হিলি স্থলবন্দর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পাথর আমদানি কমে গেছে। দেশের চাহিদা অনুপাতে আমদানি না হওয়ায় বাজারে বেড়ে গেছে পাথরের দাম। এতে বিপাকে পড়েছেন বন্দরের পাথর ব্যবসায়ী ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা।
জানা যায়, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা ১২ থেকে ১৮ সেন্টিমিটার ও ১৮ থেকে ২৪ সেন্টিমিটার সাইজের পাথর প্রতি টন বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৭১০ থেকে শুরু করে ৩ হাজার ৭৫০ টাকা। যা আগে ৩ হাজার ৬০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। আর হাফ ইঞ্চি সাইজের পাথর বিক্রি হয়েছে ৩ হাজার ২৫০ টাকায়, যা আগে ছিল ৩ হাজার ১০০ টাকা।
হিলি স্থলবন্দরে পাথর কিনতে আসা ফরিদ ও এনামুল হক জানান, স্থলবন্দরে এসেছিলাম পাথর কিনতে; কিন্তু আগের তুলনায় দাম বেশি, টনপ্রতি দেড় শ টাকা করে বেড়েছে। আগে বন্দর দিয়ে বেশি পরিমাণে পাথর আমদানি হওয়ায় দেখেশুনে কিনতে পারতাম। কিন্তু এখন কম আমদানি হওয়ায় পাথরের মান খুব ভালো হচ্ছে না।
পাথর আমদানিকারক আসাদুজ্জামান তুহিন জানান, করোনা পরিস্থিতি ভালো হওয়ায় কাজ আবার শুরু হয়েছে। এতে দেশের বাজারে পাথরের চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু ভারতের ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে পাথরের মূল্য বাড়িয়ে কম পরিমাণে রপ্তানি করছেন।
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশীদ বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র ও মেট্রোরেলসহ সরকারের বিভিন্ন চলমান মেগা প্রজেক্টগুলো বাস্তবায়নের জন্য হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পাথর আমদানি হয়। কিছুদিন ধরে পাথর আমদানি কম হচ্ছে এর কারণ ভারতের ভেতরে ব্যাপক পণ্যজটের সৃষ্টি হয়েছে, যার কারণে লোড-আনলোডে সমস্যা হচ্ছে। আর আমদানি কম হলে দামে তো প্রভাব পড়বেই।
হিলি স্থল শুল্কস্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা এস এম নুরুল আলম খান বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ, পাথর, গম, ভুট্টা, খৈল ও ভুসিসহ প্রতিদিন ১৭০ থেকে ২০০ ট্রাকে বিভিন্ন পণ্য আমদানি হয়। যার মধ্যে শুধু পাথরের ট্রাক প্রবেশ করে ৬০ থেকে ৬৫টি। তবে এই সংখ্যা কিছুদিন আগে আরও বেশি ছিল, এখন কিছুটা কম।
পানামা হিলি পোর্ট জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রতাপ মল্লিক জানান, ভারত থেকে পাথর আমদানি অব্যাহত রয়েছে, তবে বন্দরে আগের তুলনায় পাথরের গাড়ি কম প্রবেশ করছে।
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পাথর আমদানি কমে গেছে। দেশের চাহিদা অনুপাতে আমদানি না হওয়ায় বাজারে বেড়ে গেছে পাথরের দাম। এতে বিপাকে পড়েছেন বন্দরের পাথর ব্যবসায়ী ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা।
জানা যায়, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা ১২ থেকে ১৮ সেন্টিমিটার ও ১৮ থেকে ২৪ সেন্টিমিটার সাইজের পাথর প্রতি টন বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৭১০ থেকে শুরু করে ৩ হাজার ৭৫০ টাকা। যা আগে ৩ হাজার ৬০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। আর হাফ ইঞ্চি সাইজের পাথর বিক্রি হয়েছে ৩ হাজার ২৫০ টাকায়, যা আগে ছিল ৩ হাজার ১০০ টাকা।
হিলি স্থলবন্দরে পাথর কিনতে আসা ফরিদ ও এনামুল হক জানান, স্থলবন্দরে এসেছিলাম পাথর কিনতে; কিন্তু আগের তুলনায় দাম বেশি, টনপ্রতি দেড় শ টাকা করে বেড়েছে। আগে বন্দর দিয়ে বেশি পরিমাণে পাথর আমদানি হওয়ায় দেখেশুনে কিনতে পারতাম। কিন্তু এখন কম আমদানি হওয়ায় পাথরের মান খুব ভালো হচ্ছে না।
পাথর আমদানিকারক আসাদুজ্জামান তুহিন জানান, করোনা পরিস্থিতি ভালো হওয়ায় কাজ আবার শুরু হয়েছে। এতে দেশের বাজারে পাথরের চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু ভারতের ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে পাথরের মূল্য বাড়িয়ে কম পরিমাণে রপ্তানি করছেন।
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশীদ বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র ও মেট্রোরেলসহ সরকারের বিভিন্ন চলমান মেগা প্রজেক্টগুলো বাস্তবায়নের জন্য হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পাথর আমদানি হয়। কিছুদিন ধরে পাথর আমদানি কম হচ্ছে এর কারণ ভারতের ভেতরে ব্যাপক পণ্যজটের সৃষ্টি হয়েছে, যার কারণে লোড-আনলোডে সমস্যা হচ্ছে। আর আমদানি কম হলে দামে তো প্রভাব পড়বেই।
হিলি স্থল শুল্কস্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা এস এম নুরুল আলম খান বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ, পাথর, গম, ভুট্টা, খৈল ও ভুসিসহ প্রতিদিন ১৭০ থেকে ২০০ ট্রাকে বিভিন্ন পণ্য আমদানি হয়। যার মধ্যে শুধু পাথরের ট্রাক প্রবেশ করে ৬০ থেকে ৬৫টি। তবে এই সংখ্যা কিছুদিন আগে আরও বেশি ছিল, এখন কিছুটা কম।
পানামা হিলি পোর্ট জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রতাপ মল্লিক জানান, ভারত থেকে পাথর আমদানি অব্যাহত রয়েছে, তবে বন্দরে আগের তুলনায় পাথরের গাড়ি কম প্রবেশ করছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৬ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪