রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) থেকে চট্টগ্রাম শহরের দূরত্ব প্রায় ৩০ কিলোমিটার। এই দূরত্ব পাড়ি দিয়ে ক্যাম্পাস থেকে শহরে কিংবা শহর থেকে ক্যাম্পাসে পৌঁছাতে অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
আসনের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ শিক্ষার্থী নিয়ে চলাচল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসগুলো। ফলে ঝুঁকি নিয়ে বাসের গেটে ঝুলে, কখনো কখনো বাদুড়ঝোলা হয়ে যাতায়াত করেন শিক্ষার্থীরা। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, শিক্ষার্থীদের পরিবহন সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন বাস কেনা হয়েছে। চালক না থাকায় বাস চালু করা যাচ্ছে না।
সরেজমিনে দেখা গেছে, অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেও বাসে চড়তে না পেরে লোকাল বাস কিংবা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ক্যাম্পাসে যেতে হয় শিক্ষার্থীদের। ফলে সকালের ক্লাস-পরীক্ষায় সঠিক সময়ে উপস্থিত থাকতে পারেন না অনেকে। এ ছাড়া সকালে লোকাল বাস বা অটোরিকশার সংখ্যাও কম থাকে। এ সময় বিকল্প ব্যবস্থায় ক্যাম্পাসে যেতেও ভোগান্তিতে পড়তে হয় শিক্ষার্থীদের।
দীর্ঘদিনেও পরিবহন সমস্যার সমাধান না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ১৩টি বাসের মধ্যে দুটি শিক্ষক ও দুটি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য দেওয়া হয়েছে। ফলে চট্টগ্রাম শহর থেকে ক্যাম্পাসে চলাচলের জন্য প্রায় ৭০০ শিক্ষার্থীর জন্য বাস দেওয়া হয় কোনো দিন পাঁচটি আবার কোনো দিন ছয়টি। গত বছরের নভেম্বর মাসের শুরুতে তুরাগ নামে একটি নতুন বাস কেনা হলেও আড়াই মাসেও বাসটি পরিবহনে যুক্ত করতে পারেনি প্রশাসন। বাকি দুই বা তিনটি বাসের সমস্যা সম্পর্কে জানতে চুয়েট যানবাহন পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও তড়িৎকৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান বলেন, ‘বাস-সংকটের কারণে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি তীব্র আকার ধারণ করেছে। অটোরিকশা ও লোকাল বাসে সময়মতো ক্যাম্পাসে পৌঁছাতে না পারায় ক্লাস-পরীক্ষায় সময়মতো অংশ নেওয়া সম্ভব হয় না। কখনো বাসে উঠতে পারলেও দাঁড়িয়ে এমনকি অনেক সময় ঝুঁকিপূর্ণভাবে দরজার সামনে ঝুলে যেতে হয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘পরিবহন সমস্যা দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করছি। নতুন বাসের জন্য চালক ও সহকারী এখনো নিয়োগ হয়নি। নিয়োগ হলেই বাসটি পরিবহনে যুক্ত করা হবে।’
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) থেকে চট্টগ্রাম শহরের দূরত্ব প্রায় ৩০ কিলোমিটার। এই দূরত্ব পাড়ি দিয়ে ক্যাম্পাস থেকে শহরে কিংবা শহর থেকে ক্যাম্পাসে পৌঁছাতে অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
আসনের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ শিক্ষার্থী নিয়ে চলাচল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসগুলো। ফলে ঝুঁকি নিয়ে বাসের গেটে ঝুলে, কখনো কখনো বাদুড়ঝোলা হয়ে যাতায়াত করেন শিক্ষার্থীরা। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, শিক্ষার্থীদের পরিবহন সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন বাস কেনা হয়েছে। চালক না থাকায় বাস চালু করা যাচ্ছে না।
সরেজমিনে দেখা গেছে, অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেও বাসে চড়তে না পেরে লোকাল বাস কিংবা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ক্যাম্পাসে যেতে হয় শিক্ষার্থীদের। ফলে সকালের ক্লাস-পরীক্ষায় সঠিক সময়ে উপস্থিত থাকতে পারেন না অনেকে। এ ছাড়া সকালে লোকাল বাস বা অটোরিকশার সংখ্যাও কম থাকে। এ সময় বিকল্প ব্যবস্থায় ক্যাম্পাসে যেতেও ভোগান্তিতে পড়তে হয় শিক্ষার্থীদের।
দীর্ঘদিনেও পরিবহন সমস্যার সমাধান না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ১৩টি বাসের মধ্যে দুটি শিক্ষক ও দুটি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য দেওয়া হয়েছে। ফলে চট্টগ্রাম শহর থেকে ক্যাম্পাসে চলাচলের জন্য প্রায় ৭০০ শিক্ষার্থীর জন্য বাস দেওয়া হয় কোনো দিন পাঁচটি আবার কোনো দিন ছয়টি। গত বছরের নভেম্বর মাসের শুরুতে তুরাগ নামে একটি নতুন বাস কেনা হলেও আড়াই মাসেও বাসটি পরিবহনে যুক্ত করতে পারেনি প্রশাসন। বাকি দুই বা তিনটি বাসের সমস্যা সম্পর্কে জানতে চুয়েট যানবাহন পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও তড়িৎকৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান বলেন, ‘বাস-সংকটের কারণে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি তীব্র আকার ধারণ করেছে। অটোরিকশা ও লোকাল বাসে সময়মতো ক্যাম্পাসে পৌঁছাতে না পারায় ক্লাস-পরীক্ষায় সময়মতো অংশ নেওয়া সম্ভব হয় না। কখনো বাসে উঠতে পারলেও দাঁড়িয়ে এমনকি অনেক সময় ঝুঁকিপূর্ণভাবে দরজার সামনে ঝুলে যেতে হয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘পরিবহন সমস্যা দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করছি। নতুন বাসের জন্য চালক ও সহকারী এখনো নিয়োগ হয়নি। নিয়োগ হলেই বাসটি পরিবহনে যুক্ত করা হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে