মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মৌলভীবাজার শহরজুড়ে তারের জঞ্জাল। প্রতিটি বিদ্যুতের খুঁটিতে প্রায় ১২ ধরনের তার টানা হয়েছে। ফলে শহরের সৌন্দর্যহানি হচ্ছে তারের জঞ্জালের কারণে।
শহরের বাসিন্দারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এখানে প্রতিটি খুঁটিতে তারের জটলা লেগে আছে। এসব তারের কারণে যেমন সৌন্দর্যহানি হয়, তেমনি থাকে দুর্ঘটনার শঙ্কা। দিনের অধিকাংশ সময় কেব্ল মেরামতকর্মীরা রাস্তায় মই দিয়ে কাজ করেন। এমন পরিস্থিতিতে চলাচলে ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, খুঁটিতে বিদ্যুৎ লাইনের পাশাপাশি বেসরকারি ইন্টারনেট লাইন রয়েছে ৯টি। এর মধ্যে স্যাটেলাইট লাইন একটি, টিঅ্যান্ডটি লাইন একটি ও টিঅ্যান্ডটি ইন্টারনেট লাইনও রয়েছে।
সম্প্রতি শহরের সেন্ট্রাল রোডের পুরোনো বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণ করে কর্তৃপক্ষ। এসব খুঁটিতে ঝোলানো ইন্টারনেট ও স্যাটেলাইট কেব্লের জঞ্জাল মুক্ত হলেও আবারও ফিরছে স্বরূপে। বিভিন্ন স্থানে মই ও যন্ত্রপাতি বসিয়ে কেব্ল রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে জনসাধারণের চলাচলে ব্যাঘাত হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট টেকনিশিয়ানরা জানান, কেব্ল ছিঁড়ে যাওয়ায় ইন্টারনেটের ৮৫০ ও স্যাটেলাইটের ৩০০ জন গ্রাহকদের সাময়িক সেবা পেতে সমস্যা হচ্ছে।
শহরের বাসিন্দা অজয় সেন বলেন, সেন্ট্রাল রোডের বিভিন্ন স্থানে মই ও যন্ত্রপাতি বসিয়ে কেব্লের রক্ষণাবেক্ষণ করায় যাতায়াতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন অনিয়ম এখন নিয়ম হয়ে গেছে। অনুমতি ছাড়া যত্রতত্র তার লাগানোর ফলে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
ডিশের ফিড লাইন টেকনিশিয়ান মঈন উদ্দীন বলেন, ‘আমাদের নিজস্ব বা নির্দিষ্ট খুঁটি নেই, তাই বাধ্য হয়ে বিদ্যুতের খুঁটিতে আমাদের কেব্ল স্থাপন করতে হয়। সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যুৎ অফিস খুঁটি পরিবর্তনের সময় লাইন খুলে ফেলে দেয়, ফলে আমাদের প্রায় ৩০০ গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়েছেন।’
ইন্টারনেট টেকনিশিয়ান মোজাক্কির আহমদ বলেন, ‘বিদ্যুতের খুঁটি ব্যবহার করি, কারণ বিকল্প কোনো উপায় নেই। যদিও এভাবে ব্যবহার করা ঠিক না, তারপরও আমাদের করতে হচ্ছে।’
মৌলভীবাজার পৌরসভার মেয়র মো. ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুতের প্রতিটি পিলারে অতিরিক্ত তারে জঞ্জালের সৃষ্টি হয়েছে। একসঙ্গে এতগুলো লাইন থাকায় আবর্জনার মতো লাগে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের উচিত এই তারের জঞ্জাল কমানো।’
জেলা বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পুরোনো বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণের ফলে অনেক কেব্ল সরানো হয়েছে। আমরা শুনেছি নতুন করে আবারও এই তার টানা হচ্ছে, যা অবৈধ এবং অন্যায়।’
এ কর্মকর্তা আরও বলেন, প্রতিটা বিদ্যুতের খুঁটিতে অবৈধভাবে ও অনুমোদন ছাড়াই কেব্ল টানানো হয়েছে, যা বিপজ্জনক। বৈদ্যুতিক তারের সঙ্গে অন্য তারের সংস্পর্শের কারণে ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা।
মৌলভীবাজার শহরজুড়ে তারের জঞ্জাল। প্রতিটি বিদ্যুতের খুঁটিতে প্রায় ১২ ধরনের তার টানা হয়েছে। ফলে শহরের সৌন্দর্যহানি হচ্ছে তারের জঞ্জালের কারণে।
শহরের বাসিন্দারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এখানে প্রতিটি খুঁটিতে তারের জটলা লেগে আছে। এসব তারের কারণে যেমন সৌন্দর্যহানি হয়, তেমনি থাকে দুর্ঘটনার শঙ্কা। দিনের অধিকাংশ সময় কেব্ল মেরামতকর্মীরা রাস্তায় মই দিয়ে কাজ করেন। এমন পরিস্থিতিতে চলাচলে ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, খুঁটিতে বিদ্যুৎ লাইনের পাশাপাশি বেসরকারি ইন্টারনেট লাইন রয়েছে ৯টি। এর মধ্যে স্যাটেলাইট লাইন একটি, টিঅ্যান্ডটি লাইন একটি ও টিঅ্যান্ডটি ইন্টারনেট লাইনও রয়েছে।
সম্প্রতি শহরের সেন্ট্রাল রোডের পুরোনো বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণ করে কর্তৃপক্ষ। এসব খুঁটিতে ঝোলানো ইন্টারনেট ও স্যাটেলাইট কেব্লের জঞ্জাল মুক্ত হলেও আবারও ফিরছে স্বরূপে। বিভিন্ন স্থানে মই ও যন্ত্রপাতি বসিয়ে কেব্ল রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে জনসাধারণের চলাচলে ব্যাঘাত হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট টেকনিশিয়ানরা জানান, কেব্ল ছিঁড়ে যাওয়ায় ইন্টারনেটের ৮৫০ ও স্যাটেলাইটের ৩০০ জন গ্রাহকদের সাময়িক সেবা পেতে সমস্যা হচ্ছে।
শহরের বাসিন্দা অজয় সেন বলেন, সেন্ট্রাল রোডের বিভিন্ন স্থানে মই ও যন্ত্রপাতি বসিয়ে কেব্লের রক্ষণাবেক্ষণ করায় যাতায়াতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন অনিয়ম এখন নিয়ম হয়ে গেছে। অনুমতি ছাড়া যত্রতত্র তার লাগানোর ফলে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
ডিশের ফিড লাইন টেকনিশিয়ান মঈন উদ্দীন বলেন, ‘আমাদের নিজস্ব বা নির্দিষ্ট খুঁটি নেই, তাই বাধ্য হয়ে বিদ্যুতের খুঁটিতে আমাদের কেব্ল স্থাপন করতে হয়। সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যুৎ অফিস খুঁটি পরিবর্তনের সময় লাইন খুলে ফেলে দেয়, ফলে আমাদের প্রায় ৩০০ গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়েছেন।’
ইন্টারনেট টেকনিশিয়ান মোজাক্কির আহমদ বলেন, ‘বিদ্যুতের খুঁটি ব্যবহার করি, কারণ বিকল্প কোনো উপায় নেই। যদিও এভাবে ব্যবহার করা ঠিক না, তারপরও আমাদের করতে হচ্ছে।’
মৌলভীবাজার পৌরসভার মেয়র মো. ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুতের প্রতিটি পিলারে অতিরিক্ত তারে জঞ্জালের সৃষ্টি হয়েছে। একসঙ্গে এতগুলো লাইন থাকায় আবর্জনার মতো লাগে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের উচিত এই তারের জঞ্জাল কমানো।’
জেলা বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পুরোনো বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণের ফলে অনেক কেব্ল সরানো হয়েছে। আমরা শুনেছি নতুন করে আবারও এই তার টানা হচ্ছে, যা অবৈধ এবং অন্যায়।’
এ কর্মকর্তা আরও বলেন, প্রতিটা বিদ্যুতের খুঁটিতে অবৈধভাবে ও অনুমোদন ছাড়াই কেব্ল টানানো হয়েছে, যা বিপজ্জনক। বৈদ্যুতিক তারের সঙ্গে অন্য তারের সংস্পর্শের কারণে ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে