গোলাম সারোয়ার টিপু
ছোটন (গোলাম রব্বানী) নিজের সন্তানের মতো করেই দলকে দেখে রাখত। গত ৮-৯ বছর যে পরিশ্রম করেছে, একটা দলকে দাঁড় করিয়েছে, সেই দল ছেড়ে যখন একে একে চলে যাচ্ছে মেয়েরা, তখন তারও মনে হয়েছে—তারও চলে যাওয়া উচিত।
যাবেই তো, ঠিকমতো বেতন হয় না। সাফ জয়ের পর আট মাস চলে গেছে, কোনো খেলা নেই। এ সময়ে পাকিস্তানের মতো দলও ছয়-সাতটা ম্যাচ খেলে ফেলেছে। আর এখানে? ক্যাম্পে থাকো আর ডালভাত খাও।
সাবিনা খাতুনসহ দুজন ফুটবলার ভারতের লিগে খেলার সুযোগ পেয়েছিল। তাদেরও আটকানো হয়েছে। কেন, কোন যুক্তিতে? আমরা কী বাফুফেতে গিয়ে এগুলো শুধরে দেব নাকি?
ছোটন বোধ হয় ই-মেইলে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছে। ও বলেছে, বাফুফেতে পা-ও রাখবে না। কিছু করার নেই। এখন যে কোচরা আছে, তারা অনেকেই আমার ছাত্র, আমি ওদের বড় ভাইয়ের মতো। ওরা আমার সঙ্গে যখন কথা বলে, মনে হয়—ওরা কাজ করছে ঠিকই, কিন্তু অসম্ভব বিরক্ত। মেয়েগুলো গত দুই মাস বেতন পায় না, এটা খুবই হতাশাজনক। তাহলে ওরা চলে গেলে কে ওদের থামাবে? আর বলবেই বা কে, তোমরা ক্যাম্প ছেড়ে যেও না। কেন বলবে?
একটি পত্রিকায় দেখলাম, সালাউদ্দিন বলেছে, মেয়েদের ফুটবলে ছোটনের অনুপস্থিতি পূরণীয়, কিন্তু পল স্মলির অনুপস্থিতি পূরণীয় নয়। ছোটন যদি অপরিহার্য না হয় সেও তো অপরিহার্য নয়। সে কেন আছে, চলে যাচ্ছে না কেন?
পল স্মলির জায়গা কেন পূরণ হবে না, কারণ, এখানে অর্থকড়ির ব্যাপার আছে। এটা সংবাদমাধ্যমকে বের করা উচিত। স্মলি কয়েক দিন আগে ধমক দিল, অন্য প্রস্তাব আছে। বাফুফে তাকে চার লাখ টাকা বাড়িয়ে দিল। যখন টাকার অভাবে টুর্নামেন্ট খেলতে দল পাঠানো যাচ্ছে না, তখন মাসে মাসে স্মলিকে বাড়তি চার লাখ করে টাকার দেওয়ার কোনো যৌক্তিকতা আমার মাথায় আসে না। স্মলির দায়িত্বটা কী? বাংলাদেশের ফুটবল উন্নয়ন নিয়ে কাজ করা। তাকে তো নারী ফুটবল উন্নয়নের জন্য রাখা হয়নি ২০ লাখ টাকা দিয়ে।
ছোটন (গোলাম রব্বানী) নিজের সন্তানের মতো করেই দলকে দেখে রাখত। গত ৮-৯ বছর যে পরিশ্রম করেছে, একটা দলকে দাঁড় করিয়েছে, সেই দল ছেড়ে যখন একে একে চলে যাচ্ছে মেয়েরা, তখন তারও মনে হয়েছে—তারও চলে যাওয়া উচিত।
যাবেই তো, ঠিকমতো বেতন হয় না। সাফ জয়ের পর আট মাস চলে গেছে, কোনো খেলা নেই। এ সময়ে পাকিস্তানের মতো দলও ছয়-সাতটা ম্যাচ খেলে ফেলেছে। আর এখানে? ক্যাম্পে থাকো আর ডালভাত খাও।
সাবিনা খাতুনসহ দুজন ফুটবলার ভারতের লিগে খেলার সুযোগ পেয়েছিল। তাদেরও আটকানো হয়েছে। কেন, কোন যুক্তিতে? আমরা কী বাফুফেতে গিয়ে এগুলো শুধরে দেব নাকি?
ছোটন বোধ হয় ই-মেইলে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছে। ও বলেছে, বাফুফেতে পা-ও রাখবে না। কিছু করার নেই। এখন যে কোচরা আছে, তারা অনেকেই আমার ছাত্র, আমি ওদের বড় ভাইয়ের মতো। ওরা আমার সঙ্গে যখন কথা বলে, মনে হয়—ওরা কাজ করছে ঠিকই, কিন্তু অসম্ভব বিরক্ত। মেয়েগুলো গত দুই মাস বেতন পায় না, এটা খুবই হতাশাজনক। তাহলে ওরা চলে গেলে কে ওদের থামাবে? আর বলবেই বা কে, তোমরা ক্যাম্প ছেড়ে যেও না। কেন বলবে?
একটি পত্রিকায় দেখলাম, সালাউদ্দিন বলেছে, মেয়েদের ফুটবলে ছোটনের অনুপস্থিতি পূরণীয়, কিন্তু পল স্মলির অনুপস্থিতি পূরণীয় নয়। ছোটন যদি অপরিহার্য না হয় সেও তো অপরিহার্য নয়। সে কেন আছে, চলে যাচ্ছে না কেন?
পল স্মলির জায়গা কেন পূরণ হবে না, কারণ, এখানে অর্থকড়ির ব্যাপার আছে। এটা সংবাদমাধ্যমকে বের করা উচিত। স্মলি কয়েক দিন আগে ধমক দিল, অন্য প্রস্তাব আছে। বাফুফে তাকে চার লাখ টাকা বাড়িয়ে দিল। যখন টাকার অভাবে টুর্নামেন্ট খেলতে দল পাঠানো যাচ্ছে না, তখন মাসে মাসে স্মলিকে বাড়তি চার লাখ করে টাকার দেওয়ার কোনো যৌক্তিকতা আমার মাথায় আসে না। স্মলির দায়িত্বটা কী? বাংলাদেশের ফুটবল উন্নয়ন নিয়ে কাজ করা। তাকে তো নারী ফুটবল উন্নয়নের জন্য রাখা হয়নি ২০ লাখ টাকা দিয়ে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪