আজকের পত্রিকা ডেস্ক
২০২০ সালের প্রথম দিকে কেউ ভাবতেই পারেননি একের পর এক সংকট অপেক্ষা করছে সামনে। মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে প্রথমে বেড়ে যায় বেকারত্ব। এরপর সরবরাহ কঠিন হয়ে পড়ায় বাড়তে থাকে বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যের দাম। গত বছরই করোনা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে বিশ্ব। ওমিক্রন ধরন তাতে বাদ সাধতে চাইলেও এ যাত্রা থেমে থাকেনি। কিন্তু চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়া আক্রমণ চালালে আবারও সংকটের আবর্তে প্রবেশ করে বিশ্ববাসী।
রাশিয়ার ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা দিয়েই যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা। এসব নিষেধাজ্ঞা এবং যুদ্ধের কারণে বিশ্বের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য রপ্তানিকারক রাশিয়া ও ইউক্রেনের রপ্তানি থমকে আছে। এর প্রভাব পড়ছে মোটামুটি পুরো বিশ্বে। ফলে দ্রব্যমূল্যের দাম হু হু করে বাড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে এ সংকট চরম আকার ধারণ করবে। আর এতে করে ভয়াবহ ‘মানবিক বিপর্যয়ের’ মুখে পড়বে বিশ্ব। সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া এক মন্তব্যে এ সতর্কতামূলক বার্তা দেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস।
ডেভিড মালপাস বলছেন, চলমান সংকট অব্যাহত থাকলে দ্রব্যমূল্যের এ রেকর্ড বৃদ্ধি ২০-৩০ লাখ মানুষকে দারিদ্র্য ও অপুষ্টির দিকে ঠেলে দেবে। বিশ্বব্যাংকের মতে, দ্রব্যমূল্য ৩৭ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে। এতে করে সবচেয়ে বেশি সংকটে পড়বে দরিদ্ররা, যাদের বাধ্য হয়েই কমাতে হবে দৈনিক আহার। সন্তানদের স্কুলে পড়ার মতো অন্য সব জরুরি কাজের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ থাকবে না হাতে।
বিশ্বের সবাইকে খাওয়ানোর মতো পর্যাপ্ত খাবার এখনো আছে। কিন্তু সরবরাহ সংকট দেখা দিয়েছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি আরও বিস্তৃত আকার ধারণ করছে এবং এ সংকট আরও গভীর হচ্ছে। ডেভিড মালপাস বলেন, সরবরাহ-সংকটে বিভিন্ন ধরনের তেল এবং খাদ্যশস্যের দামে প্রভাব ফেলছে। এরপর এটি অন্যান্য ফসল যেমন ভুট্টাতে প্রবেশ করবে। কারণ, গমের দাম বাড়লে সেগুলো বেড়ে যায়।
খাদ্য ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির মধ্যেই ‘একটি সংকটের মধ্যে আরেকটি সংকটের’ ব্যাপারেও সতর্ক করেন বিশ্বব্যাংকের প্রধান। তিনি বলেন, এ সংকট উন্নয়নশীল দেশগুলোর বিশাল অঙ্কের ‘মহামারি’ ঋণ মেটানোর অক্ষমতা থেকে উদ্ভূত। সময়টা বিভিন্ন দেশের সরকারের জন্যও একটি রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংকট সমাধানে অত্যন্ত দরিদ্রতম মানুষদের সহায়তার পাশাপাশি সারা বিশ্বে সার ও খাদ্যের সরবরাহ বাড়ানোর ওপর ফোকাস করার পরামর্শ দেন তিনি।
২০২০ সালের প্রথম দিকে কেউ ভাবতেই পারেননি একের পর এক সংকট অপেক্ষা করছে সামনে। মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে প্রথমে বেড়ে যায় বেকারত্ব। এরপর সরবরাহ কঠিন হয়ে পড়ায় বাড়তে থাকে বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যের দাম। গত বছরই করোনা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে বিশ্ব। ওমিক্রন ধরন তাতে বাদ সাধতে চাইলেও এ যাত্রা থেমে থাকেনি। কিন্তু চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়া আক্রমণ চালালে আবারও সংকটের আবর্তে প্রবেশ করে বিশ্ববাসী।
রাশিয়ার ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা দিয়েই যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা। এসব নিষেধাজ্ঞা এবং যুদ্ধের কারণে বিশ্বের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য রপ্তানিকারক রাশিয়া ও ইউক্রেনের রপ্তানি থমকে আছে। এর প্রভাব পড়ছে মোটামুটি পুরো বিশ্বে। ফলে দ্রব্যমূল্যের দাম হু হু করে বাড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে এ সংকট চরম আকার ধারণ করবে। আর এতে করে ভয়াবহ ‘মানবিক বিপর্যয়ের’ মুখে পড়বে বিশ্ব। সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া এক মন্তব্যে এ সতর্কতামূলক বার্তা দেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস।
ডেভিড মালপাস বলছেন, চলমান সংকট অব্যাহত থাকলে দ্রব্যমূল্যের এ রেকর্ড বৃদ্ধি ২০-৩০ লাখ মানুষকে দারিদ্র্য ও অপুষ্টির দিকে ঠেলে দেবে। বিশ্বব্যাংকের মতে, দ্রব্যমূল্য ৩৭ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে। এতে করে সবচেয়ে বেশি সংকটে পড়বে দরিদ্ররা, যাদের বাধ্য হয়েই কমাতে হবে দৈনিক আহার। সন্তানদের স্কুলে পড়ার মতো অন্য সব জরুরি কাজের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ থাকবে না হাতে।
বিশ্বের সবাইকে খাওয়ানোর মতো পর্যাপ্ত খাবার এখনো আছে। কিন্তু সরবরাহ সংকট দেখা দিয়েছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি আরও বিস্তৃত আকার ধারণ করছে এবং এ সংকট আরও গভীর হচ্ছে। ডেভিড মালপাস বলেন, সরবরাহ-সংকটে বিভিন্ন ধরনের তেল এবং খাদ্যশস্যের দামে প্রভাব ফেলছে। এরপর এটি অন্যান্য ফসল যেমন ভুট্টাতে প্রবেশ করবে। কারণ, গমের দাম বাড়লে সেগুলো বেড়ে যায়।
খাদ্য ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির মধ্যেই ‘একটি সংকটের মধ্যে আরেকটি সংকটের’ ব্যাপারেও সতর্ক করেন বিশ্বব্যাংকের প্রধান। তিনি বলেন, এ সংকট উন্নয়নশীল দেশগুলোর বিশাল অঙ্কের ‘মহামারি’ ঋণ মেটানোর অক্ষমতা থেকে উদ্ভূত। সময়টা বিভিন্ন দেশের সরকারের জন্যও একটি রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংকট সমাধানে অত্যন্ত দরিদ্রতম মানুষদের সহায়তার পাশাপাশি সারা বিশ্বে সার ও খাদ্যের সরবরাহ বাড়ানোর ওপর ফোকাস করার পরামর্শ দেন তিনি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে