আব্দুল্লাহ আল মাসুদ,সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ)
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মালখানগর খাল একসময় সেচসহ মৎস্য উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত হতো। ১২ মাস পানি পাওয়া যেত। এখন দখল-দূষণের কারণে এটি অস্তিত্ব হারাচ্ছে। এর ফলে কৃষকেরা পানির সংকটে পড়েছেন। উপজেলার কৃষকেরা ধান, আলু, সরিষা, ভুট্টাসহ কৃষির ওপর নির্ভরশীল। তবে বছরের বেশির ভাগ সময় খালে পানি না থাকায় ফসল ফলাতে নলকূপ ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। তাই খালটি পুনর্খনন করার দাবি কৃষকদের।
গতকাল বুধবার দুপুরে সরেজমিন দেখা যায়, মালখানগর খালটি নাব্যতা সংকটে শুকিয়ে গেছে। এখন বছরের বেশির ভাগ সময় পানি পাওয়া যায় না। এ খালটির বিভিন্ন অংশে পলি পড়ে ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানিশূন্যতা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া দীর্ঘদিন খাল খনন না হওয়ায় নির্দিষ্ট সময়ের আগেই খালের পানি শুকিয়ে যাচ্ছে। উপজেলা প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে কয়েক বছর পরই খালটি আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। এ ছাড়া দখল-দূষণ তো আছেই। তাই পুনর্খনন করে খালটিতে পানি সচল করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন কৃষকসহ এলাকাবাসী।
জানা যায়, মালখানগর, বয়রাগাদী, ইছাপুরা, মধ্যপাড়া, জৈনসার, কোলা, শ্রীনগর উপজেলাসহ বিভিন্ন এলাকায় বয়ে গেছে এ খালটি। অনেক বছর ধরে খনন না হওয়ায় বিভিন্ন অংশ দখল-দূষণে পড়েছে।
মালখানগর ইউনিয়নের বাসিন্দা আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘মালখানগর খালটি বছরের বেশির ভাগ সময়ে শুকিয়ে থাকে। এ খেলাটি ভালোভাবে খনন করে দিলে বছরের অনেকটা সময় পানি থাকত এবং কৃষকদের অনেক সুবিধা হতো। কিন্তু খালটি শুকিয়ে থাকার কারণে আমাদের কোনো সুবিধাই হয় না। দীর্ঘদিন শুকিয়ে থাকায় এ খালটি দখল-দূষণ হচ্ছে। এ খালটি পুনর্খনন করে দিলে আমাদের জন্য ভালো হবে এবং কৃষিবান্ধব এলাকা হবে। তাই খালটি পুনর্খননের দাবি জানাচ্ছি।’
কৃষক আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘এ খালে পানি থাকলে আমরা আলু ও ধানের জমিতে পানি দিতে পারি। এতে করে আমাদের দূর-দূরান্ত থেকে পানি এনে দিতে হবে না। ফসল ফলাতে অনেকটাই সাশ্রয় হবে। তাই প্রশাসন এ খালটি খনন করে দিলে আমাদের জন্য অনেক ভালো হবে। অতি দ্রুত খালটি খনন করার দাবি জানাচ্ছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, গুরুত্বপূর্ণ মালখানগর খালটি খনন করা হলে কৃষক অনেক উপকৃত হবেন। এ খাল থেকে কৃষকেরা ফসল ফলাতে সেচ দিতে পারেন এবং অনেক খরচ কম হবে। এতে কৃষকেরা লাভবান হবে। সে জন্য এখান খালটি খনন করা জরুরি।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী শোয়াইব বিন আজাদ বলেন, ‘মালখানগর খালটি অতি গুরুত্বপূর্ণ। এটি খনন হলে এলাকাবাসী ও কৃষকের অনেক উপকার হবে। আমরা তিন কিলোমিটার খাল খননের আবেদন করেছি, অনুমোদনের অপেক্ষা করছি।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মালখানগর খাল একসময় সেচসহ মৎস্য উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত হতো। ১২ মাস পানি পাওয়া যেত। এখন দখল-দূষণের কারণে এটি অস্তিত্ব হারাচ্ছে। এর ফলে কৃষকেরা পানির সংকটে পড়েছেন। উপজেলার কৃষকেরা ধান, আলু, সরিষা, ভুট্টাসহ কৃষির ওপর নির্ভরশীল। তবে বছরের বেশির ভাগ সময় খালে পানি না থাকায় ফসল ফলাতে নলকূপ ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। তাই খালটি পুনর্খনন করার দাবি কৃষকদের।
গতকাল বুধবার দুপুরে সরেজমিন দেখা যায়, মালখানগর খালটি নাব্যতা সংকটে শুকিয়ে গেছে। এখন বছরের বেশির ভাগ সময় পানি পাওয়া যায় না। এ খালটির বিভিন্ন অংশে পলি পড়ে ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানিশূন্যতা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া দীর্ঘদিন খাল খনন না হওয়ায় নির্দিষ্ট সময়ের আগেই খালের পানি শুকিয়ে যাচ্ছে। উপজেলা প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে কয়েক বছর পরই খালটি আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। এ ছাড়া দখল-দূষণ তো আছেই। তাই পুনর্খনন করে খালটিতে পানি সচল করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন কৃষকসহ এলাকাবাসী।
জানা যায়, মালখানগর, বয়রাগাদী, ইছাপুরা, মধ্যপাড়া, জৈনসার, কোলা, শ্রীনগর উপজেলাসহ বিভিন্ন এলাকায় বয়ে গেছে এ খালটি। অনেক বছর ধরে খনন না হওয়ায় বিভিন্ন অংশ দখল-দূষণে পড়েছে।
মালখানগর ইউনিয়নের বাসিন্দা আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘মালখানগর খালটি বছরের বেশির ভাগ সময়ে শুকিয়ে থাকে। এ খেলাটি ভালোভাবে খনন করে দিলে বছরের অনেকটা সময় পানি থাকত এবং কৃষকদের অনেক সুবিধা হতো। কিন্তু খালটি শুকিয়ে থাকার কারণে আমাদের কোনো সুবিধাই হয় না। দীর্ঘদিন শুকিয়ে থাকায় এ খালটি দখল-দূষণ হচ্ছে। এ খালটি পুনর্খনন করে দিলে আমাদের জন্য ভালো হবে এবং কৃষিবান্ধব এলাকা হবে। তাই খালটি পুনর্খননের দাবি জানাচ্ছি।’
কৃষক আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘এ খালে পানি থাকলে আমরা আলু ও ধানের জমিতে পানি দিতে পারি। এতে করে আমাদের দূর-দূরান্ত থেকে পানি এনে দিতে হবে না। ফসল ফলাতে অনেকটাই সাশ্রয় হবে। তাই প্রশাসন এ খালটি খনন করে দিলে আমাদের জন্য অনেক ভালো হবে। অতি দ্রুত খালটি খনন করার দাবি জানাচ্ছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, গুরুত্বপূর্ণ মালখানগর খালটি খনন করা হলে কৃষক অনেক উপকৃত হবেন। এ খাল থেকে কৃষকেরা ফসল ফলাতে সেচ দিতে পারেন এবং অনেক খরচ কম হবে। এতে কৃষকেরা লাভবান হবে। সে জন্য এখান খালটি খনন করা জরুরি।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী শোয়াইব বিন আজাদ বলেন, ‘মালখানগর খালটি অতি গুরুত্বপূর্ণ। এটি খনন হলে এলাকাবাসী ও কৃষকের অনেক উপকার হবে। আমরা তিন কিলোমিটার খাল খননের আবেদন করেছি, অনুমোদনের অপেক্ষা করছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৭ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে