কামরুজ্জামান রাজু, কেশবপুর
যশোর-চুকনগর সড়কের কেশবপুর অংশের মরা গাছের কারণে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতেই সড়কের ভেতর গাছ রেখে দেওয়া হয়। এখন সেই গাছের অধিকাংশই মরে যাচ্ছে।
সামান্য বাতাসেও মরা গাছের ছোট ছোট ডালপালা ভেঙে পড়ছে। এভাবে দীর্ঘদিন থাকলে যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন পথচারীরা। সড়কের গাছ অপসারণ না করায় নাগরিক সমাজসহ বিভিন্ন মহলে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
যশোর সড়ক ও জনপদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, যশোরের রাজারহাট থেকে চুকনগর পর্যন্ত এ সড়কটির দৈর্ঘ্য ৩৮ দশমিক ২৬৫ কিলোমিটার। সড়কটি যশোর সদরের রাজারহাট থেকে জেলার মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলা হয়ে খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের চুকনগরে গিয়ে মিশেছে। সাতক্ষীরার ভোমরা বন্দরের আমদানি পণ্য নিয়ে ট্রাক, ঢাকাগামী বিভিন্ন পরিবহন ও অন্যান্য শত শত যানবাহন এ সড়ক দিয়ে বিভিন্ন জেলায় চলাচল করে।
জনগুরুত্বপূর্ণ এ সড়কের সংস্কার ও প্রশস্তকরণের জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে এর উন্নয়নকাজ শুরু হয়। এ কাজের শেষ সময়সীমা ছিল গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর। ঠিকাদার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করতে না পারায় ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতেই গাছ রেখেই সড়কের কাজ চলমান রাখা হয়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সড়কের মধ্যে বড় বড় মেহগনি গাছ রেখেই সড়ক সংস্কার ও প্রশস্তকরণের কাজ চলমান রয়েছে। গাছের গোড়ায় অতিরিক্ত মাটি পড়ায় গাছ মরে যাচ্ছে। ওই মরা গাছ এখন বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সামান্য বাতাসেও মরা গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ছে।
উপজেলার মধ্যকুল গ্রামের আব্দুল কাদের বলেন, ‘সড়ক দিয়ে যাতায়াতের সময় মরা গাছের জন্য ভয় লাগে। তা ছাড়া সড়কের মধ্যে গাছ থাকায় রাতে চলাচলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে।’
কেশবপুর উপজেলা নাগরিক সমাজের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দিকী বলেন, ‘সড়ক থেকে মরা গাছ দ্রুত অপসারণ না করলে গাছ বা ডাল ভেঙে দুর্ঘটনার শঙ্কা রয়েছে।’
যশোরের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘মেহগনি গাছের গোড়ায় অতিরিক্ত মাটি থাকার কারণে মারা যেতে পারে। মরা গাছ শুকিয়ে গেলে কাঠের মূল্য কম হয়ে যায়। এ জন্য জীবিত অবস্থায় গাছগুলো অপসারণের ব্যবস্থা করা উচিত ছিল।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগ যশোরের নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘যশোর-চুকনগর সড়কটি ১০ দশমিক ৩ মিটার প্রশস্ত করা হচ্ছে। সড়কের মধ্যে থাকা ওই গাছগুলো জেলা পরিষদের। সড়ক থেকে গাছ অপসারণের জন্য জেলা পরিষদ চেষ্টা করেছে। ইতিমধ্যে কিছু গাছ অপসারণ করা হয়েছে।’
যশোর জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফ-উজ-জামান বলেন, ‘সড়কের ওই গাছ বিক্রির জন্য অনুমোদন পেতে খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে আবেদন করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে সড়কের ওই গাছ পরিদর্শন করেছেন। অনুমোদন পেলেই দ্রুত সড়কের ওই সমস্ত গাছ অপসারণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
যশোর-চুকনগর সড়কের কেশবপুর অংশের মরা গাছের কারণে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতেই সড়কের ভেতর গাছ রেখে দেওয়া হয়। এখন সেই গাছের অধিকাংশই মরে যাচ্ছে।
সামান্য বাতাসেও মরা গাছের ছোট ছোট ডালপালা ভেঙে পড়ছে। এভাবে দীর্ঘদিন থাকলে যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন পথচারীরা। সড়কের গাছ অপসারণ না করায় নাগরিক সমাজসহ বিভিন্ন মহলে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
যশোর সড়ক ও জনপদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, যশোরের রাজারহাট থেকে চুকনগর পর্যন্ত এ সড়কটির দৈর্ঘ্য ৩৮ দশমিক ২৬৫ কিলোমিটার। সড়কটি যশোর সদরের রাজারহাট থেকে জেলার মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলা হয়ে খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের চুকনগরে গিয়ে মিশেছে। সাতক্ষীরার ভোমরা বন্দরের আমদানি পণ্য নিয়ে ট্রাক, ঢাকাগামী বিভিন্ন পরিবহন ও অন্যান্য শত শত যানবাহন এ সড়ক দিয়ে বিভিন্ন জেলায় চলাচল করে।
জনগুরুত্বপূর্ণ এ সড়কের সংস্কার ও প্রশস্তকরণের জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে এর উন্নয়নকাজ শুরু হয়। এ কাজের শেষ সময়সীমা ছিল গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর। ঠিকাদার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করতে না পারায় ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতেই গাছ রেখেই সড়কের কাজ চলমান রাখা হয়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সড়কের মধ্যে বড় বড় মেহগনি গাছ রেখেই সড়ক সংস্কার ও প্রশস্তকরণের কাজ চলমান রয়েছে। গাছের গোড়ায় অতিরিক্ত মাটি পড়ায় গাছ মরে যাচ্ছে। ওই মরা গাছ এখন বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সামান্য বাতাসেও মরা গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ছে।
উপজেলার মধ্যকুল গ্রামের আব্দুল কাদের বলেন, ‘সড়ক দিয়ে যাতায়াতের সময় মরা গাছের জন্য ভয় লাগে। তা ছাড়া সড়কের মধ্যে গাছ থাকায় রাতে চলাচলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে।’
কেশবপুর উপজেলা নাগরিক সমাজের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দিকী বলেন, ‘সড়ক থেকে মরা গাছ দ্রুত অপসারণ না করলে গাছ বা ডাল ভেঙে দুর্ঘটনার শঙ্কা রয়েছে।’
যশোরের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘মেহগনি গাছের গোড়ায় অতিরিক্ত মাটি থাকার কারণে মারা যেতে পারে। মরা গাছ শুকিয়ে গেলে কাঠের মূল্য কম হয়ে যায়। এ জন্য জীবিত অবস্থায় গাছগুলো অপসারণের ব্যবস্থা করা উচিত ছিল।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগ যশোরের নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘যশোর-চুকনগর সড়কটি ১০ দশমিক ৩ মিটার প্রশস্ত করা হচ্ছে। সড়কের মধ্যে থাকা ওই গাছগুলো জেলা পরিষদের। সড়ক থেকে গাছ অপসারণের জন্য জেলা পরিষদ চেষ্টা করেছে। ইতিমধ্যে কিছু গাছ অপসারণ করা হয়েছে।’
যশোর জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফ-উজ-জামান বলেন, ‘সড়কের ওই গাছ বিক্রির জন্য অনুমোদন পেতে খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে আবেদন করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে সড়কের ওই গাছ পরিদর্শন করেছেন। অনুমোদন পেলেই দ্রুত সড়কের ওই সমস্ত গাছ অপসারণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে