সাবিত আল হাসান, নারায়ণগঞ্জ
শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে গড়ে ওঠা সিমেন্ট কারখানাগুলো থেকে ক্লিংকারের ছাই ছড়িয়ে পড়ার অভিযোগ দীর্ঘদিনের। ভেকু যন্ত্র দিয়ে জাহাজ থেকে ক্লিংকার তুলে হপারে (কারখানায় কাঁচামাল ঢোকানোর পাত্র) ফেলার পর ক্লিংকারের ছাই ও ধুলো ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে বাতাসে। এক থেকে দেড় কিলোমিটার দূরের এলাকায় বাসাবাড়িও ছেয়ে যাচ্ছে ছাই-ধুলোর সূক্ষ্ম কণায়। প্রতিনিয়ত এই দূষণের ফলে স্থানীয় বাসিন্দারা যেমন অসুস্থ হচ্ছে, তেমনি পাতা ঢেকে গিয়ে গাছের বৃদ্ধি ও ফলন ব্যাহত হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা তো বটেই, জনপ্রতিনিধিরাও এ বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন একাধিকবার। বায়ুদূষণ ঠেকাতে পরিবেশবান্ধব ইকো হপার ব্যবহার করার নির্দেশনা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জে শীতলক্ষ্যাতীরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে অন্তত ছয়টি সিমেন্ট কারখানা থেকে ক্লিংকারের ছাই ছড়িয়ে পড়তে দেখা গেছে। কারখানাগুলো হচ্ছে শাহ সিমেন্ট, মেট্রোসেম সিমেন্ট, প্রিমিয়ার সিমেন্ট, আকিজ সিমেন্ট, সেভেন হর্স সিমেন্ট ও মীর সিমেন্ট। তবে বন্দরে বসুন্ধরা সিমেন্ট কারখানা বন্ধ দেখা যায়। ইনসি সিমেন্ট ও স্ক্যান সিমেন্ট কারখানা থেকে ছাই ছড়াতে দেখা যায়নি।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এলাকার ভেতরে বসুন্ধরা সিমেন্টকে আমি নিজে অনুরোধ করেছি, তারা যেন কারখানা বন্ধ করে। সেই কারখানা বন্ধ রাখায় তাদের ধন্যবাদ জানাই। বাকি যেসব কারখানা বাতাসে ছাই ছড়িয়ে দিচ্ছে, তাদের একাধিকবার চিঠি দিয়েছি। তবে সবচেয়ে বেশি দূষণ হয় মুন্সিগঞ্জের কারখানা থেকে। সেখান থেকে ধুলো-ডাস্ট উড়ে আমার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষের ক্ষতি করছে। এই দূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের সক্রিয় হওয়া প্রয়োজন।’
পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পরিবেশগত ছাড়পত্রের জন্য সিমেন্ট কারখানায় ইকো হপার ব্যবহার করতে হয়। কারখানা থেকে সূক্ষ্ম কণা ছড়িয়ে যাতে বায়ুদূষণ না করতে পারে, সে জন্য শেড (চালা) ব্যবহার করতে হয়। অভ্যন্তরীণ ধুলো-ছাই পরিষ্কার করার জন্য রাখতে হয় ডাস্ট কালেক্টর।
নারায়ণগঞ্জ পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘সেভেন হর্স এবং আকিজের ছাড়পত্র দূষণের কারণে এখনো নবায়ন করা হয়নি। তবে মীর সিমেন্টের কাগজ নবায়ন করা আছে। ২০২২ সালের আগে বায়ুমান ২০০ এসপিএমের (ভাসমান বস্তুকণা) বেশি থাকলে জরিমানা করা হতো। বর্তমানে সেটি ৫০০ এসপিএম করা হয়েছে। সেই সূত্রে তাদের বায়ুমান জরিমানার বাইরে থাকছে। মীর সিমেন্টের ক্ষেত্রে সর্বশেষ ২৫২ এসপিএম পাওয়া গিয়েছিল। বাকিদেরও ২০০-এর বেশি এসপিএম পাওয়া যায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘সিমেন্ট কারখানাগুলোকে ইকো হপার ব্যবহার করতে হবে। কেউ কেউ স্থাপন করেছে। যারা করেনি তাদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। আবার অনেকে স্থাপন করার পরও তা ঠিকভাবে ব্যবহার করছে না।’
পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব বিবেচনায় সিমেন্ট কারখানা কমলা শ্রেণিভুক্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত। ফলে এ ধরনের শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের ক্ষেত্রে আবাসিক এলাকা, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এড়িয়ে চলার নির্দেশনা আছে। তবে শীতলক্ষ্যার তীরে কিছু সিমেন্ট কারখানা গড়ে তোলা হয়েছে আবাসিক এলাকা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছেই।
স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, মীর সিমেন্ট কারখানায় ভেকু দিয়ে ক্লিংকারসহ কাঁচামাল হপারে ফেলার সময় ধুলো ও ছাই বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। সেভেন হর্স সিমেন্ট (ইস্টার্ন সিমেন্ট) কারখানার আশপাশের এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে আছে ছাই। গাছের পাতা থেকে শুরু করে বাসাবাড়ির চালায়ও ছাই ও ধূলিকণা জমে থাকতে দেখা যায়। স্থানীয় মাঝি আয়নাল (৬০) বলেন, ‘জাহাজ থেকে ছাই (ক্লিংকার) ওঠানোর সময় পুরো এলাকা সাদা হইয়া যায়। দম নিতে কষ্ট হয় আমাগো। এই ছাইয়ের কারণে মানুষ বাসা ভাড়াও নিতে চায় না।’
সিটি করপোরেশনের ভেতরে অবস্থিত আকিজ সিমেন্ট কারখানার পাশেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ অনেক বাসাবাড়ি। স্থানীয় কাউন্সিলর আবুল কাউসার আশা বলেন, ‘আকিজের কারণে আমাদের এলাকার কোনো গাছে ফল হয় না। বাসাবাড়ি, স্কুলসহ সর্বত্র ক্লিংকার-ছাই উড়তে থাকে। শ্বাসকষ্টের রোগীতে ভরে গেছে এলাকা। দিনে সিমেন্টবাহী ট্রাক না চালাতে অনুরোধ করেছি, কিন্তু কোনো কথা শোনে না তারা।’
পাশাপাশি থাকা প্রিমিয়ার, মেট্রোসেম ও শাহ সিমেন্ট কারখানার ক্লিংকার তোলা এবং হপারে ফেলার সময় ব্যাপক হারে ধুলো-ছাই ছড়াতে দেখা যায়। কারখানা তিনটির উল্টো দিকে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১৯ নম্বর ওয়ার্ড। কাউন্সিলর মোখলেসুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘সিমেন্ট কারখানা মানেই পরিবেশদূষণ। আমার মনে হয় না, দেশের আর কোনো জেলায় আবাসিক এলাকার পাশে কারখানা বানাইতে দেয়। সিটি করপোরেশনের কাছে সিমেন্ট কারখানা বানানোর অনুমতি দেয় কীভাবে? এই শাহ, মেট্রো, প্রিমিয়ারের কারণে মানুষ ১২ মাস কাশি-ঠান্ডায় ভোগে। হাঁপানি রোগী দিন দিন বাড়তাছে।’
মুন্সিগঞ্জ পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মিজানুর রহমান বলেন, ‘শীতলক্ষ্যায় তিনটি কারখানার মধ্যে একটি ইকো হপার ব্যবহার করছে, বাকিদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। তারা জানিয়েছে, হপার নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন। বায়ুদূষণ ঠেকাতে নিয়মিত মনিটরিং করছি আমরা।’
শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে গড়ে ওঠা সিমেন্ট কারখানাগুলো থেকে ক্লিংকারের ছাই ছড়িয়ে পড়ার অভিযোগ দীর্ঘদিনের। ভেকু যন্ত্র দিয়ে জাহাজ থেকে ক্লিংকার তুলে হপারে (কারখানায় কাঁচামাল ঢোকানোর পাত্র) ফেলার পর ক্লিংকারের ছাই ও ধুলো ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে বাতাসে। এক থেকে দেড় কিলোমিটার দূরের এলাকায় বাসাবাড়িও ছেয়ে যাচ্ছে ছাই-ধুলোর সূক্ষ্ম কণায়। প্রতিনিয়ত এই দূষণের ফলে স্থানীয় বাসিন্দারা যেমন অসুস্থ হচ্ছে, তেমনি পাতা ঢেকে গিয়ে গাছের বৃদ্ধি ও ফলন ব্যাহত হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা তো বটেই, জনপ্রতিনিধিরাও এ বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন একাধিকবার। বায়ুদূষণ ঠেকাতে পরিবেশবান্ধব ইকো হপার ব্যবহার করার নির্দেশনা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জে শীতলক্ষ্যাতীরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে অন্তত ছয়টি সিমেন্ট কারখানা থেকে ক্লিংকারের ছাই ছড়িয়ে পড়তে দেখা গেছে। কারখানাগুলো হচ্ছে শাহ সিমেন্ট, মেট্রোসেম সিমেন্ট, প্রিমিয়ার সিমেন্ট, আকিজ সিমেন্ট, সেভেন হর্স সিমেন্ট ও মীর সিমেন্ট। তবে বন্দরে বসুন্ধরা সিমেন্ট কারখানা বন্ধ দেখা যায়। ইনসি সিমেন্ট ও স্ক্যান সিমেন্ট কারখানা থেকে ছাই ছড়াতে দেখা যায়নি।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এলাকার ভেতরে বসুন্ধরা সিমেন্টকে আমি নিজে অনুরোধ করেছি, তারা যেন কারখানা বন্ধ করে। সেই কারখানা বন্ধ রাখায় তাদের ধন্যবাদ জানাই। বাকি যেসব কারখানা বাতাসে ছাই ছড়িয়ে দিচ্ছে, তাদের একাধিকবার চিঠি দিয়েছি। তবে সবচেয়ে বেশি দূষণ হয় মুন্সিগঞ্জের কারখানা থেকে। সেখান থেকে ধুলো-ডাস্ট উড়ে আমার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষের ক্ষতি করছে। এই দূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের সক্রিয় হওয়া প্রয়োজন।’
পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পরিবেশগত ছাড়পত্রের জন্য সিমেন্ট কারখানায় ইকো হপার ব্যবহার করতে হয়। কারখানা থেকে সূক্ষ্ম কণা ছড়িয়ে যাতে বায়ুদূষণ না করতে পারে, সে জন্য শেড (চালা) ব্যবহার করতে হয়। অভ্যন্তরীণ ধুলো-ছাই পরিষ্কার করার জন্য রাখতে হয় ডাস্ট কালেক্টর।
নারায়ণগঞ্জ পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘সেভেন হর্স এবং আকিজের ছাড়পত্র দূষণের কারণে এখনো নবায়ন করা হয়নি। তবে মীর সিমেন্টের কাগজ নবায়ন করা আছে। ২০২২ সালের আগে বায়ুমান ২০০ এসপিএমের (ভাসমান বস্তুকণা) বেশি থাকলে জরিমানা করা হতো। বর্তমানে সেটি ৫০০ এসপিএম করা হয়েছে। সেই সূত্রে তাদের বায়ুমান জরিমানার বাইরে থাকছে। মীর সিমেন্টের ক্ষেত্রে সর্বশেষ ২৫২ এসপিএম পাওয়া গিয়েছিল। বাকিদেরও ২০০-এর বেশি এসপিএম পাওয়া যায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘সিমেন্ট কারখানাগুলোকে ইকো হপার ব্যবহার করতে হবে। কেউ কেউ স্থাপন করেছে। যারা করেনি তাদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। আবার অনেকে স্থাপন করার পরও তা ঠিকভাবে ব্যবহার করছে না।’
পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব বিবেচনায় সিমেন্ট কারখানা কমলা শ্রেণিভুক্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত। ফলে এ ধরনের শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের ক্ষেত্রে আবাসিক এলাকা, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এড়িয়ে চলার নির্দেশনা আছে। তবে শীতলক্ষ্যার তীরে কিছু সিমেন্ট কারখানা গড়ে তোলা হয়েছে আবাসিক এলাকা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছেই।
স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, মীর সিমেন্ট কারখানায় ভেকু দিয়ে ক্লিংকারসহ কাঁচামাল হপারে ফেলার সময় ধুলো ও ছাই বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। সেভেন হর্স সিমেন্ট (ইস্টার্ন সিমেন্ট) কারখানার আশপাশের এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে আছে ছাই। গাছের পাতা থেকে শুরু করে বাসাবাড়ির চালায়ও ছাই ও ধূলিকণা জমে থাকতে দেখা যায়। স্থানীয় মাঝি আয়নাল (৬০) বলেন, ‘জাহাজ থেকে ছাই (ক্লিংকার) ওঠানোর সময় পুরো এলাকা সাদা হইয়া যায়। দম নিতে কষ্ট হয় আমাগো। এই ছাইয়ের কারণে মানুষ বাসা ভাড়াও নিতে চায় না।’
সিটি করপোরেশনের ভেতরে অবস্থিত আকিজ সিমেন্ট কারখানার পাশেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ অনেক বাসাবাড়ি। স্থানীয় কাউন্সিলর আবুল কাউসার আশা বলেন, ‘আকিজের কারণে আমাদের এলাকার কোনো গাছে ফল হয় না। বাসাবাড়ি, স্কুলসহ সর্বত্র ক্লিংকার-ছাই উড়তে থাকে। শ্বাসকষ্টের রোগীতে ভরে গেছে এলাকা। দিনে সিমেন্টবাহী ট্রাক না চালাতে অনুরোধ করেছি, কিন্তু কোনো কথা শোনে না তারা।’
পাশাপাশি থাকা প্রিমিয়ার, মেট্রোসেম ও শাহ সিমেন্ট কারখানার ক্লিংকার তোলা এবং হপারে ফেলার সময় ব্যাপক হারে ধুলো-ছাই ছড়াতে দেখা যায়। কারখানা তিনটির উল্টো দিকে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১৯ নম্বর ওয়ার্ড। কাউন্সিলর মোখলেসুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘সিমেন্ট কারখানা মানেই পরিবেশদূষণ। আমার মনে হয় না, দেশের আর কোনো জেলায় আবাসিক এলাকার পাশে কারখানা বানাইতে দেয়। সিটি করপোরেশনের কাছে সিমেন্ট কারখানা বানানোর অনুমতি দেয় কীভাবে? এই শাহ, মেট্রো, প্রিমিয়ারের কারণে মানুষ ১২ মাস কাশি-ঠান্ডায় ভোগে। হাঁপানি রোগী দিন দিন বাড়তাছে।’
মুন্সিগঞ্জ পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মিজানুর রহমান বলেন, ‘শীতলক্ষ্যায় তিনটি কারখানার মধ্যে একটি ইকো হপার ব্যবহার করছে, বাকিদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। তারা জানিয়েছে, হপার নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন। বায়ুদূষণ ঠেকাতে নিয়মিত মনিটরিং করছি আমরা।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে