আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পণ্য রপ্তানি না করে চার বছরে সাড়ে ৩৩ কোটি টাকা প্রণোদনা আত্মসাৎ করেছে নামসর্বস্ব ১৮টি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান। এ প্রক্রিয়ায় রপ্তানিকারক, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, বেসরকারি ডিপো, কাস্টমস কর্মকর্তা ও তিনটি ভুয়া শিপিং এজেন্ট জড়িত বলে কাস্টমসের গোয়েন্দা শাখার তদন্তে উঠে এসেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাস্টম হাউসের উপকমিশনার মো. শরফুদ্দিন। তিনি জানান, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের লাইসেন্স স্থগিত করা হয়েছে। এদের ব্যাপারে আরও তদন্ত হচ্ছে, শুনানি হচ্ছে, পাশাপাশি মামলার প্রস্তুতিও চলছে।
রাজধানীর বিজয়নগর এলাকার রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ডো এম্পেক্স ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত অ্যাগ্রো প্রসেসিং ফুড ঘোষণায় কাস্টমসে ৪৫টি বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল করে। এর মধ্যে ৩০টি চালানের পণ্য রপ্তানি না করে সরকারের আর্থিক প্রণোদনা আত্মসাৎ করেছে—এমন অভিযোগে ডো এম্পেক্সের ৪৫টি রপ্তানি পণ্য চালানের বিষয়ে তদন্ত শুরু করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
৩০টি পণ্য চালানে ৪ কোটি ২১ লাখ ৭২ হাজার টাকা রপ্তানি প্রণোদনা আত্মসাৎ করে ডো এম্পেক্স। চালানগুলোতে ২৫ লাখ ৩২০ ইউএস ডলার বা ২১ কোটি ৭৫ লাখ ২৭ হাজার ৮৪০ টাকা (প্রতি ডলার ৮৭ টাকা হিসাবে) পণ্য রপ্তানি দেখানো হয়। এ রপ্তানিকারকের সঙ্গে ৫টি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, ৩টি শিপিং এজেন্ট/ফ্রেইট ফরোয়ার্ডিং এজেন্ট এবং শুল্কায়ন প্রক্রিয়ায় কিছু কাস্টমস কর্মকর্তার পারস্পরিক যোগসাজশের প্রমাণ পেয়েছে কাস্টমস। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস।
শুধু ডো এম্পেক্সই নয়, ফুড স্টাফ জাতীয় খাদ্যপণ্য এবং ফ্রেশ পটেটোর ৮৭২টি চালানে ১৮টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এমন জালিয়াতির প্রমাণ পায় কাস্টমস সূত্র। এসব চালানে প্রতিষ্ঠানগুলো ৩৩ কোটি ৪৯ লাখ ৭৩ হাজার ৭৩৪ টাকা সরকারি রপ্তানি প্রণোদনা আত্মসাৎ করেছে। প্রতি ডলার ৮৭ টাকা হিসাবে রপ্তানি প্রণোদনা আত্মসাতের পরিমাণ ৩৮ লাখ ৮৫ হাজার ২৭৩ ডলার। এসব চালানে ২ কোটি ৯ লাখ ২৭ হাজার ২৯ ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি দেখানো হয়। ৮৭২টি চালানের মধ্যে ১৯১টি ফ্রেশ পটেটো এবং বাকি ৬৮১টি ফুড স্টাফ পণ্য দেখানো হয়েছে।
রপ্তানি খাতকে উৎসাহিত করতে সরকার বিভিন্ন রপ্তানি পণ্যে ৩৭টি খাতে নগদ প্রণোদনা দিয়েছে। এর মধ্যে কৃষিপণ্যের আওতায় অ্যাগ্রো প্রসেস ফুড, শাকসবজি ও ফলমূল রপ্তানিতে সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ নগদ আর্থিক প্রণোদনা দেয়। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে একটি চক্র পণ্য রপ্তানি না করেও জালিয়াতির মাধ্যমে আর্থিক প্রণোদনা হাতিয়ে নেয়।
কাস্টমস সূত্র জানিয়েছে, ডো এম্পেক্সের পাশাপাশি এ রকম ১৮টি রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান এভাবে পণ্য রপ্তানি না করে সরকারি প্রণোদনার টাকা আত্মসাৎ করে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো এমএস খান এন্টারপ্রাইজ, জেটিএফ ইন্টারন্যাশনাল, মাসালা ফুডস লিমিটেড, আল আমিন করপোরেশন, আহনাফ করপোরেশন, অন্তরা করপোরেশন, ফাতেমা করপোরেশন, জান্নাত করপোরেশন, এমকে অ্যাগ্রো ফুড প্রোডাক্টস, এমবি অ্যাগ্রো ফুড প্রোডাক্টস, এমটি অ্যাগ্রো ফুড প্রোডাক্টস, মদিনা অ্যাগ্রো, মামুন এন্টারপ্রাইজ, মিয়াজী ফুড প্রোডাক্টস, এসএস ফুড, সিয়াম ইন্টারন্যাশনাল এবং আলভি এন্টারপ্রাইজের চালানে রপ্তানি প্রণোদনা আত্মসাতের প্রমাণ পেয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস। কাস্টমসের শুল্কসংক্রান্ত সফটওয়্যার অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে প্রতিষ্ঠানটি কোনো পণ্য রপ্তানি করেনি বলে তথ্য পায় কাস্টমস।
৩০টি ভুয়া রপ্তানি পণ্য চালানের বিল অব ল্যাডিংয়ের তথ্য অনুযায়ী, ৩টি শিপিং এজেন্ট ও ফ্রেইট ফরোয়ার্ডারের নাম উল্লেখ রয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ওশান ফ্রেইট সিস্টেম, এভারেস্ট গ্লোবাল লজিস্টিকস এবং গ্রিন ভিউ লজিস্টিকস। প্রতিষ্ঠানগুলো চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের লাইসেন্সপ্রাপ্ত নয়।
৩০টি পণ্য চালানে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট হিসেবে ছিল কেএইচএল এক্সিম লিমিটেড, একে এন্টারপ্রাইজ-২০০৬, জিআর ট্রেডিং করপোরেশন সিঅ্যান্ডএফ লিমিটেড, এ অ্যান্ড ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল এবং প্যান বেঙ্গল এজেন্সিজ লিমিটেড।
এসব প্রতিষ্ঠানের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেই বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল করা হয়েছে। তবে কাস্টমসের কাছে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট মালিকেরা জানিয়েছেন, এই জালিয়াতির সঙ্গে তাঁরা কেউই জড়িত নন। তাঁদের কোনো না কোনো কর্মকর্তা এই চক্রের সঙ্গে জড়িত। তাঁদের পাসওয়ার্ড অন্য কেউ ব্যবহার করে পণ্য রপ্তানির জন্য বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল করেছে।
তবে কাস্টমস জানিয়েছে, ৫টি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রতিষ্ঠানের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে উক্ত শিপিং বিলসমূহ দাখিল করা হয়েছে। যেহেতু উল্লিখিত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল করা হয়েছে, সেহেতু এ বিল অব এক্সপোর্ট দাখিলের বিপরীতে তাদের দায়বদ্ধতা এড়ানোর সুযোগ নেই।
প্রণোদনা সম্পর্কিত পড়ুন:
চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পণ্য রপ্তানি না করে চার বছরে সাড়ে ৩৩ কোটি টাকা প্রণোদনা আত্মসাৎ করেছে নামসর্বস্ব ১৮টি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান। এ প্রক্রিয়ায় রপ্তানিকারক, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, বেসরকারি ডিপো, কাস্টমস কর্মকর্তা ও তিনটি ভুয়া শিপিং এজেন্ট জড়িত বলে কাস্টমসের গোয়েন্দা শাখার তদন্তে উঠে এসেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাস্টম হাউসের উপকমিশনার মো. শরফুদ্দিন। তিনি জানান, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের লাইসেন্স স্থগিত করা হয়েছে। এদের ব্যাপারে আরও তদন্ত হচ্ছে, শুনানি হচ্ছে, পাশাপাশি মামলার প্রস্তুতিও চলছে।
রাজধানীর বিজয়নগর এলাকার রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ডো এম্পেক্স ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত অ্যাগ্রো প্রসেসিং ফুড ঘোষণায় কাস্টমসে ৪৫টি বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল করে। এর মধ্যে ৩০টি চালানের পণ্য রপ্তানি না করে সরকারের আর্থিক প্রণোদনা আত্মসাৎ করেছে—এমন অভিযোগে ডো এম্পেক্সের ৪৫টি রপ্তানি পণ্য চালানের বিষয়ে তদন্ত শুরু করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
৩০টি পণ্য চালানে ৪ কোটি ২১ লাখ ৭২ হাজার টাকা রপ্তানি প্রণোদনা আত্মসাৎ করে ডো এম্পেক্স। চালানগুলোতে ২৫ লাখ ৩২০ ইউএস ডলার বা ২১ কোটি ৭৫ লাখ ২৭ হাজার ৮৪০ টাকা (প্রতি ডলার ৮৭ টাকা হিসাবে) পণ্য রপ্তানি দেখানো হয়। এ রপ্তানিকারকের সঙ্গে ৫টি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, ৩টি শিপিং এজেন্ট/ফ্রেইট ফরোয়ার্ডিং এজেন্ট এবং শুল্কায়ন প্রক্রিয়ায় কিছু কাস্টমস কর্মকর্তার পারস্পরিক যোগসাজশের প্রমাণ পেয়েছে কাস্টমস। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস।
শুধু ডো এম্পেক্সই নয়, ফুড স্টাফ জাতীয় খাদ্যপণ্য এবং ফ্রেশ পটেটোর ৮৭২টি চালানে ১৮টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এমন জালিয়াতির প্রমাণ পায় কাস্টমস সূত্র। এসব চালানে প্রতিষ্ঠানগুলো ৩৩ কোটি ৪৯ লাখ ৭৩ হাজার ৭৩৪ টাকা সরকারি রপ্তানি প্রণোদনা আত্মসাৎ করেছে। প্রতি ডলার ৮৭ টাকা হিসাবে রপ্তানি প্রণোদনা আত্মসাতের পরিমাণ ৩৮ লাখ ৮৫ হাজার ২৭৩ ডলার। এসব চালানে ২ কোটি ৯ লাখ ২৭ হাজার ২৯ ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি দেখানো হয়। ৮৭২টি চালানের মধ্যে ১৯১টি ফ্রেশ পটেটো এবং বাকি ৬৮১টি ফুড স্টাফ পণ্য দেখানো হয়েছে।
রপ্তানি খাতকে উৎসাহিত করতে সরকার বিভিন্ন রপ্তানি পণ্যে ৩৭টি খাতে নগদ প্রণোদনা দিয়েছে। এর মধ্যে কৃষিপণ্যের আওতায় অ্যাগ্রো প্রসেস ফুড, শাকসবজি ও ফলমূল রপ্তানিতে সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ নগদ আর্থিক প্রণোদনা দেয়। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে একটি চক্র পণ্য রপ্তানি না করেও জালিয়াতির মাধ্যমে আর্থিক প্রণোদনা হাতিয়ে নেয়।
কাস্টমস সূত্র জানিয়েছে, ডো এম্পেক্সের পাশাপাশি এ রকম ১৮টি রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান এভাবে পণ্য রপ্তানি না করে সরকারি প্রণোদনার টাকা আত্মসাৎ করে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো এমএস খান এন্টারপ্রাইজ, জেটিএফ ইন্টারন্যাশনাল, মাসালা ফুডস লিমিটেড, আল আমিন করপোরেশন, আহনাফ করপোরেশন, অন্তরা করপোরেশন, ফাতেমা করপোরেশন, জান্নাত করপোরেশন, এমকে অ্যাগ্রো ফুড প্রোডাক্টস, এমবি অ্যাগ্রো ফুড প্রোডাক্টস, এমটি অ্যাগ্রো ফুড প্রোডাক্টস, মদিনা অ্যাগ্রো, মামুন এন্টারপ্রাইজ, মিয়াজী ফুড প্রোডাক্টস, এসএস ফুড, সিয়াম ইন্টারন্যাশনাল এবং আলভি এন্টারপ্রাইজের চালানে রপ্তানি প্রণোদনা আত্মসাতের প্রমাণ পেয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস। কাস্টমসের শুল্কসংক্রান্ত সফটওয়্যার অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে প্রতিষ্ঠানটি কোনো পণ্য রপ্তানি করেনি বলে তথ্য পায় কাস্টমস।
৩০টি ভুয়া রপ্তানি পণ্য চালানের বিল অব ল্যাডিংয়ের তথ্য অনুযায়ী, ৩টি শিপিং এজেন্ট ও ফ্রেইট ফরোয়ার্ডারের নাম উল্লেখ রয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ওশান ফ্রেইট সিস্টেম, এভারেস্ট গ্লোবাল লজিস্টিকস এবং গ্রিন ভিউ লজিস্টিকস। প্রতিষ্ঠানগুলো চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের লাইসেন্সপ্রাপ্ত নয়।
৩০টি পণ্য চালানে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট হিসেবে ছিল কেএইচএল এক্সিম লিমিটেড, একে এন্টারপ্রাইজ-২০০৬, জিআর ট্রেডিং করপোরেশন সিঅ্যান্ডএফ লিমিটেড, এ অ্যান্ড ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল এবং প্যান বেঙ্গল এজেন্সিজ লিমিটেড।
এসব প্রতিষ্ঠানের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেই বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল করা হয়েছে। তবে কাস্টমসের কাছে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট মালিকেরা জানিয়েছেন, এই জালিয়াতির সঙ্গে তাঁরা কেউই জড়িত নন। তাঁদের কোনো না কোনো কর্মকর্তা এই চক্রের সঙ্গে জড়িত। তাঁদের পাসওয়ার্ড অন্য কেউ ব্যবহার করে পণ্য রপ্তানির জন্য বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল করেছে।
তবে কাস্টমস জানিয়েছে, ৫টি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রতিষ্ঠানের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে উক্ত শিপিং বিলসমূহ দাখিল করা হয়েছে। যেহেতু উল্লিখিত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল করা হয়েছে, সেহেতু এ বিল অব এক্সপোর্ট দাখিলের বিপরীতে তাদের দায়বদ্ধতা এড়ানোর সুযোগ নেই।
প্রণোদনা সম্পর্কিত পড়ুন:
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে