর সোনারামপুরে।
আশুগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড এই চর সোনারামপুর। পাশাপাশি দুটি চরের আয়তন প্রায় ২ বর্গ কিলোমিটার। ঘনবসতিপূর্ণ এই চরে বসবাস ৬ হাজারেরও বেশি মানুষের। চর জেগে ওঠার পর থেকে এখানে বিভিন্ন সময় জেলেরা তাঁদের বসতঘর তুলে বসবাস শুরু করেন।
বর্তমান সরকারের টানা মেয়াদে যেখানে সারা দেশে বিদ্যুৎ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়েছে, সেখানে চর সোনারামপুর এখনো রয়ে গেছে অন্ধকারে। নদীর তলদেশ দিয়ে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার কথা থাকলেও কাজ হয়েছে খুঁটি বসিয়ে তার টানানো পর্যন্ত।
আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড ১২৮ মেগাওয়াট ক্ষমতা নিয়ে ১৯৭০ সালের জুলাই মাসে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করে। বর্তমানে ১৬৯০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যোগ করছে প্রতিদিন। তবে এখনো আলোর মুখ দেখাতে পারেনি বিদ্যুৎকেন্দ্রের সবচেয়ে কাছের গ্রাম চর সোনারামপুরের মানুষদের।
স্থানীয় এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, এই চরের ওপর দিয়েই চলে গেছে আশুগঞ্জ সিরাজগঞ্জ ২৩০ কেবি জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন। তবু বিদ্যুৎ বঞ্চিত এই এলাকার বাসিন্দারা। বিগত কয়েক বছরে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার উদ্যোগে সোলার প্যানেল স্থাপন করা হলেও বিদ্যুতের যথাযথ চাহিদা মেটানো সম্ভব হয়নি।
চর সোনারামপুর গ্রামের বাসিন্দা সমীর দাস। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিদ্যুৎকেন্দ্রের সবচেয়ে কাছের গ্রামে বসবাস করেও বিদ্যুৎবঞ্চিত।
৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চরে বসবাস করা প্রিতম চন্দ্র দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছর হঠাৎ করেই গ্রামের চারপাশে বিদ্যুতের খুঁটি বসিয়ে তার টেনে দিয়ে যায়। আবার তার কিছুদিন পরেই শোনা গেছে সরকার থেকে নাকি আশুগঞ্জ উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুৎ কোথায়।’
চর সোনারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উম্মে রোমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিদ্যুৎ না থাকায় কম্পিউটার ও মাল্টিমিডিয়া ক্লাস করানো যায় না। এ ছাড়া অতিরিক্ত গরমের কারণে প্রায়শই শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতি থাকে।
জন্মের পর থেকে এই চরে বেড়ে ওঠা রুপা রানী দাস পড়াশোনা করেন হাজি আব্দুল জলিল উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণিতে। রুপা বলেন, ‘এত দিন সন্ধ্যার পর হারিকেন চালিয়ে পড়াশোনা করতে হতো। তবে কিছুদিন আগে সোলার পাওয়ায় এখন কিছুটা স্বস্তি আছে। এই গ্রামে বিদ্যুৎ দেওয়ার কথা থাকলেও এখনো তা পাইনি। আশা করব বিদ্যুৎ বিভাগ এই ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন করবে।’
আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অরবিন্দ বিশ্বাস বাপ্পি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই বিষয় নিয়ে আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। যেহেতু চর সোনারামপুর একটি চর এলাকা ওখানে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়াটা কষ্টসাধ্য। প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি নেই বিধায় দেরি হচ্ছে বলে জানা গেছে। তবে আশা করা হচ্ছে খুব দ্রুত চরবাসীর বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
পুরো একটি গ্রাম বিদ্যুৎবিহীন রেখে শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা ঘোষণা করা হয়েছে কীভাবে, এমন প্রশ্নের জবাবে আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী জাফর আহমেদ বলেন, ‘ঘোষণা দেওয়ার আগেই প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে চর সোনারামপুরের বিষয়ে জানানো ছিল। যেহেতু আশুগঞ্জ ছোট একটি উপজেলা, তাই পরবর্তী সময়ে আলাদা করে ঘোষণা দেওয়ার মতো পরিস্থিতির সম্ভাবনা নেই। পাশাপাশি ওখানে বিদ্যুৎ দেওয়ার সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া ছিল। তাই জেলার বাকি দুই উপজেলার সঙ্গে আশুগঞ্জকেও শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
চর সোনারামপুরে বিদ্যুৎ দেওয়ার সর্বশেষ পরিস্থিতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, যেহেতু মাটির তলদেশ দিয়ে (সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে) ওখানে বিদ্যুৎ দিতে হবে, সেই অনুযায়ী দেশে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি না থাকায় বিউবির মাধ্যমে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল।
সে অনুযায়ী গতকাল বুধবার দুপুর ১২টার মধ্যে দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল। তাই আশা করা হচ্ছে খুব দ্রুত কাজ করে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাস শেষ হওয়ার আগেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী চরবাসীকে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।
শতভাগ বিদ্যুতায়নের উপজেলা ঘোষণার এক বছর পরও বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের চর সোনারামপুর গ্রামে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন এ গ্রামের বাসিন্দারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ২৭ আগস্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তিনটি উপজেলাকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এই তালিকায় ছিল আশুগঞ্জ উপজেলার নাম। তবে শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা ঘোষণা করা হলেও এখনো বিদ্যুৎ নেই উপজেলার একমাত্র চরের গ্রাম চর সোনারামপুরে।
আশুগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড এই চর সোনারামপুর। পাশাপাশি দুটি চরের আয়তন প্রায় ২ বর্গ কিলোমিটার। ঘনবসতিপূর্ণ এই চরে বসবাস ৬ হাজারেরও বেশি মানুষের। চর জেগে ওঠার পর থেকে এখানে বিভিন্ন সময় জেলেরা তাঁদের বসতঘর তুলে বসবাস শুরু করেন।
বর্তমান সরকারের টানা মেয়াদে যেখানে সারা দেশে বিদ্যুৎ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়েছে, সেখানে চর সোনারামপুর এখনো রয়ে গেছে অন্ধকারে। নদীর তলদেশ দিয়ে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার কথা থাকলেও কাজ হয়েছে খুঁটি বসিয়ে তার টানানো পর্যন্ত।
আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড ১২৮ মেগাওয়াট ক্ষমতা নিয়ে ১৯৭০ সালের জুলাই মাসে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করে। বর্তমানে ১৬৯০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যোগ করছে প্রতিদিন। তবে এখনো আলোর মুখ দেখাতে পারেনি বিদ্যুৎকেন্দ্রের সবচেয়ে কাছের গ্রাম চর সোনারামপুরের মানুষদের।
স্থানীয় এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, এই চরের ওপর দিয়েই চলে গেছে আশুগঞ্জ সিরাজগঞ্জ ২৩০ কেবি জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন। তবু বিদ্যুৎ বঞ্চিত এই এলাকার বাসিন্দারা। বিগত কয়েক বছরে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার উদ্যোগে সোলার প্যানেল স্থাপন করা হলেও বিদ্যুতের যথাযথ চাহিদা মেটানো সম্ভব হয়নি।
চর সোনারামপুর গ্রামের বাসিন্দা সমীর দাস। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিদ্যুৎকেন্দ্রের সবচেয়ে কাছের গ্রামে বসবাস করেও বিদ্যুৎবঞ্চিত।
৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চরে বসবাস করা প্রিতম চন্দ্র দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছর হঠাৎ করেই গ্রামের চারপাশে বিদ্যুতের খুঁটি বসিয়ে তার টেনে দিয়ে যায়। আবার তার কিছুদিন পরেই শোনা গেছে সরকার থেকে নাকি আশুগঞ্জ উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুৎ কোথায়।’
চর সোনারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উম্মে রোমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিদ্যুৎ না থাকায় কম্পিউটার ও মাল্টিমিডিয়া ক্লাস করানো যায় না। এ ছাড়া অতিরিক্ত গরমের কারণে প্রায়শই শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতি থাকে।
জন্মের পর থেকে এই চরে বেড়ে ওঠা রুপা রানী দাস পড়াশোনা করেন হাজি আব্দুল জলিল উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণিতে। রুপা বলেন, ‘এত দিন সন্ধ্যার পর হারিকেন চালিয়ে পড়াশোনা করতে হতো। তবে কিছুদিন আগে সোলার পাওয়ায় এখন কিছুটা স্বস্তি আছে। এই গ্রামে বিদ্যুৎ দেওয়ার কথা থাকলেও এখনো তা পাইনি। আশা করব বিদ্যুৎ বিভাগ এই ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন করবে।’
আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অরবিন্দ বিশ্বাস বাপ্পি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই বিষয় নিয়ে আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। যেহেতু চর সোনারামপুর একটি চর এলাকা ওখানে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়াটা কষ্টসাধ্য। প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি নেই বিধায় দেরি হচ্ছে বলে জানা গেছে। তবে আশা করা হচ্ছে খুব দ্রুত চরবাসীর বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
পুরো একটি গ্রাম বিদ্যুৎবিহীন রেখে শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা ঘোষণা করা হয়েছে কীভাবে, এমন প্রশ্নের জবাবে আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী জাফর আহমেদ বলেন, ‘ঘোষণা দেওয়ার আগেই প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে চর সোনারামপুরের বিষয়ে জানানো ছিল। যেহেতু আশুগঞ্জ ছোট একটি উপজেলা, তাই পরবর্তী সময়ে আলাদা করে ঘোষণা দেওয়ার মতো পরিস্থিতির সম্ভাবনা নেই। পাশাপাশি ওখানে বিদ্যুৎ দেওয়ার সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া ছিল। তাই জেলার বাকি দুই উপজেলার সঙ্গে আশুগঞ্জকেও শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
চর সোনারামপুরে বিদ্যুৎ দেওয়ার সর্বশেষ পরিস্থিতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, যেহেতু মাটির তলদেশ দিয়ে (সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে) ওখানে বিদ্যুৎ দিতে হবে, সেই অনুযায়ী দেশে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি না থাকায় বিউবির মাধ্যমে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল।
সে অনুযায়ী গতকাল বুধবার দুপুর ১২টার মধ্যে দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল। তাই আশা করা হচ্ছে খুব দ্রুত কাজ করে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাস শেষ হওয়ার আগেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী চরবাসীকে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৮ দিন আগে